হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীরা এমন এক ওষুধ আবিষ্কার করেছেন, যা মানুষের শরীরে বয়সের ছাপকে ঠেকিয়ে দিতে পারে। এর ফলে বয়সে বৃদ্ধ হলেও দেখাবে যুবকের মতো। নিউইয়র্ক পোস্ট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। ১২ জুলাই এজিং জার্নালে ‘কেমিক্যালি ইনডিউসড রিপ্রোগ্রামিং টু রিভার্স সেলুলার এজিং’ নামের একটি সমীক্ষা প্রকাশিত হয়।
বিজ্ঞানী দলটি ছয়টি ‘রাসায়নিক ককটেল’ আবিষ্কার করেছেন, যা কয়েক বছর ধরে মানুষ ও ইঁদুরের ত্বকের কোষকে বয়স্ক থেকে সজীব করেছে।
হার্ভার্ড গবেষক ডেভিড সিনক্লেয়ারও টুইটার ও থ্রেডে একই ব্যাখ্যা দিয়ে লিখেছেন, ‘আমাদের সাম্প্রতিক গবেষণা শেয়ার করতে পেরে কৃতজ্ঞ। আমরা আগে দেখিয়েছি যে ভ্রূণের জিন চালু করতে জিন থেরাপি ব্যবহার করে বয়সের পরিবর্তন সম্ভব। এখন আমরা ‘রাসায়নিক ককটেল’ দিয়ে সেটি সম্ভব করে দেখালাম। সাশ্রয়ী মূল্যে পুনর্জীবন লাভে এটি আরেক পদক্ষেপ।’
ডেভিড আরও বলেন, প্রতিটি ‘রাসায়নিক ককটেলের’ পাঁচ থেকে সাতটি এজেন্ট রয়েছে, এগুলোর মধ্যে কয়েকটি অন্যান্য শারীরিক এবং মানসিক ব্যাধির চিকিৎসার জন্য পরিচিত। তিনি এবং তাঁর হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল দল তিন বছরের বেশি সময় ধরে অণুগুলো খুঁজতে কাজ করেছে, যা বার্ধক্যের চাকাকে বিপরীত দিকে ঘুরিয়ে দেয় এবং মানবকোষগুলো পুনরুজ্জীবিত করতে পারে।
গবেষক আরও টুইট করেছেন, ‘অপটিক স্নায়ু, মস্তিষ্কের টিস্যু, কিডনি এবং পেশির ওপর অধ্যয়নগুলো ইঁদুরের উন্নত দৃষ্টি, বর্ধিত আয়ুসহ আশাব্যঞ্জক ফল দেখিয়েছে। সম্প্রতি এ বছরের এপ্রিলে বানরদের দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয়েছে। মানুষের বয়স কমানোর জিন থেরাপি বর্তমানে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে রয়েছে। প্রথম মানব ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালগুলো আগামী বছরের শেষের দিকে শুরু হবে। আশা করছি সব ঠিকঠাক চলবে।
তবে হার্ভার্ডের একজন অধ্যাপকসহ অন্য বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলেছেন, গবেষণাটিতে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এবং এটি একেবারেই প্রাথমিক স্তরে রয়েছে।
হার্ভার্ডের বিজ্ঞানীরা এমন এক ওষুধ আবিষ্কার করেছেন, যা মানুষের শরীরে বয়সের ছাপকে ঠেকিয়ে দিতে পারে। এর ফলে বয়সে বৃদ্ধ হলেও দেখাবে যুবকের মতো। নিউইয়র্ক পোস্ট এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। ১২ জুলাই এজিং জার্নালে ‘কেমিক্যালি ইনডিউসড রিপ্রোগ্রামিং টু রিভার্স সেলুলার এজিং’ নামের একটি সমীক্ষা প্রকাশিত হয়।
বিজ্ঞানী দলটি ছয়টি ‘রাসায়নিক ককটেল’ আবিষ্কার করেছেন, যা কয়েক বছর ধরে মানুষ ও ইঁদুরের ত্বকের কোষকে বয়স্ক থেকে সজীব করেছে।
হার্ভার্ড গবেষক ডেভিড সিনক্লেয়ারও টুইটার ও থ্রেডে একই ব্যাখ্যা দিয়ে লিখেছেন, ‘আমাদের সাম্প্রতিক গবেষণা শেয়ার করতে পেরে কৃতজ্ঞ। আমরা আগে দেখিয়েছি যে ভ্রূণের জিন চালু করতে জিন থেরাপি ব্যবহার করে বয়সের পরিবর্তন সম্ভব। এখন আমরা ‘রাসায়নিক ককটেল’ দিয়ে সেটি সম্ভব করে দেখালাম। সাশ্রয়ী মূল্যে পুনর্জীবন লাভে এটি আরেক পদক্ষেপ।’
ডেভিড আরও বলেন, প্রতিটি ‘রাসায়নিক ককটেলের’ পাঁচ থেকে সাতটি এজেন্ট রয়েছে, এগুলোর মধ্যে কয়েকটি অন্যান্য শারীরিক এবং মানসিক ব্যাধির চিকিৎসার জন্য পরিচিত। তিনি এবং তাঁর হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল দল তিন বছরের বেশি সময় ধরে অণুগুলো খুঁজতে কাজ করেছে, যা বার্ধক্যের চাকাকে বিপরীত দিকে ঘুরিয়ে দেয় এবং মানবকোষগুলো পুনরুজ্জীবিত করতে পারে।
গবেষক আরও টুইট করেছেন, ‘অপটিক স্নায়ু, মস্তিষ্কের টিস্যু, কিডনি এবং পেশির ওপর অধ্যয়নগুলো ইঁদুরের উন্নত দৃষ্টি, বর্ধিত আয়ুসহ আশাব্যঞ্জক ফল দেখিয়েছে। সম্প্রতি এ বছরের এপ্রিলে বানরদের দৃষ্টিশক্তি উন্নত হয়েছে। মানুষের বয়স কমানোর জিন থেরাপি বর্তমানে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে রয়েছে। প্রথম মানব ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালগুলো আগামী বছরের শেষের দিকে শুরু হবে। আশা করছি সব ঠিকঠাক চলবে।
তবে হার্ভার্ডের একজন অধ্যাপকসহ অন্য বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলেছেন, গবেষণাটিতে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এবং এটি একেবারেই প্রাথমিক স্তরে রয়েছে।
মহাকাশ গবেষণায় এক যুগান্তকারী আবিষ্কার করেছেন নাসার জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। হাবল স্পেস টেলিস্কোপ এবং চন্দ্র এক্স-রে অবজারভেটরির মাধ্যমে তাঁরা একটি বিরল ধরণের ব্ল্যাক হোলের সন্ধান পেয়েছেন, যা হতে পারে বহুদিন খোঁজে থাকা ‘মধ্যম-ভরবিশিষ্ট ব্ল্যাক হোল’ (Intermediate-Mass Black Hole)। এই ব্ল্যাক হোলকে একটি নক
৩ ঘণ্টা আগেআকাশপ্রেমীদের জন্য দারুণ এক সন্ধ্যা অপেক্ষা করছে ২৮ জুলাই সোমবার। এদিন সূর্যাস্তের প্রায় ৪৫ মিনিট পর পশ্চিম আকাশে দেখা মিলবে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহের অসাধারণ সংযোগের। একে বলা হচ্ছে গ্রীষ্মের সবচেয়ে সুন্দর রাত—কারণ একই রাতে আকাশে দেখা যাবে একাধিক উল্কাবৃষ্টি।
১ দিন আগেপ্রায় সাড়ে ৮ লাখ বছর আগে একটি ছোট শিশুকে কেটে হত্যা ও ভক্ষণ করা হয়েছিল। স্পেনের উত্তরে আতাপুয়েরকা অঞ্চলের গ্রান দোলিনা গুহায় পাওয়া শিশুর একটি গলার হাড়ে কাটা দাগের বিশ্লেষণ করে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য জানিয়েছেন গবেষকেরা।
১ দিন আগেমহাকাশে নতুন দুই স্যাটেলাইট পাঠালো নাসা। স্যাটেলাটি দুটি পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের সঙ্গে সূর্য থেকে আসা তড়িৎ-আধানযুক্ত সৌর বাতাসের মিথস্ক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করবে। এই প্রক্রিয়ার ফলেই তৈরি হয় ‘স্পেস ওয়েদার’ বা মহাকাশ আবহাওয়া, যা কখনো কখনো স্যাটেলাইট, বিদ্যুৎ গ্রিড এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য হুমকিস্বরূপ হত
৩ দিন আগে