নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: গত কয়েকদিন ধরেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের বিভিন্ন স্তরের নেতাদের গ্রেপ্তার করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সবশেষ গ্রেপ্তার হয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরের সভাপতি জুনায়েদ আল হাবিব।
এ নিয়ে প্রথম সারির আট হেফাজত নেতা গ্রেপ্তার হলেন। তাঁদেরকে পুরোনো মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার আট হেফাজত নেতা হলেন– জুনায়েদ আল হাবিব, জালাল উদ্দিন, আজিজুল ইসলামাবাদী, মুফতি শরীফ উল্লাহ, মুফতি ইলিয়াস, মঞ্জুরুল ইসলাম, মাওলানা জুবায়ের ও মুফতি সাখাওয়াত হোসেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে আজ শনিবার সকালে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সহকারী মহাসচিব জালাল উদ্দিনকে এবং বিকেলে বারিধারা থেকে কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরের সভাপতি জুনায়েদ আল হাবিবকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। তাদের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ডিবির যুগ্ম-কমিশনার মাহবুব আলম।
জুনায়েদ আল হাবীবের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে সমাবেশের নামে তাণ্ডব, জ্বালাও-পোড়াওয়ের অভিযোগে মামলা রয়েছে। এছাড়া সম্প্রতি পল্টন এলাকায় তাণ্ডবের ঘটনায় দায়ের করা মামলারও অন্যতম আসামি তিনি। তাঁকে সেসব মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।
এর আগে গতকাল শুক্রবার হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগরীর সহ-সভাপতি মাওলানা জুবায়েরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
চলমান ঘটনায় গত ১১ এপ্রিল র্যাব ও গোয়েন্দা বিভাগের যৌথ অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয় কেন্দ্রীয় সংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল ইসলামাবাদীকে। তাকে ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতের তাণ্ডবে পল্টন থানায় দায়ের করা পুলিশের মামলার ১৫৭ নম্বর আসামি হিসেবে আটক দেখানো হয়। যদিও বলা হয়েছে, মোদিবিরোধী নাশকতার বিষয়ে পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
একই মামলায় গত ১৩ এপ্রিল হেফাজতের কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার সম্পাদক মুফতি শরীফ উল্লাহকে ও ১৪ এপ্রিল সহকারী মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম ও কেন্দ্রীয় নেতা সাখাওয়াত হোসেনকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দারা।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-অর্থসম্পাদক ও ঢাকা মহানগরী কমিটির সহসভাপতি মুফতি ইলিয়াসকে ১১ এপ্রিল আটক করে র্যাপিড অ্যাকশান ব্যাটেলিয়ান (র্যাব)। তাঁকে নাশকতার পরিকল্পনা, ধর্মীয় উগ্রবাদ ছড়ানো, ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার চালানোর অভিযোগে কেরাণীগঞ্জের ঘাটারচর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার (মতিঝিল বিভাগ) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের কাছে ২০১৩ সালের শাপলা চত্বরে সহিংসতার ঘটনায় বেশ কিছু মামলা তদন্তাধীন রয়েছে। সেসব মামলার দ্রুত তদন্ত শেষ করার উদ্যোগ নিয়েছি’।কা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা হেফাজতের বিরুদ্ধে দায়ের করা সমস্ত বিচারাধীন মামলার তদন্ত ত্বরান্বিত করছি। আগামী এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে আসামীদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করার নির্দেশনা দিয়েছি’।
ঢাকা: গত কয়েকদিন ধরেই হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের বিভিন্ন স্তরের নেতাদের গ্রেপ্তার করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সবশেষ গ্রেপ্তার হয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরের সভাপতি জুনায়েদ আল হাবিব।
এ নিয়ে প্রথম সারির আট হেফাজত নেতা গ্রেপ্তার হলেন। তাঁদেরকে পুরোনো মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার আট হেফাজত নেতা হলেন– জুনায়েদ আল হাবিব, জালাল উদ্দিন, আজিজুল ইসলামাবাদী, মুফতি শরীফ উল্লাহ, মুফতি ইলিয়াস, মঞ্জুরুল ইসলাম, মাওলানা জুবায়ের ও মুফতি সাখাওয়াত হোসেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে আজ শনিবার সকালে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সহকারী মহাসচিব জালাল উদ্দিনকে এবং বিকেলে বারিধারা থেকে কেন্দ্রীয় যুগ্ম-মহাসচিব ও ঢাকা মহানগরের সভাপতি জুনায়েদ আল হাবিবকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। তাদের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ডিবির যুগ্ম-কমিশনার মাহবুব আলম।
জুনায়েদ আল হাবীবের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে সমাবেশের নামে তাণ্ডব, জ্বালাও-পোড়াওয়ের অভিযোগে মামলা রয়েছে। এছাড়া সম্প্রতি পল্টন এলাকায় তাণ্ডবের ঘটনায় দায়ের করা মামলারও অন্যতম আসামি তিনি। তাঁকে সেসব মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।
এর আগে গতকাল শুক্রবার হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগরীর সহ-সভাপতি মাওলানা জুবায়েরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
চলমান ঘটনায় গত ১১ এপ্রিল র্যাব ও গোয়েন্দা বিভাগের যৌথ অভিযানে গ্রেপ্তার করা হয় কেন্দ্রীয় সংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল ইসলামাবাদীকে। তাকে ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতের তাণ্ডবে পল্টন থানায় দায়ের করা পুলিশের মামলার ১৫৭ নম্বর আসামি হিসেবে আটক দেখানো হয়। যদিও বলা হয়েছে, মোদিবিরোধী নাশকতার বিষয়ে পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
একই মামলায় গত ১৩ এপ্রিল হেফাজতের কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার সম্পাদক মুফতি শরীফ উল্লাহকে ও ১৪ এপ্রিল সহকারী মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম ও কেন্দ্রীয় নেতা সাখাওয়াত হোসেনকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দারা।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-অর্থসম্পাদক ও ঢাকা মহানগরী কমিটির সহসভাপতি মুফতি ইলিয়াসকে ১১ এপ্রিল আটক করে র্যাপিড অ্যাকশান ব্যাটেলিয়ান (র্যাব)। তাঁকে নাশকতার পরিকল্পনা, ধর্মীয় উগ্রবাদ ছড়ানো, ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার চালানোর অভিযোগে কেরাণীগঞ্জের ঘাটারচর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার (মতিঝিল বিভাগ) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের কাছে ২০১৩ সালের শাপলা চত্বরে সহিংসতার ঘটনায় বেশ কিছু মামলা তদন্তাধীন রয়েছে। সেসব মামলার দ্রুত তদন্ত শেষ করার উদ্যোগ নিয়েছি’।কা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা হেফাজতের বিরুদ্ধে দায়ের করা সমস্ত বিচারাধীন মামলার তদন্ত ত্বরান্বিত করছি। আগামী এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে আসামীদের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করার নির্দেশনা দিয়েছি’।
তারেক রহমান বলেন, ‘জুলাই হতাহতদের তালিকার চেয়ে করিডর দেওয়া কিংবা বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়াকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে সরকার। কিন্তু করিডর বা বন্দর দেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়। এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেবে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ। এই সরকারের আইনগত দিক নিয়ে প্রশ্ন নেই।
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের চিন্তা এবং কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে জনগণ অন্ধকারে থাকায় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে হয়তোবা অস্থিরতা বাড়ছে। বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আমরা দেখছি, প্রতিদিন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজপথে জড়ো হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘ডাকযোগে আমার গ্রামের বাড়িতে চিঠি পাঠিয়ে আমাকে ও আমার পরিবারকে খুন করার হুমকি দেওয়া হয়েছে।’ আজ শনিবার নিজের ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আমরা বন্দর এবং করিডর নিয়ে আমাদের পরিষ্কার অবস্থান ব্যক্ত করতে চাই। আপনারা অন্তর্বর্তী নির্দিষ্ট সময়ের জন্য আছেন। আপনারা নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেবেন। আপনাদের বন্দর-করিডর এত কিছু করতে হবে না।
৫ ঘণ্টা আগে