নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘মৌলিক সংস্কার ছাড়া আগামী এক হাজার বছরেও এদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়’—গ্রেপ্তার হওয়া সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। কাজী হাবিবুল আউয়ালকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেছেন, ‘এটা তো উনার মত। উনার মতামতের ওপর আমাদের তো বক্তব্য দেওয়ার কিছু নাই। এখন তো অনেকে ভালো ভালো কথা বলবেই। সব আকাম-কুকাম করে এখন ভালো-ভালো কথা বলে তো লাভ নাই।’
বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আমীর খসরু ছাড়াও দলের স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু বৈঠকে অংশ নেন।
সংস্কার প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ঐকমত্যের পরিপ্রেক্ষিতে যেসব সংস্কার করা সম্ভব, সেসব সংস্কার হবে-এ ব্যাপারে সব রাজনৈতিক দলই একমত। এর বাইরে যাওয়ার কোন সুযোগ নাই। কারণ প্রত্যেকটি দলের নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা আছে, দর্শন আছে, ভবিষ্যৎ আছে। সুতরাং এখানে সব জায়গায় ঐকমত্য হওয়ার সুযোগ নাই।’
সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কোন কোন বিষয় বিএনপির জন্য গুরুত্বপূর্ণ, অন্য কোনো বিষয় আর কারও জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই মতভিন্নতা থাকবেই। এজন্য যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হবে, সেগুলোতে সংস্কার হয়ে যাবে। আর বাকিগুলো প্রত্যেকটি দল জনগণের কাছে নিয়ে যাবে আগামী নির্বাচনে।’
এ সময় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনের শপথের বিষয়ে বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে আমীর খসরু বলেন, ‘আইনগতভাবে তার (ইশরাক হোসেন) মেয়রের দায়িত্ব নেওয়ার কথা। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি-আইনের শাসনে যদি আমরা বিশ্বাস করে থাকি, তাহলে ইশরাকের দায়িত্ব নেওয়াটা খুব স্বাভাবিক এবং আমরা সরকারের এই সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।’
আগামী নির্বাচনে জোট শরিকদের আসন ছাড় নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে খসরু বলেন, ‘এখন তো আমরা এই প্রক্রিয়ায় আসি নাই। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা হবে। নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু হলে তখন এই প্রক্রিয়া হবে। আমরা সেই জায়গায় এখনো আসি নাই। যখনই নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু হবে, তখন এই আলোচনা হবে। এ নিয়ে সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা হবে।’
‘মৌলিক সংস্কার ছাড়া আগামী এক হাজার বছরেও এদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়’—গ্রেপ্তার হওয়া সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। কাজী হাবিবুল আউয়ালকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেছেন, ‘এটা তো উনার মত। উনার মতামতের ওপর আমাদের তো বক্তব্য দেওয়ার কিছু নাই। এখন তো অনেকে ভালো ভালো কথা বলবেই। সব আকাম-কুকাম করে এখন ভালো-ভালো কথা বলে তো লাভ নাই।’
বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। আমীর খসরু ছাড়াও দলের স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু বৈঠকে অংশ নেন।
সংস্কার প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ঐকমত্যের পরিপ্রেক্ষিতে যেসব সংস্কার করা সম্ভব, সেসব সংস্কার হবে-এ ব্যাপারে সব রাজনৈতিক দলই একমত। এর বাইরে যাওয়ার কোন সুযোগ নাই। কারণ প্রত্যেকটি দলের নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা আছে, দর্শন আছে, ভবিষ্যৎ আছে। সুতরাং এখানে সব জায়গায় ঐকমত্য হওয়ার সুযোগ নাই।’
সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কোন কোন বিষয় বিএনপির জন্য গুরুত্বপূর্ণ, অন্য কোনো বিষয় আর কারও জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এই মতভিন্নতা থাকবেই। এজন্য যে বিষয়গুলোতে ঐকমত্য হবে, সেগুলোতে সংস্কার হয়ে যাবে। আর বাকিগুলো প্রত্যেকটি দল জনগণের কাছে নিয়ে যাবে আগামী নির্বাচনে।’
এ সময় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনের শপথের বিষয়ে বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে আমীর খসরু বলেন, ‘আইনগতভাবে তার (ইশরাক হোসেন) মেয়রের দায়িত্ব নেওয়ার কথা। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি-আইনের শাসনে যদি আমরা বিশ্বাস করে থাকি, তাহলে ইশরাকের দায়িত্ব নেওয়াটা খুব স্বাভাবিক এবং আমরা সরকারের এই সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।’
আগামী নির্বাচনে জোট শরিকদের আসন ছাড় নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে খসরু বলেন, ‘এখন তো আমরা এই প্রক্রিয়ায় আসি নাই। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা হবে। নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু হলে তখন এই প্রক্রিয়া হবে। আমরা সেই জায়গায় এখনো আসি নাই। যখনই নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু হবে, তখন এই আলোচনা হবে। এ নিয়ে সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা হবে।’
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের ব্যক্তি বাক্স্বাধীনতা আছে, তার মানে এই নয় যে আরেকজনের স্বাধীনতা হরণ করবেন, সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করবেন। এনসিপি আজকে যেভাবে শিষ্টাচার-বহির্ভূত কথা বলছে, সেটিকে গণতন্ত্র বলে না। কক্সবাজারে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ সম্পর্কে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী...
৫ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নিয়োগে ভোট নয়, রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রক্রিয়াকেই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পথ হিসেবে অভিহিত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান গঠনে পাঁচ বা সাত সদস্যের কমিটির যে দুটি প্রস্তাব এসেছে, আমরা কোনোটিরই বিরোধিতা করছি না।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে অধিষ্ঠিত থাকার বিধান গণঅধিকার পরিষদ সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের ১৫তম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার বিষয়ে আদালতের রায়ের ওপর বিএনপি আস্থা রাখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। দলটি মনে করে, জাতীয় সংসদেরও সম্পূর্ণ এখতিয়ার রয়েছে নতুন করে আইন প্রণয়নের মাধ্যমে এই ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার। একই ব্যক্তিকে দলীয় প্রধান, প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ
৬ ঘণ্টা আগে