নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির বর্তমান অবস্থানের জন্য আওয়ামী লীগ অনেকাংশে দায়ী উল্লেখ করে দলটির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ আমাদের দলকে নষ্ট করতে চেয়েছে। আমাদের রাজনীতি করতেও বাধা দিয়েছে।’ আজ সোমবার দুপুরে জাতীয় ছাত্র সমাজ কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলে তিনি। জাপা চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আওয়ামী লীগের শোষণ-নির্যাতনের জন্যই দলটির পতন হয়েছে উল্লেখ করে গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আমাদের দলকে নষ্ট করতে চেয়েছে, একই সঙ্গে আমাদের রাজনীতি করতেও বাধা দিয়েছে। দল না থাকলে রাজনীতি থাকে না, আবার রাজনীতি না থাকলে দলও থাকে না। জনগণের পক্ষে রাজনীতি না থাকলেও দল থাকে না। আমাদের রাজনীতির জন্য দলকে স্যাক্রিফাইজ করতে হয়েছে। আবার দলের জন্যও রাজনীতি স্যাক্রিফাইজ করতে হয়েছে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আমাদের দলের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে, সেই ষড়যন্ত্র এখনো চলছে।’
জাতীয় পার্টি বর্তমান সরকারকে সংস্কারে যথেষ্ট সময় দেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা এখনই নির্বাচন চাই না। কারণ, ভালো নির্বাচন আমরা অতীতে অনেক দেখেছি। ভালো নির্বাচনের পরে ভালো সরকার হয় না। ভালো নির্বাচনের পরে ভালো সরকার দেখতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ মাঠে নেই, কিন্তু তাদের একটি সমর্থক গোষ্ঠী আছে। আগামী নির্বাচনে তাদের একটা ভূমিকা থাকবে। আমাদের দুর্ভাগ্য হচ্ছে, বিএনপি ক্ষমতায় না এসেই তাদের নেতা-কর্মীরা যে অবস্থা সৃষ্টি করেছে, তা সাধারণ মানুষ পছন্দ করছে না।’
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘১৯৯৬ সালের জুনে আওয়ামী লীগ আমাদের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করেছিল। আমরা তখন জনগণের ইচ্ছার প্রতি সম্মান রেখেই আওয়ামী লীগকে সমর্থন দিয়েছিলাম। পরে, আওয়ামী লীগই আমাদের দলকে দ্বিখণ্ডিত করেছিল।’
সর্বশেষ নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘২০২৪ সালের নির্বাচনে আমরা যেতে চাইনি। তখন সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল—নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। তারপরও আমরা নির্বাচনে যেতে চাইনি, তখন জোর করে আমাদের নির্বাচনে নেওয়া হয়েছে। আমাদের অফিস ফেরাও করে রাখা হয়েছিল, আমরা যাতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে না পারি।’
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, জহিরুল ইসলাম জহির, শেরীফা কাদের, মাসরুর মওলা, জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, আরিফুর ইসলাম খান, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মো. খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম প্রমুখ।
জাতীয় পার্টির বর্তমান অবস্থানের জন্য আওয়ামী লীগ অনেকাংশে দায়ী উল্লেখ করে দলটির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ আমাদের দলকে নষ্ট করতে চেয়েছে। আমাদের রাজনীতি করতেও বাধা দিয়েছে।’ আজ সোমবার দুপুরে জাতীয় ছাত্র সমাজ কেন্দ্রীয় কমিটির সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলে তিনি। জাপা চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আওয়ামী লীগের শোষণ-নির্যাতনের জন্যই দলটির পতন হয়েছে উল্লেখ করে গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আমাদের দলকে নষ্ট করতে চেয়েছে, একই সঙ্গে আমাদের রাজনীতি করতেও বাধা দিয়েছে। দল না থাকলে রাজনীতি থাকে না, আবার রাজনীতি না থাকলে দলও থাকে না। জনগণের পক্ষে রাজনীতি না থাকলেও দল থাকে না। আমাদের রাজনীতির জন্য দলকে স্যাক্রিফাইজ করতে হয়েছে। আবার দলের জন্যও রাজনীতি স্যাক্রিফাইজ করতে হয়েছে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আমাদের দলের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করেছে, সেই ষড়যন্ত্র এখনো চলছে।’
জাতীয় পার্টি বর্তমান সরকারকে সংস্কারে যথেষ্ট সময় দেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা এখনই নির্বাচন চাই না। কারণ, ভালো নির্বাচন আমরা অতীতে অনেক দেখেছি। ভালো নির্বাচনের পরে ভালো সরকার হয় না। ভালো নির্বাচনের পরে ভালো সরকার দেখতে চাই।’
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ মাঠে নেই, কিন্তু তাদের একটি সমর্থক গোষ্ঠী আছে। আগামী নির্বাচনে তাদের একটা ভূমিকা থাকবে। আমাদের দুর্ভাগ্য হচ্ছে, বিএনপি ক্ষমতায় না এসেই তাদের নেতা-কর্মীরা যে অবস্থা সৃষ্টি করেছে, তা সাধারণ মানুষ পছন্দ করছে না।’
আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘১৯৯৬ সালের জুনে আওয়ামী লীগ আমাদের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করেছিল। আমরা তখন জনগণের ইচ্ছার প্রতি সম্মান রেখেই আওয়ামী লীগকে সমর্থন দিয়েছিলাম। পরে, আওয়ামী লীগই আমাদের দলকে দ্বিখণ্ডিত করেছিল।’
সর্বশেষ নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘২০২৪ সালের নির্বাচনে আমরা যেতে চাইনি। তখন সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল—নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। তারপরও আমরা নির্বাচনে যেতে চাইনি, তখন জোর করে আমাদের নির্বাচনে নেওয়া হয়েছে। আমাদের অফিস ফেরাও করে রাখা হয়েছিল, আমরা যাতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে না পারি।’
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন জাপা মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু, প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আব্দুস সবুর আসুদ, অ্যাডভোকেট মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, জহিরুল ইসলাম জহির, শেরীফা কাদের, মাসরুর মওলা, জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, আরিফুর ইসলাম খান, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মো. খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদ সেলিম প্রমুখ।
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের ব্যক্তি বাক্স্বাধীনতা আছে, তার মানে এই নয় যে আরেকজনের স্বাধীনতা হরণ করবেন, সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করবেন। এনসিপি আজকে যেভাবে শিষ্টাচার-বহির্ভূত কথা বলছে, সেটিকে গণতন্ত্র বলে না। কক্সবাজারে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ সম্পর্কে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী...
৫ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নিয়োগে ভোট নয়, রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রক্রিয়াকেই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পথ হিসেবে অভিহিত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান গঠনে পাঁচ বা সাত সদস্যের কমিটির যে দুটি প্রস্তাব এসেছে, আমরা কোনোটিরই বিরোধিতা করছি না।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে অধিষ্ঠিত থাকার বিধান গণঅধিকার পরিষদ সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের ১৫তম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার বিষয়ে আদালতের রায়ের ওপর বিএনপি আস্থা রাখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। দলটি মনে করে, জাতীয় সংসদেরও সম্পূর্ণ এখতিয়ার রয়েছে নতুন করে আইন প্রণয়নের মাধ্যমে এই ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার। একই ব্যক্তিকে দলীয় প্রধান, প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ
৬ ঘণ্টা আগে