নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিরিজে ফিরতে আজ জয়ের বিকল্প নেই বাংলাদেশের। হারারেতে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৯ উইকেটে ২৯০ রান করেছে সফরকারীরা। ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকা জিম্বাবুয়েকে সিরিজ জিততে করতে হবে ২৯১ রান। আগের ম্যাচে ব্যাটিং-স্বর্গ উইকেটে দুই দলই রান উৎসব করেছিল। আজও একই উইকেটে খেলা হচ্ছে। তবে আগের দিনের চেয়ে উইকেট কিছুটা ধীর গতির। মাঝের ওভারে তাই রানের জন্য সংগ্রাম করেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা।
যদিও প্রথম ওয়ানডের চেয়ে বাংলাদেশের শুরুটা ছিল বেশ আক্রমণাত্মক। প্রথম পাওয়ার প্লেতে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬২ রান তোলেন দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও এনামুল হক বিজয়। এক প্রান্তে আগ্রাসী ছিলেন তামিম। ৪৪ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৫৫ তম ফিফটি পূর্ণ করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ১০টি চার ও একটি ছক্কা ছিল তাঁর ইনিংসে। এরপর অবশ্য ইনিংসটা লম্বা করতে পারেননি। ১১ তম ওভারে টানাকা চিভাঙ্গার শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে মিডউইকেটে তাকুদজোয়ানাশে কাইতানোর হাতে বন্দী হন তিনি।
তামিমের আউটের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। ইনিংস বড় করতে পারেননি এনামুল হক বিজয়, নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। ২৫ বলে ২০ রান করে রানআউট হন বিজয়। তানাকা চিভাঙ্গার বলে স্ট্রেট ড্রাইভ খেলেন শান্ত। বল চিভাঙ্গার হাত ছুঁয়ে নন স্ট্রাইক প্রান্তের স্টাম্প ভেঙে দেয়। ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে আসা বিজয় তখনো বাইরেই ছিলেন। এ রকম একটা রানআউটে হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়েন বিজয়।
শান্ত-মুশফিকের জুটিতে তবু ২০ ওভারেই ১১৬ রান তুলে বাংলাদেশ। তবে মাঝের ওভারে রানের গতি বাড়াতে পারেননি দুজন। দারুণ আঁটসাঁট বোলিং করেন অফ স্পিনার ওয়েসলি মাধহেভেরে ও পেসার লুক জঙ্গুয়ে। জঙ্গুয়ে উইকেট না পেলেও মুশফিক ও শান্তকে ফেরান মাধহেভেরে। মাধহেভেরের ঝুলিয়ে দেওয়া বলে স্লগ সুইপ করে মিডউইকেটে মুনিয়োঙ্গার হাতে ধরা পড়েন মুশফিক। ৩১ বলে ২৫ রান করেন তিনি। ৩৮ রান করেন শান্ত। আউট হন মাধহেভেরের অফ স্টাম্পের বাইরের বলে খোঁচা দিয়ে। ১৪৮ রানে ৪ উইকেট হারানো বাংলাদেশকে টেনে তোলেন আফিফ হোসেন ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
দুজনের জুটি থেকে আসে ৮১ রান। এর জন্য তাঁরা খরচ করেন ৮২ বল। একদিকে রানের জন্য সংগ্রাম করেছেন মাহমুদউল্লাহ। প্রথম ৩০ রান করতেই ৫৩ বল খেলেন তিনি। অন্য প্রান্তে আফিফ অবশ্য সাবলীল ছিলেন। এই সময়ে ৩২ বলে তাঁর ব্যাট থেকে আসে ৩৪ রান। ৪টি চারের মার ছিল তাতে। দ্রুত রান তোলার চাপ মেটাতে গিয়ে ওই ৪ চারে ৪১ বলে ৪১ রানে আউট হন আফিফ। সিকান্দার রাজার বলে রিভার্স সুইপ করতে চেয়েছিলেন। তবে বলটা ঠিকঠাক টাইমিং করতে পারেননি। শর্ট থার্ডম্যানে ধরা পড়েন চিভাঙ্গার হাতে। বাংলাদেশের রান তখন ২২৯। দলীয় ২৪৯ রানে ব্যক্তিগত ১২ রানে রাজার শিকার হন মেহেদী হাসান মিরাজ।
এক প্রান্তে অটল ছিলেন মাহমুদউল্লাহ। শুরুতে ধীর গতির রান তোলা শেষে পুষিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ৮৩ বলে ৮০ রানে অপরাজিত থাকেন মাহমুদউল্লাহ। সমান টি করে চার ও ছক্কা মারেন তিনি। প্রথম ম্যাচে ৩০০ রানের বেশি করে হারলেও আজ বাংলাদেশের ইনিংস অবশ্য তার আগে থেমেছে। ১০ ওভারে ৫৬ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন অফ স্পিনার রাজা।
সিরিজে ফিরতে আজ জয়ের বিকল্প নেই বাংলাদেশের। হারারেতে টস হেরে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৯ উইকেটে ২৯০ রান করেছে সফরকারীরা। ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকা জিম্বাবুয়েকে সিরিজ জিততে করতে হবে ২৯১ রান। আগের ম্যাচে ব্যাটিং-স্বর্গ উইকেটে দুই দলই রান উৎসব করেছিল। আজও একই উইকেটে খেলা হচ্ছে। তবে আগের দিনের চেয়ে উইকেট কিছুটা ধীর গতির। মাঝের ওভারে তাই রানের জন্য সংগ্রাম করেছেন বাংলাদেশের ব্যাটাররা।
যদিও প্রথম ওয়ানডের চেয়ে বাংলাদেশের শুরুটা ছিল বেশ আক্রমণাত্মক। প্রথম পাওয়ার প্লেতে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬২ রান তোলেন দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও এনামুল হক বিজয়। এক প্রান্তে আগ্রাসী ছিলেন তামিম। ৪৪ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৫৫ তম ফিফটি পূর্ণ করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ১০টি চার ও একটি ছক্কা ছিল তাঁর ইনিংসে। এরপর অবশ্য ইনিংসটা লম্বা করতে পারেননি। ১১ তম ওভারে টানাকা চিভাঙ্গার শর্ট বলে পুল করতে গিয়ে মিডউইকেটে তাকুদজোয়ানাশে কাইতানোর হাতে বন্দী হন তিনি।
তামিমের আউটের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। ইনিংস বড় করতে পারেননি এনামুল হক বিজয়, নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। ২৫ বলে ২০ রান করে রানআউট হন বিজয়। তানাকা চিভাঙ্গার বলে স্ট্রেট ড্রাইভ খেলেন শান্ত। বল চিভাঙ্গার হাত ছুঁয়ে নন স্ট্রাইক প্রান্তের স্টাম্প ভেঙে দেয়। ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে আসা বিজয় তখনো বাইরেই ছিলেন। এ রকম একটা রানআউটে হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়েন বিজয়।
শান্ত-মুশফিকের জুটিতে তবু ২০ ওভারেই ১১৬ রান তুলে বাংলাদেশ। তবে মাঝের ওভারে রানের গতি বাড়াতে পারেননি দুজন। দারুণ আঁটসাঁট বোলিং করেন অফ স্পিনার ওয়েসলি মাধহেভেরে ও পেসার লুক জঙ্গুয়ে। জঙ্গুয়ে উইকেট না পেলেও মুশফিক ও শান্তকে ফেরান মাধহেভেরে। মাধহেভেরের ঝুলিয়ে দেওয়া বলে স্লগ সুইপ করে মিডউইকেটে মুনিয়োঙ্গার হাতে ধরা পড়েন মুশফিক। ৩১ বলে ২৫ রান করেন তিনি। ৩৮ রান করেন শান্ত। আউট হন মাধহেভেরের অফ স্টাম্পের বাইরের বলে খোঁচা দিয়ে। ১৪৮ রানে ৪ উইকেট হারানো বাংলাদেশকে টেনে তোলেন আফিফ হোসেন ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
দুজনের জুটি থেকে আসে ৮১ রান। এর জন্য তাঁরা খরচ করেন ৮২ বল। একদিকে রানের জন্য সংগ্রাম করেছেন মাহমুদউল্লাহ। প্রথম ৩০ রান করতেই ৫৩ বল খেলেন তিনি। অন্য প্রান্তে আফিফ অবশ্য সাবলীল ছিলেন। এই সময়ে ৩২ বলে তাঁর ব্যাট থেকে আসে ৩৪ রান। ৪টি চারের মার ছিল তাতে। দ্রুত রান তোলার চাপ মেটাতে গিয়ে ওই ৪ চারে ৪১ বলে ৪১ রানে আউট হন আফিফ। সিকান্দার রাজার বলে রিভার্স সুইপ করতে চেয়েছিলেন। তবে বলটা ঠিকঠাক টাইমিং করতে পারেননি। শর্ট থার্ডম্যানে ধরা পড়েন চিভাঙ্গার হাতে। বাংলাদেশের রান তখন ২২৯। দলীয় ২৪৯ রানে ব্যক্তিগত ১২ রানে রাজার শিকার হন মেহেদী হাসান মিরাজ।
এক প্রান্তে অটল ছিলেন মাহমুদউল্লাহ। শুরুতে ধীর গতির রান তোলা শেষে পুষিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ৮৩ বলে ৮০ রানে অপরাজিত থাকেন মাহমুদউল্লাহ। সমান টি করে চার ও ছক্কা মারেন তিনি। প্রথম ম্যাচে ৩০০ রানের বেশি করে হারলেও আজ বাংলাদেশের ইনিংস অবশ্য তার আগে থেমেছে। ১০ ওভারে ৫৬ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন অফ স্পিনার রাজা।
১১ বছর আগে ঘরের মাঠে অঘটনের শিকার হওয়ার দুঃসহ স্মৃতি ফিরে আসছিল বারবার। সেই ঘায়ে প্রলেপ লাগাতেই এশিয়া কাপে আজ হংকংয়ের মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ। তাসকিন আহমেদ-তানজিম হাসানরা বল হাতে এনে দিয়েছেন দুর্দান্ত শুরু। ব্যাটিংয়ে নেমে হংকং তাই খানিকটা হাবুডুবুই খাচ্ছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০ ওভারে ২ উইকেট
১৬ মিনিট আগে‘ইতিহাস তৈরিই হয় ভাঙার জন্য’— এশিয়া কাপের ক্যাপ্টেনস মিটে বেশ আত্মবিশ্বাস নিয়ে কথাটি বলেন লিটন দাস। এবার তা মাঠে প্রতিফলন করার পালা। আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচে হংকংয়ের বিপক্ষে টস জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপে জাতীয় দলের ব্যস্ততা থাকায় এবার জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) টি-টোয়েন্টিতে দেখা যাবে না লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়, তাসকিন আহমেদ, পারভেজ হোসেন ইমন, তানজিদ তামিম, মোস্তাফিজুর রহমান বা জাকের আলীদের। তবে তাঁরা পুরোপুরি বাদ পড়েননি, বিভিন্ন দলের স্ট্যান্ডবাই তালিকায় রাখা হয়েছে তাঁদের নাম।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান-ভারত ম্যাচকে ঘিরে দর্শকদের আগ্রহ বরাবরই শীর্ষে। চলতি এশিয়া কাপেও গ্রুপপর্বে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুটি দেশের লড়াই দেখার জন্য তাকিয়ে ক্রিকেট বিশ্ব। তবে ম্যাচটির টিকিট নিয়ে এবার দর্শকদের মধ্যে কাড়াকাড়ি নেই। এই পরিস্থিতিতে ম্যাচটির টিকিটের দাম কমিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
৩ ঘণ্টা আগে