নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি এ কথা জানান। এর আগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কারও ওপর নির্ভর করে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনবে, এটা আমরা মনে করি না। বাংলাদেশের জনগণ সব সময় তাদের নিজের শক্তিতে, নিজের পায়ের ওপর ভর করে ৭০ সালের আগেও আন্দোলন করেছে, ৭০-এ আন্দোলন করেছে, ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ করেছে। পরবর্তীতে আমরাও জনগণের শক্তির ওপর নির্ভর করেই আন্দোলন করেছি। সুতরাং এ বিষয়ে খুব বেশি একটা কথা বলতে চাই না।’
গতকাল সোমবার লুর সফর প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছিলেন, ‘আমাদের কাছে এটা (ডোনাল্ড লুর সফর) অতটা গুরুত্বপূর্ণ না যতটা গুরুত্বপূর্ণ কুকি-চীনের আক্রমণ, যেটা নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। ডোনাল্ড লু তো অনেক দূরের মানুষ। আমরা শঙ্কিত আমাদের নিজের দেশের অবস্থা নিয়ে।’
এদিকে দীর্ঘ বিরতির পর আবারও সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। ১২ মে শুরু হওয়া এসব বৈঠকে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন দলটির নেতারা। এরই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। এই বৈঠকের পর গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসেন তাঁরা। এসব আলোচনার মধ্য দিয়েই যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।
সমমনাদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য কী ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা যায় এবং কীভাবে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, সে নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একই সঙ্গে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা আমরা করেছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপরই যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছিল বিএনপি। অনিবার্য কারণে সেই বৈঠক মুলতবি হয়। নির্বাচনের পরে এখনো পর্যন্ত যুগপৎ আন্দোলনের কোনো কর্মসূচি আসেনি। এ অবস্থায় চার মাস পর আবারও যুগপৎ-এর শরিকদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করছেন বিএনপির নেতারা।
আগামীকাল বুধবার যুগপৎ আন্দোলনের অন্যতম মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বিএনপি। বিএনপির নেতারা বলছেন, থমকে যাওয়া সরকার পতনের যুগপৎ আন্দোলনকে সক্রিয় করতেই এই বৈঠক। যদিও এই বৈঠকের উদ্দেশ্য নিয়ে এখনো শরিকদের অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন আছে। তাদের অনেকে বলছে, বিএনপির উদ্দেশ্যটা এখনো পরিষ্কার না। তারা নির্বাচনকে সামনে রেখে এগোনোর পরিকল্পনা করছে, নাকি সরকার পতনের আন্দোলনের জন্য কাজ করছে, এটা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিএনপির মনোভাব বোঝার দিকে গুরুত্ব দিয়েছে শরিকদের অনেকে।
বিএনপির সঙ্গে বসতে যাওয়ার আগে গত সোমবার নিজেদের আলোচনা সেরেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা হয়। মঞ্চের নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, ‘বিএনপি আসলে কী ভাবছে, সেটা জানতে চাই। সামনে কী হবে, কীভাবে দলটি এগোনোর পরিকল্পনা করছে, একটা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এটা জরুরি।’
এদিকে জামায়াতে ইসলামীকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করতে এরই মধ্যে শরিকদের কেউ কেউ বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। অন্য দলগুলোও বৃহত্তর স্বার্থে বিষয়টিতে ইতিবাচক রয়েছে।
গণতন্ত্র মঞ্চের আরেক নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমরা আগেও অনেক বিষয়ে কথা বলেছি। এবারও আমরা তাদের কাছে আমাদের কথা তুলে ধরব। এর আগে তাদের বক্তব্যটা জানা দরকার। তাদের চিন্তাটা বুঝতে হবে। এরপর আমরা সব বিষয়েই আমাদের কথা বলব।’
২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীতে গণমিছিল কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয়। প্রথম দিনের কর্মসূচিতে জামায়াত অংশ নিলেও মালিবাগে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর দীর্ঘদিন যুগপৎ থেকে বিরত থাকে সংগঠনটি। এরপর ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি মতিঝিল-আরামবাগ এলাকায় সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে। জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব কমে এসেছে বলেও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলাপ চালু আছে।
গতকাল সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি এ কথা জানান। এর আগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কারও ওপর নির্ভর করে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনবে, এটা আমরা মনে করি না। বাংলাদেশের জনগণ সব সময় তাদের নিজের শক্তিতে, নিজের পায়ের ওপর ভর করে ৭০ সালের আগেও আন্দোলন করেছে, ৭০-এ আন্দোলন করেছে, ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ করেছে। পরবর্তীতে আমরাও জনগণের শক্তির ওপর নির্ভর করেই আন্দোলন করেছি। সুতরাং এ বিষয়ে খুব বেশি একটা কথা বলতে চাই না।’
গতকাল সোমবার লুর সফর প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছিলেন, ‘আমাদের কাছে এটা (ডোনাল্ড লুর সফর) অতটা গুরুত্বপূর্ণ না যতটা গুরুত্বপূর্ণ কুকি-চীনের আক্রমণ, যেটা নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। ডোনাল্ড লু তো অনেক দূরের মানুষ। আমরা শঙ্কিত আমাদের নিজের দেশের অবস্থা নিয়ে।’
এদিকে দীর্ঘ বিরতির পর আবারও সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। ১২ মে শুরু হওয়া এসব বৈঠকে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন দলটির নেতারা। এরই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। এই বৈঠকের পর গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসেন তাঁরা। এসব আলোচনার মধ্য দিয়েই যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।
সমমনাদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য কী ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা যায় এবং কীভাবে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, সে নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একই সঙ্গে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা আমরা করেছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপরই যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছিল বিএনপি। অনিবার্য কারণে সেই বৈঠক মুলতবি হয়। নির্বাচনের পরে এখনো পর্যন্ত যুগপৎ আন্দোলনের কোনো কর্মসূচি আসেনি। এ অবস্থায় চার মাস পর আবারও যুগপৎ-এর শরিকদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করছেন বিএনপির নেতারা।
আগামীকাল বুধবার যুগপৎ আন্দোলনের অন্যতম মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বিএনপি। বিএনপির নেতারা বলছেন, থমকে যাওয়া সরকার পতনের যুগপৎ আন্দোলনকে সক্রিয় করতেই এই বৈঠক। যদিও এই বৈঠকের উদ্দেশ্য নিয়ে এখনো শরিকদের অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন আছে। তাদের অনেকে বলছে, বিএনপির উদ্দেশ্যটা এখনো পরিষ্কার না। তারা নির্বাচনকে সামনে রেখে এগোনোর পরিকল্পনা করছে, নাকি সরকার পতনের আন্দোলনের জন্য কাজ করছে, এটা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিএনপির মনোভাব বোঝার দিকে গুরুত্ব দিয়েছে শরিকদের অনেকে।
বিএনপির সঙ্গে বসতে যাওয়ার আগে গত সোমবার নিজেদের আলোচনা সেরেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা হয়। মঞ্চের নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, ‘বিএনপি আসলে কী ভাবছে, সেটা জানতে চাই। সামনে কী হবে, কীভাবে দলটি এগোনোর পরিকল্পনা করছে, একটা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এটা জরুরি।’
এদিকে জামায়াতে ইসলামীকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করতে এরই মধ্যে শরিকদের কেউ কেউ বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। অন্য দলগুলোও বৃহত্তর স্বার্থে বিষয়টিতে ইতিবাচক রয়েছে।
গণতন্ত্র মঞ্চের আরেক নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমরা আগেও অনেক বিষয়ে কথা বলেছি। এবারও আমরা তাদের কাছে আমাদের কথা তুলে ধরব। এর আগে তাদের বক্তব্যটা জানা দরকার। তাদের চিন্তাটা বুঝতে হবে। এরপর আমরা সব বিষয়েই আমাদের কথা বলব।’
২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীতে গণমিছিল কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয়। প্রথম দিনের কর্মসূচিতে জামায়াত অংশ নিলেও মালিবাগে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর দীর্ঘদিন যুগপৎ থেকে বিরত থাকে সংগঠনটি। এরপর ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি মতিঝিল-আরামবাগ এলাকায় সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে। জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব কমে এসেছে বলেও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলাপ চালু আছে।
গতকাল সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি এ কথা জানান। এর আগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কারও ওপর নির্ভর করে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনবে, এটা আমরা মনে করি না। বাংলাদেশের জনগণ সব সময় তাদের নিজের শক্তিতে, নিজের পায়ের ওপর ভর করে ৭০ সালের আগেও আন্দোলন করেছে, ৭০-এ আন্দোলন করেছে, ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ করেছে। পরবর্তীতে আমরাও জনগণের শক্তির ওপর নির্ভর করেই আন্দোলন করেছি। সুতরাং এ বিষয়ে খুব বেশি একটা কথা বলতে চাই না।’
গতকাল সোমবার লুর সফর প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছিলেন, ‘আমাদের কাছে এটা (ডোনাল্ড লুর সফর) অতটা গুরুত্বপূর্ণ না যতটা গুরুত্বপূর্ণ কুকি-চীনের আক্রমণ, যেটা নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। ডোনাল্ড লু তো অনেক দূরের মানুষ। আমরা শঙ্কিত আমাদের নিজের দেশের অবস্থা নিয়ে।’
এদিকে দীর্ঘ বিরতির পর আবারও সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। ১২ মে শুরু হওয়া এসব বৈঠকে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন দলটির নেতারা। এরই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। এই বৈঠকের পর গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসেন তাঁরা। এসব আলোচনার মধ্য দিয়েই যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।
সমমনাদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য কী ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা যায় এবং কীভাবে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, সে নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একই সঙ্গে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা আমরা করেছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপরই যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছিল বিএনপি। অনিবার্য কারণে সেই বৈঠক মুলতবি হয়। নির্বাচনের পরে এখনো পর্যন্ত যুগপৎ আন্দোলনের কোনো কর্মসূচি আসেনি। এ অবস্থায় চার মাস পর আবারও যুগপৎ-এর শরিকদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করছেন বিএনপির নেতারা।
আগামীকাল বুধবার যুগপৎ আন্দোলনের অন্যতম মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বিএনপি। বিএনপির নেতারা বলছেন, থমকে যাওয়া সরকার পতনের যুগপৎ আন্দোলনকে সক্রিয় করতেই এই বৈঠক। যদিও এই বৈঠকের উদ্দেশ্য নিয়ে এখনো শরিকদের অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন আছে। তাদের অনেকে বলছে, বিএনপির উদ্দেশ্যটা এখনো পরিষ্কার না। তারা নির্বাচনকে সামনে রেখে এগোনোর পরিকল্পনা করছে, নাকি সরকার পতনের আন্দোলনের জন্য কাজ করছে, এটা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিএনপির মনোভাব বোঝার দিকে গুরুত্ব দিয়েছে শরিকদের অনেকে।
বিএনপির সঙ্গে বসতে যাওয়ার আগে গত সোমবার নিজেদের আলোচনা সেরেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা হয়। মঞ্চের নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, ‘বিএনপি আসলে কী ভাবছে, সেটা জানতে চাই। সামনে কী হবে, কীভাবে দলটি এগোনোর পরিকল্পনা করছে, একটা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এটা জরুরি।’
এদিকে জামায়াতে ইসলামীকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করতে এরই মধ্যে শরিকদের কেউ কেউ বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। অন্য দলগুলোও বৃহত্তর স্বার্থে বিষয়টিতে ইতিবাচক রয়েছে।
গণতন্ত্র মঞ্চের আরেক নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমরা আগেও অনেক বিষয়ে কথা বলেছি। এবারও আমরা তাদের কাছে আমাদের কথা তুলে ধরব। এর আগে তাদের বক্তব্যটা জানা দরকার। তাদের চিন্তাটা বুঝতে হবে। এরপর আমরা সব বিষয়েই আমাদের কথা বলব।’
২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীতে গণমিছিল কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয়। প্রথম দিনের কর্মসূচিতে জামায়াত অংশ নিলেও মালিবাগে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর দীর্ঘদিন যুগপৎ থেকে বিরত থাকে সংগঠনটি। এরপর ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি মতিঝিল-আরামবাগ এলাকায় সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে। জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব কমে এসেছে বলেও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলাপ চালু আছে।
গতকাল সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর ঢাকা সফর প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি এ কথা জানান। এর আগে দলের ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলুকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ কারও ওপর নির্ভর করে তাদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনবে, এটা আমরা মনে করি না। বাংলাদেশের জনগণ সব সময় তাদের নিজের শক্তিতে, নিজের পায়ের ওপর ভর করে ৭০ সালের আগেও আন্দোলন করেছে, ৭০-এ আন্দোলন করেছে, ৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ করেছে। পরবর্তীতে আমরাও জনগণের শক্তির ওপর নির্ভর করেই আন্দোলন করেছি। সুতরাং এ বিষয়ে খুব বেশি একটা কথা বলতে চাই না।’
গতকাল সোমবার লুর সফর প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছিলেন, ‘আমাদের কাছে এটা (ডোনাল্ড লুর সফর) অতটা গুরুত্বপূর্ণ না যতটা গুরুত্বপূর্ণ কুকি-চীনের আক্রমণ, যেটা নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। ডোনাল্ড লু তো অনেক দূরের মানুষ। আমরা শঙ্কিত আমাদের নিজের দেশের অবস্থা নিয়ে।’
এদিকে দীর্ঘ বিরতির পর আবারও সমমনা জোট ও দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে বিএনপি। ১২ মে শুরু হওয়া এসব বৈঠকে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি জোট ও দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন দলটির নেতারা। এরই ধারাবাহিকতায় আজ মঙ্গলবার গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নেতারা। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। এই বৈঠকের পর গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসেন তাঁরা। এসব আলোচনার মধ্য দিয়েই যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা।
সমমনাদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য কী ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা যায় এবং কীভাবে আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, সে নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। একই সঙ্গে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ এবং কর্মসূচি নির্ধারণের প্রাথমিক আলোচনা আমরা করেছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পরপরই যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের সঙ্গে ধারাবাহিক বৈঠক শুরু করেছিল বিএনপি। অনিবার্য কারণে সেই বৈঠক মুলতবি হয়। নির্বাচনের পরে এখনো পর্যন্ত যুগপৎ আন্দোলনের কোনো কর্মসূচি আসেনি। এ অবস্থায় চার মাস পর আবারও যুগপৎ-এর শরিকদের সঙ্গে আলোচনা শুরু করছেন বিএনপির নেতারা।
আগামীকাল বুধবার যুগপৎ আন্দোলনের অন্যতম মিত্র গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বিএনপি। বিএনপির নেতারা বলছেন, থমকে যাওয়া সরকার পতনের যুগপৎ আন্দোলনকে সক্রিয় করতেই এই বৈঠক। যদিও এই বৈঠকের উদ্দেশ্য নিয়ে এখনো শরিকদের অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন আছে। তাদের অনেকে বলছে, বিএনপির উদ্দেশ্যটা এখনো পরিষ্কার না। তারা নির্বাচনকে সামনে রেখে এগোনোর পরিকল্পনা করছে, নাকি সরকার পতনের আন্দোলনের জন্য কাজ করছে, এটা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বিএনপির মনোভাব বোঝার দিকে গুরুত্ব দিয়েছে শরিকদের অনেকে।
বিএনপির সঙ্গে বসতে যাওয়ার আগে গত সোমবার নিজেদের আলোচনা সেরেছে গণতন্ত্র মঞ্চ। আজ মঙ্গলবার আজকের পত্রিকার সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক নেতার সঙ্গে কথা হয়। মঞ্চের নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, ‘বিএনপি আসলে কী ভাবছে, সেটা জানতে চাই। সামনে কী হবে, কীভাবে দলটি এগোনোর পরিকল্পনা করছে, একটা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এটা জরুরি।’
এদিকে জামায়াতে ইসলামীকে যুগপৎ আন্দোলনে যুক্ত করতে এরই মধ্যে শরিকদের কেউ কেউ বিএনপির কাছে প্রস্তাব রেখেছে। অন্য দলগুলোও বৃহত্তর স্বার্থে বিষয়টিতে ইতিবাচক রয়েছে।
গণতন্ত্র মঞ্চের আরেক নেতা ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমরা আগেও অনেক বিষয়ে কথা বলেছি। এবারও আমরা তাদের কাছে আমাদের কথা তুলে ধরব। এর আগে তাদের বক্তব্যটা জানা দরকার। তাদের চিন্তাটা বুঝতে হবে। এরপর আমরা সব বিষয়েই আমাদের কথা বলব।’
২০২২ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীতে গণমিছিল কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বিএনপির নেতৃত্বে যুগপৎ আন্দোলন শুরু হয়। প্রথম দিনের কর্মসূচিতে জামায়াত অংশ নিলেও মালিবাগে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের পর দীর্ঘদিন যুগপৎ থেকে বিরত থাকে সংগঠনটি। এরপর ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির পাশাপাশি মতিঝিল-আরামবাগ এলাকায় সমাবেশ করে জামায়াত। ২৮ অক্টোবর বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দিলেও জামায়াতের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় নির্বিঘ্নে। জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব কমে এসেছে বলেও রাজনৈতিক অঙ্গনে আলাপ চালু আছে।
গতকাল সোমবার জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করছি। আমাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা মানুষের ন্যায্য আন্দোলনে সমর্থন করতে চায়, আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। আর কেউ বিরোধিতা করলে আমরা তার নিন্দা জানাই।’

একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত।
১ ঘণ্টা আগে
ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগে
মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে বিএনপি সাতটি টিম গঠন করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত। দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম আজ শনিবার (১ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে এ প্রতিক্রিয়া জানান।
বিবৃতিতে আবদুল হালিম বলেন, ‘আজ পহেলা নভেম্বর দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ‘‘একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করতে হবে’’ মর্মে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা জাতীয় ঐক্যবিনষ্টকারী, দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাঁর এ ধরনের মন্তব্যে স্পষ্ট বোঝা যায়, তিনি কাউকে খুশি করার জন্য জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। তার বক্তব্যে কর্তৃত্ববাদী ও আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের সুর ধ্বনিত হচ্ছে। আমি তাঁর এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ বা ‘একাত্তরের হত্যাযজ্ঞে সম্পৃক্ততা’ সংক্রান্ত অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। ‘রাজনৈতিক হীনমন্যতা থেকেই বিভিন্ন সময়ে কেউ কেউ এমনটি করে থাকেন। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে দেশের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে জামায়াতকে টার্গেট করে এই ধরনের প্রপাগান্ডা চালানো হয়েছে। কিন্তু জাতি এখন এসব মিথ্যাচার সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন।’
জামায়াত নেতা আরও বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে আলালের এ ধরনের বিভাজনমূলক বক্তব্য জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী। আমি তাদের নিজেদের নেতৃবৃন্দের অতীত ভূমিকা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখার আহ্বান জানাচ্ছি। বর্তমানে যখন দেশের রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্য ও পারস্পরিক সহনশীলতার প্রয়োজন, তখন তাঁর এই উসকানিমূলক মন্তব্য রাজনৈতিক শিষ্টাচারের পরিপন্থী এবং জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি।’
আবদুল হালিম বলেন, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, যার নীতি ও আদর্শ ইসলামী মূল্যবোধ, ন্যায়নীতি ও জনগণের কল্যাণে নিবেদিত। জামায়াতে ইসলামী সর্বদা দেশের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে আসছে। অতএব, জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার দাবি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, অগণতান্ত্রিক ও বিদ্বেষপ্রসূত।
ভবিষ্যতে জাতীয় ঐক্য ও ‘বিভাজন সৃষ্টিকারী’ এবং ‘বিদ্বেষপ্রসূত, বিভ্রান্তিকর ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকার জন্য মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত। দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম আজ শনিবার (১ নভেম্বর) এক বিবৃতিতে এ প্রতিক্রিয়া জানান।
বিবৃতিতে আবদুল হালিম বলেন, ‘আজ পহেলা নভেম্বর দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ‘‘একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করতে হবে’’ মর্মে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা জাতীয় ঐক্যবিনষ্টকারী, দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তাঁর এ ধরনের মন্তব্যে স্পষ্ট বোঝা যায়, তিনি কাউকে খুশি করার জন্য জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন। তার বক্তব্যে কর্তৃত্ববাদী ও আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের সুর ধ্বনিত হচ্ছে। আমি তাঁর এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ বা ‘একাত্তরের হত্যাযজ্ঞে সম্পৃক্ততা’ সংক্রান্ত অভিযোগ সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। ‘রাজনৈতিক হীনমন্যতা থেকেই বিভিন্ন সময়ে কেউ কেউ এমনটি করে থাকেন। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে দেশের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে জামায়াতকে টার্গেট করে এই ধরনের প্রপাগান্ডা চালানো হয়েছে। কিন্তু জাতি এখন এসব মিথ্যাচার সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন।’
জামায়াত নেতা আরও বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে আলালের এ ধরনের বিভাজনমূলক বক্তব্য জাতীয় ঐক্যের পরিপন্থী। আমি তাদের নিজেদের নেতৃবৃন্দের অতীত ভূমিকা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখার আহ্বান জানাচ্ছি। বর্তমানে যখন দেশের রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্য ও পারস্পরিক সহনশীলতার প্রয়োজন, তখন তাঁর এই উসকানিমূলক মন্তব্য রাজনৈতিক শিষ্টাচারের পরিপন্থী এবং জুলাইয়ের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি।’
আবদুল হালিম বলেন, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের একটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল, যার নীতি ও আদর্শ ইসলামী মূল্যবোধ, ন্যায়নীতি ও জনগণের কল্যাণে নিবেদিত। জামায়াতে ইসলামী সর্বদা দেশের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা পালন করে আসছে। অতএব, জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার দাবি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, অগণতান্ত্রিক ও বিদ্বেষপ্রসূত।
ভবিষ্যতে জাতীয় ঐক্য ও ‘বিভাজন সৃষ্টিকারী’ এবং ‘বিদ্বেষপ্রসূত, বিভ্রান্তিকর ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকার জন্য মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
১৪ মে ২০২৪
ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগে
মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে বিএনপি সাতটি টিম গঠন করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অপরিহার্য’ শীর্ষক মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ভারতে বসে শেখ হাসিনা ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ করে সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভারতে বসে শেখ হাসিনা বিভিন্ন মিডিয়াকে বসে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন। একবারের জন্য উনি অনুশোচনা করেনি...সেই মহিলা আজকে অপপ্রচার চালাচ্ছে ভারতে বসে। আপনারা শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে দিন এবং দেশের যে আইন তা বিচারের মুখোমুখি করার ব্যবস্থা করে দিন। সব সময় বাংলাদেশের বিরোধিতা করবেন না, দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না। আমরা সমস্ত চক্রান্তকে ব্যর্থ করে দিব।’
বিএনপি নির্বাচন পেছাচ্ছে—এমন অভিযোগ অস্বীকার করে মহাসচিব বলেন, ‘কোনো একটা দল বলে বিএনপি নাকি নির্বাচন পেছাচ্ছে। বিএনপি নির্বাচনীমুখী দল। প্রথম থেকেই আমরা নির্বাচনের কথা বলছি। গণ-অভ্যুত্থানের পরে তিন-চার মাসের মধ্যে আমরা নির্বাচন চাই, সেটাই বলেছিলাম। কেন বলেছিলাম? নির্বাচন হলে আজকে যে অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে, সেই অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়ানোর কোনো সুযোগ পেত না।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই যে জুলাই সনদ পাস করা হয়েছে, আমরা স্বাক্ষর করেছি। সেখানে বলা হয়েছে যে সব রাজনৈতিক দল, যেগুলোতে একমত সেগুলো সব সই হয়ে গেল, এমনকি যে সমস্ত বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে না, সেটাকে আপত্তি দিবে (নট অব ডিসেন্ট), সেটি লিপিবদ্ধ করা হবে এবং সেটা এখানে রাখা হবে। রাখা হয়েছে? আর এখন যেটা প্রস্তাব উত্থাপন করলেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে, সেখানে নোট অব ডিসেন্টের কোনো কথায় নাই, বরং নতুন করে কিছু নিয়ে আসছে। এটা অন্যায়, এটা জনগণের সাথে, এটা একটা নিঃসন্দেহের প্রতারণামূলক কাজ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের কথা পরিষ্কার, আমরা যেটাতে সই করেছি, সেটা অবশ্যই সেটার দায়দায়িত্বটা গ্রহণ করব, কিন্তু যেটাতে আমরা সই করিনি, সেটাতে আমাদের দায়দায়িত্ব গ্রহণ করব না।’
মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বিভক্তি আনতে চাই না, কিন্তু অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে কিছু কিছু শক্তি, কিছু কিছু মানুষ এখানে বিভক্তি আনতে চায়...বাংলাদেশ একটা স্বাধীন-সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র হয়েছে লড়াই করে, যুদ্ধের মধ্য দিয়ে, সেটাকে তারা অস্বীকার করতে চায়। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৭১ সালকে ভুলে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। কারণ, ওটাই আমাদের জন্মের ঠিকানা। ’৭১ হচ্ছে আমাদের অস্তিত্বের কথা, আমাদের পরিচিতির কথা, আমাদের স্বতন্ত্র বা স্বাধীনের কথা।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি কারও নাম ধরে বলব না। কিন্তু একবার অতীতটা স্মরণ করে দেখুন, ১৯৭১ সালে আপনাদের কী ভূমিকা ছিল। সেদিন আপনারা মুক্তিযুদ্ধকে গোলমাল বলে আখ্যায়িত করেছেন।’

ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অপরিহার্য’ শীর্ষক মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
ভারতে বসে শেখ হাসিনা ষড়যন্ত্র ও অপপ্রচার চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ করে সমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ভারতে বসে শেখ হাসিনা বিভিন্ন মিডিয়াকে বসে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন। একবারের জন্য উনি অনুশোচনা করেনি...সেই মহিলা আজকে অপপ্রচার চালাচ্ছে ভারতে বসে। আপনারা শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে দিন এবং দেশের যে আইন তা বিচারের মুখোমুখি করার ব্যবস্থা করে দিন। সব সময় বাংলাদেশের বিরোধিতা করবেন না, দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না। আমরা সমস্ত চক্রান্তকে ব্যর্থ করে দিব।’
বিএনপি নির্বাচন পেছাচ্ছে—এমন অভিযোগ অস্বীকার করে মহাসচিব বলেন, ‘কোনো একটা দল বলে বিএনপি নাকি নির্বাচন পেছাচ্ছে। বিএনপি নির্বাচনীমুখী দল। প্রথম থেকেই আমরা নির্বাচনের কথা বলছি। গণ-অভ্যুত্থানের পরে তিন-চার মাসের মধ্যে আমরা নির্বাচন চাই, সেটাই বলেছিলাম। কেন বলেছিলাম? নির্বাচন হলে আজকে যে অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে, সেই অপশক্তিগুলো মাথা তুলে দাঁড়ানোর কোনো সুযোগ পেত না।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই যে জুলাই সনদ পাস করা হয়েছে, আমরা স্বাক্ষর করেছি। সেখানে বলা হয়েছে যে সব রাজনৈতিক দল, যেগুলোতে একমত সেগুলো সব সই হয়ে গেল, এমনকি যে সমস্ত বিষয়গুলোতে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে না, সেটাকে আপত্তি দিবে (নট অব ডিসেন্ট), সেটি লিপিবদ্ধ করা হবে এবং সেটা এখানে রাখা হবে। রাখা হয়েছে? আর এখন যেটা প্রস্তাব উত্থাপন করলেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে, সেখানে নোট অব ডিসেন্টের কোনো কথায় নাই, বরং নতুন করে কিছু নিয়ে আসছে। এটা অন্যায়, এটা জনগণের সাথে, এটা একটা নিঃসন্দেহের প্রতারণামূলক কাজ।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের কথা পরিষ্কার, আমরা যেটাতে সই করেছি, সেটা অবশ্যই সেটার দায়দায়িত্বটা গ্রহণ করব, কিন্তু যেটাতে আমরা সই করিনি, সেটাতে আমাদের দায়দায়িত্ব গ্রহণ করব না।’
মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বিভক্তি আনতে চাই না, কিন্তু অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে কিছু কিছু শক্তি, কিছু কিছু মানুষ এখানে বিভক্তি আনতে চায়...বাংলাদেশ একটা স্বাধীন-সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্র হয়েছে লড়াই করে, যুদ্ধের মধ্য দিয়ে, সেটাকে তারা অস্বীকার করতে চায়। আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, ১৯৭১ সালকে ভুলে যাওয়ার কোনো অবকাশ নেই। কারণ, ওটাই আমাদের জন্মের ঠিকানা। ’৭১ হচ্ছে আমাদের অস্তিত্বের কথা, আমাদের পরিচিতির কথা, আমাদের স্বতন্ত্র বা স্বাধীনের কথা।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি কারও নাম ধরে বলব না। কিন্তু একবার অতীতটা স্মরণ করে দেখুন, ১৯৭১ সালে আপনাদের কী ভূমিকা ছিল। সেদিন আপনারা মুক্তিযুদ্ধকে গোলমাল বলে আখ্যায়িত করেছেন।’

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
১৪ মে ২০২৪
একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগে
মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে বিএনপি সাতটি টিম গঠন করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি বলছে গণভোট করতে নাকি অনেক টাকা খরচ হবে। ৫ আগস্টের পরে বিএনপির একটা আসনের প্রার্থীই যেই টাকা চাঁদাবাজি করেছে, সেই টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে।’
এ সময় যুবদল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্পাদক রবিউল ইসলাম নয়নের নাম ধরে তিনি বলেন, ‘বিএনপির (যুবদলের) ঢাকা মহানগরের যে একজন নেতা আছে, নয়ন। ও যে পরিমাণ টাকা চাঁদাবাজি করেছে, দুর্নীতি করেছে—ওই টাকা দিয়েও বাংলাদেশে একটা গণভোট হওয়া সম্ভব।’
বিএনপি নেতাদের কটাক্ষ করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা সিনিয়র নেতাদের এত দিন জমজমের পানি দিয়ে গোসল করিয়েছি, এখন তাদের বুড়িগঙ্গার পানি দিয়ে গোসল করাব। তাহলে তাদের মাথাটা খুলবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন আছে। তবে এই নির্বাচন অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই হবে।’
অতীতে রাজনৈতিক দলগুলো দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে বলে অভিযোগ করেন এনসিপির এ নেতা। তিনি বলেন, ‘অতীতে ৪০ শতাংশ ভোটে নিয়ে সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ আসন পেয়েছে। এই ৪০ শতাংশ ভোটে দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে তারা সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে। এ জন্যই উচ্চকক্ষ প্রয়োজন।’
গণভোট নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে বোঝাপড়া হচ্ছে বলে জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে একটি বোঝাপড়া হচ্ছে—এমনটা আমরা শুনতে পাচ্ছি। বিএনপি নোট অব ডিসেন্টের বিষয় থেকে সরে আসবে, আর নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি থেকে জামায়াত সরে আসবে—এই ধরনের একটি অভ্যন্তরীণ বোঝাপড়ার কথা আমরা শুনতে পাচ্ছি।’
প্রধান উপদেষ্টাকে শহীদ মিনারে গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে স্বাক্ষরের আহ্বান জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলতে চাই, আপনি যদি জুলাই সনদের আদেশটা জারি করতে পারেন, তাহলে আপনি জনগণের সরকার হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে পারবেন। আপনাকে আমরা আহ্বান জানাব, শহীদ মিনারে গিয়ে সব রাজনীতির দল ও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জুলাই সনদে বাস্তবায়নের আদেশ জারি করেন।’

বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি বলছে গণভোট করতে নাকি অনেক টাকা খরচ হবে। ৫ আগস্টের পরে বিএনপির একটা আসনের প্রার্থীই যেই টাকা চাঁদাবাজি করেছে, সেই টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে।’
এ সময় যুবদল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্পাদক রবিউল ইসলাম নয়নের নাম ধরে তিনি বলেন, ‘বিএনপির (যুবদলের) ঢাকা মহানগরের যে একজন নেতা আছে, নয়ন। ও যে পরিমাণ টাকা চাঁদাবাজি করেছে, দুর্নীতি করেছে—ওই টাকা দিয়েও বাংলাদেশে একটা গণভোট হওয়া সম্ভব।’
বিএনপি নেতাদের কটাক্ষ করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমরা সিনিয়র নেতাদের এত দিন জমজমের পানি দিয়ে গোসল করিয়েছি, এখন তাদের বুড়িগঙ্গার পানি দিয়ে গোসল করাব। তাহলে তাদের মাথাটা খুলবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন আছে। তবে এই নির্বাচন অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই হবে।’
অতীতে রাজনৈতিক দলগুলো দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে বলে অভিযোগ করেন এনসিপির এ নেতা। তিনি বলেন, ‘অতীতে ৪০ শতাংশ ভোটে নিয়ে সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ আসন পেয়েছে। এই ৪০ শতাংশ ভোটে দুই-তৃতীয়াংশ আসনের সুবিধা নিয়ে তারা সংবিধান কাটাছেঁড়া করেছে। এ জন্যই উচ্চকক্ষ প্রয়োজন।’
গণভোট নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে বোঝাপড়া হচ্ছে বলে জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে একটি বোঝাপড়া হচ্ছে—এমনটা আমরা শুনতে পাচ্ছি। বিএনপি নোট অব ডিসেন্টের বিষয় থেকে সরে আসবে, আর নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি থেকে জামায়াত সরে আসবে—এই ধরনের একটি অভ্যন্তরীণ বোঝাপড়ার কথা আমরা শুনতে পাচ্ছি।’
প্রধান উপদেষ্টাকে শহীদ মিনারে গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে স্বাক্ষরের আহ্বান জানান নাসীরুদ্দীন। তিনি বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বলতে চাই, আপনি যদি জুলাই সনদের আদেশটা জারি করতে পারেন, তাহলে আপনি জনগণের সরকার হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করতে পারবেন। আপনাকে আমরা আহ্বান জানাব, শহীদ মিনারে গিয়ে সব রাজনীতির দল ও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে জুলাই সনদে বাস্তবায়নের আদেশ জারি করেন।’

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
১৪ মে ২০২৪
একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত।
১ ঘণ্টা আগে
ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ
১ ঘণ্টা আগে
মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে বিএনপি সাতটি টিম গঠন করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে বিএনপি সাতটি টিম গঠন করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে একটি সমন্বিত কার্যক্রম হাতে নিয়েছে, যা এরই মধ্যে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে।
এ-সংক্রান্ত গঠিত সাতটি টিম এবং টিম হেড নির্বাচন করা হয়েছে। তাঁরা হলেন টিমের স্পোকসপারসন ড. মাহদী আমিন, প্রেস বিষয়ক ড. সালেহ শিবলী, টিভি ও রেডিও-বিষয়ক ড. মওদুদ হোসাইন আলমগীর পাভেল, বিএনপি গ্রাসরুটস নেটওয়ার্ক-বিষয়ক ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক-বিষয়ক এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান, কনটেন্ট জেনারেশন-বিষয়ক ড. সাইমুম পারভেজ, রিসার্চ ও মনিটরিং- বিষয়ক রেহান আসাদ।

মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে বিএনপি সাতটি টিম গঠন করেছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) মূলধারার মিডিয়া, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও তৃণমূলের সঙ্গে যোগাযোগ সুসংহত করার লক্ষ্যে একটি সমন্বিত কার্যক্রম হাতে নিয়েছে, যা এরই মধ্যে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে।
এ-সংক্রান্ত গঠিত সাতটি টিম এবং টিম হেড নির্বাচন করা হয়েছে। তাঁরা হলেন টিমের স্পোকসপারসন ড. মাহদী আমিন, প্রেস বিষয়ক ড. সালেহ শিবলী, টিভি ও রেডিও-বিষয়ক ড. মওদুদ হোসাইন আলমগীর পাভেল, বিএনপি গ্রাসরুটস নেটওয়ার্ক-বিষয়ক ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক-বিষয়ক এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান, কনটেন্ট জেনারেশন-বিষয়ক ড. সাইমুম পারভেজ, রিসার্চ ও মনিটরিং- বিষয়ক রেহান আসাদ।

ডোনাল্ড লুর সফর বিষয়ে বেশি একটা কথা বলতে চান না বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
১৪ মে ২০২৪
একাত্তরে গণহত্যা, ধর্ষণ ও নারকীয় হত্যাযজ্ঞের কারণে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টার এই দাবিকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন ও অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যা দিয়েছে জামায়াত।
১ ঘণ্টা আগে
ভারত সরকারের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ফেরত দিন এবং তাঁকে দেশের আইনের মুখোমুখির ব্যবস্থা করে দিন। বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না, জনগণ সেটা মেনে নেবে না। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির একজন প্রার্থীর চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই একটা গণভোট আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর পল্টনে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে তরুণ আলেমদের ভাবনা শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগে