নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
‘নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর পাশাপাশি বিভিন্ন আসন উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। যে যার ইচ্ছেমতো ভোট দেবে, কেউ বাধা দিতে পারবে না। কোথাও কেউ কোনো সংঘাত করতে পারবে না। আমরা সংঘাত চাই না।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজশাহীসহ কয়েকটি জেলার নির্বাচনী জনসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘দলীয় প্রার্থী আছে। বিভিন্ন জায়গা উন্মুক্ত করে দিয়েছি। যার যার ভোট সে তার ইচ্ছেমতো দেবে। সেই পরিবেশটাও আমাদের রক্ষা করতে হবে। সহনশীল আচরণ দেখাতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই নির্বাচনটা বাংলাদেশের জন্য একান্তভাবে জরুরি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই বাংলাদেশ নিয়ে তো অনেকে খেলতে চায়। যারা স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে না, জয় বাংলা স্লোগান যারা নিষিদ্ধ করে দেয়, বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ যারা নিষিদ্ধ করে দেয়, তারা দেশটাকে ধ্বংস করবে। তারা যেন এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে, সেটাই আমাদের লক্ষ্য। তাই নির্বাচন করতে হবে শান্তিপূর্ণভাবে। যার যার ইচ্ছেমতো ভোট দেবে। এখানে কেউ কাউকে বাধা দিতে পারবে না।’
নির্বাচনে সংঘাত চান না জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘কোনো রকম সংঘাত চাই না। আমি চাই সত্যিকার অর্থে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট হবে। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ যে যার ইচ্ছেমতো ভোট দেবে। সেটাই আমাদের লক্ষ্য। তাহলে বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।’
পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর সরকারি কলেজ মাঠে রাজশাহীর নির্বাচনী জনসভার আয়োজন করা হয়। জনসভায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভার্চুয়ালি কথা বলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী-৫ আসনের নৌকার প্রার্থী আবদুল ওয়াদুদ দারা। এ সময় রাজশাহীর অন্য ৫টি আসনের নৌকার প্রার্থীসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। রাজশাহী জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ এই নির্বাচনী জনসভার আয়োজন করে।
‘নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর পাশাপাশি বিভিন্ন আসন উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। যে যার ইচ্ছেমতো ভোট দেবে, কেউ বাধা দিতে পারবে না। কোথাও কেউ কোনো সংঘাত করতে পারবে না। আমরা সংঘাত চাই না।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজশাহীসহ কয়েকটি জেলার নির্বাচনী জনসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘দলীয় প্রার্থী আছে। বিভিন্ন জায়গা উন্মুক্ত করে দিয়েছি। যার যার ভোট সে তার ইচ্ছেমতো দেবে। সেই পরিবেশটাও আমাদের রক্ষা করতে হবে। সহনশীল আচরণ দেখাতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই নির্বাচনটা বাংলাদেশের জন্য একান্তভাবে জরুরি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এই বাংলাদেশ নিয়ে তো অনেকে খেলতে চায়। যারা স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে না, জয় বাংলা স্লোগান যারা নিষিদ্ধ করে দেয়, বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ যারা নিষিদ্ধ করে দেয়, তারা দেশটাকে ধ্বংস করবে। তারা যেন এ দেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে, সেটাই আমাদের লক্ষ্য। তাই নির্বাচন করতে হবে শান্তিপূর্ণভাবে। যার যার ইচ্ছেমতো ভোট দেবে। এখানে কেউ কাউকে বাধা দিতে পারবে না।’
নির্বাচনে সংঘাত চান না জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘কোনো রকম সংঘাত চাই না। আমি চাই সত্যিকার অর্থে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট হবে। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ যে যার ইচ্ছেমতো ভোট দেবে। সেটাই আমাদের লক্ষ্য। তাহলে বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।’
পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর সরকারি কলেজ মাঠে রাজশাহীর নির্বাচনী জনসভার আয়োজন করা হয়। জনসভায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভার্চুয়ালি কথা বলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী-৫ আসনের নৌকার প্রার্থী আবদুল ওয়াদুদ দারা। এ সময় রাজশাহীর অন্য ৫টি আসনের নৌকার প্রার্থীসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। রাজশাহী জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ এই নির্বাচনী জনসভার আয়োজন করে।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেএকটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রভাবাধীন হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। দলটি এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিতে রাজি নয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে বরাবরের মতো অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
১৬ ঘণ্টা আগে