ক্রিকেট দলীয় খেলা হলেও কেউ কেউ একাই ঘুরিয়ে দিয়েছেন ম্যাচ। একাই ম্যাচ ঘুরিয়ে দেওয়া এমন খেলোয়াড়ের তালিকা করতে বসলে শহীদ আফ্রিদির নামটা অনেকেই বেছে নিতে পারেন। অবশ্য পাকিস্তানি সাবেক অলরাউন্ডার হেলায় যেমন ফেলে এসেছেন অনেক ম্যাচ, তেমনি একাই অনেকবার উড়িয়ে দিয়েছেন প্রতিপক্ষকে। আফ্রিদির যেমন অনেক ভক্ত আছে, তিনিও আবার অনেকের ‘ভক্ত’!
তা আফ্রিদিকে মুগ্ধ করেছে কাদের খেলা? নিজের পছন্দের খেলোয়াড়দের আফ্রিদি তিন ভাগে ভাগ করেছেন। ২০ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের আফ্রিদি দীর্ঘদিন খেলেছেন অনেকের সঙ্গে। কখনো সতীর্থ হিসেবে, কখনো পেয়েছেন প্রতিপক্ষ হিসেবে। আফ্রিদির মুগ্ধতার ‘শর্ট লিস্টে’ তাঁদের কয়েকজনের নামও যেমন এসেছে, এসেছে বর্তমান ক্রিকেটারদের নামও।
ক্যারিয়ারের উষালগ্নে আফ্রিদিকে মুগ্ধ করেছিলেন ইনজামাম উল হক ও সাঈদ আনোয়ার। অবশ্য শুধু আফ্রিদি কেন–এই দুজনের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে মুগ্ধ ছিলেন না কে? আফ্রিদি এই দুজনে এতটাই মুগ্ধ ছিলেন, ছায়ার মতো অনুসরণ করতেন দুই পাকিস্তানি কিংবদন্তিকে। আফ্রিদি বলছেন, ‘যখনই শুনতাম তাঁরা খেলছে, দ্রুতই বসে পড়তাম টিভির সামনে।’ কয়েক বছর পরই অবশ্য আফ্রিদির স্বপ্নটা পূরণ হয়েছিল, ‘আমি যখন তাঁদের (ইনজামাম–সাঈদ আনোয়ার) সঙ্গে খেলতে শুরু করি তখন আমার স্বপ্ন পূরণ হয়েছিল।’
নিজের সময়ের ক্রিকেটারদের মধ্যে আফ্রিদিকে মুগ্ধ করেছিলেন আরও দুজন। শুনুন সাবেক এই পাকিস্তানি অধিনায়কের মুখেই, ‘যদি অন্য দেশের খেলোয়াড়দের কথা বলেন তবে আমি বলব, ব্রায়ান লারা ও গ্লেন ম্যাকগ্রার কথা।’ তবে সবচেয়ে আশ্চার্যের বিষয় হলো, যার ব্যাট দিয়ে আফ্রিদি দ্রুততম শত রানের বিশ্ব রেকর্ড গড়েছিলেন, সেই শচীন টেন্ডুলকারের নামই কিনা নেই আফ্রিদির ভালো লাগার তালিকায়।
আর বর্তমান কোন কোন ক্রিকেটারকে মাঠে খেলতে দেখে আফ্রিদি মুগ্ধ হন? এ প্রশ্নের উত্তরে আফ্রিদি বলেছেন চার ক্রিকেটাররে নাম। দেশের মধ্যে বর্তমান অধিনায়ক বাবর আজম আর ফখর জামানের খেলা খুব টানে আফ্রিদিকে। আর অন্য দেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি ও দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডি ভিলিয়ার্স। আফ্রিদি বললেন, ‘বর্তমান প্রজন্মের কথা বললে বলব এবি ডি ভিলিয়ার্স, বিরাট কোহলি ও বাবর আজমের নাম। তাঁরা দুর্দান্ত। আর ফর্মে থাকলে ফখর জামানও ভয়ংকর। ফখর এমন একজন খেলোয়াড় সে যেদিন দারুণ খেলেছে সেদিন পাকিস্তান জিতেছে সহজেই। তবে তাকে ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে।’
১৯৯৬ সালে অভিষেকের পর প্রথমবারের মতো ব্যাটিং করার সুযোগ পেয়েই শহীদ আফ্রিদি করেছিলেন ৩৭ বলে ১০২ রান। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে করা সেই সেঞ্চুরি ‘দ্রুততম শতরান’ হিসেবে রেকর্ডের পাতায় টিকে ছিল দেড় যুগ। ক্যারিয়ারজুড়ে নানা মুগ্ধতা ছড়ানো আফ্রিদি এবার জানিয়ে দিলেন তাঁর ভালো লাগার তালিকাটাও।
ক্রিকেট দলীয় খেলা হলেও কেউ কেউ একাই ঘুরিয়ে দিয়েছেন ম্যাচ। একাই ম্যাচ ঘুরিয়ে দেওয়া এমন খেলোয়াড়ের তালিকা করতে বসলে শহীদ আফ্রিদির নামটা অনেকেই বেছে নিতে পারেন। অবশ্য পাকিস্তানি সাবেক অলরাউন্ডার হেলায় যেমন ফেলে এসেছেন অনেক ম্যাচ, তেমনি একাই অনেকবার উড়িয়ে দিয়েছেন প্রতিপক্ষকে। আফ্রিদির যেমন অনেক ভক্ত আছে, তিনিও আবার অনেকের ‘ভক্ত’!
তা আফ্রিদিকে মুগ্ধ করেছে কাদের খেলা? নিজের পছন্দের খেলোয়াড়দের আফ্রিদি তিন ভাগে ভাগ করেছেন। ২০ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের আফ্রিদি দীর্ঘদিন খেলেছেন অনেকের সঙ্গে। কখনো সতীর্থ হিসেবে, কখনো পেয়েছেন প্রতিপক্ষ হিসেবে। আফ্রিদির মুগ্ধতার ‘শর্ট লিস্টে’ তাঁদের কয়েকজনের নামও যেমন এসেছে, এসেছে বর্তমান ক্রিকেটারদের নামও।
ক্যারিয়ারের উষালগ্নে আফ্রিদিকে মুগ্ধ করেছিলেন ইনজামাম উল হক ও সাঈদ আনোয়ার। অবশ্য শুধু আফ্রিদি কেন–এই দুজনের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে মুগ্ধ ছিলেন না কে? আফ্রিদি এই দুজনে এতটাই মুগ্ধ ছিলেন, ছায়ার মতো অনুসরণ করতেন দুই পাকিস্তানি কিংবদন্তিকে। আফ্রিদি বলছেন, ‘যখনই শুনতাম তাঁরা খেলছে, দ্রুতই বসে পড়তাম টিভির সামনে।’ কয়েক বছর পরই অবশ্য আফ্রিদির স্বপ্নটা পূরণ হয়েছিল, ‘আমি যখন তাঁদের (ইনজামাম–সাঈদ আনোয়ার) সঙ্গে খেলতে শুরু করি তখন আমার স্বপ্ন পূরণ হয়েছিল।’
নিজের সময়ের ক্রিকেটারদের মধ্যে আফ্রিদিকে মুগ্ধ করেছিলেন আরও দুজন। শুনুন সাবেক এই পাকিস্তানি অধিনায়কের মুখেই, ‘যদি অন্য দেশের খেলোয়াড়দের কথা বলেন তবে আমি বলব, ব্রায়ান লারা ও গ্লেন ম্যাকগ্রার কথা।’ তবে সবচেয়ে আশ্চার্যের বিষয় হলো, যার ব্যাট দিয়ে আফ্রিদি দ্রুততম শত রানের বিশ্ব রেকর্ড গড়েছিলেন, সেই শচীন টেন্ডুলকারের নামই কিনা নেই আফ্রিদির ভালো লাগার তালিকায়।
আর বর্তমান কোন কোন ক্রিকেটারকে মাঠে খেলতে দেখে আফ্রিদি মুগ্ধ হন? এ প্রশ্নের উত্তরে আফ্রিদি বলেছেন চার ক্রিকেটাররে নাম। দেশের মধ্যে বর্তমান অধিনায়ক বাবর আজম আর ফখর জামানের খেলা খুব টানে আফ্রিদিকে। আর অন্য দেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি ও দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডি ভিলিয়ার্স। আফ্রিদি বললেন, ‘বর্তমান প্রজন্মের কথা বললে বলব এবি ডি ভিলিয়ার্স, বিরাট কোহলি ও বাবর আজমের নাম। তাঁরা দুর্দান্ত। আর ফর্মে থাকলে ফখর জামানও ভয়ংকর। ফখর এমন একজন খেলোয়াড় সে যেদিন দারুণ খেলেছে সেদিন পাকিস্তান জিতেছে সহজেই। তবে তাকে ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে।’
১৯৯৬ সালে অভিষেকের পর প্রথমবারের মতো ব্যাটিং করার সুযোগ পেয়েই শহীদ আফ্রিদি করেছিলেন ৩৭ বলে ১০২ রান। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে করা সেই সেঞ্চুরি ‘দ্রুততম শতরান’ হিসেবে রেকর্ডের পাতায় টিকে ছিল দেড় যুগ। ক্যারিয়ারজুড়ে নানা মুগ্ধতা ছড়ানো আফ্রিদি এবার জানিয়ে দিলেন তাঁর ভালো লাগার তালিকাটাও।
বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল কোচ সালাহ উদ্দিনকে এখন কথা বলতে হচ্ছে যথেষ্ট রক্ষণাত্মক সুরে। গতকাল দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসা দলের সিনিয়র সহকারী কোচকে ঘুরেফিরে কথা বলতে হলো ব্যাটিং ব্যর্থতা নিয়ে। একটা দল টেস্ট গত এক বছরে ১৮ ইনিংসের ৯ বারই ২০০ রানের নিচে অলআউট...
৩ মিনিট আগেএএইচএফ কাপে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দারুণ। প্রথম ম্যাচে কাজাখস্তানকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দেয় পুষ্কর ক্ষিসা মিমোর দল। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়াকে হারাতে গিয়ে ঘাম ছুটে গেল। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল ড্রয়ের দিকেই এগোচ্ছে ম্যাচ। কিন্তু শেষ মিনিটে ফজলে রাব্বির গোলে ৩-২ ব্যবধানের রোমাঞ্চকর জয় নিয়ে...
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপে দল সংখ্যা বাড়ানো আলোচনা উঠেছে আবারও। ২০২৬ বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো অংশ নেবে ৪৮ দল। তবে ২০৩০ বিশ্বকাপে দল সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৪ করার প্রস্তাব দিয়েছে লাতিন আমেরিকা ফুটবল কনফেডারেশন। প্রস্তাবটি বিশ্লেষণের পর্যায়ে রেখেছে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফা। তবে বিশ্বকাপ ৬৪ দলের হলে আয়োজনে কোনো সমস্যা...
২ ঘণ্টা আগেডায়েরির পাতার পাশে সাঁটানো হলুদ এক চিরকুটে লেখা, ‘২০২৫ এর ঐ বছর শেষ হবার আগে আমার সেঞ্চুরি থাকবে ৫০ টা।’ উপরে তারিখটি ছিল ৮ এপ্রিল, ২০১৪। ১১ বছর আগে নিজের করা সেই ভবিষ্যদ্বাণীকে সত্যিতে রূপ দিলেন এনামুল হক বিজয়। স্বীকৃত ক্রিকেটে তিন সংস্করণ মিলিয়ে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ৫০ সেঞ্চুরির মালিক হলেন..
২ ঘণ্টা আগে