নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সৌম্য সরকারের সেঞ্চুরির সৌজন্যে নিউজিল্যান্ডকে ২৯২ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ দল। কিউইদের মাঠে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ লক্ষ্য ছুড়ে দেওয়া। তবে নেলসনের কন্ডিশন ও ফাস্ট আউটফিল্ডে স্কোরে আরও বেশি রানই প্রয়োজন ছিল সফরকারীদের।
বোলিংয়ে তেমন সুবিধা করতে পারছেন না বাংলাদেশের বোলাররা। ২৪ ওভারেই ১৫৩ রান তুলেছে নিউজিল্যান্ড। ১১তম ওভারে রাচিন রবীন্দ্রকে ফিরিয়ে ব্রেক-থ্রু দিয়েছিলেন হাসান মাহমুদ। ততক্ষণে ওপেনিং জুটি থেকে ৭৬ রানের দারুণ শুরু পেয়ে যায় স্বাগতিকেরা।
৪৫ রানে ফেরেন রাচিন। দ্বিতীয় উইকেঠে হেনরি নিকোলসকে সঙ্গে নিয়ে ৫০ পেরোনো আরেকটি জুটি গড়েছেন ওপেনার উইল ইয়ং। নিকোলস ৩২ ও ইয়ং ৭৪ রানে অপরাজিত আছেন।
তার আগে অজস্র সমালোচনা যেন একটা ইনিংস দিয়েই উড়িয়ে দিলেন সৌম্য সরকার। নেলসনে সৌম্যর দিনে সতীর্থরা যেন স্রেফ দর্শকই হয়ে থাকলেন। দেড় শ পেরিয়ে লিটন দাসের ১৭৬ রানের রেকর্ডে চোখ রাঙানি দিচ্ছিলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। যা ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ব্যাটারদের সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। যদিও সৌম্য পারেননি লিটনকে টপকে যেতে। ৭ রান আগে থেমেছেন ১৬৯ রানে।
তবে সৌম্যর ক্যারিয়ার সেরা ইনিংসে ভর করে নেলসনে নিউজিল্যান্ডকে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ২৯২ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ দল। ৪৯.৫ ওভারে ২৯১ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারীরা।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের মাটিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর এখন এটি এবং সব মিলিয়ে দ্বিতীয়। ২০১৩ সালে ফতুল্লায় কিউইদের বিপক্ষে ৩০৯ রান করে বাংলাদেশ ম্যাচ জিতেছিল।
সেক্সটন ওভালে টস হেরে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় বাংলাদেশ দল। কিন্তু শুরুটা তেমন ভালো হয়নি। কিউই পেসারদের তোপে ৪৪ রানেই ৩ উইকেট হারায় তারা। এনামুল হক বিজয় ২, নাজমুল হোসেন শান্ত ৬ ও লিটন দাস ফেরের ৬ রানে। ওপেনিংয়ে নেমে সৌম্য রইলেন দাঁড়িয়ে। সতীর্থের আসা-যাওয়া মিছিলে রানের গতি সচল রাখেন তিনিই।
৮০ রানে বাংলাদেশ তাওহীদ হৃদয়ের (১২) উইকেটও হারায়। গুরুত্বপূর্ণ ৪টি উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল তখন অতিথিরা। মূলত পঞ্চম উইকেটে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে ৯১ রানের জুটিতে বিপর্যয় সামলিয়ে ওঠে তারা। ৩৫তম ওভারে মুশফিককে ৪৫ রানে ফিরিয়ে কিউইদের ব্রেক-থ্রু এনে দেন জ্যাকব ডাফি। ততক্ষণে ফিফটি তুলে নিয়েছেন সৌম্য।
মুশফিক আউট হলে সৌম্য চালাতে থাকেন তাণ্ডব। ষষ্ঠ উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে ৬১ রানের আরেকটি দারুণ জুটি গড়েন সৌম্য। যেখানে ১৯ রান মিরাজের, ৪২ রানই ছিল সৌম্যর। যার সৌজন্যে পৌঁছে যান ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরিতে। মিরাজ আউট হলে তানজিম হাসান সাকিবকে নিয়ে সপ্তম উইকেটে সৌম্যর ৪০ রানের আরেকটি জুটি হয়।
শেষ পর্যন্ত ১ বল আগেই অলআউট হয় বাংলাদেশ। সৌম্য ফেরেন ৫০তম ওভারের প্রথম বলে। উইলিয়াম ও’রোয়ার্কের বলে আউট হওয়ার আগে ১৫১ বলে ১৬৯ রানে থামে তাঁর অসাধারণ ইনিংস। মেরেছেন ২২টি চার ও ২টি ছক্কার বাউন্ডারি।
পাঁচ বছর পর ওয়ানডে সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন সৌম্য। ছাড়িয়ে গেছেন নিজের সর্বোচ্চ ইনিংস ১২৭ ও। কত সুযোগ হাতছাড়া করেছেন সৌম্য নিজেও জানেন না। তবে বারবারই তাঁর ওপর আস্থা রেখেছিলেন কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে।
আজ শচীন টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে সৌম্য দিয়েছেন প্রতিদান। এশিয়ান ব্যাটার হিসেবে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ড নিজের করে নিলেন সৌম্য। ২০০৯ সালে স্বাগতিক দলের বিপক্ষে ১৬৩ রানে অপরাজিত ছিলেন শচীন।
সৌম্য সরকারের সেঞ্চুরির সৌজন্যে নিউজিল্যান্ডকে ২৯২ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ দল। কিউইদের মাঠে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ লক্ষ্য ছুড়ে দেওয়া। তবে নেলসনের কন্ডিশন ও ফাস্ট আউটফিল্ডে স্কোরে আরও বেশি রানই প্রয়োজন ছিল সফরকারীদের।
বোলিংয়ে তেমন সুবিধা করতে পারছেন না বাংলাদেশের বোলাররা। ২৪ ওভারেই ১৫৩ রান তুলেছে নিউজিল্যান্ড। ১১তম ওভারে রাচিন রবীন্দ্রকে ফিরিয়ে ব্রেক-থ্রু দিয়েছিলেন হাসান মাহমুদ। ততক্ষণে ওপেনিং জুটি থেকে ৭৬ রানের দারুণ শুরু পেয়ে যায় স্বাগতিকেরা।
৪৫ রানে ফেরেন রাচিন। দ্বিতীয় উইকেঠে হেনরি নিকোলসকে সঙ্গে নিয়ে ৫০ পেরোনো আরেকটি জুটি গড়েছেন ওপেনার উইল ইয়ং। নিকোলস ৩২ ও ইয়ং ৭৪ রানে অপরাজিত আছেন।
তার আগে অজস্র সমালোচনা যেন একটা ইনিংস দিয়েই উড়িয়ে দিলেন সৌম্য সরকার। নেলসনে সৌম্যর দিনে সতীর্থরা যেন স্রেফ দর্শকই হয়ে থাকলেন। দেড় শ পেরিয়ে লিটন দাসের ১৭৬ রানের রেকর্ডে চোখ রাঙানি দিচ্ছিলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। যা ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ব্যাটারদের সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। যদিও সৌম্য পারেননি লিটনকে টপকে যেতে। ৭ রান আগে থেমেছেন ১৬৯ রানে।
তবে সৌম্যর ক্যারিয়ার সেরা ইনিংসে ভর করে নেলসনে নিউজিল্যান্ডকে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ২৯২ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ দল। ৪৯.৫ ওভারে ২৯১ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারীরা।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের মাটিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর এখন এটি এবং সব মিলিয়ে দ্বিতীয়। ২০১৩ সালে ফতুল্লায় কিউইদের বিপক্ষে ৩০৯ রান করে বাংলাদেশ ম্যাচ জিতেছিল।
সেক্সটন ওভালে টস হেরে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পায় বাংলাদেশ দল। কিন্তু শুরুটা তেমন ভালো হয়নি। কিউই পেসারদের তোপে ৪৪ রানেই ৩ উইকেট হারায় তারা। এনামুল হক বিজয় ২, নাজমুল হোসেন শান্ত ৬ ও লিটন দাস ফেরের ৬ রানে। ওপেনিংয়ে নেমে সৌম্য রইলেন দাঁড়িয়ে। সতীর্থের আসা-যাওয়া মিছিলে রানের গতি সচল রাখেন তিনিই।
৮০ রানে বাংলাদেশ তাওহীদ হৃদয়ের (১২) উইকেটও হারায়। গুরুত্বপূর্ণ ৪টি উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল তখন অতিথিরা। মূলত পঞ্চম উইকেটে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে ৯১ রানের জুটিতে বিপর্যয় সামলিয়ে ওঠে তারা। ৩৫তম ওভারে মুশফিককে ৪৫ রানে ফিরিয়ে কিউইদের ব্রেক-থ্রু এনে দেন জ্যাকব ডাফি। ততক্ষণে ফিফটি তুলে নিয়েছেন সৌম্য।
মুশফিক আউট হলে সৌম্য চালাতে থাকেন তাণ্ডব। ষষ্ঠ উইকেটে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে ৬১ রানের আরেকটি দারুণ জুটি গড়েন সৌম্য। যেখানে ১৯ রান মিরাজের, ৪২ রানই ছিল সৌম্যর। যার সৌজন্যে পৌঁছে যান ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরিতে। মিরাজ আউট হলে তানজিম হাসান সাকিবকে নিয়ে সপ্তম উইকেটে সৌম্যর ৪০ রানের আরেকটি জুটি হয়।
শেষ পর্যন্ত ১ বল আগেই অলআউট হয় বাংলাদেশ। সৌম্য ফেরেন ৫০তম ওভারের প্রথম বলে। উইলিয়াম ও’রোয়ার্কের বলে আউট হওয়ার আগে ১৫১ বলে ১৬৯ রানে থামে তাঁর অসাধারণ ইনিংস। মেরেছেন ২২টি চার ও ২টি ছক্কার বাউন্ডারি।
পাঁচ বছর পর ওয়ানডে সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন সৌম্য। ছাড়িয়ে গেছেন নিজের সর্বোচ্চ ইনিংস ১২৭ ও। কত সুযোগ হাতছাড়া করেছেন সৌম্য নিজেও জানেন না। তবে বারবারই তাঁর ওপর আস্থা রেখেছিলেন কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে।
আজ শচীন টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে সৌম্য দিয়েছেন প্রতিদান। এশিয়ান ব্যাটার হিসেবে নিউজিল্যান্ডের মাটিতে সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ড নিজের করে নিলেন সৌম্য। ২০০৯ সালে স্বাগতিক দলের বিপক্ষে ১৬৩ রানে অপরাজিত ছিলেন শচীন।
ডায়েরির পাতার পাশে সাঁটানো হলুদ এক চিরকুটে লেখা, ‘২০২৫ এর ঐ বছর শেষ হবার আগে আমার সেঞ্চুরি থাকবে ৫০ টা।’ উপরে তারিখটি ছিল ৮ এপ্রিল, ২০১৪। ১১ বছর আগে নিজের করা সেই ভবিষ্যদ্বাণীকে সত্যিতে রূপ দিলেন এনামুল হক বিজয়। স্বীকৃত ক্রিকেটে তিন সংস্করণ মিলিয়ে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ৫০ সেঞ্চুরির মালিক হলেন..
১৩ মিনিট আগেটেস্টে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে মুখোমুখি হয়েছে চার বছর পর। ২০২১ সালে হারারের পর এবার তারা খেলছে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। সিলেটে আজ শুরু হওয়া প্রথম টেস্টে সকালে ধাক্কা খেলেও সেই ধাক্কা বাংলাদেশ কাটিয়ে ওঠে ঠিকই। কিন্তু হঠাৎ ধসের সেই রোগ থেকে তো আর বাংলাদেশ সহসা বের হতে পারছে না।
১ ঘণ্টা আগেএকটু এদিক-সেদিক হলে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের মূলপর্বে বাংলাদেশের পরিবর্তে উঠত ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শেষ পর্যন্ত নিগার সুলতানা জ্যোতির বাংলাদেশ কেটেছে মূলপর্বের টিকিট। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের সেরা একাদশে নাম আছেন দুই বাংলাদেশি।
২ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর অভিষেক হয়েছে, সমিত সোমও দুয়ারে কড়া নাড়ছেন। এবার আলোচনায় আরেক প্রবাসী ফুটবলার কিউবা মিচেল। জুনে বাংলাদেশের জার্সিতে তাঁকে খেলানো চেষ্টা করছে বাফুফে। কিউবাও মৌখিকভাবে খেলার জন্য সম্মতি দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে