নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ সরকার এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রীয় সফররত ব্যক্তিদের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে বলে মনে করে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্স। আজ মঙ্গলবার সকালে এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় তারা।
অন্যদিকে নিউইয়র্কে এনসিপি সদস্যসচিব আখতার হোসেনসহ রাজনীতিবিদদের ওপর হামলার প্রতিবাদে অন্তর্বর্তী সরকারের গাফিলতির জবাব এবং দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দিয়েছে এনসিপি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর। অফিশিয়াল ফেসবুকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আজ বিকেল ৪টায় শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হবে। সেই সঙ্গে সারা দেশে জেলা-উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিলের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এনসিপি ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্সের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, সরকারি আমন্ত্রণে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সফরে অংশগ্রহণকারী জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা আখতার হোসেন ও তাসনিম জারার ওপর আওয়ামী লীগের সমর্থক সন্ত্রাসীরা ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনা শুধু রাজনৈতিক সহিংসতার বহিঃপ্রকাশ নয়, বরং রাষ্ট্রের কূটনৈতিক মর্যাদা ও নিরাপত্তাব্যবস্থার চরম ব্যর্থতার উদাহরণ। আমরা প্রশ্ন রাখছি, যদি সরকারি সফরের অংশগ্রহণকারীরা ন্যূনতম নিরাপত্তা না পান, তাহলে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি কনস্যুলেট ও দূতাবাসগুলোর অস্তিত্বের যৌক্তিকতা কোথায়? তারা কাদের স্বার্থে কাজ করছে, আর কেন এ ধরনের অপরাধীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছে না? বাংলাদেশ সরকার এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রীয় সফররত ব্যক্তিদের নিরাপত্তা প্রদানে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা বাংলাদেশ সরকারের কাছে এ বিষয়ে অবিলম্বে দৃঢ় পদক্ষেপের দাবি জানাই।’
বিবৃতিতে তিনটি দাবি জানানো হয়। এগুলো হলো—
১. বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার এবং নিউইয়র্ক শহরের সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে সরাসরি অভিযোগ করতে হবে
২. নিউইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলসহ সম্পূর্ণ ফরেন সার্ভিস টিমকে অবিলম্বে চাকরিচ্যুত করতে হবে।
৩. সফরের পরবর্তী অংশের জন্য প্রত্যেক সফররত নেতার সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আখতার হোসেন ও তাসনিম জারার সঙ্গে এই হামলার সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ অন্য সফরসঙ্গীরাও ছিলেন এবং তাঁরাও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের তোপের মুখে পড়েন, কিন্তু এই হামলার প্রধান লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে মূলত এনসিপি নেতাদের। জুলাই বিপ্লবের সময় যারা জীবন বাজি রেখে লড়েছিলেন, তাঁদের প্রতি প্রতিশোধপরায়ণ হামলাকারীদের ক্ষোভ আজও থামেনি। আখতার হোসেনকে হাসিনা সরকার জুলাইতে গ্রেপ্তার করে নির্যাতন চালায়। তিনি গণ-আন্দোলনের জন্য নিজের জীবন ঝুঁকিতে ফেলেছিলেন, আজও সেই সংগ্রামের মূল্য দিতে হচ্ছে। এটা অন্তর্বর্তী সরকারের চরম ব্যর্থতা। আমরা স্পষ্টভাবে জানাচ্ছি, বিদেশের মাটিতে আওয়ামী লীগের এ ধরনের সন্ত্রাসী হামলা শুধু প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিরাপত্তার জন্য নয়, বরং বাংলাদেশের মর্যাদা ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্যও হুমকিস্বরূপ। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ দাবি করছি।’
বাংলাদেশ সরকার এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রীয় সফররত ব্যক্তিদের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে বলে মনে করে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্স। আজ মঙ্গলবার সকালে এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় তারা।
অন্যদিকে নিউইয়র্কে এনসিপি সদস্যসচিব আখতার হোসেনসহ রাজনীতিবিদদের ওপর হামলার প্রতিবাদে অন্তর্বর্তী সরকারের গাফিলতির জবাব এবং দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দিয়েছে এনসিপি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর। অফিশিয়াল ফেসবুকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আজ বিকেল ৪টায় শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হবে। সেই সঙ্গে সারা দেশে জেলা-উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিলের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এনসিপি ডায়াসপোরা অ্যালায়েন্সের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, সরকারি আমন্ত্রণে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সফরে অংশগ্রহণকারী জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা আখতার হোসেন ও তাসনিম জারার ওপর আওয়ামী লীগের সমর্থক সন্ত্রাসীরা ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনা শুধু রাজনৈতিক সহিংসতার বহিঃপ্রকাশ নয়, বরং রাষ্ট্রের কূটনৈতিক মর্যাদা ও নিরাপত্তাব্যবস্থার চরম ব্যর্থতার উদাহরণ। আমরা প্রশ্ন রাখছি, যদি সরকারি সফরের অংশগ্রহণকারীরা ন্যূনতম নিরাপত্তা না পান, তাহলে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশি কনস্যুলেট ও দূতাবাসগুলোর অস্তিত্বের যৌক্তিকতা কোথায়? তারা কাদের স্বার্থে কাজ করছে, আর কেন এ ধরনের অপরাধীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছে না? বাংলাদেশ সরকার এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রীয় সফররত ব্যক্তিদের নিরাপত্তা প্রদানে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা বাংলাদেশ সরকারের কাছে এ বিষয়ে অবিলম্বে দৃঢ় পদক্ষেপের দাবি জানাই।’
বিবৃতিতে তিনটি দাবি জানানো হয়। এগুলো হলো—
১. বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার এবং নিউইয়র্ক শহরের সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে সরাসরি অভিযোগ করতে হবে
২. নিউইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলসহ সম্পূর্ণ ফরেন সার্ভিস টিমকে অবিলম্বে চাকরিচ্যুত করতে হবে।
৩. সফরের পরবর্তী অংশের জন্য প্রত্যেক সফররত নেতার সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আখতার হোসেন ও তাসনিম জারার সঙ্গে এই হামলার সময় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ অন্য সফরসঙ্গীরাও ছিলেন এবং তাঁরাও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের তোপের মুখে পড়েন, কিন্তু এই হামলার প্রধান লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে মূলত এনসিপি নেতাদের। জুলাই বিপ্লবের সময় যারা জীবন বাজি রেখে লড়েছিলেন, তাঁদের প্রতি প্রতিশোধপরায়ণ হামলাকারীদের ক্ষোভ আজও থামেনি। আখতার হোসেনকে হাসিনা সরকার জুলাইতে গ্রেপ্তার করে নির্যাতন চালায়। তিনি গণ-আন্দোলনের জন্য নিজের জীবন ঝুঁকিতে ফেলেছিলেন, আজও সেই সংগ্রামের মূল্য দিতে হচ্ছে। এটা অন্তর্বর্তী সরকারের চরম ব্যর্থতা। আমরা স্পষ্টভাবে জানাচ্ছি, বিদেশের মাটিতে আওয়ামী লীগের এ ধরনের সন্ত্রাসী হামলা শুধু প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিরাপত্তার জন্য নয়, বরং বাংলাদেশের মর্যাদা ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্যও হুমকিস্বরূপ। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ দাবি করছি।’
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতিগত কার্যক্রম শুরু করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ ফারইস্ট ইনস্যুরেন্স টাওয়ারের অডিটরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলের প্রাথমিকভাবে
৭ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদে ক্রান্তিকালীন বিধানে ষষ্ঠ তফসিলে থাকা স্বাধীনতার ঘোষণা ‘ডিক্লারেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ ও সপ্তম তফসিলে থাকা ‘প্রক্লেমেশন অব ইনডিপেনডেন্স’ বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। যা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি, তা বাদ দিলে বাংলাদেশের অস্তিত্বই থাকে না। অথচ জুলাই সনদ সংবিধানের তফসিল
৮ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তাও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
৯ ঘণ্টা আগে