ফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদকে ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘টাকা দিয়ে ফরিদপুরের জনগণকে কেউ কিনতে পারে না,পারবে না।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ফরিদপুরের সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত ফরিদপুর-৩ আসনের দলীয় প্রার্থী শামীম হকের নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ-সুবিধা করে দিয়েছি। অনেককে একেবারে নর্দমা থেকে টেনে তোলা হয়েছে। তাদের পয়সা বানানোর, ব্যবসা করার সুযোগ দিয়েছি, মিডিয়া চালানোর সুযোগ দিয়েছি। এখন তারা টাকা ছড়ায়। তারা মনে করে, টাকা দিয়েই সব কেনা যাবে। খুব ভালো কথা, যত টাকা বানিয়েছে, তা তো যাবে জনগণের হাতে। তবে একটা কথা স্মরণ করাতে চাই, টাকা দিয়ে মানুষ কেনা যায় না। টাকা দিয়ে ফরিদপুরের জনগণকে কেউ কিনতে পারে না, পারবেও না। এ মাটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মাটি, এ মাটি খাঁটি। শুধু একমাত্র নৌকা। নৌকা মার্কার সে-ই দিবে আপনাদের সমাধান। সবাইকে মনে রাখতে হবে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘শুধুমাত্র নৌকা মার্কায় ভোট পেলে আমি সরকারে আসতে পারব।’
গণভবনে চাষ শুরু করেছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আজ সারা বিশ্বে যখন খাদ্যমন্দা, অর্থনীতিতেও মন্দা চলছে, আমি আপনাদেরকে আহ্বান করব, তরিতরকারি, ফলমূল, ফসল যা পারবেন, যদি জলাভূমি বা পুকুর থাকে, মাছ উৎপাদন করবেন। যে যা পারেন চাষ করেন। আপনিও লাভবান হবেন, দেশও লাভবান হবে। আমি আমার কাজ শুরু করেছি। গণভবনে চাষ শুরু করেছি। নিজেদের চাহিদা পূরণ করব, প্রয়োজনে যে দেশে অভাব, আমরা সে দেশেও পাঠাব।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘আমরা নিজের টাকায় পদ্মা সেতু করেছি। আজ মাত্র ২ ঘণ্টায় ফরিদপুরে আসতে পেরেছি। শুধু ফরিদপুর নয়, দক্ষিণাঞ্চলের প্রতিটি জায়গায় যোগাযোগব্যবস্থায় রাস্তাঘাট সব করে দিয়েছি। আরও উন্নয়ন করে যাচ্ছি। আরও কাজ বাকি। কাজেই আমাদের নিজেদের উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে হবে। এই দেশ গড়ে তুলতে হলে কাকে দরকার? কে ক্ষমতায় থাকলে উন্নয়নশীল বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠবে? একমাত্র নৌকা মার্কা। শুধুমাত্র নৌকা মার্কায় ভোট পেলে আমি সরকারে আসতে পারব। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে গড়তে পারব। বাংলাদেশ কখনো পিছিয়ে যাবে না।’
নৌকা মার্কা এলে দেশের উন্নয়ন হয় মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, এই নৌকা নূহ (আ.)-এর নৌকা, যে নৌকা মানবজাতিকে রক্ষা করেছিল। নৌকা দেশের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। সুতরাং নৌকা মার্কা ক্ষমতায় এলে দেশের উন্নয়ন হয়। বাংলাদেশের মানুষ কেউ হতদরিদ্র থাকবে না, কেউ ভিক্ষা করবে না। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ। নিজেদের দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলব।
আওয়ামী লীগ সরকার সাক্ষরতার হার বাড়িয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০০১ সালে খালেদা জিয়া এসে সাক্ষরতার হার কমিয়ে দিয়েছিল। পরে আমি আবার উদ্যোগ নিই। আজ ৭৬ দশমিক ৮ শতাংশ সাক্ষরতার হার। আজ ছেলেমেয়েরা স্কুলে যাচ্ছে। মেয়েরা শিক্ষক হিসেবে সর্বোচ্চ চাকরি পাচ্ছে। সব দিক দিয়ে আমরা সুবিধা করে দিয়েছি। কারণ, শিক্ষিত জাতি ছাড়া দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলা যাবে না। জাতির পিতা বলেছেন, শিক্ষায় বিনিয়োগ কোনো খরচ না। সব হিসাব করে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। কাজেই আমাদের লক্ষ্য দেশের উন্নয়ন। উন্নয়নের জন্যই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম বাড়ায় মানুষের যেন কষ্ট না হয়, সে জন্য ভিজিডি, ভিজিএফ, ভিডব্লিউবি, টিআর, কাবিখাসহ জনবান্ধব কর্মসূচি আমরা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। কারণ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বাংলায় কোনো মানুষ ক্ষুধার্ত থাকবে না, কষ্টে থাকবে না, গৃহহীন থাকবে না, ভূমিহীন থাকবে না। ইনশা আল্লাহ যে কজন ভূমিহীন আছে, তাদেরকেও আমরা ঘর করে দেব। প্রত্যেকটি মানুষ ঘর পাবে, উন্নতভাবে বাঁচবে সে ব্যবস্থা আমরা করে দেব। আমরা দুর্নীতি করতে আসিনি, এসেছি মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে। আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মেয়ে। কখনো মাথানত করি না।’
বক্তব্য শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফরিদপুরের চারটি আসন, মাগুরা ও রাজবাড়ী আসনের নৌকার প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কে এম আজম খসরু, প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান, ফরিদপুর-১ আসনের প্রার্থী শামীম হক ও মাগুরা-১ আসনের প্রার্থী সাকিব আল হাসান।

ফরিদপুর-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদকে ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘টাকা দিয়ে ফরিদপুরের জনগণকে কেউ কিনতে পারে না,পারবে না।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ফরিদপুরের সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত ফরিদপুর-৩ আসনের দলীয় প্রার্থী শামীম হকের নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ-সুবিধা করে দিয়েছি। অনেককে একেবারে নর্দমা থেকে টেনে তোলা হয়েছে। তাদের পয়সা বানানোর, ব্যবসা করার সুযোগ দিয়েছি, মিডিয়া চালানোর সুযোগ দিয়েছি। এখন তারা টাকা ছড়ায়। তারা মনে করে, টাকা দিয়েই সব কেনা যাবে। খুব ভালো কথা, যত টাকা বানিয়েছে, তা তো যাবে জনগণের হাতে। তবে একটা কথা স্মরণ করাতে চাই, টাকা দিয়ে মানুষ কেনা যায় না। টাকা দিয়ে ফরিদপুরের জনগণকে কেউ কিনতে পারে না, পারবেও না। এ মাটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মাটি, এ মাটি খাঁটি। শুধু একমাত্র নৌকা। নৌকা মার্কার সে-ই দিবে আপনাদের সমাধান। সবাইকে মনে রাখতে হবে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘শুধুমাত্র নৌকা মার্কায় ভোট পেলে আমি সরকারে আসতে পারব।’
গণভবনে চাষ শুরু করেছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আজ সারা বিশ্বে যখন খাদ্যমন্দা, অর্থনীতিতেও মন্দা চলছে, আমি আপনাদেরকে আহ্বান করব, তরিতরকারি, ফলমূল, ফসল যা পারবেন, যদি জলাভূমি বা পুকুর থাকে, মাছ উৎপাদন করবেন। যে যা পারেন চাষ করেন। আপনিও লাভবান হবেন, দেশও লাভবান হবে। আমি আমার কাজ শুরু করেছি। গণভবনে চাষ শুরু করেছি। নিজেদের চাহিদা পূরণ করব, প্রয়োজনে যে দেশে অভাব, আমরা সে দেশেও পাঠাব।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘আমরা নিজের টাকায় পদ্মা সেতু করেছি। আজ মাত্র ২ ঘণ্টায় ফরিদপুরে আসতে পেরেছি। শুধু ফরিদপুর নয়, দক্ষিণাঞ্চলের প্রতিটি জায়গায় যোগাযোগব্যবস্থায় রাস্তাঘাট সব করে দিয়েছি। আরও উন্নয়ন করে যাচ্ছি। আরও কাজ বাকি। কাজেই আমাদের নিজেদের উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে হবে। এই দেশ গড়ে তুলতে হলে কাকে দরকার? কে ক্ষমতায় থাকলে উন্নয়নশীল বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠবে? একমাত্র নৌকা মার্কা। শুধুমাত্র নৌকা মার্কায় ভোট পেলে আমি সরকারে আসতে পারব। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে গড়তে পারব। বাংলাদেশ কখনো পিছিয়ে যাবে না।’
নৌকা মার্কা এলে দেশের উন্নয়ন হয় মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, এই নৌকা নূহ (আ.)-এর নৌকা, যে নৌকা মানবজাতিকে রক্ষা করেছিল। নৌকা দেশের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। সুতরাং নৌকা মার্কা ক্ষমতায় এলে দেশের উন্নয়ন হয়। বাংলাদেশের মানুষ কেউ হতদরিদ্র থাকবে না, কেউ ভিক্ষা করবে না। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ। নিজেদের দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তুলব।
আওয়ামী লীগ সরকার সাক্ষরতার হার বাড়িয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০০১ সালে খালেদা জিয়া এসে সাক্ষরতার হার কমিয়ে দিয়েছিল। পরে আমি আবার উদ্যোগ নিই। আজ ৭৬ দশমিক ৮ শতাংশ সাক্ষরতার হার। আজ ছেলেমেয়েরা স্কুলে যাচ্ছে। মেয়েরা শিক্ষক হিসেবে সর্বোচ্চ চাকরি পাচ্ছে। সব দিক দিয়ে আমরা সুবিধা করে দিয়েছি। কারণ, শিক্ষিত জাতি ছাড়া দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলা যাবে না। জাতির পিতা বলেছেন, শিক্ষায় বিনিয়োগ কোনো খরচ না। সব হিসাব করে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। কাজেই আমাদের লক্ষ্য দেশের উন্নয়ন। উন্নয়নের জন্যই আমরা কাজ করে যাচ্ছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম বাড়ায় মানুষের যেন কষ্ট না হয়, সে জন্য ভিজিডি, ভিজিএফ, ভিডব্লিউবি, টিআর, কাবিখাসহ জনবান্ধব কর্মসূচি আমরা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। কারণ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বাংলায় কোনো মানুষ ক্ষুধার্ত থাকবে না, কষ্টে থাকবে না, গৃহহীন থাকবে না, ভূমিহীন থাকবে না। ইনশা আল্লাহ যে কজন ভূমিহীন আছে, তাদেরকেও আমরা ঘর করে দেব। প্রত্যেকটি মানুষ ঘর পাবে, উন্নতভাবে বাঁচবে সে ব্যবস্থা আমরা করে দেব। আমরা দুর্নীতি করতে আসিনি, এসেছি মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে। আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মেয়ে। কখনো মাথানত করি না।’
বক্তব্য শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফরিদপুরের চারটি আসন, মাগুরা ও রাজবাড়ী আসনের নৌকার প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক কে এম আজম খসরু, প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুর রহমান, ফরিদপুর-১ আসনের প্রার্থী শামীম হক ও মাগুরা-১ আসনের প্রার্থী সাকিব আল হাসান।

নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্ত একটি দলের অযৌক্তিক দাবির কাছে নতি স্বীকারের শামিল বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে পাঠানো প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায়...
১ ঘণ্টা আগে
মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ সদস্যের নাম উল্লেখ করে দলের রাজশাহী মহানগরের আংশিক কমিটি গঠন করেছে বিএনপি।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী ছাত্রসংগঠন জাতীয় ছাত্রশক্তির চার সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে এই কমিটি প্রকাশ করা হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে
আগে ‘না’ বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে, নির্বাচন কমিশনকে শাপলা প্রতীক নিয়ে এই ‘ইগো’ বাদ দিতে বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে এক ভিডিও বার্তা দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। ওই বার্তায় তিনি নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্তে সরকারের নিরক্ষেপতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। পাশাপাশি নির্বাচনের প্রতীক ব্যবহার, জুলাই সনদের বিষয়েও কথা বলেছেন তিনি।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে পাঠানো ভিডিও বার্তায় আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘গত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এর আগের সপ্তাহে গৃহীত আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্ত একটি দলের অযৌক্তিক দাবির কাছে নতি স্বীকারের শামিল। এর মাধ্যমে সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।’
এই সরকারের কর্মকাণ্ড অতীতেও একটি বিশেষ দলের প্রতি আনুগত্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে—এমন অভিযোগ করে তাহের বলেন, প্রধান উপদেষ্টা লন্ডনে গিয়ে একটি দলের চাপে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা ও সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তে পরিষদের পূর্ববর্তী সিদ্ধান্ত পরিবর্তন তারই উদাহরণ।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতীক ব্যবহারের বিষয়ে পরিষদের গৃহীত সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা সরকারের নিরপেক্ষতার ক্ষতি করেছে বলে মনে করেন এই জামায়াত নেতা। তিনি বলেন, ‘আমরা এই সিদ্ধান্ত মানি না এবং এর নিন্দা জানাই।’
জামায়াতের এই নায়েবে আমির বলেন, ‘ইতিপূর্বে নির্বাচন কমিশন ও উপদেষ্টা পরিষদ উভয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, প্রতিটি দল নিজ নিজ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেবে। আমরা সেই সিদ্ধান্তের পক্ষেই আছি এবং জাতিও এর সঙ্গে একমত। তাই আমরা আগের সিদ্ধান্ত পুনর্বহালের দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় এর বিরুদ্ধে রাজপথে প্রতিবাদ হবে।’
সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে বিএনপি যে পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে, তা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিত—মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘জনগণ ফেব্রুয়ারিতে একটি জাতীয় নির্বাচন চায়। নির্বাচনের ঠিক আগে এ ধরনের অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করা নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করবে। আমরা আশা করি, প্রধান উপদেষ্টা কোনো চাপে নতি স্বীকার করবেন না।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে যাওয়া মানে হবে নিজেরই সংস্কার কর্মসূচি পরিত্যাগ করা। প্রধান উপদেষ্টা নিজের পরিকল্পনাকে নিজ হাতে ধ্বংস করবেন, এটা জাতি বিশ্বাস করে না। আমরা আশা করি, প্রধান উপদেষ্টা দৃঢ় অবস্থান নেবেন, সংস্কার বাস্তবায়নে সঠিক ও সাহসী সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবেন।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে এক ভিডিও বার্তা দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। ওই বার্তায় তিনি নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্তে সরকারের নিরক্ষেপতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। পাশাপাশি নির্বাচনের প্রতীক ব্যবহার, জুলাই সনদের বিষয়েও কথা বলেছেন তিনি।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে পাঠানো ভিডিও বার্তায় আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘গত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এর আগের সপ্তাহে গৃহীত আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্ত একটি দলের অযৌক্তিক দাবির কাছে নতি স্বীকারের শামিল। এর মাধ্যমে সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।’
এই সরকারের কর্মকাণ্ড অতীতেও একটি বিশেষ দলের প্রতি আনুগত্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে—এমন অভিযোগ করে তাহের বলেন, প্রধান উপদেষ্টা লন্ডনে গিয়ে একটি দলের চাপে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা ও সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তে পরিষদের পূর্ববর্তী সিদ্ধান্ত পরিবর্তন তারই উদাহরণ।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতীক ব্যবহারের বিষয়ে পরিষদের গৃহীত সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা সরকারের নিরপেক্ষতার ক্ষতি করেছে বলে মনে করেন এই জামায়াত নেতা। তিনি বলেন, ‘আমরা এই সিদ্ধান্ত মানি না এবং এর নিন্দা জানাই।’
জামায়াতের এই নায়েবে আমির বলেন, ‘ইতিপূর্বে নির্বাচন কমিশন ও উপদেষ্টা পরিষদ উভয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, প্রতিটি দল নিজ নিজ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেবে। আমরা সেই সিদ্ধান্তের পক্ষেই আছি এবং জাতিও এর সঙ্গে একমত। তাই আমরা আগের সিদ্ধান্ত পুনর্বহালের দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় এর বিরুদ্ধে রাজপথে প্রতিবাদ হবে।’
সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে বিএনপি যে পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে, তা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিত—মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘জনগণ ফেব্রুয়ারিতে একটি জাতীয় নির্বাচন চায়। নির্বাচনের ঠিক আগে এ ধরনের অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করা নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করবে। আমরা আশা করি, প্রধান উপদেষ্টা কোনো চাপে নতি স্বীকার করবেন না।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে যাওয়া মানে হবে নিজেরই সংস্কার কর্মসূচি পরিত্যাগ করা। প্রধান উপদেষ্টা নিজের পরিকল্পনাকে নিজ হাতে ধ্বংস করবেন, এটা জাতি বিশ্বাস করে না। আমরা আশা করি, প্রধান উপদেষ্টা দৃঢ় অবস্থান নেবেন, সংস্কার বাস্তবায়নে সঠিক ও সাহসী সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবেন।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ সুবিধা করে দিয়েছি। অনেককে একেবারে নর্দমা থেকে টেনে তোলা হয়েছে। তাদের পয়সা বানানোর, ব্যবসা করার সুযোগ দিয়েছি, মিডিয়া চালানোর সুযোগ দিয়েছি।
০২ জানুয়ারি ২০২৪
মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ সদস্যের নাম উল্লেখ করে দলের রাজশাহী মহানগরের আংশিক কমিটি গঠন করেছে বিএনপি।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী ছাত্রসংগঠন জাতীয় ছাত্রশক্তির চার সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে এই কমিটি প্রকাশ করা হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে
আগে ‘না’ বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে, নির্বাচন কমিশনকে শাপলা প্রতীক নিয়ে এই ‘ইগো’ বাদ দিতে বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ সদস্যের নাম উল্লেখ করে দলের রাজশাহী মহানগরের আংশিক কমিটি গঠন করেছে বিএনপি।
আজ শনিবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
সম্প্রতি রাজশাহী মহানগর বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। মামুনুর রশিদ মামুন সদ্য বিলুপ্ত মহানগর কমিটির সদস্যসচিব ছিলেন। মাহফুজুর রহমান রিটন যুবদল মহানগরের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
নতুন কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন সিনিয়র সহসভাপতি নজরুল হুদা, সহসভাপতি আসলাম সরকার, ওলিউল হক রানা, মো. আলী আশরাফ মাসুম, সফিকুল ইসলাম সাফিক, আবুল কালাম আজাদ সুইট, মুক্তার হোসেন, জয়নাল আবেদিন শিবলী এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বজলুল হুদা মন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম মিলু, ১ নম্বর সদস্য এরশাদ আলী ঈসা ও ২ নম্বর সদস্য মো. মাইনুল আহসান (পান্না)।
রুহুল কবির রিজভী জানান, মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে রাজশাহী মহানগর বিএনপির ১৪ সদস্যবিশিষ্ট আংশিক কমিটি গঠিত হয়েছে। পরে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে।

মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ সদস্যের নাম উল্লেখ করে দলের রাজশাহী মহানগরের আংশিক কমিটি গঠন করেছে বিএনপি।
আজ শনিবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
সম্প্রতি রাজশাহী মহানগর বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। মামুনুর রশিদ মামুন সদ্য বিলুপ্ত মহানগর কমিটির সদস্যসচিব ছিলেন। মাহফুজুর রহমান রিটন যুবদল মহানগরের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
নতুন কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন সিনিয়র সহসভাপতি নজরুল হুদা, সহসভাপতি আসলাম সরকার, ওলিউল হক রানা, মো. আলী আশরাফ মাসুম, সফিকুল ইসলাম সাফিক, আবুল কালাম আজাদ সুইট, মুক্তার হোসেন, জয়নাল আবেদিন শিবলী এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বজলুল হুদা মন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম মিলু, ১ নম্বর সদস্য এরশাদ আলী ঈসা ও ২ নম্বর সদস্য মো. মাইনুল আহসান (পান্না)।
রুহুল কবির রিজভী জানান, মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে রাজশাহী মহানগর বিএনপির ১৪ সদস্যবিশিষ্ট আংশিক কমিটি গঠিত হয়েছে। পরে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ সুবিধা করে দিয়েছি। অনেককে একেবারে নর্দমা থেকে টেনে তোলা হয়েছে। তাদের পয়সা বানানোর, ব্যবসা করার সুযোগ দিয়েছি, মিডিয়া চালানোর সুযোগ দিয়েছি।
০২ জানুয়ারি ২০২৪
নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্ত একটি দলের অযৌক্তিক দাবির কাছে নতি স্বীকারের শামিল বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে পাঠানো প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায়...
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী ছাত্রসংগঠন জাতীয় ছাত্রশক্তির চার সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে এই কমিটি প্রকাশ করা হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে
আগে ‘না’ বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে, নির্বাচন কমিশনকে শাপলা প্রতীক নিয়ে এই ‘ইগো’ বাদ দিতে বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী ছাত্রসংগঠন জাতীয় ছাত্রশক্তির চার সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে এই কমিটি প্রকাশ করা হয়। তবে নতুন করে ঘোষিত কমিটির শীর্ষ কোনো পদে ‘বাগছাসের’ ঢাবি শাখার আহ্বায়ক ও ডাকসুর ভিপিপ্রার্থী আব্দুল কাদেরের নাম দেখা যায়নি।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবু বাকের মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ (বাগছাস) পুনর্গঠনের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করে জাতীয় ছাত্রশক্তি। আত্মপ্রকাশের এক সপ্তাহ পর কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হলো। এতে সভাপতি হিসেবে রয়েছেন বাগছাসের সদস্যসচিব জাহিদ আহসান। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন বাগছাসের আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার। কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন আবু তৌহিদ মো. সিয়াম (উত্তরাঞ্চল) ও মহির আলম (দক্ষিণাঞ্চল)।
আরও বলা হয়, বালাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের পুনর্গঠনের মাধ্যমে প্রকাশিত জাতীয় ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হলো। আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশিত হবে।
আজ পৃথক এক বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় ছাত্রশক্তির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটি গঠনের কথাও জানানো হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন তাহমিদ আল মুদ্দাসসির চৌধুরী। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন আল আমিন সরকার এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাইফুল্লাহ।
আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে ঢাবি শাখারও পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ হবে বলে জানানো হয়েছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী ছাত্রসংগঠন জাতীয় ছাত্রশক্তির চার সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে এই কমিটি প্রকাশ করা হয়। তবে নতুন করে ঘোষিত কমিটির শীর্ষ কোনো পদে ‘বাগছাসের’ ঢাবি শাখার আহ্বায়ক ও ডাকসুর ভিপিপ্রার্থী আব্দুল কাদেরের নাম দেখা যায়নি।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবু বাকের মজুমদার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ (বাগছাস) পুনর্গঠনের মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করে জাতীয় ছাত্রশক্তি। আত্মপ্রকাশের এক সপ্তাহ পর কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হলো। এতে সভাপতি হিসেবে রয়েছেন বাগছাসের সদস্যসচিব জাহিদ আহসান। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন বাগছাসের আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার। কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রয়েছেন আবু তৌহিদ মো. সিয়াম (উত্তরাঞ্চল) ও মহির আলম (দক্ষিণাঞ্চল)।
আরও বলা হয়, বালাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের পুনর্গঠনের মাধ্যমে প্রকাশিত জাতীয় ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় কমিটি গঠিত হলো। আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশিত হবে।
আজ পৃথক এক বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় ছাত্রশক্তির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটি গঠনের কথাও জানানো হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন তাহমিদ আল মুদ্দাসসির চৌধুরী। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন আল আমিন সরকার এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাইফুল্লাহ।
আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে ঢাবি শাখারও পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ হবে বলে জানানো হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ সুবিধা করে দিয়েছি। অনেককে একেবারে নর্দমা থেকে টেনে তোলা হয়েছে। তাদের পয়সা বানানোর, ব্যবসা করার সুযোগ দিয়েছি, মিডিয়া চালানোর সুযোগ দিয়েছি।
০২ জানুয়ারি ২০২৪
নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্ত একটি দলের অযৌক্তিক দাবির কাছে নতি স্বীকারের শামিল বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে পাঠানো প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায়...
১ ঘণ্টা আগে
মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ সদস্যের নাম উল্লেখ করে দলের রাজশাহী মহানগরের আংশিক কমিটি গঠন করেছে বিএনপি।
৩ ঘণ্টা আগে
আগে ‘না’ বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে, নির্বাচন কমিশনকে শাপলা প্রতীক নিয়ে এই ‘ইগো’ বাদ দিতে বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।
১৯ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

আগে না বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে, নির্বাচন কমিশনকে শাপলা প্রতীক নিয়ে এই ‘ইগো’ বাদ দিতে বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।
আজ শুক্রবার এনসিপির ফরিদপুর অঞ্চলের সমন্বয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ফরিদপুর অম্বিকা মেমোরিয়াল হলরুমে সমন্বয় সভায় ফরিদপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর জেলার নেতারা অংশগ্রহণ করেন।
বিএনপিকে জুলাই সনদে হ্যাঁ ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কিন্তু জুলাই সনদে হ্যাঁ ভোট দেবেই। আপনার ৩০% না ভোটের পরেও জুলাই সনদ হ্যাঁ ভোটে জিতবে। এরপর বাংলাদেশের মানুষের কাছে কীভাবে মুখ দেখাবেন, এইটা বিবেচনা করেন।’
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘গণভোট নিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের অ্যাকটিভস্টরা “না” ক্যাম্পেইন করছে। অথচ এই দল গঠন করেছিলেন শহীদ জিয়াউর রহমান, তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি রাষ্ট্রপতি হওয়ার সময় গণভোটের আয়োজন করেছিলেন এবং বিপুলসংখ্যক মানুষ হ্যাঁ ভোট দিয়েছিল। এমন একটি দল আজকে না ভোটের ক্যাম্পেইন করছে।’
তুষার বলেন, ‘তারা আমাদের ভয় দেখাচ্ছে, বিএনপি যদি না ভোট দেয়, তাহলে জুলাই সনদ পাস হবে না। আমরা তাদের বলতে চাই, জুলাই সনদ ব্যাপক মাত্রায় জনগণের ভোটে পাস হবে, তখন বিএনপি আয়নায় মুখ দেখাতে বা টিকতে পারবে না। এখনো সময় আছে, আপনারা বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে না দাঁড়িয়ে জুলাই সনদে হ্যাঁ-এর পক্ষে আসেন। ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন, চতুর্দশ সংশোধনীতে আপনাদের ভুল রাজনীতির কারণে লগি-বইঠার তাণ্ডবে ১/১১ এসেছিল।’
এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘এই দেশ থেকে ভারতের আধিপত্য বিতাড়িত করার একমাত্র রাস্তা হচ্ছে জুলাই সনদকে হ্যাঁ ভোটে জয় করানো। জুলাই সনদ জনগণের হ্যাঁ ভোটে জিতবে এবং যারা না ভোট দেবে, তাদের দুমড়ে-মুচড়ে পদ্মা ও আড়িয়ল খাঁ নদে ছুড়ে ফেলে দেবেন।’
নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জনগণ জুলাই সনদে হ্যাঁ ভোটের পাশাপাশি শাপলায় ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আপনারা দেখেছেন, ফুল চেয়েছি, কলি দিয়েছে এবং এ কলি থেকে সামনে ফুল ফুটবে। আপনারা কলিকে অন্তর্ভুক্ত করেছেন, তাতে বোঝা যায়, চাইলে শাপলাকেও অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। আপনারা অনেক জল ঘোলা করেছেন আর জল ঘোলা করার দরকার নেই। আর কোনো কথা বলার আগেই আপনারা দ্রুত শাপলা দিয়ে দেন। এতে আপনাদের কোনো পরাজয় হবে না। মাননীয় ইলেকশন কমিশনার, এটা নিয়ে ইগো করার দরকার নেই, যে আগে না বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে।’
ফরিদপুর জেলার প্রধান সমন্বয়কারী সৈয়দা নীলিমা দোলার সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন যুগ্ম সদস্যসচিব নিজাম উদ্দিন, দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক রাসেল আহম্মেদ প্রমুখ।

আগে না বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে, নির্বাচন কমিশনকে শাপলা প্রতীক নিয়ে এই ‘ইগো’ বাদ দিতে বললেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার।
আজ শুক্রবার এনসিপির ফরিদপুর অঞ্চলের সমন্বয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ফরিদপুর অম্বিকা মেমোরিয়াল হলরুমে সমন্বয় সভায় ফরিদপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর ও শরীয়তপুর জেলার নেতারা অংশগ্রহণ করেন।
বিএনপিকে জুলাই সনদে হ্যাঁ ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কিন্তু জুলাই সনদে হ্যাঁ ভোট দেবেই। আপনার ৩০% না ভোটের পরেও জুলাই সনদ হ্যাঁ ভোটে জিতবে। এরপর বাংলাদেশের মানুষের কাছে কীভাবে মুখ দেখাবেন, এইটা বিবেচনা করেন।’
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘গণভোট নিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের অ্যাকটিভস্টরা “না” ক্যাম্পেইন করছে। অথচ এই দল গঠন করেছিলেন শহীদ জিয়াউর রহমান, তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি রাষ্ট্রপতি হওয়ার সময় গণভোটের আয়োজন করেছিলেন এবং বিপুলসংখ্যক মানুষ হ্যাঁ ভোট দিয়েছিল। এমন একটি দল আজকে না ভোটের ক্যাম্পেইন করছে।’
তুষার বলেন, ‘তারা আমাদের ভয় দেখাচ্ছে, বিএনপি যদি না ভোট দেয়, তাহলে জুলাই সনদ পাস হবে না। আমরা তাদের বলতে চাই, জুলাই সনদ ব্যাপক মাত্রায় জনগণের ভোটে পাস হবে, তখন বিএনপি আয়নায় মুখ দেখাতে বা টিকতে পারবে না। এখনো সময় আছে, আপনারা বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে না দাঁড়িয়ে জুলাই সনদে হ্যাঁ-এর পক্ষে আসেন। ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন, চতুর্দশ সংশোধনীতে আপনাদের ভুল রাজনীতির কারণে লগি-বইঠার তাণ্ডবে ১/১১ এসেছিল।’
এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘এই দেশ থেকে ভারতের আধিপত্য বিতাড়িত করার একমাত্র রাস্তা হচ্ছে জুলাই সনদকে হ্যাঁ ভোটে জয় করানো। জুলাই সনদ জনগণের হ্যাঁ ভোটে জিতবে এবং যারা না ভোট দেবে, তাদের দুমড়ে-মুচড়ে পদ্মা ও আড়িয়ল খাঁ নদে ছুড়ে ফেলে দেবেন।’
নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশে সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জনগণ জুলাই সনদে হ্যাঁ ভোটের পাশাপাশি শাপলায় ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আপনারা দেখেছেন, ফুল চেয়েছি, কলি দিয়েছে এবং এ কলি থেকে সামনে ফুল ফুটবে। আপনারা কলিকে অন্তর্ভুক্ত করেছেন, তাতে বোঝা যায়, চাইলে শাপলাকেও অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। আপনারা অনেক জল ঘোলা করেছেন আর জল ঘোলা করার দরকার নেই। আর কোনো কথা বলার আগেই আপনারা দ্রুত শাপলা দিয়ে দেন। এতে আপনাদের কোনো পরাজয় হবে না। মাননীয় ইলেকশন কমিশনার, এটা নিয়ে ইগো করার দরকার নেই, যে আগে না বলেছি, এখন দিলে কেমন হবে।’
ফরিদপুর জেলার প্রধান সমন্বয়কারী সৈয়দা নীলিমা দোলার সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন যুগ্ম সদস্যসচিব নিজাম উদ্দিন, দক্ষিণাঞ্চলের সংগঠক রাসেল আহম্মেদ প্রমুখ।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ সুবিধা করে দিয়েছি। অনেককে একেবারে নর্দমা থেকে টেনে তোলা হয়েছে। তাদের পয়সা বানানোর, ব্যবসা করার সুযোগ দিয়েছি, মিডিয়া চালানোর সুযোগ দিয়েছি।
০২ জানুয়ারি ২০২৪
নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্ত একটি দলের অযৌক্তিক দাবির কাছে নতি স্বীকারের শামিল বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে পাঠানো প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায়...
১ ঘণ্টা আগে
মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ সদস্যের নাম উল্লেখ করে দলের রাজশাহী মহানগরের আংশিক কমিটি গঠন করেছে বিএনপি।
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী ছাত্রসংগঠন জাতীয় ছাত্রশক্তির চার সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে এই কমিটি প্রকাশ করা হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে