ব্লাড ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিলেন অংশুমান গায়কোয়াড়। শেষ পর্যন্ত হার মানতেই হলো ভারতের সাবেক ব্যাটারকে। ৭১ বছর বয়সে না ফেরার দেশে চলে গেলেন কিংবদন্তি এই ক্রিকেটার।
দীর্ঘদিন ধরে ব্লাড ক্যানসারে ভুগতে থাকা গায়কোয়াড় জুন পর্যন্ত লন্ডনে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। দেশে ফেরার পর আবারও নানা রকম শারীরিক জটিলতা দেখা দিলে বরোদার হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) কয়েক দিন পর গত রাতে সেখানেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন ভারতীয় এই কিংবদন্তি।
কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে ১৯৭৪ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু হয়েছিল গায়কোয়াড়ের। ১৯৮৭ পর্যন্ত ৪০ টেস্ট ও ১৫ ওয়ানডে খেলেন তিনি। ৭০ টেস্ট ইনিংসে ৩০.০৭ গড়ে করেন ১৯৮৫ রান। ২ সেঞ্চুরি ও ১০ ফিফটি করেন ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে।টেস্টে সর্বোচ্চ ২০১ রানের ইনিংস খেলেন ১৯৮৩ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে। জলন্ধরে সেই ম্যাচে ৬৭১ মিনিট ব্যাটিং করেছিলেন গায়কোয়াড়। ওয়ানডেতে একমাত্র ফিফটিও করেন পাকিস্তানের বিপক্ষে। ১৯৭৮ সালে সাহিওয়ালে ৭৮ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন তিনি। তবে ভারতের ১৯৮৩ বিশ্বকাপজয়ী দলে কোনো ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি তিনি।
১৯৯৭ থেকে ২০০০—৩ বছরে গায়কোয়াড় দুই মেয়াদে ভারতের প্রধান কোচের দায়িত্ব পালন করেন গায়কোয়াড়। প্রথম দফায় শচীন টেন্ডুলকারের যুগে যখন গায়কোয়াড় দায়িত্ব নেন, তখন ভারতীয় ক্রিকেট একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে যাচ্ছিল। তাঁর কোচিংয়ে ২০০০ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনাল খেলে ভারত। সৌরভ গাঙ্গুলীর নেতৃত্বাধীন ভারত নাইরোবিতে নিউজিল্যান্ডের কাছে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ হেরে রানার্সআপ হয়েছিল। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলেন সৌরভ।
গায়কোয়াড়ের মৃত্যুতে দেখা গেছে শোকের ছায়া। সামাজিক মাধ্যমে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) সচিব জয় শাহ এক বিবৃতিতে লিখেছেন,‘জনাব অংশুমান গায়কোয়াড়ের পরিবার এবং বন্ধুদের অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে সমবেদনা জানাই। পুরো ক্রিকেট সম্প্রদায়ের জন্য তা হৃদয়বিদারক। তাঁর আত্মা শান্তিতে থাকুক।’ এর আগে গায়কোয়াড়ের চিকিৎসার জন্য ১ কোটি রুপি দিয়েছিল বিসিসিআই।
ব্লাড ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিলেন অংশুমান গায়কোয়াড়। শেষ পর্যন্ত হার মানতেই হলো ভারতের সাবেক ব্যাটারকে। ৭১ বছর বয়সে না ফেরার দেশে চলে গেলেন কিংবদন্তি এই ক্রিকেটার।
দীর্ঘদিন ধরে ব্লাড ক্যানসারে ভুগতে থাকা গায়কোয়াড় জুন পর্যন্ত লন্ডনে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। দেশে ফেরার পর আবারও নানা রকম শারীরিক জটিলতা দেখা দিলে বরোদার হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) কয়েক দিন পর গত রাতে সেখানেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন ভারতীয় এই কিংবদন্তি।
কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে ১৯৭৪ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু হয়েছিল গায়কোয়াড়ের। ১৯৮৭ পর্যন্ত ৪০ টেস্ট ও ১৫ ওয়ানডে খেলেন তিনি। ৭০ টেস্ট ইনিংসে ৩০.০৭ গড়ে করেন ১৯৮৫ রান। ২ সেঞ্চুরি ও ১০ ফিফটি করেন ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে।টেস্টে সর্বোচ্চ ২০১ রানের ইনিংস খেলেন ১৯৮৩ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে। জলন্ধরে সেই ম্যাচে ৬৭১ মিনিট ব্যাটিং করেছিলেন গায়কোয়াড়। ওয়ানডেতে একমাত্র ফিফটিও করেন পাকিস্তানের বিপক্ষে। ১৯৭৮ সালে সাহিওয়ালে ৭৮ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন তিনি। তবে ভারতের ১৯৮৩ বিশ্বকাপজয়ী দলে কোনো ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি তিনি।
১৯৯৭ থেকে ২০০০—৩ বছরে গায়কোয়াড় দুই মেয়াদে ভারতের প্রধান কোচের দায়িত্ব পালন করেন গায়কোয়াড়। প্রথম দফায় শচীন টেন্ডুলকারের যুগে যখন গায়কোয়াড় দায়িত্ব নেন, তখন ভারতীয় ক্রিকেট একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে যাচ্ছিল। তাঁর কোচিংয়ে ২০০০ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনাল খেলে ভারত। সৌরভ গাঙ্গুলীর নেতৃত্বাধীন ভারত নাইরোবিতে নিউজিল্যান্ডের কাছে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ হেরে রানার্সআপ হয়েছিল। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলেন সৌরভ।
গায়কোয়াড়ের মৃত্যুতে দেখা গেছে শোকের ছায়া। সামাজিক মাধ্যমে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) সচিব জয় শাহ এক বিবৃতিতে লিখেছেন,‘জনাব অংশুমান গায়কোয়াড়ের পরিবার এবং বন্ধুদের অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে সমবেদনা জানাই। পুরো ক্রিকেট সম্প্রদায়ের জন্য তা হৃদয়বিদারক। তাঁর আত্মা শান্তিতে থাকুক।’ এর আগে গায়কোয়াড়ের চিকিৎসার জন্য ১ কোটি রুপি দিয়েছিল বিসিসিআই।
কারিয়ারে প্রথম নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে এসে কাঁপিয়ে দিচ্ছেন মারুফা আক্তার। বিশেষ করে, নতুন বলে তাঁকে খেলতে ব্যাটারদের রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়। সেমিফাইনালের আশা টিকিয়ে রাখতে বাংলাদেশের যখন জয়ের কোনো বিকল্প নেই, তখন মারুফাকে নিয়ে দূর হলো দুশ্চিন্তা।
৮ ঘণ্টা আগেনতুন যুগের ওয়ানডে শুরুটা ভারতের জন্য হয়েছে ভুলে যাওয়ার মতোই। পার্থে আজ ভারত-অস্ট্রেলিয়া প্রথম ওয়ানডেতে এমনিতেই দফায় দফায় বাগড়া দিয়েছে বৃষ্টি। উপরন্তু সেই ম্যাচ ডাকওয়ার্থ লুইস অ্যান্ড স্টার্ন (ডিএলএস) ভারত ৭ উইকেটে হেরেছে অস্ট্রেলিয়ার কাছে। হেরে শুবমান গিল এমন এক রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন
৯ ঘণ্টা আগেমিরপুরের পিচে যতই কালো জাদু থাকুক, সেই পিচে ২০৭ রান করে চোখ বুজে থাকার কোনো উপায় নেই। উপরন্তু সেই ম্যাচে প্রতিপক্ষ দলের উদ্বোধনী জুটিতে যখন ৫১ রান আসে, তখন দুশ্চিন্তা বেড়ে যায় আপনাআপনি। কিন্তু রিশাদ হোসেন তাঁর লেগস্পিন ভেলকিতে গতকাল প্রথম ওয়ানডেতে কুপোকাত করলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে।
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জার্সিতে অধিনায়ক হিসেবে রেকর্ডটা মোটেও সুখকর নয় মেহেদী হাসান মিরাজের। তাঁর নেতৃত্বে ১১ ওয়ানডের মধ্যে বাংলাদেশ জিতেছে কেবল দুটি ম্যাচ। পরিসংখ্যানগত হিসাব বাদ দিলেও তাঁর নেতৃত্বগুণ নিয়ে চলছে সমালোচনা। বিশেষ করে, সদ্য সমাপ্ত আফগানিস্তান সিরিজে ভরাডুবির পর আরও বেশি সমালোচিত হচ্ছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে