নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিউইয়র্কে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় নেতাদের ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে এনসিপি ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ দূতাবাস ও কনস্যুলেটে লিখিত স্মারকলিপি দিয়েছেন প্রবাসে অবস্থানরত এই অ্যালায়েন্সের নেতা ও কর্মীরা। ২৩ থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দূতাবাসগুলোতে পাঠানো এই স্মারকলিপিতে তিনটি সুস্পষ্ট দাবি উত্থাপন করা হয়।
দাবিগুলো হলো—বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার এবং নিউইয়র্ক শহরের সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে অভিযোগ জানানো, নিউইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলসহ সম্পূর্ণ ফরেন সার্ভিস টিমকে অবিলম্বে চাকরিচ্যুত করা এবং সফরের পরবর্তী অংশে প্রত্যেক সফররত নেতাদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘বিচারের ক্ষেত্রে ধীর গতি প্রবাসীদের মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি করছে। প্রবাসীরা এবং প্রবাসী সংগঠনগুলো এ হামলার সুষ্ঠু তদন্ত, অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং বিচারের আওতায় আনার জোর দাবি জানায়।’
ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স জানিয়েছে, ২৩ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে মিনিস্টার (পলিটিক্যাল) ও হেড অব চ্যান্সেরি শেখ মোশাররফ শরীফ স্মারকলিপি গ্রহণ করেন। নরওয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাস না থাকায় ২৩ সেপ্টেম্বর সুইডিশ দূতাবাসের মাধ্যমে ই-মেইলে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়, যা কনস্যুলার বিভাগ উচ্চপর্যায়ে প্রেরণ করে। একই দিন ফিনল্যান্ডেও সুইডিশ দূতাবাসের মাধ্যমে ই-মেইলে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। রাষ্ট্রদূত ওয়াহিদা আহমেদ ও কনস্যুলার বিভাগ তা গ্রহণ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠান। ২৪ সেপ্টেম্বর পর্তুগালের লিসবনে রাষ্ট্রদূত এম মাহফুজুল হকের কাছে স্মারকলিপি দেয় এনসিপি ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স পর্তুগাল। একই দিন ইতালির রোমে দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি (ওয়েলফেয়ার) আসিফ আনাম সিদ্দিকী এবং ফার্স্ট সেক্রেটারি (পলিটিক্স) মর্জুক ইসলাম স্মারকলিপি গ্রহণ করেন। ইতালির মিলানে ফার্স্ট সেক্রেটারি ও হেড অব চ্যান্সেরি এমডি শরিফুল ইসলামের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরায় তাইমা রহমানের কাছে স্মারকলিপি দেয় এনসিপি ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স অস্ট্রেলিয়া। ২৬ সেপ্টেম্বর পোল্যান্ডের ওয়ারশতে বাংলাদেশ দূতাবাসে ফার্স্ট সেক্রেটারি বিশ্বজিত দেবনাথের কাছে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়।
নিউইয়র্কে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় নেতাদের ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে এনসিপি ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশ দূতাবাস ও কনস্যুলেটে লিখিত স্মারকলিপি দিয়েছেন প্রবাসে অবস্থানরত এই অ্যালায়েন্সের নেতা ও কর্মীরা। ২৩ থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দূতাবাসগুলোতে পাঠানো এই স্মারকলিপিতে তিনটি সুস্পষ্ট দাবি উত্থাপন করা হয়।
দাবিগুলো হলো—বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার এবং নিউইয়র্ক শহরের সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে অভিযোগ জানানো, নিউইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলসহ সম্পূর্ণ ফরেন সার্ভিস টিমকে অবিলম্বে চাকরিচ্যুত করা এবং সফরের পরবর্তী অংশে প্রত্যেক সফররত নেতাদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘বিচারের ক্ষেত্রে ধীর গতি প্রবাসীদের মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি করছে। প্রবাসীরা এবং প্রবাসী সংগঠনগুলো এ হামলার সুষ্ঠু তদন্ত, অপরাধীদের দ্রুত গ্রেপ্তার এবং বিচারের আওতায় আনার জোর দাবি জানায়।’
ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স জানিয়েছে, ২৩ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে মিনিস্টার (পলিটিক্যাল) ও হেড অব চ্যান্সেরি শেখ মোশাররফ শরীফ স্মারকলিপি গ্রহণ করেন। নরওয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাস না থাকায় ২৩ সেপ্টেম্বর সুইডিশ দূতাবাসের মাধ্যমে ই-মেইলে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়, যা কনস্যুলার বিভাগ উচ্চপর্যায়ে প্রেরণ করে। একই দিন ফিনল্যান্ডেও সুইডিশ দূতাবাসের মাধ্যমে ই-মেইলে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়। রাষ্ট্রদূত ওয়াহিদা আহমেদ ও কনস্যুলার বিভাগ তা গ্রহণ করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠান। ২৪ সেপ্টেম্বর পর্তুগালের লিসবনে রাষ্ট্রদূত এম মাহফুজুল হকের কাছে স্মারকলিপি দেয় এনসিপি ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স পর্তুগাল। একই দিন ইতালির রোমে দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি (ওয়েলফেয়ার) আসিফ আনাম সিদ্দিকী এবং ফার্স্ট সেক্রেটারি (পলিটিক্স) মর্জুক ইসলাম স্মারকলিপি গ্রহণ করেন। ইতালির মিলানে ফার্স্ট সেক্রেটারি ও হেড অব চ্যান্সেরি এমডি শরিফুল ইসলামের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরায় তাইমা রহমানের কাছে স্মারকলিপি দেয় এনসিপি ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স অস্ট্রেলিয়া। ২৬ সেপ্টেম্বর পোল্যান্ডের ওয়ারশতে বাংলাদেশ দূতাবাসে ফার্স্ট সেক্রেটারি বিশ্বজিত দেবনাথের কাছে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়।
আখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে
৩০ মিনিট আগেগণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি হলে ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে যেন বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
২ ঘণ্টা আগেকিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন,
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সংকট দেখা দিয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে গুরুতর মতপার্থক্য তীব্র হয়ে উঠেছে। এই অবস্থায় আগামী ১৭ অক্টোবর (শুক্রবার) পূর্বঘোষিত দিনে সনদ স্বাক্ষর আদৌ হবে কি না তা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে