নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার তলে তলে দেশবিরোধী কাজ করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ তাদের বক্তব্যে বলেছেন, অনেক কিছু তলে তলে। তলে তলে ওনারা (সরকার) দেশ ও জনগণ বিরোধী কাজ করেই যাচ্ছেন। একের পর এক কাজ তারা করেই যাচ্ছেন।’
আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সদ্য কারামুক্ত দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও পাবনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব দেখা করতে এলে রিজভী এসব কথা বলেন। এ দিনদুপুরে কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান হাবিবুর রহমান হাবিব।
হাবিবের সাজা প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘এই সরকারের আজ্ঞাবাহী আদালত হাবিবুর রহমান হাবিবকে নতজানু হতে বলেছিলেন। কিন্তু তিনি (হাবিব) যা বলেছেন, তা সত্য ও বিশ্বাস করে বলেছেন। সেই বলাটা ছিল, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে তার পক্ষে হাবিবুর রহমান হাবিবের দৃঢ় অবস্থান। তিনি শাস্তি ও নির্যাতন বরণ করে নিয়েছেন। তবুও তিনি যা বলেছেন, সেখান থেকে ন্যূনতম বিচ্যুত হননি। আজ রাজনীতির যে নৈতিকতার ঘাটতি, কথার সঙ্গে কাজের যে ঘাটতি, সেখান থেকে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হাবিবুর রহমান হাবিব তৈরি করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘আজ যিনি মুক্তি পেয়েছেন, তিনি এরশাদবিরোধী আন্দোলনের এক কিংবদন্তিতুল্য ছাত্রনেতা। তিনি তৎকালীন যে সংগঠনে ছিলেন, সেই সংগঠনের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে তাঁকে আন্দোলনে বিশ্বাসঘাতকতা করার অনুরোধ করেছিল। সে দিন তিনি যে বলিষ্ঠতা দেখিয়েছেন, আর নৈতিকতার যে আদর্শ স্থাপন করেছিলেন-সেখান থেকে তিনি বিচ্যুত হননি। সেদিন তিনি যদি সরে যেতেন, তাহলে এরশাদের পতন সম্ভব হতো না।’
এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, কৃষক দলের সভাপতি হাসান জাফির তুহিনসহ পাবনা জেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
সরকার তলে তলে দেশবিরোধী কাজ করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ তাদের বক্তব্যে বলেছেন, অনেক কিছু তলে তলে। তলে তলে ওনারা (সরকার) দেশ ও জনগণ বিরোধী কাজ করেই যাচ্ছেন। একের পর এক কাজ তারা করেই যাচ্ছেন।’
আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সদ্য কারামুক্ত দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও পাবনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব দেখা করতে এলে রিজভী এসব কথা বলেন। এ দিনদুপুরে কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান হাবিবুর রহমান হাবিব।
হাবিবের সাজা প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘এই সরকারের আজ্ঞাবাহী আদালত হাবিবুর রহমান হাবিবকে নতজানু হতে বলেছিলেন। কিন্তু তিনি (হাবিব) যা বলেছেন, তা সত্য ও বিশ্বাস করে বলেছেন। সেই বলাটা ছিল, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নিয়ে তার পক্ষে হাবিবুর রহমান হাবিবের দৃঢ় অবস্থান। তিনি শাস্তি ও নির্যাতন বরণ করে নিয়েছেন। তবুও তিনি যা বলেছেন, সেখান থেকে ন্যূনতম বিচ্যুত হননি। আজ রাজনীতির যে নৈতিকতার ঘাটতি, কথার সঙ্গে কাজের যে ঘাটতি, সেখান থেকে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হাবিবুর রহমান হাবিব তৈরি করেছেন।’
তিনি বলেন, ‘আজ যিনি মুক্তি পেয়েছেন, তিনি এরশাদবিরোধী আন্দোলনের এক কিংবদন্তিতুল্য ছাত্রনেতা। তিনি তৎকালীন যে সংগঠনে ছিলেন, সেই সংগঠনের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে তাঁকে আন্দোলনে বিশ্বাসঘাতকতা করার অনুরোধ করেছিল। সে দিন তিনি যে বলিষ্ঠতা দেখিয়েছেন, আর নৈতিকতার যে আদর্শ স্থাপন করেছিলেন-সেখান থেকে তিনি বিচ্যুত হননি। সেদিন তিনি যদি সরে যেতেন, তাহলে এরশাদের পতন সম্ভব হতো না।’
এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, কৃষক দলের সভাপতি হাসান জাফির তুহিনসহ পাবনা জেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান। আজ বুধবার বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশা ইউনিয়নে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার প্রচারপত্র বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
৩২ মিনিট আগেবিবৃতিতে শফিকুর রহমান বলেন, ‘৯ সেপ্টেম্বর দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসমাজ উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। নির্বাচনের প্রার্থীগণ ভোটে অংশগ্রহণ করে নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করেন।’
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির প্যানেল জয়লাভ করায় সংগঠনটিকে অভিনন্দন জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামি পাকিস্তান। আজ বুধবার পাকিস্তান জামায়াতের অফিশিয়াল ফেসবুক পোস্টে এই অভিনন্দন জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেপোস্টে সারজিস আলম বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য স্যার, আপনাকে অভিনন্দন। মেরুদণ্ড সোজা রেখে সকল প্রতিবন্ধকতাকে উপেক্ষা করে আপনি যেভাবে একটি স্বচ্ছ ডাকসু নির্বাচন বাংলাদেশকে উপহার দিয়েছেন, এর জন্য আপনি ও আপনার টিমের প্রতি বাংলাদেশ কৃতজ্ঞ থাকবে।’
২ ঘণ্টা আগে