নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শেখ হাসিনাকে কোনো দিন ক্ষমা করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, মায়েদের কলঙ্ক, তার ক্ষমা নেই। বিচার হবেই।’
আজ রোববার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে জিয়াউর রহমানের সমাধি প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন।
‘গণঅভ্যুত্থান ২০২৪ জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা সবুজ পল্লবে স্মৃতি অম্লান’ শীর্ষক এই কর্মসূচির আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী কৃষকদল ও আমরা বিএনপি পরিবার।
জুলাই আন্দোলনে এক শহীদের মায়ের আহাজারি উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যে ছেলেটাকে দেখে আমি স্বপ্ন দেখেছি, আমার পরিবার স্বপ্ন দেখেছে ভবিষ্যতের, সে ছেলেটাকে কেড়ে নিয়েছে! কেড়ে নিয়েছে মর্মান্তিক ও নিদারুণভাবে। তাকে গুলি করে মেরেছে, তারপর একটি ভ্যানের মধ্য উঠিয়েছে। বেঁচে আছে নাকি মরে গেছে, সেটা না দেখে আরও কয়েকটি লাশ উঠিয়েছে, পরে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। চিন্তা করেন! একটা স্বাধীন দেশের নাগরিক আমরা। ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করেছি, একটা স্বাধীন দেশের জন্য। সেই দেশের পুলিশ, প্রশাসন রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য কাজ করে, যাদের বেতন আমার-আপনার ট্যাক্সের টাকায় হয়। তারা আজকে আমার ছেলেকে, আমার সন্তানকে পুড়িয়ে মারছে ও হত্যা করছে। কী নির্মম পাশবিক!’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এমন নিষ্ঠুর-অমানবিকতার জন্য হাসিনাকে কখনো ক্ষমা করা যাবে না। হাসিনাকে কোনোদিন ক্ষমা করা যাবে না। হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক। হাসিনা মায়েদের কলঙ্ক। আমাদের প্রথম কাজ হবে এদের বিচার করা। দ্বিতীয় কাজ হবে শহীদ পরিবারদের পুনর্বাসন করা। যারা আহত হয়েছে তাঁদের উন্নত চিকিৎসা দিয়ে পুনর্বাসন করা। এটা না হলে ভবিষ্যত জাতি আমাদের ক্ষমা করবে না।’
জুলাই আন্দোলনে আহত ও শহীদ পরিবারদের জন্য তহবিল তৈরির কথা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচন হবেই। নির্বাচনে কে দায়িত্ব পাবে বা না পাবে, সেটা পরের কথা। আজকেই আমি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে বলব, দলের পক্ষ থেকে একটা ফান্ড করব। যাতে আহত ও শহীদ পরিবারদের পুনর্বাসন করা যায়। ইতিমধ্যে আমাদের “আমরা বিএনপি পরিবার” থেকে জুলাই আন্দোলনে আহত ও শহীদ পরিবারের পাশে তারা দাঁড়িয়েছে।’
শেখ হাসিনাকে কোনো দিন ক্ষমা করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, মায়েদের কলঙ্ক, তার ক্ষমা নেই। বিচার হবেই।’
আজ রোববার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে জিয়াউর রহমানের সমাধি প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন।
‘গণঅভ্যুত্থান ২০২৪ জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা সবুজ পল্লবে স্মৃতি অম্লান’ শীর্ষক এই কর্মসূচির আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী কৃষকদল ও আমরা বিএনপি পরিবার।
জুলাই আন্দোলনে এক শহীদের মায়ের আহাজারি উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘যে ছেলেটাকে দেখে আমি স্বপ্ন দেখেছি, আমার পরিবার স্বপ্ন দেখেছে ভবিষ্যতের, সে ছেলেটাকে কেড়ে নিয়েছে! কেড়ে নিয়েছে মর্মান্তিক ও নিদারুণভাবে। তাকে গুলি করে মেরেছে, তারপর একটি ভ্যানের মধ্য উঠিয়েছে। বেঁচে আছে নাকি মরে গেছে, সেটা না দেখে আরও কয়েকটি লাশ উঠিয়েছে, পরে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। চিন্তা করেন! একটা স্বাধীন দেশের নাগরিক আমরা। ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করেছি, একটা স্বাধীন দেশের জন্য। সেই দেশের পুলিশ, প্রশাসন রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য কাজ করে, যাদের বেতন আমার-আপনার ট্যাক্সের টাকায় হয়। তারা আজকে আমার ছেলেকে, আমার সন্তানকে পুড়িয়ে মারছে ও হত্যা করছে। কী নির্মম পাশবিক!’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এমন নিষ্ঠুর-অমানবিকতার জন্য হাসিনাকে কখনো ক্ষমা করা যাবে না। হাসিনাকে কোনোদিন ক্ষমা করা যাবে না। হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক। হাসিনা মায়েদের কলঙ্ক। আমাদের প্রথম কাজ হবে এদের বিচার করা। দ্বিতীয় কাজ হবে শহীদ পরিবারদের পুনর্বাসন করা। যারা আহত হয়েছে তাঁদের উন্নত চিকিৎসা দিয়ে পুনর্বাসন করা। এটা না হলে ভবিষ্যত জাতি আমাদের ক্ষমা করবে না।’
জুলাই আন্দোলনে আহত ও শহীদ পরিবারদের জন্য তহবিল তৈরির কথা জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচন হবেই। নির্বাচনে কে দায়িত্ব পাবে বা না পাবে, সেটা পরের কথা। আজকেই আমি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে বলব, দলের পক্ষ থেকে একটা ফান্ড করব। যাতে আহত ও শহীদ পরিবারদের পুনর্বাসন করা যায়। ইতিমধ্যে আমাদের “আমরা বিএনপি পরিবার” থেকে জুলাই আন্দোলনে আহত ও শহীদ পরিবারের পাশে তারা দাঁড়িয়েছে।’
সম্প্রতি দেশে সংঘটিত কিছু নৃশংস ঘটনা জনমনে অন্তর্বর্তী সরকারের সক্ষমতাকে ক্ষেত্রবিশেষে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো একটি অংশের সহায়তায় কেউ কেউ দেশে উদ্দেশ্যমূলক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাইছে কি না...
১৪ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে ছাত্রদল নেতারা বলেন, ‘হঠাৎ গজিয়ে ওঠা এই হাইব্রিড নেতা প্রায়শই দেশের সম্মানিত জাতীয় নেতাদের বিষয়ে চরম অশ্রদ্ধাপূর্ণ, রাজনৈতিক শিষ্টাচারবিরোধী অসংলগ্ন বক্তব্য দিয়ে থাকেন। তাঁর আচরণগত ও বক্তব্যের অসংলগ্নতার কারণে অনেকে তাঁর সুস্থতা ও স্বাভাবিকতার বিষয়ে সন্দিহান।
১৭ ঘণ্টা আগেআজ রাত ১১টার দিকে ডা. শফিকুর রহমান তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়ে নিজের স্বাস্থ্যগত অবস্থার কথা জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, তাঁর অসুস্থতার কারণে সমাবেশে যে বিঘ্ন ঘটেছে, সে জন্য তিনি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
১৭ ঘণ্টা আগেসংসদের নিম্নকক্ষ, উচ্চকক্ষ ও সংরক্ষিত নারী আসন—সব ক্ষেত্রেই ভোটের সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতি চায় জামায়াতে ইসলামী। কিন্তু বিএনপিসহ কয়েকটি দলের অবস্থান এর বিপক্ষে। এই অবস্থায় পিআর পদ্ধতিতে ভোটের ঘোষণা দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে জামায়াত। সেই দাবি মানা না হলে রাজপথে আন্দোলনের মাধ্যমে
১৮ ঘণ্টা আগে