নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে সম্প্রতি অপপ্রচার ও কুৎসা রটনার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। সোমবার (২৬ মে) ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিবৃতিতে এ নিন্দা জানানো হয়।
ওই বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ইতিহাস যাদের নামে-সুনামে সমৃদ্ধ তাঁদের মধ্যে জনাব সালাহউদ্দিন আহমদ অগ্রগণ্য। সংগ্রাম ও সাধনায়, দেশাত্মবোধের অগ্নিপরীক্ষায় এবং আদর্শ ও ত্যাগে মহীয়ান একজন মানুষ হয়ে ওঠেন পথপ্রদর্শক। ছাত্রদলের সাবেক সোনালী সফল ও বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য জনাব সালাহউদ্দিন আহমদ তেমনই একজন বাংলাদেশপন্থী দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ। দেশ ও জনগণের প্রতি তার অপরিসীম দরদ ও দায়বদ্ধতার প্রতিদানে জনতা তাঁকে ঘিরে স্বপ্ন আঁকে। তারই ফলশ্রুতিতে ভোটাররা বারবার বিপুল ভোটে তাঁকে বিজয়ী করে সংসদে পাঠিয়েছে। মেধা, প্রজ্ঞা এবং যোগ্যতায় তিনি অনন্য। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যক্ষ মেন্টরশীপ ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের সাহচর্য জনাব সালাহউদ্দিন আহমেদকে পরিণত করেছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী শক্তির অন্যতম স্তম্ভ হিসেবে। তিনি বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক শক্তির জন্য একটি অমূল্য সম্পদ।
আওয়ামী ফ্যাসিবাদ ও ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে তাঁর আপোষহীন মনোভাব, সাহসী নেতৃত্ব এবং প্রখর বুদ্ধিমত্তার কারণে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ভীত হয়ে তাঁকে গুম করার নির্দেশ দেয়। শেখ হাসিনার প্রত্যক্ষ নির্দেশে সালাহউদ্দিন আহমদকে গুম করে নির্মম নির্যাতন করা হয়। গুম করার পরে শেখ হাসিনার দম্ভোক্তিতে প্রমাণ মেলে কতোটা ব্যক্তিগত আক্রোশ সে পুষে রেখেছিল একজন সালাহউদ্দিন আহমদের বিরুদ্ধে। দীর্ঘ দুই মাস গুম করে রাখার পরে দেশের জনগণ এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর চাপে শেখ হাসিনা একসময়ে বাধ্য হয়ে মৃতপ্রায় সালাহউদ্দিন আহমেদকে ভারতের মাটিতে ফেলে আসে।
ভারতের কর্তৃপক্ষ তাকে গ্রেফতার করে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে মামলা দায়ের করে। তিনি জামিনে মুক্ত হতে দীর্ঘ আইনি লড়াই চালিয়ে যেতে থাকেন। জামিন পেলেও ভারতের আদালতের বিধিনিষেধের কারণে তিনি শিলং ত্যাগ করতে পারেননি। সেখানেই প্রকাশ্যে বসবাস করেন।
জনাব সালাহউদ্দিন আহমদকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাত ধরে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতি শুরু করে ধাপে ধাপে ত্যাগ ও বিশ্বস্ততার চুড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। দলের প্রায় সব পর্যায় অতিক্রম করে তিনি এখন বিএনপির সর্বোচ্চ ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটিতে ছাত্রদলের প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র প্রতিনিধি। ভারতে নির্বাসিত থাকা অবস্থায়ও তিনি স্থায়ী কমিটির সবগুলো সভাতে নিয়মিত অংশগ্রহণ করতেন। বিভিন্ন সময়ে আন্দোলনের কর্মসূচিগুলো সমন্বয় করতেন। জুলাই আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের সময়েও তিনি সরাসরি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতাকর্মীদেরকে বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়ে আন্দোলনকে বেগবান করতে ভূমিকা রাখতেন।
বিবৃতিতে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির বলেন, ‘আমি জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের শীর্ষ পর্যায়ে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে ব্যক্তিগতভাবে জনাব সালাহউদ্দিন আহমদকে একজন মননশীল মেন্টর হিসেবে পেয়েছি, যিনি সবসময় মনোবল ধরে রেখে আন্দোলন সংগঠিত করতে অনুপ্রাণিত করতেন। তিনি সবসময়ই বলতেন, অতিশীঘ্রই ফ্যাসিবাদের পতন ঘটবে। তার সাহচর্যে রাজনীতি করায় আমরা কখনো মনোবল হারাইনি। বরং উজ্জীবিত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি।’
জনাব সালাহউদ্দিন আহমেদ ধর্মীয় মূল্যবোধে বিশ্বাসী একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক জাতীয়তাবাদী নেতা। একটি চক্রান্তকারী গোষ্ঠী পর্যায়ক্রমে বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে বিতর্কিত করে তাদের নৈরাজ্যবাদী এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়। তারা বিএনপির সম্মানিত মহাসচিব, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রিজভী আহমেদ, স্থায়ী কমিটির সদস্য জনাব সালাহউদ্দিন আহমদসহ বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দের নামে বিভিন্ন ধরনের গুজব, প্রোপাগাণ্ডা ছড়িয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। তাদের এই সংঘবদ্ধ প্রোপাগাণ্ডা একটি দেশি-বিদেশি চক্রান্তের অংশ।
কিন্তু এই চক্রান্তকারীরা জানে না জনাব সালাহউদ্দিন আহমেদ, রুহুল কবির রিজভী আহমেদ ও এম ইলিয়াস আলীর মতো নেতারাই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাতে গড়া বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী শক্তির মূলস্তম্ভ।
গুমের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের শিকার সালাহউদ্দিন আহমদ ভাইয়ের গুম নিয়ে কুতর্ক এবং প্রোপাগাণ্ডা ছড়িয়ে তারা শেখ হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধগুলোকে হালকা করে তুলছে। একদিকে চক্রান্তকারীদের এসব প্রোপাগাণ্ডার মাধ্যমে পতিত ফ্যাসিবাদী চক্র কর্তৃক তাদের মানবতাবিরোধী অপরাধকে অস্বীকার করার বয়ান শক্তিশালী হচ্ছে। অন্যদিকে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র, ইসলামি মূল্যবোধের ধারক জাতীয়তাবাদী নেতাদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টা হচ্ছে। সুতরাং আমাদেরকে ভাবতে হচ্ছে যে, দেশপ্রেমিক জাতীয়তাবাদী নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে এই ধারাবাহিক প্রোপাগাণ্ডা ও চরিত্রহননের প্রচেষ্টা কি পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তির কোনো গোপন এজেন্ডার অংশ কিনা।
প্রায় একদশকের মতন সময় যিনি অনাত্মীয় পরিবেশে কাটিয়ে দেশসেবার মহান ব্রত নিয়ে নিজ মাতৃভূমিতে ফিরলেন, তিনি শিকার হচ্ছেন নির্মম কটু-কাটব্যের! তাঁর হৃদয়ের রক্তক্ষরণ যে জাতীয়তাবাদী জনশক্তিকে ছুঁয়ে যায় নিঃসীম বেদনায়...। আমরা আর নীরব থাকতে পারি না। আমাদের সম্মিলিত প্রয়াসে রুখে দিতে চাই ষড়যন্ত্রকারীদের বিষদাঁত। আমি ও আমরা জনাব সালাহউদ্দিন আহমদের বিরুদ্ধে এহেন সংঘবদ্ধ অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সোনালী ফসল জনাব সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে দেশবিরোধী শক্তির যেকোনো ষড়যন্ত্র জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল শক্ত হাতে প্রতিহত করবে সেই অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে সম্প্রতি অপপ্রচার ও কুৎসা রটনার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল। সোমবার (২৬ মে) ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিবৃতিতে এ নিন্দা জানানো হয়।
ওই বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ইতিহাস যাদের নামে-সুনামে সমৃদ্ধ তাঁদের মধ্যে জনাব সালাহউদ্দিন আহমদ অগ্রগণ্য। সংগ্রাম ও সাধনায়, দেশাত্মবোধের অগ্নিপরীক্ষায় এবং আদর্শ ও ত্যাগে মহীয়ান একজন মানুষ হয়ে ওঠেন পথপ্রদর্শক। ছাত্রদলের সাবেক সোনালী সফল ও বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য জনাব সালাহউদ্দিন আহমদ তেমনই একজন বাংলাদেশপন্থী দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ। দেশ ও জনগণের প্রতি তার অপরিসীম দরদ ও দায়বদ্ধতার প্রতিদানে জনতা তাঁকে ঘিরে স্বপ্ন আঁকে। তারই ফলশ্রুতিতে ভোটাররা বারবার বিপুল ভোটে তাঁকে বিজয়ী করে সংসদে পাঠিয়েছে। মেধা, প্রজ্ঞা এবং যোগ্যতায় তিনি অনন্য। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রত্যক্ষ মেন্টরশীপ ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের সাহচর্য জনাব সালাহউদ্দিন আহমেদকে পরিণত করেছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী শক্তির অন্যতম স্তম্ভ হিসেবে। তিনি বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক শক্তির জন্য একটি অমূল্য সম্পদ।
আওয়ামী ফ্যাসিবাদ ও ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে তাঁর আপোষহীন মনোভাব, সাহসী নেতৃত্ব এবং প্রখর বুদ্ধিমত্তার কারণে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ভীত হয়ে তাঁকে গুম করার নির্দেশ দেয়। শেখ হাসিনার প্রত্যক্ষ নির্দেশে সালাহউদ্দিন আহমদকে গুম করে নির্মম নির্যাতন করা হয়। গুম করার পরে শেখ হাসিনার দম্ভোক্তিতে প্রমাণ মেলে কতোটা ব্যক্তিগত আক্রোশ সে পুষে রেখেছিল একজন সালাহউদ্দিন আহমদের বিরুদ্ধে। দীর্ঘ দুই মাস গুম করে রাখার পরে দেশের জনগণ এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর চাপে শেখ হাসিনা একসময়ে বাধ্য হয়ে মৃতপ্রায় সালাহউদ্দিন আহমেদকে ভারতের মাটিতে ফেলে আসে।
ভারতের কর্তৃপক্ষ তাকে গ্রেফতার করে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে মামলা দায়ের করে। তিনি জামিনে মুক্ত হতে দীর্ঘ আইনি লড়াই চালিয়ে যেতে থাকেন। জামিন পেলেও ভারতের আদালতের বিধিনিষেধের কারণে তিনি শিলং ত্যাগ করতে পারেননি। সেখানেই প্রকাশ্যে বসবাস করেন।
জনাব সালাহউদ্দিন আহমদকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাত ধরে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের রাজনীতি শুরু করে ধাপে ধাপে ত্যাগ ও বিশ্বস্ততার চুড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। দলের প্রায় সব পর্যায় অতিক্রম করে তিনি এখন বিএনপির সর্বোচ্চ ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটিতে ছাত্রদলের প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র প্রতিনিধি। ভারতে নির্বাসিত থাকা অবস্থায়ও তিনি স্থায়ী কমিটির সবগুলো সভাতে নিয়মিত অংশগ্রহণ করতেন। বিভিন্ন সময়ে আন্দোলনের কর্মসূচিগুলো সমন্বয় করতেন। জুলাই আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের সময়েও তিনি সরাসরি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতাকর্মীদেরকে বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়ে আন্দোলনকে বেগবান করতে ভূমিকা রাখতেন।
বিবৃতিতে ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির বলেন, ‘আমি জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের শীর্ষ পর্যায়ে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে ব্যক্তিগতভাবে জনাব সালাহউদ্দিন আহমদকে একজন মননশীল মেন্টর হিসেবে পেয়েছি, যিনি সবসময় মনোবল ধরে রেখে আন্দোলন সংগঠিত করতে অনুপ্রাণিত করতেন। তিনি সবসময়ই বলতেন, অতিশীঘ্রই ফ্যাসিবাদের পতন ঘটবে। তার সাহচর্যে রাজনীতি করায় আমরা কখনো মনোবল হারাইনি। বরং উজ্জীবিত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি।’
জনাব সালাহউদ্দিন আহমেদ ধর্মীয় মূল্যবোধে বিশ্বাসী একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক জাতীয়তাবাদী নেতা। একটি চক্রান্তকারী গোষ্ঠী পর্যায়ক্রমে বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে বিতর্কিত করে তাদের নৈরাজ্যবাদী এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়। তারা বিএনপির সম্মানিত মহাসচিব, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রিজভী আহমেদ, স্থায়ী কমিটির সদস্য জনাব সালাহউদ্দিন আহমদসহ বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দের নামে বিভিন্ন ধরনের গুজব, প্রোপাগাণ্ডা ছড়িয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। তাদের এই সংঘবদ্ধ প্রোপাগাণ্ডা একটি দেশি-বিদেশি চক্রান্তের অংশ।
কিন্তু এই চক্রান্তকারীরা জানে না জনাব সালাহউদ্দিন আহমেদ, রুহুল কবির রিজভী আহমেদ ও এম ইলিয়াস আলীর মতো নেতারাই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাতে গড়া বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী শক্তির মূলস্তম্ভ।
গুমের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের শিকার সালাহউদ্দিন আহমদ ভাইয়ের গুম নিয়ে কুতর্ক এবং প্রোপাগাণ্ডা ছড়িয়ে তারা শেখ হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধগুলোকে হালকা করে তুলছে। একদিকে চক্রান্তকারীদের এসব প্রোপাগাণ্ডার মাধ্যমে পতিত ফ্যাসিবাদী চক্র কর্তৃক তাদের মানবতাবিরোধী অপরাধকে অস্বীকার করার বয়ান শক্তিশালী হচ্ছে। অন্যদিকে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র, ইসলামি মূল্যবোধের ধারক জাতীয়তাবাদী নেতাদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টা হচ্ছে। সুতরাং আমাদেরকে ভাবতে হচ্ছে যে, দেশপ্রেমিক জাতীয়তাবাদী নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে এই ধারাবাহিক প্রোপাগাণ্ডা ও চরিত্রহননের প্রচেষ্টা কি পতিত ফ্যাসিস্ট শক্তির কোনো গোপন এজেন্ডার অংশ কিনা।
প্রায় একদশকের মতন সময় যিনি অনাত্মীয় পরিবেশে কাটিয়ে দেশসেবার মহান ব্রত নিয়ে নিজ মাতৃভূমিতে ফিরলেন, তিনি শিকার হচ্ছেন নির্মম কটু-কাটব্যের! তাঁর হৃদয়ের রক্তক্ষরণ যে জাতীয়তাবাদী জনশক্তিকে ছুঁয়ে যায় নিঃসীম বেদনায়...। আমরা আর নীরব থাকতে পারি না। আমাদের সম্মিলিত প্রয়াসে রুখে দিতে চাই ষড়যন্ত্রকারীদের বিষদাঁত। আমি ও আমরা জনাব সালাহউদ্দিন আহমদের বিরুদ্ধে এহেন সংঘবদ্ধ অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সোনালী ফসল জনাব সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে দেশবিরোধী শক্তির যেকোনো ষড়যন্ত্র জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল শক্ত হাতে প্রতিহত করবে সেই অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি।
ছাত্রশিবির ভিন্ন রাজনৈতিক অবস্থান দেখলেই আক্রমণাত্মক হয়ে উঠছে এবং সংঘবদ্ধভাবে ক্যাম্পাসে বিভ্রান্তি, অস্থিরতা ও গুপ্তচর রাজনীতির চর্চা করছে। এটি গণতান্ত্রিক শৃঙ্খলা ও স্বাভাবিক শিক্ষাব্যবস্থার পরিপন্থী। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের মিছিলে হামলা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিরোধী মতের ....
৯ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে চোখের চিকিৎসা নিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আগামী ১ জুন দেশে ফেরার কথা ছিল তার। কিন্তু চিকিৎসকদের পরামর্শে এদিন দেশে ফেরা হচ্ছে না তার। শুক্রবার রাতে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
৯ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম প্রেসক্লাব সংলগ্ন বেসরকারি ইন্ডিপিনডেন্ট ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসের সামনে এক নারীকে লাথি মেরে আহত করা আকাশ চৌধুরীকে কর্মী স্বীকার করে বহিষ্কার করেছে জামায়াতে ইসলামী। আজ শুক্রবার (৩০ মে) এক সংবাদ বিবৃতিতে ওই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে আকাশকে বহিস্কার করে রাজনৈতিক দলটি।
৯ ঘণ্টা আগেমুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুলের খালাসের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রামে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের বিক্ষোভ মিছিলে হামলা করে ইসলামী ছাত্রশিবির। এই হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গণতান্ত্রিক ছাত্রজোট।
১২ ঘণ্টা আগে