নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘ আট বছর পর জামায়াতে ইসলামীর ইফতার অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন বিএনপি নেতারা। আজ শনিবার রাজধানীর হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে এই ইফতারের আয়োজন করা হয়। ওই ইফতারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য জমির উদ্দিন সরকার ও মির্জা আব্বাস ছাড়াও দলটির অনেক নেতা অংশ নেন।
ইফতারপূর্ব বক্তব্যে ক্ষমতাসীনদের উদ্দেশ্য করে জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেন, ‘ক্ষমতায় যাঁরা আছেন, আমরা তাঁদের দুশমন নই। আমরা তাঁদের কল্যাণ কামনা করি। আমরা সবাইকে সত্যের দিকে আসতে বলি, হঠকারিতা পরিহার করতে বলি। যদি কেউ এই আহ্বানে সাড়া দেন, তাঁদের মোবারকবাদ। কেউ যদি সাড়া না দেন, তাঁদের ডাক দেওয়ার দায়িত্ব আমাদের। আর আমার ওপরে যদি কোনো আঘাত আসে, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করার অধিকারও আমাদের আছে।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমরা কারও ওপর গায়ে পড়ে লাগতে চাই না। কিন্তু কেউ যদি পায়ে পাড়া দিয়ে আমার সঙ্গে বাধাতে চায়, তখন তো আমার দায়িত্বটা আমাকে পালন করতেই হবে।’
ইফতারে অংশ নেওয়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের উদ্দেশ্য করে জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘হঠকারিতা বা বিশৃঙ্খলা নয়। সত্যের পথে আমাদের দাঁড়াতেই হবে।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘মুক্তি কখনো বিনা সংগ্রামে আসে না। সত্যিকার মুক্তির জন্য সবাইকে বুক শক্ত করে দাঁড়াতে হবে।’
এর আগে সবশেষ ২০১৫ সালে একই হোটেলে জামায়াতের ইফতারে গিয়েছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। পরের বছর জামায়াত ইফতার পার্টির আয়োজন করলেও পুলিশের বিধিনিষেধে বাতিল হয়ে যায়। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে জামায়াতের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বিএনপির। একপর্যায়ে জামায়াতকে নিয়ে গঠিত ২০ দলীয় জোট ভেঙে দেয় বিএনপি। এরপর থেকে দল দুটির নেতাদের আনুষ্ঠানিকভাবে কাছাকাছি হতে দেখা যায়নি। গত বছর বিএনপির ইফতারে জামায়াতকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। এবার রাজধানীর ইস্কাটনে লেডিস ক্লাবে বিএনপির ইফতারে জামায়াতের আমিরসহ শীর্ষ চার নেতা যোগ দেন।
জামায়াতের ইফতারে এলডিপির প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জাগপার চেয়ারম্যান খন্দকার লুৎফর রহমানসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
জামায়াত নেতাদের মধ্যে সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি আবদুল হালিম, নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এদিন রাজনীতিবিদ, কূটনীতিক ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সম্মানে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। এতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ দলটির একটি প্রতিনিধিদল অংশ নেয়। এ ছাড়া ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন করা প্রায় সব রাজনৈতিক দলের নেতারা, ঢাকায় কর্মরত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরাও অংশ নেন এই অনুষ্ঠানে।
দীর্ঘ আট বছর পর জামায়াতে ইসলামীর ইফতার অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন বিএনপি নেতারা। আজ শনিবার রাজধানীর হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে এই ইফতারের আয়োজন করা হয়। ওই ইফতারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য জমির উদ্দিন সরকার ও মির্জা আব্বাস ছাড়াও দলটির অনেক নেতা অংশ নেন।
ইফতারপূর্ব বক্তব্যে ক্ষমতাসীনদের উদ্দেশ্য করে জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেন, ‘ক্ষমতায় যাঁরা আছেন, আমরা তাঁদের দুশমন নই। আমরা তাঁদের কল্যাণ কামনা করি। আমরা সবাইকে সত্যের দিকে আসতে বলি, হঠকারিতা পরিহার করতে বলি। যদি কেউ এই আহ্বানে সাড়া দেন, তাঁদের মোবারকবাদ। কেউ যদি সাড়া না দেন, তাঁদের ডাক দেওয়ার দায়িত্ব আমাদের। আর আমার ওপরে যদি কোনো আঘাত আসে, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করার অধিকারও আমাদের আছে।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমরা কারও ওপর গায়ে পড়ে লাগতে চাই না। কিন্তু কেউ যদি পায়ে পাড়া দিয়ে আমার সঙ্গে বাধাতে চায়, তখন তো আমার দায়িত্বটা আমাকে পালন করতেই হবে।’
ইফতারে অংশ নেওয়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের উদ্দেশ্য করে জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘হঠকারিতা বা বিশৃঙ্খলা নয়। সত্যের পথে আমাদের দাঁড়াতেই হবে।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘মুক্তি কখনো বিনা সংগ্রামে আসে না। সত্যিকার মুক্তির জন্য সবাইকে বুক শক্ত করে দাঁড়াতে হবে।’
এর আগে সবশেষ ২০১৫ সালে একই হোটেলে জামায়াতের ইফতারে গিয়েছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। পরের বছর জামায়াত ইফতার পার্টির আয়োজন করলেও পুলিশের বিধিনিষেধে বাতিল হয়ে যায়। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে জামায়াতের সঙ্গে দূরত্ব বাড়ে বিএনপির। একপর্যায়ে জামায়াতকে নিয়ে গঠিত ২০ দলীয় জোট ভেঙে দেয় বিএনপি। এরপর থেকে দল দুটির নেতাদের আনুষ্ঠানিকভাবে কাছাকাছি হতে দেখা যায়নি। গত বছর বিএনপির ইফতারে জামায়াতকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। এবার রাজধানীর ইস্কাটনে লেডিস ক্লাবে বিএনপির ইফতারে জামায়াতের আমিরসহ শীর্ষ চার নেতা যোগ দেন।
জামায়াতের ইফতারে এলডিপির প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জাগপার চেয়ারম্যান খন্দকার লুৎফর রহমানসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
জামায়াত নেতাদের মধ্যে সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি আবদুল হালিম, নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এদিন রাজনীতিবিদ, কূটনীতিক ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সম্মানে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। এতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ দলটির একটি প্রতিনিধিদল অংশ নেয়। এ ছাড়া ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন করা প্রায় সব রাজনৈতিক দলের নেতারা, ঢাকায় কর্মরত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরাও অংশ নেন এই অনুষ্ঠানে।
বিএনপির পেশাজীবী সংগঠন হিসেবে পরিচিত অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স-বাংলাদেশ (এইবি) এবং অ্যাগ্রিকালচারিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এএবি) বর্তমান কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
১১ মিনিট আগেসামনে গণপরিষদ এবং সংসদ নির্বাচন একই সঙ্গে করা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, এতে দেশের পুরোনো শাসনকাঠামো, সংবিধান পরিবর্তন করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব হবে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেছেন, দেশের মাটিতে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কেউ যাতে নির্বাচন নিয়ে কথা না বলে। আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকালে রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ছাত্র-জনতার কবর জিয়ারত শেষে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেঅ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স-বাংলাদেশ (এইবি) ও এগ্রিকালচারিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এএবি)-এর কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে বিএনপি। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৭ ঘণ্টা আগে