নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অক্ষর প্যাটেলের খাটো লেন্থের বলটি পুল করে ওয়াইড লং অনের ওপর দিয়ে সাহিবজাদা ফারহান যখন আছড়ে ফেললেন সীমানার বাইরে, তখন গ্যালারির পাকিস্তানি-সমর্থকদের কী উচ্ছ্বাস! গ্রুপপর্বে একপেশে ম্যাচে ভারতের কাছে হেরেছে পাকিস্তান। সেই হারের দুঃস্মৃতি মুছে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ে। ওই ছক্কায় ফিফটি ছুঁয়ে ব্যাটকে বন্দুক কল্পনা করে ট্রিগারে চাপ দেওয়ার যে শরীরী ভঙ্গি করলেন, সেটা ‘লড়কে লেঙ্গে জয়’-এর কথাই বলছিল!
৯.৩ ওভারে পাকিস্তানের রান তখন ৯০। হাতে ৯ উইকেট। বাকি ১০.৩ ওভার হাত খুলে খেললে ২০০ রান হওয়ারই কথা। সেটা ভেবেই হয়তো গ্যালারিতে ‘পাকিস্তান জিতেগা’ আওয়াজও শোনা গেছে। কিন্তু সে পর্যন্তই। এরপর ২২ রানের ব্যবধানে পাকিস্তানের ৩ উইকেটের পতন। তাতে রানের তোলার গতি মন্থর হয়েছে। জয়ের জন্য পাকিস্তান ভারতকে লক্ষ্য দিতে পারে ১৭২।
এই ভারতের বিপক্ষে গ্রুপপর্বে আইসিসির সহযোগী সদস্যদেশ ওমানও ১৬৭ তুলেছিল। তাই এই রান নিয়ে ফর্মে থাকা ভারতীয় দলের সামনে পাকিস্তানের তৃপ্তির ঢেকুর তোলার উপায় ছিল না। ৭ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখে সহজে জিতে সেটা তো দেখালই ভারত।
১৭১ রানের পুঁজি নিয়েও হয়তো লড়াই করতে পারত পাকিস্তান, যদি ভারতীয় ইনিংসের শুরুতেই বড় ধাক্কা দেওয়া যেত! কিন্তু বড় ধাক্কা দেবে কি, প্রথম ধাক্কাই পাকিস্তান বোলাররা দিতে পারে ৯.৫ ওভারে, শুবমান গিলকে ফিরিয়ে। ২৮ বলে ৪৭ রান করে গিল যখন ফিরে যান, তার আগেই স্কোর বোর্ডে জমা হয়ে যায় ১০৫ রান। জয়ের জন্য ৬১ বলে ভারতের দরকার ৬৭ রান। আস্কিং রানরেট—৬.৭০। ভারতের চলতি রানরেট ছিল দশের ওপরে—১০.৫০!
গিলের আউট হওয়ার পরের ওভারে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সূর্যকুমার যাদবকে (০)। কিন্তু ওপেনিংয়ে গিলকে নিয়ে অভিষেক শর্মার ১০৫ রানের জুটি জয়ের যে ভিত গড়ে দিয়েছিল, সেটা এতই মজবুত ছিল যে, সেখান থেকে ভারতের ম্যাচ হারাটা পাকিস্তানের জয় পাওয়ার চেয়েও কঠিন ছিল!
পাকিস্তানের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ৩৯ বলে ৭৪ রান করেন অভিষেক শর্মা। ২৪ বলে তাঁর ফিফটি ছোঁয়া ইনিংসটিতে আছে ৬টি চার ও ৫টি ছক্কা। সূর্যকুমারকে ফিরিয়ে দেওয়া হারিস রউফ পরে ফিরিয়েছেন সঞ্জু স্যামসনকেও (১৩)। সেটা বল হাতে তাঁকে ম্যাচে পাকিস্তানের সফলতম বোলারে পরিণত করলেও ম্যাচ হয়েছে গ্রুপপর্বের মতোই ম্যাড়মেড়ে। ভারতীয় ইনিংসের কোনো পর্যায়েই মনে হয়নি, এই ম্যাচ জিততে পারে পাকিস্তান!
এর আগে টসে হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে ৫ উইকেটে ১৭১ রান করে পাকিস্তান। দলের এই সংগ্রহের ভিত গড়ে দেন সাহিবজাদা ফারহান। ৫টি চার ও ৩টি ছয়ে ৪৫ বলে ৫৮ রান করেন তিনি।
দলীয় ২১ রানে ফখর জামান (১৫) বিদায় নেন। এরপর সায়েম আইয়ুবকে নিয়ে সাহিবজাদার ৪৯ বলে ৭২ রানের জুটি। তাঁরা যখন ব্যাট করছিলেন, তখন বড় স্কোরের স্বপ্নই দেখছিল পাকিস্তান। ১৭ বলে ২১ রান করে আইয়ুব ফিরে গেলে ভাঙে এই জুটি। তাঁকে অনুসরণ করেন হুসাইন তালাত (১০) ও সাহিবজাদা ফারহানকে। ২২ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারায় পাকিস্তান। তাতে স্তিমিত হয়ে পড়ে রান সংগ্রহের গতি। ১৭১ রানে শেষ হয় পাকিস্তানের ইনিংস।
বল হাতে সবচেয়ে সফল শিবম দুবে; ৩৩ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট।

অক্ষর প্যাটেলের খাটো লেন্থের বলটি পুল করে ওয়াইড লং অনের ওপর দিয়ে সাহিবজাদা ফারহান যখন আছড়ে ফেললেন সীমানার বাইরে, তখন গ্যালারির পাকিস্তানি-সমর্থকদের কী উচ্ছ্বাস! গ্রুপপর্বে একপেশে ম্যাচে ভারতের কাছে হেরেছে পাকিস্তান। সেই হারের দুঃস্মৃতি মুছে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ে। ওই ছক্কায় ফিফটি ছুঁয়ে ব্যাটকে বন্দুক কল্পনা করে ট্রিগারে চাপ দেওয়ার যে শরীরী ভঙ্গি করলেন, সেটা ‘লড়কে লেঙ্গে জয়’-এর কথাই বলছিল!
৯.৩ ওভারে পাকিস্তানের রান তখন ৯০। হাতে ৯ উইকেট। বাকি ১০.৩ ওভার হাত খুলে খেললে ২০০ রান হওয়ারই কথা। সেটা ভেবেই হয়তো গ্যালারিতে ‘পাকিস্তান জিতেগা’ আওয়াজও শোনা গেছে। কিন্তু সে পর্যন্তই। এরপর ২২ রানের ব্যবধানে পাকিস্তানের ৩ উইকেটের পতন। তাতে রানের তোলার গতি মন্থর হয়েছে। জয়ের জন্য পাকিস্তান ভারতকে লক্ষ্য দিতে পারে ১৭২।
এই ভারতের বিপক্ষে গ্রুপপর্বে আইসিসির সহযোগী সদস্যদেশ ওমানও ১৬৭ তুলেছিল। তাই এই রান নিয়ে ফর্মে থাকা ভারতীয় দলের সামনে পাকিস্তানের তৃপ্তির ঢেকুর তোলার উপায় ছিল না। ৭ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখে সহজে জিতে সেটা তো দেখালই ভারত।
১৭১ রানের পুঁজি নিয়েও হয়তো লড়াই করতে পারত পাকিস্তান, যদি ভারতীয় ইনিংসের শুরুতেই বড় ধাক্কা দেওয়া যেত! কিন্তু বড় ধাক্কা দেবে কি, প্রথম ধাক্কাই পাকিস্তান বোলাররা দিতে পারে ৯.৫ ওভারে, শুবমান গিলকে ফিরিয়ে। ২৮ বলে ৪৭ রান করে গিল যখন ফিরে যান, তার আগেই স্কোর বোর্ডে জমা হয়ে যায় ১০৫ রান। জয়ের জন্য ৬১ বলে ভারতের দরকার ৬৭ রান। আস্কিং রানরেট—৬.৭০। ভারতের চলতি রানরেট ছিল দশের ওপরে—১০.৫০!
গিলের আউট হওয়ার পরের ওভারে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সূর্যকুমার যাদবকে (০)। কিন্তু ওপেনিংয়ে গিলকে নিয়ে অভিষেক শর্মার ১০৫ রানের জুটি জয়ের যে ভিত গড়ে দিয়েছিল, সেটা এতই মজবুত ছিল যে, সেখান থেকে ভারতের ম্যাচ হারাটা পাকিস্তানের জয় পাওয়ার চেয়েও কঠিন ছিল!
পাকিস্তানের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ৩৯ বলে ৭৪ রান করেন অভিষেক শর্মা। ২৪ বলে তাঁর ফিফটি ছোঁয়া ইনিংসটিতে আছে ৬টি চার ও ৫টি ছক্কা। সূর্যকুমারকে ফিরিয়ে দেওয়া হারিস রউফ পরে ফিরিয়েছেন সঞ্জু স্যামসনকেও (১৩)। সেটা বল হাতে তাঁকে ম্যাচে পাকিস্তানের সফলতম বোলারে পরিণত করলেও ম্যাচ হয়েছে গ্রুপপর্বের মতোই ম্যাড়মেড়ে। ভারতীয় ইনিংসের কোনো পর্যায়েই মনে হয়নি, এই ম্যাচ জিততে পারে পাকিস্তান!
এর আগে টসে হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে ৫ উইকেটে ১৭১ রান করে পাকিস্তান। দলের এই সংগ্রহের ভিত গড়ে দেন সাহিবজাদা ফারহান। ৫টি চার ও ৩টি ছয়ে ৪৫ বলে ৫৮ রান করেন তিনি।
দলীয় ২১ রানে ফখর জামান (১৫) বিদায় নেন। এরপর সায়েম আইয়ুবকে নিয়ে সাহিবজাদার ৪৯ বলে ৭২ রানের জুটি। তাঁরা যখন ব্যাট করছিলেন, তখন বড় স্কোরের স্বপ্নই দেখছিল পাকিস্তান। ১৭ বলে ২১ রান করে আইয়ুব ফিরে গেলে ভাঙে এই জুটি। তাঁকে অনুসরণ করেন হুসাইন তালাত (১০) ও সাহিবজাদা ফারহানকে। ২২ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারায় পাকিস্তান। তাতে স্তিমিত হয়ে পড়ে রান সংগ্রহের গতি। ১৭১ রানে শেষ হয় পাকিস্তানের ইনিংস।
বল হাতে সবচেয়ে সফল শিবম দুবে; ৩৩ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অক্ষর প্যাটেলের খাটো লেন্থের বলটি পুল করে ওয়াইড লং অনের ওপর দিয়ে সাহিবজাদা ফারহান যখন আছড়ে ফেললেন সীমানার বাইরে, তখন গ্যালারির পাকিস্তানি-সমর্থকদের কী উচ্ছ্বাস! গ্রুপপর্বে একপেশে ম্যাচে ভারতের কাছে হেরেছে পাকিস্তান। সেই হারের দুঃস্মৃতি মুছে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ে। ওই ছক্কায় ফিফটি ছুঁয়ে ব্যাটকে বন্দুক কল্পনা করে ট্রিগারে চাপ দেওয়ার যে শরীরী ভঙ্গি করলেন, সেটা ‘লড়কে লেঙ্গে জয়’-এর কথাই বলছিল!
৯.৩ ওভারে পাকিস্তানের রান তখন ৯০। হাতে ৯ উইকেট। বাকি ১০.৩ ওভার হাত খুলে খেললে ২০০ রান হওয়ারই কথা। সেটা ভেবেই হয়তো গ্যালারিতে ‘পাকিস্তান জিতেগা’ আওয়াজও শোনা গেছে। কিন্তু সে পর্যন্তই। এরপর ২২ রানের ব্যবধানে পাকিস্তানের ৩ উইকেটের পতন। তাতে রানের তোলার গতি মন্থর হয়েছে। জয়ের জন্য পাকিস্তান ভারতকে লক্ষ্য দিতে পারে ১৭২।
এই ভারতের বিপক্ষে গ্রুপপর্বে আইসিসির সহযোগী সদস্যদেশ ওমানও ১৬৭ তুলেছিল। তাই এই রান নিয়ে ফর্মে থাকা ভারতীয় দলের সামনে পাকিস্তানের তৃপ্তির ঢেকুর তোলার উপায় ছিল না। ৭ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখে সহজে জিতে সেটা তো দেখালই ভারত।
১৭১ রানের পুঁজি নিয়েও হয়তো লড়াই করতে পারত পাকিস্তান, যদি ভারতীয় ইনিংসের শুরুতেই বড় ধাক্কা দেওয়া যেত! কিন্তু বড় ধাক্কা দেবে কি, প্রথম ধাক্কাই পাকিস্তান বোলাররা দিতে পারে ৯.৫ ওভারে, শুবমান গিলকে ফিরিয়ে। ২৮ বলে ৪৭ রান করে গিল যখন ফিরে যান, তার আগেই স্কোর বোর্ডে জমা হয়ে যায় ১০৫ রান। জয়ের জন্য ৬১ বলে ভারতের দরকার ৬৭ রান। আস্কিং রানরেট—৬.৭০। ভারতের চলতি রানরেট ছিল দশের ওপরে—১০.৫০!
গিলের আউট হওয়ার পরের ওভারে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সূর্যকুমার যাদবকে (০)। কিন্তু ওপেনিংয়ে গিলকে নিয়ে অভিষেক শর্মার ১০৫ রানের জুটি জয়ের যে ভিত গড়ে দিয়েছিল, সেটা এতই মজবুত ছিল যে, সেখান থেকে ভারতের ম্যাচ হারাটা পাকিস্তানের জয় পাওয়ার চেয়েও কঠিন ছিল!
পাকিস্তানের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ৩৯ বলে ৭৪ রান করেন অভিষেক শর্মা। ২৪ বলে তাঁর ফিফটি ছোঁয়া ইনিংসটিতে আছে ৬টি চার ও ৫টি ছক্কা। সূর্যকুমারকে ফিরিয়ে দেওয়া হারিস রউফ পরে ফিরিয়েছেন সঞ্জু স্যামসনকেও (১৩)। সেটা বল হাতে তাঁকে ম্যাচে পাকিস্তানের সফলতম বোলারে পরিণত করলেও ম্যাচ হয়েছে গ্রুপপর্বের মতোই ম্যাড়মেড়ে। ভারতীয় ইনিংসের কোনো পর্যায়েই মনে হয়নি, এই ম্যাচ জিততে পারে পাকিস্তান!
এর আগে টসে হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে ৫ উইকেটে ১৭১ রান করে পাকিস্তান। দলের এই সংগ্রহের ভিত গড়ে দেন সাহিবজাদা ফারহান। ৫টি চার ও ৩টি ছয়ে ৪৫ বলে ৫৮ রান করেন তিনি।
দলীয় ২১ রানে ফখর জামান (১৫) বিদায় নেন। এরপর সায়েম আইয়ুবকে নিয়ে সাহিবজাদার ৪৯ বলে ৭২ রানের জুটি। তাঁরা যখন ব্যাট করছিলেন, তখন বড় স্কোরের স্বপ্নই দেখছিল পাকিস্তান। ১৭ বলে ২১ রান করে আইয়ুব ফিরে গেলে ভাঙে এই জুটি। তাঁকে অনুসরণ করেন হুসাইন তালাত (১০) ও সাহিবজাদা ফারহানকে। ২২ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারায় পাকিস্তান। তাতে স্তিমিত হয়ে পড়ে রান সংগ্রহের গতি। ১৭১ রানে শেষ হয় পাকিস্তানের ইনিংস।
বল হাতে সবচেয়ে সফল শিবম দুবে; ৩৩ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট।

অক্ষর প্যাটেলের খাটো লেন্থের বলটি পুল করে ওয়াইড লং অনের ওপর দিয়ে সাহিবজাদা ফারহান যখন আছড়ে ফেললেন সীমানার বাইরে, তখন গ্যালারির পাকিস্তানি-সমর্থকদের কী উচ্ছ্বাস! গ্রুপপর্বে একপেশে ম্যাচে ভারতের কাছে হেরেছে পাকিস্তান। সেই হারের দুঃস্মৃতি মুছে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ে। ওই ছক্কায় ফিফটি ছুঁয়ে ব্যাটকে বন্দুক কল্পনা করে ট্রিগারে চাপ দেওয়ার যে শরীরী ভঙ্গি করলেন, সেটা ‘লড়কে লেঙ্গে জয়’-এর কথাই বলছিল!
৯.৩ ওভারে পাকিস্তানের রান তখন ৯০। হাতে ৯ উইকেট। বাকি ১০.৩ ওভার হাত খুলে খেললে ২০০ রান হওয়ারই কথা। সেটা ভেবেই হয়তো গ্যালারিতে ‘পাকিস্তান জিতেগা’ আওয়াজও শোনা গেছে। কিন্তু সে পর্যন্তই। এরপর ২২ রানের ব্যবধানে পাকিস্তানের ৩ উইকেটের পতন। তাতে রানের তোলার গতি মন্থর হয়েছে। জয়ের জন্য পাকিস্তান ভারতকে লক্ষ্য দিতে পারে ১৭২।
এই ভারতের বিপক্ষে গ্রুপপর্বে আইসিসির সহযোগী সদস্যদেশ ওমানও ১৬৭ তুলেছিল। তাই এই রান নিয়ে ফর্মে থাকা ভারতীয় দলের সামনে পাকিস্তানের তৃপ্তির ঢেকুর তোলার উপায় ছিল না। ৭ বল ও ৬ উইকেট হাতে রেখে সহজে জিতে সেটা তো দেখালই ভারত।
১৭১ রানের পুঁজি নিয়েও হয়তো লড়াই করতে পারত পাকিস্তান, যদি ভারতীয় ইনিংসের শুরুতেই বড় ধাক্কা দেওয়া যেত! কিন্তু বড় ধাক্কা দেবে কি, প্রথম ধাক্কাই পাকিস্তান বোলাররা দিতে পারে ৯.৫ ওভারে, শুবমান গিলকে ফিরিয়ে। ২৮ বলে ৪৭ রান করে গিল যখন ফিরে যান, তার আগেই স্কোর বোর্ডে জমা হয়ে যায় ১০৫ রান। জয়ের জন্য ৬১ বলে ভারতের দরকার ৬৭ রান। আস্কিং রানরেট—৬.৭০। ভারতের চলতি রানরেট ছিল দশের ওপরে—১০.৫০!
গিলের আউট হওয়ার পরের ওভারে ফিরিয়ে দিয়েছিলেন সূর্যকুমার যাদবকে (০)। কিন্তু ওপেনিংয়ে গিলকে নিয়ে অভিষেক শর্মার ১০৫ রানের জুটি জয়ের যে ভিত গড়ে দিয়েছিল, সেটা এতই মজবুত ছিল যে, সেখান থেকে ভারতের ম্যাচ হারাটা পাকিস্তানের জয় পাওয়ার চেয়েও কঠিন ছিল!
পাকিস্তানের তৃতীয় শিকার হওয়ার আগে ৩৯ বলে ৭৪ রান করেন অভিষেক শর্মা। ২৪ বলে তাঁর ফিফটি ছোঁয়া ইনিংসটিতে আছে ৬টি চার ও ৫টি ছক্কা। সূর্যকুমারকে ফিরিয়ে দেওয়া হারিস রউফ পরে ফিরিয়েছেন সঞ্জু স্যামসনকেও (১৩)। সেটা বল হাতে তাঁকে ম্যাচে পাকিস্তানের সফলতম বোলারে পরিণত করলেও ম্যাচ হয়েছে গ্রুপপর্বের মতোই ম্যাড়মেড়ে। ভারতীয় ইনিংসের কোনো পর্যায়েই মনে হয়নি, এই ম্যাচ জিততে পারে পাকিস্তান!
এর আগে টসে হেরে প্রথমে ব্যাটিংয়ে ৫ উইকেটে ১৭১ রান করে পাকিস্তান। দলের এই সংগ্রহের ভিত গড়ে দেন সাহিবজাদা ফারহান। ৫টি চার ও ৩টি ছয়ে ৪৫ বলে ৫৮ রান করেন তিনি।
দলীয় ২১ রানে ফখর জামান (১৫) বিদায় নেন। এরপর সায়েম আইয়ুবকে নিয়ে সাহিবজাদার ৪৯ বলে ৭২ রানের জুটি। তাঁরা যখন ব্যাট করছিলেন, তখন বড় স্কোরের স্বপ্নই দেখছিল পাকিস্তান। ১৭ বলে ২১ রান করে আইয়ুব ফিরে গেলে ভাঙে এই জুটি। তাঁকে অনুসরণ করেন হুসাইন তালাত (১০) ও সাহিবজাদা ফারহানকে। ২২ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারায় পাকিস্তান। তাতে স্তিমিত হয়ে পড়ে রান সংগ্রহের গতি। ১৭১ রানে শেষ হয় পাকিস্তানের ইনিংস।
বল হাতে সবচেয়ে সফল শিবম দুবে; ৩৩ রানে নিয়েছেন ২ উইকেট।

ফুটবলে দিন শেষে ফলই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল আজ থাইল্যান্ডকে কি হারাতে পারবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা? জবাবে বাটলার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন। থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ শেষ কবে জিতেছিল?
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে মহিলা ক্রীড়া সংস্থার অ্যাডহক কমিটি দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। গতকাল ঘোষিত কমিটি নিয়ে রয়েছে বিতর্ক। তাই এই কমিটির বিলুপ্তি চান সাবেক ক্রীড়াবিদ ও সংগঠকেরা।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) প্রথম রাউন্ডের দ্বিতীয় দিনে দাপট দেখালেন বোলাররা। আলাদাভাবে বলতে হয় আফিফ হোসেন ধ্রুবর কথা। বরিশালের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছেন তিনি। বোলারদের দাপটের দিনে ব্যাটিংয়ে আলো ছড়িয়েছেন নাঈম ইসলাম ও আবু হায়দার রনি। সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই দুজন।
৪ ঘণ্টা আগে
হংকং আর আফগানিস্তানকে হারিয়ে প্রত্যাশামতোই সুপার ফোরে উঠেছিল বাংলাদেশ। এই রাউন্ডেও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে হয়েছিল দুর্দান্ত শুরু। কিন্তু শেষ দুই ম্যাচে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে বোলাররা ভালো করলেও ব্যাটিং ব্যর্থতায় হারে বাংলাদেশ। আর চোটের কারণে গুরুত্বপূর্ণ এই দুই ম্যাচের একটিতেও খেলা হয়নি অধিনায়ক লিটন
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফুটবলে দিন শেষে ফলই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল আজ থাইল্যান্ডকে কি হারাতে পারবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা? জবাবে বাটলার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন। থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ শেষ কবে জিতেছিল?
দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে গিয়ে প্রথম ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পায়নি বাংলাদেশ। হেরেছে ৩-০ গোলে। কাল লড়াইটা তাই ঘুরে দাঁড়ানোর। ব্যাংককের চালেম ফ্রা কিয়াত স্পোর্টস সেন্টারে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায়।
খেলায় যেকোনো দলই জয়ের লক্ষ্য নিয়ে মাঠে। তবে প্রতিপক্ষ যখন র্যাঙ্কিংয়ে ৫১ ধাপ এগিয়ে থাকা থাইল্যান্ড। দুবার বিশ্বকাপ খেলা দলটির বিপক্ষে তখন বাটলারও খুব একটা উচ্চাশা দেখার সুযোগ পান না। আগের ম্যাচের ভুল শুধরে স্বাগতিকদের চ্যালেঞ্জে ফেলার সাহস অবশ্য তিনি করছেন। আজ বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আমরা সিস্টেমে কিছুটা পরিবর্তন এনেছি। কিছু কিছু জায়গা ঘাটতি রয়েছে আমাদের, সেটা পূরণ করতে হবে। আগের ম্যাচে আমরা মৌলিক কিছু ভুল করেছি—যেমন প্রথম ৪৫ সেকেন্ডে গোল হজম করা এবং তা সবসময় পাহাড়সম চাপ বয়ে আনে।’
ঘরের মাঠে বাংলাদেশ সবশেষ খেলেছে গত বছরের জুনে চায়নিজ তাইপের বিপক্ষে। এরপর সবগুলো ম্যাচ শুধু দেশের বাইরে খেলেছে। বাটলারও খানিকটা আক্ষেপ ভরা কণ্ঠে বলেন, ‘খেলার মধ্যে অনেক কিছুই থাকে, যা ফলাফলে প্রভাব ফেলে। আমি কাউকে দোষ দিতে পছন্দ করি না এবং অজুহাতও দিই না। তবে দেশের বাইরে জেতার চেয়ে ঘরের মাঠে ম্যাচ জেতা অনেক সহজ।’
প্রথম ম্যাচে হারের পর ফুটবলারদের আচরণ ও মানসিকতা ক্ষুব্ধ করেছিল বাটলারকে, ‘কয়েকজনের সঙ্গে আমি আলাদাভাবে কথা বলেছি। তাদের অ্যাপ্রোচ ও মাইন্ডসেট নিয়ে আমি সন্তুষ্ট। বিশেষ করে এক-দুজন আছে, যাদের আমি সত্যিকারের ম্যাচ উইনার মনে করি এবং আগের ম্যাচে তারা তাদের সামর্থ্যটা মেলে ধরতে পারেনি।’
থাইল্যান্ডের সঙ্গে তুলনা করতে গিয়ে বাটলার বলেন, ‘আমরা থাইল্যান্ডের লেভেলে নেই। তারা খুবই ভালো দল এবং সেটা তারা দেখাবেও। তারা সম্ভবত পুরো ভিন্ন এক দল মাঠে নামাবে (আজ)। অনেক সময় বেঞ্চ দেখে দলের শক্তি বোঝা যায়। তাদের বেঞ্চ দেখে মনে হলো এখানে আরকটা দল বসে আছে। তাই আমাদের বাস্তববাদী হতে হবে।’
এই সফরের আগে থাইল্যান্ডের বিপক্ষে একটি ম্যাচই খেলেছে বাংলাদেশ। এক যুগ আগের ম্যাচে হারতে হয়েছিল ৯-০ গোলে। বাটলার বলেন, ‘যদি আমরা মানদণ্ড দাঁড় করানোর ও আরও পেশাদার হওয়ার কথা বলি, বড় কিছু কল্পনা করার আগে আমাদের সেই জায়গায় পৌঁছাতে হবে। যেখানে আমরা থাইল্যান্ডের মতো জায়গায় এসে ম্যাচ জেতার কথা ভাবতে পারি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আমরা একটা মোমেন্টাম তৈরি করছি।’

ফুটবলে দিন শেষে ফলই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল আজ থাইল্যান্ডকে কি হারাতে পারবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা? জবাবে বাটলার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন। থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ শেষ কবে জিতেছিল?
দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলতে গিয়ে প্রথম ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পায়নি বাংলাদেশ। হেরেছে ৩-০ গোলে। কাল লড়াইটা তাই ঘুরে দাঁড়ানোর। ব্যাংককের চালেম ফ্রা কিয়াত স্পোর্টস সেন্টারে ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায়।
খেলায় যেকোনো দলই জয়ের লক্ষ্য নিয়ে মাঠে। তবে প্রতিপক্ষ যখন র্যাঙ্কিংয়ে ৫১ ধাপ এগিয়ে থাকা থাইল্যান্ড। দুবার বিশ্বকাপ খেলা দলটির বিপক্ষে তখন বাটলারও খুব একটা উচ্চাশা দেখার সুযোগ পান না। আগের ম্যাচের ভুল শুধরে স্বাগতিকদের চ্যালেঞ্জে ফেলার সাহস অবশ্য তিনি করছেন। আজ বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আমরা সিস্টেমে কিছুটা পরিবর্তন এনেছি। কিছু কিছু জায়গা ঘাটতি রয়েছে আমাদের, সেটা পূরণ করতে হবে। আগের ম্যাচে আমরা মৌলিক কিছু ভুল করেছি—যেমন প্রথম ৪৫ সেকেন্ডে গোল হজম করা এবং তা সবসময় পাহাড়সম চাপ বয়ে আনে।’
ঘরের মাঠে বাংলাদেশ সবশেষ খেলেছে গত বছরের জুনে চায়নিজ তাইপের বিপক্ষে। এরপর সবগুলো ম্যাচ শুধু দেশের বাইরে খেলেছে। বাটলারও খানিকটা আক্ষেপ ভরা কণ্ঠে বলেন, ‘খেলার মধ্যে অনেক কিছুই থাকে, যা ফলাফলে প্রভাব ফেলে। আমি কাউকে দোষ দিতে পছন্দ করি না এবং অজুহাতও দিই না। তবে দেশের বাইরে জেতার চেয়ে ঘরের মাঠে ম্যাচ জেতা অনেক সহজ।’
প্রথম ম্যাচে হারের পর ফুটবলারদের আচরণ ও মানসিকতা ক্ষুব্ধ করেছিল বাটলারকে, ‘কয়েকজনের সঙ্গে আমি আলাদাভাবে কথা বলেছি। তাদের অ্যাপ্রোচ ও মাইন্ডসেট নিয়ে আমি সন্তুষ্ট। বিশেষ করে এক-দুজন আছে, যাদের আমি সত্যিকারের ম্যাচ উইনার মনে করি এবং আগের ম্যাচে তারা তাদের সামর্থ্যটা মেলে ধরতে পারেনি।’
থাইল্যান্ডের সঙ্গে তুলনা করতে গিয়ে বাটলার বলেন, ‘আমরা থাইল্যান্ডের লেভেলে নেই। তারা খুবই ভালো দল এবং সেটা তারা দেখাবেও। তারা সম্ভবত পুরো ভিন্ন এক দল মাঠে নামাবে (আজ)। অনেক সময় বেঞ্চ দেখে দলের শক্তি বোঝা যায়। তাদের বেঞ্চ দেখে মনে হলো এখানে আরকটা দল বসে আছে। তাই আমাদের বাস্তববাদী হতে হবে।’
এই সফরের আগে থাইল্যান্ডের বিপক্ষে একটি ম্যাচই খেলেছে বাংলাদেশ। এক যুগ আগের ম্যাচে হারতে হয়েছিল ৯-০ গোলে। বাটলার বলেন, ‘যদি আমরা মানদণ্ড দাঁড় করানোর ও আরও পেশাদার হওয়ার কথা বলি, বড় কিছু কল্পনা করার আগে আমাদের সেই জায়গায় পৌঁছাতে হবে। যেখানে আমরা থাইল্যান্ডের মতো জায়গায় এসে ম্যাচ জেতার কথা ভাবতে পারি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আমরা একটা মোমেন্টাম তৈরি করছি।’

অক্ষর প্যাটেলের খাটো লেন্থের বলটিকে পুল করে ওয়াইড লং অনের ওপর দিয়ে সাহিবজাদা ফারহান যখন আছড়ে ফেললেন সীমানার বাইরে, তখন গ্যালারির পাকিস্তানি-সমর্থকদের কী উচ্ছ্বাস! গ্রুপপর্বে একপেশে ম্যাচে ভারতের কাছে হেরেছে পাকিস্তান। সেই হারের দুঃস্মৃতি মুছে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ে।
২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
অবশেষে মহিলা ক্রীড়া সংস্থার অ্যাডহক কমিটি দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। গতকাল ঘোষিত কমিটি নিয়ে রয়েছে বিতর্ক। তাই এই কমিটির বিলুপ্তি চান সাবেক ক্রীড়াবিদ ও সংগঠকেরা।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) প্রথম রাউন্ডের দ্বিতীয় দিনে দাপট দেখালেন বোলাররা। আলাদাভাবে বলতে হয় আফিফ হোসেন ধ্রুবর কথা। বরিশালের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছেন তিনি। বোলারদের দাপটের দিনে ব্যাটিংয়ে আলো ছড়িয়েছেন নাঈম ইসলাম ও আবু হায়দার রনি। সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই দুজন।
৪ ঘণ্টা আগে
হংকং আর আফগানিস্তানকে হারিয়ে প্রত্যাশামতোই সুপার ফোরে উঠেছিল বাংলাদেশ। এই রাউন্ডেও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে হয়েছিল দুর্দান্ত শুরু। কিন্তু শেষ দুই ম্যাচে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে বোলাররা ভালো করলেও ব্যাটিং ব্যর্থতায় হারে বাংলাদেশ। আর চোটের কারণে গুরুত্বপূর্ণ এই দুই ম্যাচের একটিতেও খেলা হয়নি অধিনায়ক লিটন
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অবশেষে মহিলা ক্রীড়া সংস্থার অ্যাডহক কমিটি দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। গতকাল ঘোষিত কমিটি নিয়ে রয়েছে বিতর্ক। তাই এই কমিটির বিলুপ্তি চান সাবেক ক্রীড়াবিদ ও সংগঠকেরা।
মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে আজ এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সাবেক ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় কামরুন নাহার ডানাসহ ৬ সাবেক নারী ক্রীড়াবিদ ও সংগঠক।
নতুন অ্যাডহক কমিটির সভাপতি করা হয়েছে ব্যারিস্টার সারওয়াত সিরাজ শুক্লাকে। এই কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী ফিরোজ করিম নেলী। দুজনেই আগের কমিটির সদস্য ছিলেন।
ডানা বলেন, ‘যেহেতু সরকার বলেছে ক্রীড়াঙ্গনের লোক থাকবে। এই কমিটিতে ৫০ শতাংশ লোকও নাই। আমরা অবশ্যই আশা করব, কালকের মধ্যে কমিটি ভেঙে দিতে হবে। না হলে বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করব। আমরা ফিরোজা করিম নেলীকে চাই না। উনি তো খেলোয়াড় নন। অনেক সাবেক খেলোয়াড় ও সংগঠক আছে, তারা সুযোগ পায় না। এই কমিটির বিলুপ্তি চাই।’
নেলীকে নিয়ে সাবেক সাঁতারু মাহফুজা আক্তার তানিয়া বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সময় দেখেছি সাঁতার ফেডারেশনে অনেক নন-স্পোর্টসম্যান ছিল। এখন মহিলা ক্রীড়া সংস্থাতেও সেসব দেখছি। নেলী করিম আমাদের সঙ্গে যা করেছে, সেসব মানার মতো না। এসব আশা করি না। তা ছাড়া সার্চ কমিটি যাদের নাম দিল, তাদের কেউ তো কমিটিতে নেই। আমরা চাই সুস্থ কমিটি, পূর্ণাঙ্গ কমিটি।’
নতুন অ্যাডহক কমিটির অনেকেই কোনো দিন খেলাধুলায় ছিলেন না বলে মনে করেন সাবেক ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় নাজমা সিদ্দিকী শিমুল, ‘নেলী জীবনে এক দিন লুডুও খেলেনি, সে কেন জেনারেল সেক্রেটারি। এখানে কমিটিতে যারা আছে, তাদের কাউকে চিনি না। ডানা আপার একজনের যোগ্যতা এদের কারও নেই।’

অবশেষে মহিলা ক্রীড়া সংস্থার অ্যাডহক কমিটি দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। গতকাল ঘোষিত কমিটি নিয়ে রয়েছে বিতর্ক। তাই এই কমিটির বিলুপ্তি চান সাবেক ক্রীড়াবিদ ও সংগঠকেরা।
মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে আজ এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সাবেক ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় কামরুন নাহার ডানাসহ ৬ সাবেক নারী ক্রীড়াবিদ ও সংগঠক।
নতুন অ্যাডহক কমিটির সভাপতি করা হয়েছে ব্যারিস্টার সারওয়াত সিরাজ শুক্লাকে। এই কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী ফিরোজ করিম নেলী। দুজনেই আগের কমিটির সদস্য ছিলেন।
ডানা বলেন, ‘যেহেতু সরকার বলেছে ক্রীড়াঙ্গনের লোক থাকবে। এই কমিটিতে ৫০ শতাংশ লোকও নাই। আমরা অবশ্যই আশা করব, কালকের মধ্যে কমিটি ভেঙে দিতে হবে। না হলে বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করব। আমরা ফিরোজা করিম নেলীকে চাই না। উনি তো খেলোয়াড় নন। অনেক সাবেক খেলোয়াড় ও সংগঠক আছে, তারা সুযোগ পায় না। এই কমিটির বিলুপ্তি চাই।’
নেলীকে নিয়ে সাবেক সাঁতারু মাহফুজা আক্তার তানিয়া বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সময় দেখেছি সাঁতার ফেডারেশনে অনেক নন-স্পোর্টসম্যান ছিল। এখন মহিলা ক্রীড়া সংস্থাতেও সেসব দেখছি। নেলী করিম আমাদের সঙ্গে যা করেছে, সেসব মানার মতো না। এসব আশা করি না। তা ছাড়া সার্চ কমিটি যাদের নাম দিল, তাদের কেউ তো কমিটিতে নেই। আমরা চাই সুস্থ কমিটি, পূর্ণাঙ্গ কমিটি।’
নতুন অ্যাডহক কমিটির অনেকেই কোনো দিন খেলাধুলায় ছিলেন না বলে মনে করেন সাবেক ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় নাজমা সিদ্দিকী শিমুল, ‘নেলী জীবনে এক দিন লুডুও খেলেনি, সে কেন জেনারেল সেক্রেটারি। এখানে কমিটিতে যারা আছে, তাদের কাউকে চিনি না। ডানা আপার একজনের যোগ্যতা এদের কারও নেই।’

অক্ষর প্যাটেলের খাটো লেন্থের বলটিকে পুল করে ওয়াইড লং অনের ওপর দিয়ে সাহিবজাদা ফারহান যখন আছড়ে ফেললেন সীমানার বাইরে, তখন গ্যালারির পাকিস্তানি-সমর্থকদের কী উচ্ছ্বাস! গ্রুপপর্বে একপেশে ম্যাচে ভারতের কাছে হেরেছে পাকিস্তান। সেই হারের দুঃস্মৃতি মুছে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ে।
২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ফুটবলে দিন শেষে ফলই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল আজ থাইল্যান্ডকে কি হারাতে পারবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা? জবাবে বাটলার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন। থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ শেষ কবে জিতেছিল?
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) প্রথম রাউন্ডের দ্বিতীয় দিনে দাপট দেখালেন বোলাররা। আলাদাভাবে বলতে হয় আফিফ হোসেন ধ্রুবর কথা। বরিশালের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছেন তিনি। বোলারদের দাপটের দিনে ব্যাটিংয়ে আলো ছড়িয়েছেন নাঈম ইসলাম ও আবু হায়দার রনি। সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই দুজন।
৪ ঘণ্টা আগে
হংকং আর আফগানিস্তানকে হারিয়ে প্রত্যাশামতোই সুপার ফোরে উঠেছিল বাংলাদেশ। এই রাউন্ডেও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে হয়েছিল দুর্দান্ত শুরু। কিন্তু শেষ দুই ম্যাচে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে বোলাররা ভালো করলেও ব্যাটিং ব্যর্থতায় হারে বাংলাদেশ। আর চোটের কারণে গুরুত্বপূর্ণ এই দুই ম্যাচের একটিতেও খেলা হয়নি অধিনায়ক লিটন
৪ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) প্রথম রাউন্ডের দ্বিতীয় দিনে দাপট দেখালেন বোলাররা। আলাদাভাবে বলতে হয় আফিফ হোসেন ধ্রুবর কথা। বরিশালের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছেন তিনি। বোলারদের দাপটের দিনে ব্যাটিংয়ে আলো ছড়িয়েছেন নাঈম ইসলাম ও আবু হায়দার রনি। সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই দুজন।
আজ দিনের শুরুতেই ৩১৩ রানে অলআউট হয় খুলনা। জবাবে আফিফের হ্যাটট্রিকে ১২৬ রানে গুটিয়ে যায় বরিশাল। ৪২ তম ওভারের প্রথম বলে শামসুল ইসলামকে এলবিডব্লু করেন আফিফ। পরের দুই বলে ইয়াসির আরাফাত মিশু ও রুয়েল মিয়াকে ফেরান তিনি। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ১৯ তম বোলার হিসেবে হ্যাটট্রিক করলেন আফিফ।
সব মিলিয়ে বরিশালকে অলআউট করা পথে ৩১ রানে নেন ৬ উইকেট। ফলোঅনে পড়ে আবার ব্যাট করতে নামে বরিশাল। এ যাত্রায় ১১৯ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে তারা। এখনো ৬৮ রানে পিছিয়ে দলটি।
ঢাকার করা ২২১ রানের জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেটে ৩০৮ রান করেছে রংপুর। ১১১ রানে অপরাজিত আছেন নাঈম। তানভীর হায়দারের ব্যাট থেকে আসে ৪৫ রান। ৮৭ রানের লিড নিয়েছে রংপুর। সিলেটের বিপক্ষে ৪০১ রানে থেমেছে ময়মনসিংহের ইনিংস। দলটির হয়ে গতকাল সেঞ্চুরি তুলে নেন আরিফুল ইসলাম। আজ সে পথে হাঁটলেন রনি। ১০৭ রান করেন এই বাঁ হাতি পেসার। জবাবে ৫ উইকেটে ১৯৮ রানে দিনের খেলা শেষ করেছে সিলেট। ৫ উইকেট হাতে রেখে ২০৩ রানে পিছিয়ে তারা।
রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় দিন ১৪ উইকেট পড়েছে। চট্টগ্রামের ৪০১ রানের জবাব দিতে নেমে স্বাগতিকরা থামে ১৯৬ রানে। সফরকারীদের হয়ে ৩৯ রানে ৬ উইকেট নেন হাসান মুরাদ। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছে চট্টগ্রাম। ৩৩৮ রানের লিড পেয়েছে তারা।

জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) প্রথম রাউন্ডের দ্বিতীয় দিনে দাপট দেখালেন বোলাররা। আলাদাভাবে বলতে হয় আফিফ হোসেন ধ্রুবর কথা। বরিশালের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছেন তিনি। বোলারদের দাপটের দিনে ব্যাটিংয়ে আলো ছড়িয়েছেন নাঈম ইসলাম ও আবু হায়দার রনি। সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই দুজন।
আজ দিনের শুরুতেই ৩১৩ রানে অলআউট হয় খুলনা। জবাবে আফিফের হ্যাটট্রিকে ১২৬ রানে গুটিয়ে যায় বরিশাল। ৪২ তম ওভারের প্রথম বলে শামসুল ইসলামকে এলবিডব্লু করেন আফিফ। পরের দুই বলে ইয়াসির আরাফাত মিশু ও রুয়েল মিয়াকে ফেরান তিনি। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে ১৯ তম বোলার হিসেবে হ্যাটট্রিক করলেন আফিফ।
সব মিলিয়ে বরিশালকে অলআউট করা পথে ৩১ রানে নেন ৬ উইকেট। ফলোঅনে পড়ে আবার ব্যাট করতে নামে বরিশাল। এ যাত্রায় ১১৯ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে তারা। এখনো ৬৮ রানে পিছিয়ে দলটি।
ঢাকার করা ২২১ রানের জবাবে দ্বিতীয় দিন শেষে ৮ উইকেটে ৩০৮ রান করেছে রংপুর। ১১১ রানে অপরাজিত আছেন নাঈম। তানভীর হায়দারের ব্যাট থেকে আসে ৪৫ রান। ৮৭ রানের লিড নিয়েছে রংপুর। সিলেটের বিপক্ষে ৪০১ রানে থেমেছে ময়মনসিংহের ইনিংস। দলটির হয়ে গতকাল সেঞ্চুরি তুলে নেন আরিফুল ইসলাম। আজ সে পথে হাঁটলেন রনি। ১০৭ রান করেন এই বাঁ হাতি পেসার। জবাবে ৫ উইকেটে ১৯৮ রানে দিনের খেলা শেষ করেছে সিলেট। ৫ উইকেট হাতে রেখে ২০৩ রানে পিছিয়ে তারা।
রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় দিন ১৪ উইকেট পড়েছে। চট্টগ্রামের ৪০১ রানের জবাব দিতে নেমে স্বাগতিকরা থামে ১৯৬ রানে। সফরকারীদের হয়ে ৩৯ রানে ৬ উইকেট নেন হাসান মুরাদ। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছে চট্টগ্রাম। ৩৩৮ রানের লিড পেয়েছে তারা।

অক্ষর প্যাটেলের খাটো লেন্থের বলটিকে পুল করে ওয়াইড লং অনের ওপর দিয়ে সাহিবজাদা ফারহান যখন আছড়ে ফেললেন সীমানার বাইরে, তখন গ্যালারির পাকিস্তানি-সমর্থকদের কী উচ্ছ্বাস! গ্রুপপর্বে একপেশে ম্যাচে ভারতের কাছে হেরেছে পাকিস্তান। সেই হারের দুঃস্মৃতি মুছে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ে।
২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ফুটবলে দিন শেষে ফলই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল আজ থাইল্যান্ডকে কি হারাতে পারবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা? জবাবে বাটলার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন। থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ শেষ কবে জিতেছিল?
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে মহিলা ক্রীড়া সংস্থার অ্যাডহক কমিটি দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। গতকাল ঘোষিত কমিটি নিয়ে রয়েছে বিতর্ক। তাই এই কমিটির বিলুপ্তি চান সাবেক ক্রীড়াবিদ ও সংগঠকেরা।
২ ঘণ্টা আগে
হংকং আর আফগানিস্তানকে হারিয়ে প্রত্যাশামতোই সুপার ফোরে উঠেছিল বাংলাদেশ। এই রাউন্ডেও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে হয়েছিল দুর্দান্ত শুরু। কিন্তু শেষ দুই ম্যাচে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে বোলাররা ভালো করলেও ব্যাটিং ব্যর্থতায় হারে বাংলাদেশ। আর চোটের কারণে গুরুত্বপূর্ণ এই দুই ম্যাচের একটিতেও খেলা হয়নি অধিনায়ক লিটন
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

হংকং আর আফগানিস্তানকে হারিয়ে প্রত্যাশামতোই সুপার ফোরে উঠেছিল বাংলাদেশ। এই রাউন্ডেও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে হয়েছিল দুর্দান্ত শুরু। কিন্তু শেষ দুই ম্যাচে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে বোলাররা ভালো করলেও ব্যাটিং ব্যর্থতায় হারে বাংলাদেশ। আর চোটের কারণে গুরুত্বপূর্ণ এই দুই ম্যাচের একটিতেও খেলা হয়নি অধিনায়ক লিটন দাসের। এরপর আরব আমিরাতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজটিও টিভিতে দেখেছেন বাসায় বসে। তাঁর অনুপস্থিতিতে এই সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ।
অনেকেই বলেছেন অধিনায়ক লিটন থাকলে হয়তো এই সিরিজে ধবলধোলাই হতে হতো না বাংলাদেশকে। হতো কিনা, সে প্রশ্নে না গিয়ে খেলা মিস করার যন্ত্রণার কথা জানালেন বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে বললেন, ‘খেলোয়াড় হিসেবে যখন আপনি ম্যাচ খেলতে পারবেন না এটা, কষ্টদায়ক। এটা শুধু এশিয়া কাপেই নয়, আমি যখন বাসা থেকে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজও দেখেছি, সেটাও ছিল আমার জন্য কষ্টদায়ক।’
কেন কষ্টদায়ক চট্টগ্রামে সংবাদ সম্মেলনে তাঁর ব্যাখ্যাও দিলেন লিটন, ‘কষ্টদায়ক এ জন্য যে একজন প্লেয়ার ভালো ফর্মে ছিল, টুকটাক ভালো পারফর্ম করছিল এবং দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছিল। সেখান থেকে (সরে এসে) বাসায় বসে খেলা দেখাটাও কষ্টদায়ক ব্যাপার।’ তবে লিটন এটাও বলছে ইনজুরির ওপর কারও নিয়ন্ত্রণ নেই। বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি অধিনায়কের ভাষায়, ‘এটা আপনাকে মেনে নিতেই হবে যে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনার নিয়ন্ত্রণ নেই, বিশেষ করে ইনজুরি। তাই যে কোনো সময় যে কেউ ইনজুরিতে পড়তে পারে।’

হংকং আর আফগানিস্তানকে হারিয়ে প্রত্যাশামতোই সুপার ফোরে উঠেছিল বাংলাদেশ। এই রাউন্ডেও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে হয়েছিল দুর্দান্ত শুরু। কিন্তু শেষ দুই ম্যাচে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে বোলাররা ভালো করলেও ব্যাটিং ব্যর্থতায় হারে বাংলাদেশ। আর চোটের কারণে গুরুত্বপূর্ণ এই দুই ম্যাচের একটিতেও খেলা হয়নি অধিনায়ক লিটন দাসের। এরপর আরব আমিরাতে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজটিও টিভিতে দেখেছেন বাসায় বসে। তাঁর অনুপস্থিতিতে এই সিরিজে ধবলধোলাই হয়েছে বাংলাদেশ।
অনেকেই বলেছেন অধিনায়ক লিটন থাকলে হয়তো এই সিরিজে ধবলধোলাই হতে হতো না বাংলাদেশকে। হতো কিনা, সে প্রশ্নে না গিয়ে খেলা মিস করার যন্ত্রণার কথা জানালেন বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে বললেন, ‘খেলোয়াড় হিসেবে যখন আপনি ম্যাচ খেলতে পারবেন না এটা, কষ্টদায়ক। এটা শুধু এশিয়া কাপেই নয়, আমি যখন বাসা থেকে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজও দেখেছি, সেটাও ছিল আমার জন্য কষ্টদায়ক।’
কেন কষ্টদায়ক চট্টগ্রামে সংবাদ সম্মেলনে তাঁর ব্যাখ্যাও দিলেন লিটন, ‘কষ্টদায়ক এ জন্য যে একজন প্লেয়ার ভালো ফর্মে ছিল, টুকটাক ভালো পারফর্ম করছিল এবং দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছিল। সেখান থেকে (সরে এসে) বাসায় বসে খেলা দেখাটাও কষ্টদায়ক ব্যাপার।’ তবে লিটন এটাও বলছে ইনজুরির ওপর কারও নিয়ন্ত্রণ নেই। বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি অধিনায়কের ভাষায়, ‘এটা আপনাকে মেনে নিতেই হবে যে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনার নিয়ন্ত্রণ নেই, বিশেষ করে ইনজুরি। তাই যে কোনো সময় যে কেউ ইনজুরিতে পড়তে পারে।’

অক্ষর প্যাটেলের খাটো লেন্থের বলটিকে পুল করে ওয়াইড লং অনের ওপর দিয়ে সাহিবজাদা ফারহান যখন আছড়ে ফেললেন সীমানার বাইরে, তখন গ্যালারির পাকিস্তানি-সমর্থকদের কী উচ্ছ্বাস! গ্রুপপর্বে একপেশে ম্যাচে ভারতের কাছে হেরেছে পাকিস্তান। সেই হারের দুঃস্মৃতি মুছে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ে।
২২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ফুটবলে দিন শেষে ফলই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলারের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল আজ থাইল্যান্ডকে কি হারাতে পারবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা? জবাবে বাটলার পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন। থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ শেষ কবে জিতেছিল?
২ ঘণ্টা আগে
অবশেষে মহিলা ক্রীড়া সংস্থার অ্যাডহক কমিটি দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। গতকাল ঘোষিত কমিটি নিয়ে রয়েছে বিতর্ক। তাই এই কমিটির বিলুপ্তি চান সাবেক ক্রীড়াবিদ ও সংগঠকেরা।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) প্রথম রাউন্ডের দ্বিতীয় দিনে দাপট দেখালেন বোলাররা। আলাদাভাবে বলতে হয় আফিফ হোসেন ধ্রুবর কথা। বরিশালের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেছেন তিনি। বোলারদের দাপটের দিনে ব্যাটিংয়ে আলো ছড়িয়েছেন নাঈম ইসলাম ও আবু হায়দার রনি। সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন এই দুজন।
৪ ঘণ্টা আগে