নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে নিরপেক্ষ থাকার পরামর্শ দিয়ে অনতিবিলম্বে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি জানান। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিষদ এই আলোচনার আয়োজন করে।
অনির্বাচিত সরকারের স্বৈরাচারী হয়ে ওঠার লক্ষণ প্রকাশ হতে শুরু করেছে দাবি করে আমীর খসরু বলেন, দেশের জনগণ সাংঘর্ষিক রাজনীতি বা মবোক্রেসি চায় না। রোডম্যাপ দিতে এত ভয় কেন, নির্বাচনে এত ভয় কেন? যাদের নির্বাচনে ভয়, তাদের সঙ্গে জনগণের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা শেখ হাসিনার পথে চলছে।
তিনি আরও বলেন, ‘কারা নির্বাচন দিলে বাংলাদেশে নির্বাচিত হবে না, তা তো পরিষ্কার। নির্বাচনের সঙ্গে বিচার, সংস্কার সাংঘর্ষিক নয়। সবগুলো চলমান প্রক্রিয়া। ৫ থেকে ১০ জন মানুষ জনগণকে বাইরে দেশের ভালো বুঝবে, এ তো শেখ হাসিনার মতো কথা হলো’।
কথার মারপ্যাঁচে সংস্কার ও জুলাই সনদ নিয়ে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে অভিযোগ করে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, সংস্কার গণতন্ত্র ফিরে পাওয়ার জন্য। যাঁরা গণতান্ত্রিক অর্ডারে ফিরে যেতে চাচ্ছিলেন, তারা কেন দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছেন! কোন কোন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্য হয়েছে, তা কেন প্রকাশ করা হচ্ছে না? সংস্কারের ক্ষেত্রে ঐকমত্য জানার জন্য সব দল প্রস্তুত আছে। জুলাই সনদে সই করার বিষয়েও তৈরি আছে। তবে কথার মারপ্যাঁচ কেন?
খসরু আরও বলেন, ‘ভিন্ন মত হলেও আমরা সম্মান করতে শিখব। ছাত্র-জনতা, রাজনৈতিক দল, সেনাবাহিনী—তিনটি শক্তি শেখ হাসিনার পতনে কাজ করেছে। নতুন সরকারকে সাপোর্ট দিয়েছে। শেখ হাসিনা পলায়ন করেছেন। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ দেশের মালিকানা ফিরে পাবে, এমন আশায় আমরা বুক বেঁধেছি। জনগণের অধিকারহীন অবস্থায় আসার কথা ছিল না।’
আমীর খসরু বলেন, ‘অনির্বাচিত সরকার যদি বেশি দিন ক্ষমতায় থাকে, তবে ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য গণমাধ্যমের ওপর চাপ বাড়বে। নাগরিক প্রতিবাদ করতে রাস্তায় আসতে পারবে না। এটা কোনো কথা হতে পারে না।’
তিনি বলেন, ‘সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিক। রাজনীতিবিদদের অনুধাবন করতে হবে, আগামীর রাজনীতি আগের মতো হবে না। মানুষ যা আকাঙ্ক্ষা করছে, তা না পূরণ করতে পারলে রাজনৈতিক দলগুলোও থাকবে না।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে নিরপেক্ষ থাকার পরামর্শ দিয়ে অনতিবিলম্বে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি জানান। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিষদ এই আলোচনার আয়োজন করে।
অনির্বাচিত সরকারের স্বৈরাচারী হয়ে ওঠার লক্ষণ প্রকাশ হতে শুরু করেছে দাবি করে আমীর খসরু বলেন, দেশের জনগণ সাংঘর্ষিক রাজনীতি বা মবোক্রেসি চায় না। রোডম্যাপ দিতে এত ভয় কেন, নির্বাচনে এত ভয় কেন? যাদের নির্বাচনে ভয়, তাদের সঙ্গে জনগণের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা শেখ হাসিনার পথে চলছে।
তিনি আরও বলেন, ‘কারা নির্বাচন দিলে বাংলাদেশে নির্বাচিত হবে না, তা তো পরিষ্কার। নির্বাচনের সঙ্গে বিচার, সংস্কার সাংঘর্ষিক নয়। সবগুলো চলমান প্রক্রিয়া। ৫ থেকে ১০ জন মানুষ জনগণকে বাইরে দেশের ভালো বুঝবে, এ তো শেখ হাসিনার মতো কথা হলো’।
কথার মারপ্যাঁচে সংস্কার ও জুলাই সনদ নিয়ে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে অভিযোগ করে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, সংস্কার গণতন্ত্র ফিরে পাওয়ার জন্য। যাঁরা গণতান্ত্রিক অর্ডারে ফিরে যেতে চাচ্ছিলেন, তারা কেন দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছেন! কোন কোন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্য হয়েছে, তা কেন প্রকাশ করা হচ্ছে না? সংস্কারের ক্ষেত্রে ঐকমত্য জানার জন্য সব দল প্রস্তুত আছে। জুলাই সনদে সই করার বিষয়েও তৈরি আছে। তবে কথার মারপ্যাঁচ কেন?
খসরু আরও বলেন, ‘ভিন্ন মত হলেও আমরা সম্মান করতে শিখব। ছাত্র-জনতা, রাজনৈতিক দল, সেনাবাহিনী—তিনটি শক্তি শেখ হাসিনার পতনে কাজ করেছে। নতুন সরকারকে সাপোর্ট দিয়েছে। শেখ হাসিনা পলায়ন করেছেন। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ দেশের মালিকানা ফিরে পাবে, এমন আশায় আমরা বুক বেঁধেছি। জনগণের অধিকারহীন অবস্থায় আসার কথা ছিল না।’
আমীর খসরু বলেন, ‘অনির্বাচিত সরকার যদি বেশি দিন ক্ষমতায় থাকে, তবে ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য গণমাধ্যমের ওপর চাপ বাড়বে। নাগরিক প্রতিবাদ করতে রাস্তায় আসতে পারবে না। এটা কোনো কথা হতে পারে না।’
তিনি বলেন, ‘সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিক। রাজনীতিবিদদের অনুধাবন করতে হবে, আগামীর রাজনীতি আগের মতো হবে না। মানুষ যা আকাঙ্ক্ষা করছে, তা না পূরণ করতে পারলে রাজনৈতিক দলগুলোও থাকবে না।’
আমীর খসরু বলেন, ‘এখানে ইন্ডাস্ট্রির একটা বিষয় আছে। গার্মেন্টস সেক্টর একটা বড় বিষয় আছে। অ্যাপ্লায়েন্স অ্যাসোসিয়েশনের একটি বিষয় আছে। নিরাপত্তাজনিত কিছু বিষয় চলে আসছে। আবার রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের একটা বিষয় আছে। সেই বিষয়গুলো আলোচনায় এসেছে। আমরা আশা করছি, দেশের স্বার্থে আগামী দিনের অর্থনীতি
৮ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন পেতে ট্রাকে করে ৪৩ হাজার পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট নিয়ে এসেছিল এনসিপি। এরপরও নির্বাচন কমিশনের প্রাথমিক বাছাইয়ে উত্তীর্ণ হতে পারেনি দলটি। নিবন্ধন পেতে দলটিকে নতুন করে আরও কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে; যা আগামী ১৫ দিনের মধ্যে করতে হবে।
৯ ঘণ্টা আগেঐকমত্য কমিশনের সংলাপ থেকে মৌলিক সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন না হলে গণভোটের প্রস্তাব করেছে জামায়াতে ইসলামী। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘আমরা আশা করি, সবাই জনগণের পক্ষে থাকবে। কিন্তু যদি কেউ সংস্কার বাধাগ্রস্ত করে, তাহলে একমাত্র পথ হচ্ছে গণভোট। জনগণই ঠিক করবে তারা কোন
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে ইঙ্গিত করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘যাঁরা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের অনুকম্পায় এ দেশে রাজনীতি করতে পেরেছেন, এখন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্রকে আপনারা টার্গেট করেছেন। বুক-পিঠ বলে আপনাদের কিছু নেই।’
১১ ঘণ্টা আগে