নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, অপরাধ করলেই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অনৈতিক ও অপরাধমূলক কাজের বিষয়ে বিএনপির অবস্থান জিরো টলারেন্স। দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় কোনো ধরনের আপস করা হবে না।
আজ শুক্রবার (৪ জুলাই) রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রুহুল কবির রিজভী এ কথা বলেন।
এরই মধ্যে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে সারা দেশে বেশ কয়েকজন নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে জানিয়ে রিজভী বলেন, যেকোনো ধরনের অনৈতিক কাজে লিপ্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দলের কেউ যেন কারও সঙ্গে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে না পড়ে—এ জন্যই এ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
রিজভী বলেন, দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় কোনো ধরনের আপস করা হচ্ছে না। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের প্রতিটি স্তরের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন এবং অনৈতিক ও সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছেন। সম্প্রতি দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে—এমন কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় ৪ থেকে ৫ হাজার নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্তগুলো ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির আলোকে নেওয়া হয়েছে।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, বিএনপি কখনো মাফিয়াতন্ত্র কিংবা সন্ত্রাসবাদকে প্রশ্রয় দেয়নি। দলের গঠনমূলক সংস্কার ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, এতে কোনো রকম আপস নেই।
গণতন্ত্রের প্রশ্নে টানা ১৬ বছর ধরে বিএনপি আন্দোলন করে গেছে মন্তব্য করে রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা যে গণতন্ত্র কবরস্থ করেছিলেন, তা পুনর্জাগরণে আন্দোলন চালিয়ে গেছে বিএনপি। নানাবিধ নির্যাতনের পরেও কখনো থেমে যায়নি। গণতন্ত্র যখনই ধ্বংস কিংবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছে, তখনই বেগম খালেদা জিয়া বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখেছেন।
এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সংযোজন-বিয়োজন করা গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা। কেউ সংবিধানকে ছুড়ে ফেলার কথা বললেই তো হলো না।
রিজভী আরও বলেন, যাঁরা গণতন্ত্রের নামে স্বৈরাচারী দৃষ্টিভঙ্গি চাপিয়ে দিতে চান, তাঁদের উদ্দেশ্য জনগণ বুঝে ফেলেছে। প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দিন, তাহলেই বোঝা যাবে জনগণ কার পক্ষে রয়েছে।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, অপরাধ করলেই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অনৈতিক ও অপরাধমূলক কাজের বিষয়ে বিএনপির অবস্থান জিরো টলারেন্স। দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় কোনো ধরনের আপস করা হবে না।
আজ শুক্রবার (৪ জুলাই) রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রুহুল কবির রিজভী এ কথা বলেন।
এরই মধ্যে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে সারা দেশে বেশ কয়েকজন নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে জানিয়ে রিজভী বলেন, যেকোনো ধরনের অনৈতিক কাজে লিপ্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দলের কেউ যেন কারও সঙ্গে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে না পড়ে—এ জন্যই এ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
রিজভী বলেন, দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় কোনো ধরনের আপস করা হচ্ছে না। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের প্রতিটি স্তরের কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন এবং অনৈতিক ও সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিচ্ছেন। সম্প্রতি দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে—এমন কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকায় ৪ থেকে ৫ হাজার নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্তগুলো ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির আলোকে নেওয়া হয়েছে।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, বিএনপি কখনো মাফিয়াতন্ত্র কিংবা সন্ত্রাসবাদকে প্রশ্রয় দেয়নি। দলের গঠনমূলক সংস্কার ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে, এতে কোনো রকম আপস নেই।
গণতন্ত্রের প্রশ্নে টানা ১৬ বছর ধরে বিএনপি আন্দোলন করে গেছে মন্তব্য করে রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা যে গণতন্ত্র কবরস্থ করেছিলেন, তা পুনর্জাগরণে আন্দোলন চালিয়ে গেছে বিএনপি। নানাবিধ নির্যাতনের পরেও কখনো থেমে যায়নি। গণতন্ত্র যখনই ধ্বংস কিংবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছে, তখনই বেগম খালেদা জিয়া বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখেছেন।
এদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সংযোজন-বিয়োজন করা গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা। কেউ সংবিধানকে ছুড়ে ফেলার কথা বললেই তো হলো না।
রিজভী আরও বলেন, যাঁরা গণতন্ত্রের নামে স্বৈরাচারী দৃষ্টিভঙ্গি চাপিয়ে দিতে চান, তাঁদের উদ্দেশ্য জনগণ বুঝে ফেলেছে। প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দিন, তাহলেই বোঝা যাবে জনগণ কার পক্ষে রয়েছে।
আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘আমরা কিন্তু একটু শঙ্কিত ছিলাম। কারণ, আমাদের কাছে নানা রকম তথ্য ছিল, আমরা শুনেছি যে, হঠাৎ করে এই জুলাই সনদ স্বাক্ষরের জন্য একটা শঙ্কা তৈরি হয়েছিল, এর ভিত্তিতে আজকে এই মিটিংটা হয়েছে। পরে আমরা দেখলাম যে, না, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা...
৩ ঘণ্টা আগে‘আপনার প্রতি আমাদের সীমাহীন সমর্থন নয়, আমাদের সীমারেখা আছে। আমরা গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য এই সীমারেখার মধ্যে আপনাকে সমর্থন দিচ্ছি। আপনি দয়া করে এটা অনুধাবন করার চেষ্টা করবেন।’
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, গণভোট আর জাতীয় নির্বাচন আলাদা বিষয়; এক দিনে করার প্রস্তাব উদ্ভট আলোচনা। জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিতে হবে। আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা শেষে তিনি সাংবাদিকদ
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার পরিষদ নিয়ে প্রস্তাব ফের তুলেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভা থেকে বের হয়ে দলটির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদ ওভার-অল ঐকমত্য, নোট অব ডিসেন্টসহ এর বাস্তবায়নের পদ্ধতিসহ একটা হ্যাঁ বা না ভোটের মধ্য দিয়ে যাবে। তাহলে এই দুটো
৪ ঘণ্টা আগে