নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও প্রধানমন্ত্রীর শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনায় তদন্তের দাবি তুলেছিল বিএনপি। এবার দলটি আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, প্রধানমন্ত্রীর দুই উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও সজীব ওয়াজেদ জয়সহ সংশ্লিষ্টদের পদত্যাগের দাবি তুলেছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই দাবির কথা জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এরই মধ্যে বিএনপিসহ দেশবাসী এ ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনার তদন্ত দাবি করেছে। কিন্তু সরকার এখনো নির্বাক ও নির্বিকার। কালবিলম্ব না করে অবশ্যই তদন্ত করতে হবে এবং বিচার প্রক্রিয়ার আওতায় আনতে হবে। ফোনালাপ ফাঁসের এ ঘটনায় সরকারের দুর্নীতির একটি প্রকৃত চিত্র স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ফোনালাপ সংশ্লিষ্ট দুই নেতাকে তিনটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে শোনা গেছে। সেখানে বলতে শোনা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর পুত্র ও উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের একটি প্রজেক্ট ইনফো নিয়ে জানতে চেয়েছেন সালমান এফ রহমান। জবাবে তা পাস করে দিয়েছেন বলে জানান আইনমন্ত্রী। বিষয়টি টেন্ডারে হবে কী না তাও জানতে চান উপদেষ্টা। তার মতে, এটা জয়ের প্রজেক্ট। এটা টেন্ডার ছাড়াই হতে পারে বলে তিনি সুপারিশ করেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘দুর্নীতির সঙ্গে বিচার বিভাগকে জড়িয়ে ফেলার স্বীকৃত অপরাধকে আলাদাভাবে বিবেচনায় নেওয়ার দাবি জানাচ্ছে বিএনপি। তদন্ত প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতার জন্য বিএনপি এই মুহূর্তে আইনমন্ত্রী, বিনিয়োগ উপদেষ্টা ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টাসহ এ ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের পদত্যাগ দাবি করছে। অবিলম্বে তদন্ত সাপেক্ষে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিচারে মুখোমুখি দাঁড় করানোর জোর দাবি জানাচ্ছে বিএনপি।’
দুর্নীতির মহোৎসব চলছে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশে এখন দুর্নীতির মহোৎসব চলছে। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকেই চলমান এই লুটপাট আর দুর্নীতিকে পৃষ্ঠপোষকতা করা হচ্ছে। মন্ত্রী এমপি ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, ক্ষমতাসীন দলের মেয়র চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে এমন কোনো ব্যক্তি নেই যে দুর্নীতির সুযোগ নিচ্ছে না। রাষ্ট্রীয়বাহিনী সমূহের কতিপয় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ গোটা প্রশাসনকে অংশীদার করা হয়েছে দুর্নীতির এই চক্রের। বিচার বিভাগকেও এখন দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে ফেলার অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে। দুর্নীতিতে যুক্ত হয়ে সরকারি দলের লোকেরা এখন দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়েছে। নিজেদের অপকর্ম এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে শত চেষ্টা করেও আর তা তারা চেপে রাখতে পারছে না।’
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও প্রধানমন্ত্রীর শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনায় তদন্তের দাবি তুলেছিল বিএনপি। এবার দলটি আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, প্রধানমন্ত্রীর দুই উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও সজীব ওয়াজেদ জয়সহ সংশ্লিষ্টদের পদত্যাগের দাবি তুলেছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই দাবির কথা জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এরই মধ্যে বিএনপিসহ দেশবাসী এ ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনার তদন্ত দাবি করেছে। কিন্তু সরকার এখনো নির্বাক ও নির্বিকার। কালবিলম্ব না করে অবশ্যই তদন্ত করতে হবে এবং বিচার প্রক্রিয়ার আওতায় আনতে হবে। ফোনালাপ ফাঁসের এ ঘটনায় সরকারের দুর্নীতির একটি প্রকৃত চিত্র স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ফোনালাপ সংশ্লিষ্ট দুই নেতাকে তিনটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে শোনা গেছে। সেখানে বলতে শোনা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর পুত্র ও উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের একটি প্রজেক্ট ইনফো নিয়ে জানতে চেয়েছেন সালমান এফ রহমান। জবাবে তা পাস করে দিয়েছেন বলে জানান আইনমন্ত্রী। বিষয়টি টেন্ডারে হবে কী না তাও জানতে চান উপদেষ্টা। তার মতে, এটা জয়ের প্রজেক্ট। এটা টেন্ডার ছাড়াই হতে পারে বলে তিনি সুপারিশ করেন।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘দুর্নীতির সঙ্গে বিচার বিভাগকে জড়িয়ে ফেলার স্বীকৃত অপরাধকে আলাদাভাবে বিবেচনায় নেওয়ার দাবি জানাচ্ছে বিএনপি। তদন্ত প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতার জন্য বিএনপি এই মুহূর্তে আইনমন্ত্রী, বিনিয়োগ উপদেষ্টা ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টাসহ এ ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলের পদত্যাগ দাবি করছে। অবিলম্বে তদন্ত সাপেক্ষে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিচারে মুখোমুখি দাঁড় করানোর জোর দাবি জানাচ্ছে বিএনপি।’
দুর্নীতির মহোৎসব চলছে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশে এখন দুর্নীতির মহোৎসব চলছে। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকেই চলমান এই লুটপাট আর দুর্নীতিকে পৃষ্ঠপোষকতা করা হচ্ছে। মন্ত্রী এমপি ও প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, ক্ষমতাসীন দলের মেয়র চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে এমন কোনো ব্যক্তি নেই যে দুর্নীতির সুযোগ নিচ্ছে না। রাষ্ট্রীয়বাহিনী সমূহের কতিপয় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ গোটা প্রশাসনকে অংশীদার করা হয়েছে দুর্নীতির এই চক্রের। বিচার বিভাগকেও এখন দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে ফেলার অভিযোগ উঠতে শুরু করেছে। দুর্নীতিতে যুক্ত হয়ে সরকারি দলের লোকেরা এখন দিগ্বিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়েছে। নিজেদের অপকর্ম এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে শত চেষ্টা করেও আর তা তারা চেপে রাখতে পারছে না।’
ক্ষমতায় থেকে কোনো দল গঠন করা যাবে না, এটা পরিষ্কার কথা। দল গঠন করতে হলে আগে সরকারের দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে...
২ ঘণ্টা আগে১ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি আছে প্রচারপত্র বিলি; ৬ ফেব্রুয়ারি প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশ; ১০ ফেব্রুয়ারি বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ; ১৬ ফেব্রুয়ারি অবরোধ এবং ১৮ ফেব্রুয়ারি রয়েছে দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক হরতালের ডাক...
৫ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র-জনতা নতুন দল গঠন করতে যাচ্ছে। এ নিয়ে আলোচনা রাজনৈতিক অঙ্গনসহ দেশের সবখানে। উদ্যোক্তারা বলছেন, সব ঠিক থাকলে চলতি মাসের শেষার্ধেই আত্মপ্রকাশ করবে নতুন দল। নাম-প্রতীক এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে নাম যা-ই হোক, দলটির আদর্শ হবে ‘মধ্যম পন্থা’। চূড়ান্ত ডান বা বাম—কোনো দিকেই...
৭ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুল ইসলামের লাশ পেয়েছে তাঁর পরিবার। গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৮ ঘণ্টা আগে