নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম বলেছেন, ‘ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা বাংলাদেশে কারও নেই। দেশকে যারা অস্থিতিশীল করতে চায়, আমরা চাইলে সেই ষড়যন্ত্রকারীদের বিষদাঁত উপড়ে ফেলতে পারি।’
আজ রোববার রাজধানীর শাহবাগে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল আয়োজিত ছাত্রসমাবেশ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরুর আগে এসব কথা বলেন তিনি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
সমাবেশে ছাত্রদল সভাপতি বলেন, ছাত্রদলের সাংগঠনিক অভিভাবক তারেক রহমান যদি নির্দেশনা দেন, নেতা–কর্মীরা সারা দেশ অবরোধ করে দিতে পারেন।
সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত রয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে রয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ছাড়া বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানিসহ কেন্দ্রীয় নেতারাও উপস্থিত রয়েছেন।
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সমাবেশ সঞ্চালনা করছেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন। শুরুতে বিগত ১৫ বছরে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে ছাত্রদলের নিহত ব্যক্তিদের স্মরণ করেন ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক।
নাছির উদ্দীন বলেন, বিগত স্বৈরাচার সরকারের আমলে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ইলিয়াস আলীসহ অসংখ্য নেতা-কর্মী হাসিনার বিভিন্ন বাহিনীর হাতে গুম-খুনের শিকার হয়েছেন।
সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কপালে ও মাথায় জাতীয় ও দলীয় পতাকা বেঁধে, ছাত্রদলের নাম ও লোগোযুক্ত ব্যান্ড পরে সমাবেশস্থলে এসেছেন। ছাত্রদল ও বিএনপির দলীয় পতাকা হাতেও অনেককে দেখা গেছে।
সমাবেশস্থলে ‘মা-মাটি ডাকছে, তারেক রহমান আসছে’, ‘তারেক রহমান বীরের বেশে, আসবে ফিরে বাংলাদেশে’, ‘তারেক রহমানের ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দেন নেতা–কর্মীরা।
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম বলেছেন, ‘ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা বাংলাদেশে কারও নেই। দেশকে যারা অস্থিতিশীল করতে চায়, আমরা চাইলে সেই ষড়যন্ত্রকারীদের বিষদাঁত উপড়ে ফেলতে পারি।’
আজ রোববার রাজধানীর শাহবাগে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল আয়োজিত ছাত্রসমাবেশ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরুর আগে এসব কথা বলেন তিনি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
সমাবেশে ছাত্রদল সভাপতি বলেন, ছাত্রদলের সাংগঠনিক অভিভাবক তারেক রহমান যদি নির্দেশনা দেন, নেতা–কর্মীরা সারা দেশ অবরোধ করে দিতে পারেন।
সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত রয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে রয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ছাড়া বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানিসহ কেন্দ্রীয় নেতারাও উপস্থিত রয়েছেন।
ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সমাবেশ সঞ্চালনা করছেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন। শুরুতে বিগত ১৫ বছরে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে ছাত্রদলের নিহত ব্যক্তিদের স্মরণ করেন ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক।
নাছির উদ্দীন বলেন, বিগত স্বৈরাচার সরকারের আমলে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ইলিয়াস আলীসহ অসংখ্য নেতা-কর্মী হাসিনার বিভিন্ন বাহিনীর হাতে গুম-খুনের শিকার হয়েছেন।
সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কপালে ও মাথায় জাতীয় ও দলীয় পতাকা বেঁধে, ছাত্রদলের নাম ও লোগোযুক্ত ব্যান্ড পরে সমাবেশস্থলে এসেছেন। ছাত্রদল ও বিএনপির দলীয় পতাকা হাতেও অনেককে দেখা গেছে।
সমাবেশস্থলে ‘মা-মাটি ডাকছে, তারেক রহমান আসছে’, ‘তারেক রহমান বীরের বেশে, আসবে ফিরে বাংলাদেশে’, ‘তারেক রহমানের ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দেন নেতা–কর্মীরা।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্রকে সাংবিধানিক এবং জুলাই সনদকে আইনি স্বীকৃতি দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, এই সনদের সংস্কারগুলো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকেই বাস্তবায়ন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনাকে ‘বাংলার ইয়াজিদ’ আখ্যা দিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার বিচার না হওয়া পর্যন্ত ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে রাজপথে থাকতে হবে। বাংলার এই ইয়াজিদের বিচার জনগণের আদালতে হবেই। আমরা মাঠ ছাড়ি নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই। ইনশা আল্লাহ ছাড়ব না।’
২ ঘণ্টা আগেআগামী বাংলাদেশ কেমন হবে এবং জাতীয় নাগরিক পার্টি যে লক্ষ্যে আগামী দিনের রাজনীতি পরিচালনা করবে, তা সমন্বয় করে ২৪ দফার ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা করেছেন দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ রোববার (৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেহাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘এখন আমাদের কাজ করার সময়। আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, কেউ যদি ভয় দেখায়, হুমকি দেয়, তাহলে পিছু হটবেন না। আমরা জানি, বিভিন্ন এলাকায় বাধা দেওয়া হচ্ছে। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাটুরিয়া, এনসিপির নেতা-কর্মীদের দিকে কেউ যদি চোখ তুলে তাকায়, তাহলে আমরা তা রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত কর
২ ঘণ্টা আগে