বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের মানদণ্ড পাল্টে দিয়েছেন ক্রিস গেইল ও এবি ডি ভিলিয়ার্স। স্বাভাবিকভাবে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) ইতিহাসেরও সফল দুই ব্যাটার তাঁরা। অর্থের ঝনঝনানির টুর্নামেন্টে দুজনে মিলে করেছেন ১০ হাজারের বেশি রান, আছে ৯টি সেঞ্চুরি।
আইপিএল ক্যারিয়ারের বেশির ভাগ সময় বিরাট কোহলির দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর সতীর্থ হিসেবে দেখা গেছে গেইল-ডি ভিলিয়ার্সকে। কিন্তু বাস্তবতার কাছে হার মানতে হয়েছে দুই কিংবদন্তিকেই। আগের সেই ধার না থাকায় গেইলের প্রতি এবার আগ্রহ দেখায়নি আইপিএলের কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি। আর ২২ গজকে আগের মতো উপভোগ করেন না বলে গত বছর খেলোয়াড়ি জীবনকে বিদায় বলেছেন ডি ভিলিয়ার্স। গেইল-ডি ভিলিয়ার্সের অনুপস্থিতিতে আইপিএলে যেন একটি যুগের অবসান হয়েছে। আলোকচ্ছটাময় আসর কিছুটা হলেও জৌলুশ হারিয়েছে। ৩৩ শতাংশ টিভি দর্শক কমে যাওয়া সেটিই প্রমাণ করে।
তবে গত দশকের সেরা দুই টি-টোয়েন্টি তারকাকে আবার দেখা যেতে পারে মাঠে। গেইল তো কদিন আগেই ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন। ‘ইউনিভার্স বস’ বলেছেন, ‘আইপিএলে আমাকে দরকার। আগামী বছর ফিরছি। আমি অনুসন্ধান করতে ও চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করি। শিরোপা জিততেও ভালোবাসি।’ গেইলের পথ ধরে ফিরতে পারেন ডি ভিলিয়ার্সও। তবে খেলোয়াড় নয়; ‘মিস্টার ৩৬০°’কে দেখা যেতে পারে অন্য ভূমিকায়। সেটা হতে পারে কোচ অথবা পরামর্শক। এমন আভাস দিয়েছেন কোহলি।
আইপিএলে ব্যাটিং অমানিশা কাটিয়ে উঠতে না পারা কোহলি অবশেষে ছন্দহীনতা নিয়ে মুখ খুলেছেন। কথা বলেছেন সাবেক সতীর্থ এবিডিকে নিয়েও। এক সাক্ষাৎকারে কোহলি বলেছেন, ‘আমি ওকে খুব মিস করি। নিয়মিত ওর সঙ্গে কথা হয়। সে এখন যুক্তরাষ্ট্রে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে গল্ফে মজে আছে। শুধু আমি নই, প্রত্যেকেই (রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু) ওর সঙ্গে যোগাযোগ রাখি। সে নিজেও আমাদের সব ম্যাচ দেখে। আশা করছি পরের মৌসুমে ওকে নতুন ভূমিকায় দেখা যাবে।’
বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের মানদণ্ড পাল্টে দিয়েছেন ক্রিস গেইল ও এবি ডি ভিলিয়ার্স। স্বাভাবিকভাবে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) ইতিহাসেরও সফল দুই ব্যাটার তাঁরা। অর্থের ঝনঝনানির টুর্নামেন্টে দুজনে মিলে করেছেন ১০ হাজারের বেশি রান, আছে ৯টি সেঞ্চুরি।
আইপিএল ক্যারিয়ারের বেশির ভাগ সময় বিরাট কোহলির দল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর সতীর্থ হিসেবে দেখা গেছে গেইল-ডি ভিলিয়ার্সকে। কিন্তু বাস্তবতার কাছে হার মানতে হয়েছে দুই কিংবদন্তিকেই। আগের সেই ধার না থাকায় গেইলের প্রতি এবার আগ্রহ দেখায়নি আইপিএলের কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি। আর ২২ গজকে আগের মতো উপভোগ করেন না বলে গত বছর খেলোয়াড়ি জীবনকে বিদায় বলেছেন ডি ভিলিয়ার্স। গেইল-ডি ভিলিয়ার্সের অনুপস্থিতিতে আইপিএলে যেন একটি যুগের অবসান হয়েছে। আলোকচ্ছটাময় আসর কিছুটা হলেও জৌলুশ হারিয়েছে। ৩৩ শতাংশ টিভি দর্শক কমে যাওয়া সেটিই প্রমাণ করে।
তবে গত দশকের সেরা দুই টি-টোয়েন্টি তারকাকে আবার দেখা যেতে পারে মাঠে। গেইল তো কদিন আগেই ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন। ‘ইউনিভার্স বস’ বলেছেন, ‘আইপিএলে আমাকে দরকার। আগামী বছর ফিরছি। আমি অনুসন্ধান করতে ও চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করি। শিরোপা জিততেও ভালোবাসি।’ গেইলের পথ ধরে ফিরতে পারেন ডি ভিলিয়ার্সও। তবে খেলোয়াড় নয়; ‘মিস্টার ৩৬০°’কে দেখা যেতে পারে অন্য ভূমিকায়। সেটা হতে পারে কোচ অথবা পরামর্শক। এমন আভাস দিয়েছেন কোহলি।
আইপিএলে ব্যাটিং অমানিশা কাটিয়ে উঠতে না পারা কোহলি অবশেষে ছন্দহীনতা নিয়ে মুখ খুলেছেন। কথা বলেছেন সাবেক সতীর্থ এবিডিকে নিয়েও। এক সাক্ষাৎকারে কোহলি বলেছেন, ‘আমি ওকে খুব মিস করি। নিয়মিত ওর সঙ্গে কথা হয়। সে এখন যুক্তরাষ্ট্রে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে গল্ফে মজে আছে। শুধু আমি নই, প্রত্যেকেই (রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু) ওর সঙ্গে যোগাযোগ রাখি। সে নিজেও আমাদের সব ম্যাচ দেখে। আশা করছি পরের মৌসুমে ওকে নতুন ভূমিকায় দেখা যাবে।’
১১০ রানে অলআউট হয়ে কার্যত ম্যাচের প্রথমার্ধেই ব্যকফুটে চলে গিয়েছিল পাকিস্তান। মিরপুর শেরেবাংলার উইকেটে নিজেদের মেলে ধরতে ব্যর্থ সফরকারী ব্যাটাররা। ম্যাচ হারের পর তাই সফরকারী দলের যত ক্ষোভ উইকেট নিয়ে। পাকিস্তান অধিনায়ক তো বলেই দিলেন, বাংলাদেশে এসে ভালো উইকেট আশা করা যায় না!
২১ মিনিট আগেবাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ দেখতে আজ মিরপুর শেরেবাংলার গ্যালারিতে হাজির হয়েছিলেন অনেক নামীদামি ব্যক্তি। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও।
১ ঘণ্টা আগেদুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে অল্প রানে আটকে রেখে জয়ের অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছিলেন বোলাররা। ব্যাটাররাও নিজেদের কাজ সারলেন দারুণভাবে। পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি আর তাওহীদ হৃদয়ের কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে ২৭ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে বড় জয় পেল বাংলাদেশ। ৯ বছর বেশি সময় পর পাকিস্তানের বিপক্ষে কুড়ি ওভারের ম্যাচ
৩ ঘণ্টা আগেপ্রথম তিনটি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের মতো পরের তিনটি ফাইনালেও (২০২৭,২০২৯, ২০৩১) আয়োজক হিসেবে ইংল্যান্ডের নাম ঘোষণা করেছে আইসিসি। যদিও ভারত চেয়েছিল ২০২৭ সালের আসর আয়োজন করতে। তবে অতীতের তিন আসরে ইংল্যান্ডের আয়োজনের অভিজ্ঞতা মুগ্ধ করেছে আইসিসিকে।
৩ ঘণ্টা আগে