নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার ক্ষমতা ধরে রাখতেই বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করছে। সারা দেশের কারাগারগুলো ধারণক্ষমতার তিন গুণ বন্দী দিয়ে পূর্ণ করা হয়েছে। তবু সরকার দেশের গণতন্ত্রকামী মানুষের আন্দোলন দমাতে পারছে না।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে পুরান ঢাকার ধূপখোলা মাঠ ও বাজার এলাকায় বাম গণতান্ত্রিক জোটের উদ্যোগে একতরফা নির্বাচন বর্জনের আহ্বানে গণসংযোগ ও পথসভায় এ কথা বলেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার।
জলি তালুকদার বলেন, ‘ক্ষমতাসীন সরকার শ্রমিকের ন্যায্য দাবির আন্দোলন দমনে নির্বিচারে গুলি করে মানুষ হত্যা করতে দ্বিধা করে না। বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের কণ্ঠরোধে সারা দেশের কারাগারগুলোকে ধারণক্ষমতার তিন গুণ বন্দী দিয়ে পূর্ণ করা হয়েছে। তবু সরকার দেশের গণতন্ত্রকামী মানুষ ও অধিকার আদায়ে সোচ্চার শ্রমিকদের আন্দোলন থামাতে পারছে না। দেশের এই ক্রান্তিকালে জনগণ গণ-আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই স্বৈরাচারী সরকারের পতন ঘটাবে।’
এ সময় সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেন, ‘৭ জানুয়ারির নির্বাচন ক্ষমতাসীনদের জন্য কাল হবে। আওয়ামী লীগ ও তার নির্বাচনী সঙ্গীদের গণতন্ত্র হত্যার অভিযান দেশের মানুষ প্রতিরোধ করবে।’
কর্মসূচিতে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী বলেন, ‘বাজার নৈরাজ্য, সীমাহীন লুটপাট, অর্থ পাচারের মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করা হয়েছে। বৈদেশিক ঋণনির্ভর তথাকথিত উন্নয়ন মানুষের পেটে অন্নের জোগান দিতে পারছে না।’
আগামী ৩১ ডিসেম্বর ঢাকার আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে নিউমার্কেট ও নীলক্ষেত এলাকায় গণসংযোগ এবং পথসভা কর্মসূচি ঘোষণা করেন নেতারা।
সিপিবি সূত্রাপুর থানা কমিটির সভাপতি আবু তাহের বকুলের সভাপতিত্বে পথসভায় আরও বক্তব্য দেন সিপিবির সম্পাদকমণ্ডলীর অন্যতম সদস্য সাইফুল ইসলাম সমীর, বাসদের (মার্ক্সবাদী) ঢাকা নগর কমিটির নেতা মোহাম্মদ সোয়াইব প্রমুখ।
সরকার ক্ষমতা ধরে রাখতেই বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করছে। সারা দেশের কারাগারগুলো ধারণক্ষমতার তিন গুণ বন্দী দিয়ে পূর্ণ করা হয়েছে। তবু সরকার দেশের গণতন্ত্রকামী মানুষের আন্দোলন দমাতে পারছে না।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে পুরান ঢাকার ধূপখোলা মাঠ ও বাজার এলাকায় বাম গণতান্ত্রিক জোটের উদ্যোগে একতরফা নির্বাচন বর্জনের আহ্বানে গণসংযোগ ও পথসভায় এ কথা বলেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার।
জলি তালুকদার বলেন, ‘ক্ষমতাসীন সরকার শ্রমিকের ন্যায্য দাবির আন্দোলন দমনে নির্বিচারে গুলি করে মানুষ হত্যা করতে দ্বিধা করে না। বিরোধী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের কণ্ঠরোধে সারা দেশের কারাগারগুলোকে ধারণক্ষমতার তিন গুণ বন্দী দিয়ে পূর্ণ করা হয়েছে। তবু সরকার দেশের গণতন্ত্রকামী মানুষ ও অধিকার আদায়ে সোচ্চার শ্রমিকদের আন্দোলন থামাতে পারছে না। দেশের এই ক্রান্তিকালে জনগণ গণ-আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই স্বৈরাচারী সরকারের পতন ঘটাবে।’
এ সময় সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা কাজী সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেন, ‘৭ জানুয়ারির নির্বাচন ক্ষমতাসীনদের জন্য কাল হবে। আওয়ামী লীগ ও তার নির্বাচনী সঙ্গীদের গণতন্ত্র হত্যার অভিযান দেশের মানুষ প্রতিরোধ করবে।’
কর্মসূচিতে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক পার্টির নির্বাহী সভাপতি আব্দুল আলী বলেন, ‘বাজার নৈরাজ্য, সীমাহীন লুটপাট, অর্থ পাচারের মধ্য দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করা হয়েছে। বৈদেশিক ঋণনির্ভর তথাকথিত উন্নয়ন মানুষের পেটে অন্নের জোগান দিতে পারছে না।’
আগামী ৩১ ডিসেম্বর ঢাকার আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে নিউমার্কেট ও নীলক্ষেত এলাকায় গণসংযোগ এবং পথসভা কর্মসূচি ঘোষণা করেন নেতারা।
সিপিবি সূত্রাপুর থানা কমিটির সভাপতি আবু তাহের বকুলের সভাপতিত্বে পথসভায় আরও বক্তব্য দেন সিপিবির সম্পাদকমণ্ডলীর অন্যতম সদস্য সাইফুল ইসলাম সমীর, বাসদের (মার্ক্সবাদী) ঢাকা নগর কমিটির নেতা মোহাম্মদ সোয়াইব প্রমুখ।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগে