চীনের মহাকাশযানে চড়ে ভেনেজুয়েলার নভোচারীরা চন্দ্রাভিযানে যেতে পারেন বলে জানিয়েছেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরো। গত সপ্তাহে বেইজিংয়ে তাঁর রাষ্ট্রীয় সফরের পর স্পেস ডটকম এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
এতের বলা হয়, গত ১৩ সেপ্টেম্বর চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাতে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর ব্যাপারে বেশ কিছু চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে- তেল, বাণিজ্য, খনি ও মহাকাশ গবেষণা।
এই সফরে চীনের ন্যাশনাল স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (সিএনএসএ) এর প্রশাসক ঝাং কেজিয়ানের সঙ্গে ভেনেজুয়েলার ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী গ্যাব্রিয়েলা হিমেনেজ মহাকাশ সহযোগিতা ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিকোলা মাদুরো বলেছেন, ভেনেজুয়েলার নভোচারীরা শিগগিরই চীনে প্রশিক্ষণ নিতে পারে এবং পরে যেতে পারে চন্দ্রাভিযানে। তিনি বলেন, ‘চাঁদে অভিযানে যাওয়া চীন ও ভেনেজুয়েলার জন্য হবে এক যুগান্তকারী অধ্যায়ে প্রবেশ।’
গত এক দশকে চীনের মহাকাশ প্রচেষ্টা বেড়েছে ব্যাপকভাবে। ২০১৩ সালে চাঁদে সফলভাবে অবতরণের ক্ষেত্রে পৃথিবীর তৃতীয় দেশ হয়েছিল চীন। তারপর চাঁদের অপেক্ষাকৃত দূরের জায়গায় অবতরণ করেছে দেশটি। মঙ্গলগ্রহে একটি রোভার স্থাপন সহ পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে তিয়াঙ্গং নামে একটি মডুলার স্পেস স্টেশনও তৈরি করেছে চীন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন আর্টেমিস প্রোগ্রাম এবং আর্টেমিস অ্যাকর্ডসের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীন এখন চন্দ্রাভিযানের জন্য জোট গঠনে আগ্রহী।
২০২১ সালে চীন এবং রাশিয়ার যৌথভাবে ঘোষিত ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন (আইএলআরএস) প্রকল্পে বাইরে থেকে যোগদানকারী প্রথম দেশ হল ভেনেজুয়েলা। তবে ভেনেজুয়েলার নভোচারীদের চাঁদে যাওয়াটা এখনই নিশ্চিত করা যাবে না। কারণ, মহাকাশে নভোচারী পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা ভঙ্গ করেছে চীন। পাকিস্তানের কর্মকর্তারা দাবি করেছিলেন যে, তাদের মহাকাশচারীরা ২০২২ সালে তিয়াঙ্গং স্পেস স্টেশনে যাবে। কিন্তু সে ধরনের একটি মিশনও বাস্তবায়িত হয়নি।
ওয়াশিংটন পোস্টের একটি প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, চীনের কাছে বিলিয়ন ডলার ঋণে আছে ভেনেজুয়েলা। চীনের নেতৃত্বাধীন আইএলআরএস প্রকল্পে ভেনেজুয়েলা তাই কতটা অবদান রাখতে সক্ষম হবে, সেটাও অনিশ্চিত। সে সঙ্গে, ভেনেজুয়েলাকে আরও ঋণ দেওয়ার ব্যাপারে উৎসাহ নাও পেতে পারে চীন। আর ভেনেজুয়েলাও এখন মারাত্মক অর্থনৈতিক সংকটের সম্মুখীন।
চীন তার মহাকাশ স্টেশনে এ পর্যন্ত কোনো বিদেশি নভোচারী পাঠায়নি। তবে ভবিষ্যতে এই নীতির পরিবর্তন হতে পারে। বেইজিং আগে বলেছিল, তারা চীন মহাকাশ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আন্তর্জাতিক মহাকাশচারীদের প্রশিক্ষণ দিতে চায়। ২০৩০ সালের মধ্যে চাঁদে দুজন চীনা নভোচারী পাঠাতে চায় বলে জানিয়েছিল চীন। ত্রিশের দশকের গোড়ার দিকেই আইএলআরএস প্রকল্প সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে, চীনা মহাকাশযানে করে চাঁদে আন্তর্জাতিক মহাকাশচারীদের নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে এখনো সময় লাগবে।
চীনের মহাকাশযানে চড়ে ভেনেজুয়েলার নভোচারীরা চন্দ্রাভিযানে যেতে পারেন বলে জানিয়েছেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলা মাদুরো। গত সপ্তাহে বেইজিংয়ে তাঁর রাষ্ট্রীয় সফরের পর স্পেস ডটকম এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
এতের বলা হয়, গত ১৩ সেপ্টেম্বর চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাতে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোর ব্যাপারে বেশ কিছু চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর মধ্যে রয়েছে- তেল, বাণিজ্য, খনি ও মহাকাশ গবেষণা।
এই সফরে চীনের ন্যাশনাল স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (সিএনএসএ) এর প্রশাসক ঝাং কেজিয়ানের সঙ্গে ভেনেজুয়েলার ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী গ্যাব্রিয়েলা হিমেনেজ মহাকাশ সহযোগিতা ফ্রেমওয়ার্ক চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিকোলা মাদুরো বলেছেন, ভেনেজুয়েলার নভোচারীরা শিগগিরই চীনে প্রশিক্ষণ নিতে পারে এবং পরে যেতে পারে চন্দ্রাভিযানে। তিনি বলেন, ‘চাঁদে অভিযানে যাওয়া চীন ও ভেনেজুয়েলার জন্য হবে এক যুগান্তকারী অধ্যায়ে প্রবেশ।’
গত এক দশকে চীনের মহাকাশ প্রচেষ্টা বেড়েছে ব্যাপকভাবে। ২০১৩ সালে চাঁদে সফলভাবে অবতরণের ক্ষেত্রে পৃথিবীর তৃতীয় দেশ হয়েছিল চীন। তারপর চাঁদের অপেক্ষাকৃত দূরের জায়গায় অবতরণ করেছে দেশটি। মঙ্গলগ্রহে একটি রোভার স্থাপন সহ পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে তিয়াঙ্গং নামে একটি মডুলার স্পেস স্টেশনও তৈরি করেছে চীন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন আর্টেমিস প্রোগ্রাম এবং আর্টেমিস অ্যাকর্ডসের পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীন এখন চন্দ্রাভিযানের জন্য জোট গঠনে আগ্রহী।
২০২১ সালে চীন এবং রাশিয়ার যৌথভাবে ঘোষিত ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন (আইএলআরএস) প্রকল্পে বাইরে থেকে যোগদানকারী প্রথম দেশ হল ভেনেজুয়েলা। তবে ভেনেজুয়েলার নভোচারীদের চাঁদে যাওয়াটা এখনই নিশ্চিত করা যাবে না। কারণ, মহাকাশে নভোচারী পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা ভঙ্গ করেছে চীন। পাকিস্তানের কর্মকর্তারা দাবি করেছিলেন যে, তাদের মহাকাশচারীরা ২০২২ সালে তিয়াঙ্গং স্পেস স্টেশনে যাবে। কিন্তু সে ধরনের একটি মিশনও বাস্তবায়িত হয়নি।
ওয়াশিংটন পোস্টের একটি প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, চীনের কাছে বিলিয়ন ডলার ঋণে আছে ভেনেজুয়েলা। চীনের নেতৃত্বাধীন আইএলআরএস প্রকল্পে ভেনেজুয়েলা তাই কতটা অবদান রাখতে সক্ষম হবে, সেটাও অনিশ্চিত। সে সঙ্গে, ভেনেজুয়েলাকে আরও ঋণ দেওয়ার ব্যাপারে উৎসাহ নাও পেতে পারে চীন। আর ভেনেজুয়েলাও এখন মারাত্মক অর্থনৈতিক সংকটের সম্মুখীন।
চীন তার মহাকাশ স্টেশনে এ পর্যন্ত কোনো বিদেশি নভোচারী পাঠায়নি। তবে ভবিষ্যতে এই নীতির পরিবর্তন হতে পারে। বেইজিং আগে বলেছিল, তারা চীন মহাকাশ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আন্তর্জাতিক মহাকাশচারীদের প্রশিক্ষণ দিতে চায়। ২০৩০ সালের মধ্যে চাঁদে দুজন চীনা নভোচারী পাঠাতে চায় বলে জানিয়েছিল চীন। ত্রিশের দশকের গোড়ার দিকেই আইএলআরএস প্রকল্প সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে, চীনা মহাকাশযানে করে চাঁদে আন্তর্জাতিক মহাকাশচারীদের নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে এখনো সময় লাগবে।
নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের (জেডব্লিউএসটি) মাধ্যমে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় মানচিত্র তৈরি করলেন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই মানচিত্রটি মহাবিশ্বের একটি ছোট অংশজুড়ে বিস্তৃত, যেখানে প্রায় আট লাখ গ্যালাক্সি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে এমন গ্যালাক্সিও আছে, যা এত দূরে অবস্থিত যে সেগুলো মহাবিশ্বের শৈশবের সময়কার,
৬ ঘণ্টা আগেআধুনিক জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে এই বহুল ব্যবহৃত উপাদানটিই আজ পরিবেশের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই প্লাস্টিক জমে থাকছে নদী-নালা, সাগর ও মাটির গভীরে, যা জলজ প্রাণী থেকে শুরু করে মানবস্বাস্থ্যের ওপর ফেলছে মারাত্মক প্রভাব। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা
১ দিন আগেবিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
২ দিন আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
৩ দিন আগে