নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র সরকারের নিষেধাজ্ঞার সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা গুজব রটছে। এবার গুজব ছড়িয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের নামে। অনলাইনে অনেকে বলছেন, রাষ্ট্রীয় সফরে থাকার পরও প্রতিমন্ত্রী আমেরিকায় ঢুকতে পারেননি। তবে বিষয়টি সঠিক নয় বলে দাবি করেছেন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তাঁর সফরের বিস্তারিত উল্লেখ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাল্টা পোস্টও দিয়েছেন তিনি।
গতকাল রোববার কবীর আহমেদ নামের একটি ফেসবুক আইডি থেকে প্রতিমন্ত্রী পলকের একটি ছবি এবং বাংলাদেশ সরকারের জিও (গভর্মেন্ট অর্ডার) সংযুক্ত করে একটি পোস্ট করা হয়। আইডির ব্যক্তি নিজেকে আয়ারল্যান্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দাবি করেছেন।
পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আরও একটি সুখবর। বিনা ভোটের মাফিয়া অবৈধ সরকারের পাতিমন্ত্রী পলককে ঢুকতে দেয়নি আমেরিকা। তার নির্ধারিত কর্মসূচি ছিল ওয়াশিংটন ও নিউইয়র্কে! কিন্তু তাও তাকে ঢুকতে দেয়নি। আরও অনেক সুখবর আসছে।’
পোস্টটিতে সোমবার রাত সাড়ে ৭টা পর্যন্ত প্রায় ২৭০ জন প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। অনেকে শেয়ারও করেছেন। এই পোস্টের প্রতিক্রিয়ায় প্রতিমন্ত্রী পলক নিজের ফেসবুক প্রোফাইল ও পেজে একটি বিশদ লেখা পোস্ট করেছেন।
প্রতিমন্ত্রীর পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো:
গত ২৫ ডিসেম্বর টরন্টো থেকে (Toronto Pearson International Airport Flight No AC 7510) বোস্টনে গিয়ে প্রথমবারের মতো বোস্টন শহরটা ভিজিট করলাম। বোস্টনকে বলা হয় পৃথিবীর অন্যতম সেরা শিক্ষানগরী।
প্রায় ৭০টিরও বেশি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লক্ষ লক্ষ ছাত্রছাত্রী যারা বিশ্বের আধুনিক জ্ঞান চর্চা করছে গবেষণা করছে উদ্ভাবন করছে।
আমি আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ডিরেক্টর অফ হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি সাউথ এশিয়া ইন্সটিটিউট Professor Tarun Khanna, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অফ হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি সাউথ এশিয়া ইন্সটিটিউট Hitesh Hathi এবং মিনাকে যে ক্রিসমাসের ছুটি এবং প্রচণ্ড ঠাণ্ডা থাকা সত্ত্বেও (-৪°) হার্ভার্ডে প্রায় দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে আমাদের বাংলাদেশের জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি গড়ার জন্য কিভাবে আমরা কাজ করতে পারি নলেজ পার্টনার হিসেবে সে বিষয়ে আলোচনা করার জন্য এবং আমাকে হার্ভার্ডে দুপুরে আপ্যায়ন করার জন্য।
এইবারই প্রথম আমি বোস্টন থেকে (Delta 5798) ফ্লাইটে ওয়াশিংটন ভ্রমণ করলাম। যার অভিজ্ঞতাও অত্যন্ত ভালো ছিল।
২৫ তারিখের টরন্টো থেকে রওনা হয়ে ২৬,২৭ বোস্টন বিশ্বের অন্যতম শিক্ষানগরী ভিজিট শেষে ২৮ ডিসেম্বর ওয়াশিংটনে পৌঁছাই।
ওয়াশিংটন এর আগেও আমি দুইবার গিয়েছি এবং ওয়াশিংটনের হিস্ট্রি মিউজিয়াম, সায়েন্স মিউজিয়াম, হোয়াইট হাউস সহ অনেক কিছুই পরিদর্শন করেছি।
এবারের বিশেষত্ব হচ্ছে যে বাংলাদেশের তিনজন ওয়ার্ল্ড ব্যাংকে নিযুক্ত কর্মকর্তা তাদের সাথে বৈঠক এবং আমার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আমার দীর্ঘদিনের সখ ছিল তাদেরকে হোয়াইট হাউজ, লিংকন মেমোরিয়াল এবং ওয়াশিংটনের বিভিন্ন মেমোরিয়াল দেখানোর।আর্ট অ্যান্ড টেকনোলজি মিউজিয়াম ছিলো মূল আকর্ষণ।এর সাথে সায়েন্স মিউজিয়াম ওয়াশিংটন হিস্ট্রি মিউজিয়াম দেখে আমার সন্তান অপূর্ব অর্জন এবং অনির্বাণ ভীষণ খুশি।
আমি আরও ধন্যবাদ জানাই ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জনাব শহীদুল ইসলামকে। এই তীব্র শীতের মধ্যে এবং ছুটির মধ্যেও বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক আয়োজন করার জন্য।
ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশের সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব এবং বর্তমানে বিশ্ব ব্যাংকে নিযুক্ত আমাদের স্থায়ী প্রতিনিধি শফিউল আলম এবং বিশ্বব্যাংককে বাংলাদেশের আরও দুইজন নিযুক্ত কর্মকর্তাকে তাদের বৈঠক এবং রাতের আপ্যায়নের জন্য।
গত ২৫-২৮ বোস্টন ও ওয়াশিংটন সফর শেষে ঢাকায় ফিরেছি। আশা করছি হার্ভাড এবং ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সাথে আমরা একসাথে কাজ করবো। ২০৪১ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি, উদ্ভাবনী জাতি এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এই সফরটি সহযোগিতা করবে।
গত ১ তারিখ রাত ১০ টায় বাংলাদেশে পৌঁছেছি। পৌঁছানোর পরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ এর স্বীকৃতি উদযাপন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি পরিদর্শন এবং পরের দিন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য পোস্টটি দিতে দেরি হলো।
এ প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনলাইনে নানা ধরনের গুজব সৃষ্টি করছে জামায়াত-বিএনপির এজেন্টরা। আমার ক্ষেত্রে যেটি ঘটল সেটি তাদের মিথ্যাচারের একটি উজ্জ্বল উদাহরণ। এগুলোকে আমরা কেস স্টাডি হিসেবে দেখছি।’
বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর যুক্তরাষ্ট্র সরকারের নিষেধাজ্ঞার সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা গুজব রটছে। এবার গুজব ছড়িয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের নামে। অনলাইনে অনেকে বলছেন, রাষ্ট্রীয় সফরে থাকার পরও প্রতিমন্ত্রী আমেরিকায় ঢুকতে পারেননি। তবে বিষয়টি সঠিক নয় বলে দাবি করেছেন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তাঁর সফরের বিস্তারিত উল্লেখ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাল্টা পোস্টও দিয়েছেন তিনি।
গতকাল রোববার কবীর আহমেদ নামের একটি ফেসবুক আইডি থেকে প্রতিমন্ত্রী পলকের একটি ছবি এবং বাংলাদেশ সরকারের জিও (গভর্মেন্ট অর্ডার) সংযুক্ত করে একটি পোস্ট করা হয়। আইডির ব্যক্তি নিজেকে আয়ারল্যান্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দাবি করেছেন।
পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আরও একটি সুখবর। বিনা ভোটের মাফিয়া অবৈধ সরকারের পাতিমন্ত্রী পলককে ঢুকতে দেয়নি আমেরিকা। তার নির্ধারিত কর্মসূচি ছিল ওয়াশিংটন ও নিউইয়র্কে! কিন্তু তাও তাকে ঢুকতে দেয়নি। আরও অনেক সুখবর আসছে।’
পোস্টটিতে সোমবার রাত সাড়ে ৭টা পর্যন্ত প্রায় ২৭০ জন প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। অনেকে শেয়ারও করেছেন। এই পোস্টের প্রতিক্রিয়ায় প্রতিমন্ত্রী পলক নিজের ফেসবুক প্রোফাইল ও পেজে একটি বিশদ লেখা পোস্ট করেছেন।
প্রতিমন্ত্রীর পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো:
গত ২৫ ডিসেম্বর টরন্টো থেকে (Toronto Pearson International Airport Flight No AC 7510) বোস্টনে গিয়ে প্রথমবারের মতো বোস্টন শহরটা ভিজিট করলাম। বোস্টনকে বলা হয় পৃথিবীর অন্যতম সেরা শিক্ষানগরী।
প্রায় ৭০টিরও বেশি বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লক্ষ লক্ষ ছাত্রছাত্রী যারা বিশ্বের আধুনিক জ্ঞান চর্চা করছে গবেষণা করছে উদ্ভাবন করছে।
আমি আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ডিরেক্টর অফ হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি সাউথ এশিয়া ইন্সটিটিউট Professor Tarun Khanna, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর অফ হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি সাউথ এশিয়া ইন্সটিটিউট Hitesh Hathi এবং মিনাকে যে ক্রিসমাসের ছুটি এবং প্রচণ্ড ঠাণ্ডা থাকা সত্ত্বেও (-৪°) হার্ভার্ডে প্রায় দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে আমাদের বাংলাদেশের জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি গড়ার জন্য কিভাবে আমরা কাজ করতে পারি নলেজ পার্টনার হিসেবে সে বিষয়ে আলোচনা করার জন্য এবং আমাকে হার্ভার্ডে দুপুরে আপ্যায়ন করার জন্য।
এইবারই প্রথম আমি বোস্টন থেকে (Delta 5798) ফ্লাইটে ওয়াশিংটন ভ্রমণ করলাম। যার অভিজ্ঞতাও অত্যন্ত ভালো ছিল।
২৫ তারিখের টরন্টো থেকে রওনা হয়ে ২৬,২৭ বোস্টন বিশ্বের অন্যতম শিক্ষানগরী ভিজিট শেষে ২৮ ডিসেম্বর ওয়াশিংটনে পৌঁছাই।
ওয়াশিংটন এর আগেও আমি দুইবার গিয়েছি এবং ওয়াশিংটনের হিস্ট্রি মিউজিয়াম, সায়েন্স মিউজিয়াম, হোয়াইট হাউস সহ অনেক কিছুই পরিদর্শন করেছি।
এবারের বিশেষত্ব হচ্ছে যে বাংলাদেশের তিনজন ওয়ার্ল্ড ব্যাংকে নিযুক্ত কর্মকর্তা তাদের সাথে বৈঠক এবং আমার পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আমার দীর্ঘদিনের সখ ছিল তাদেরকে হোয়াইট হাউজ, লিংকন মেমোরিয়াল এবং ওয়াশিংটনের বিভিন্ন মেমোরিয়াল দেখানোর।আর্ট অ্যান্ড টেকনোলজি মিউজিয়াম ছিলো মূল আকর্ষণ।এর সাথে সায়েন্স মিউজিয়াম ওয়াশিংটন হিস্ট্রি মিউজিয়াম দেখে আমার সন্তান অপূর্ব অর্জন এবং অনির্বাণ ভীষণ খুশি।
আমি আরও ধন্যবাদ জানাই ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জনাব শহীদুল ইসলামকে। এই তীব্র শীতের মধ্যে এবং ছুটির মধ্যেও বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক আয়োজন করার জন্য।
ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশের সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব এবং বর্তমানে বিশ্ব ব্যাংকে নিযুক্ত আমাদের স্থায়ী প্রতিনিধি শফিউল আলম এবং বিশ্বব্যাংককে বাংলাদেশের আরও দুইজন নিযুক্ত কর্মকর্তাকে তাদের বৈঠক এবং রাতের আপ্যায়নের জন্য।
গত ২৫-২৮ বোস্টন ও ওয়াশিংটন সফর শেষে ঢাকায় ফিরেছি। আশা করছি হার্ভাড এবং ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সাথে আমরা একসাথে কাজ করবো। ২০৪১ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি, উদ্ভাবনী জাতি এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এই সফরটি সহযোগিতা করবে।
গত ১ তারিখ রাত ১০ টায় বাংলাদেশে পৌঁছেছি। পৌঁছানোর পরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ এর স্বীকৃতি উদযাপন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি পরিদর্শন এবং পরের দিন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য পোস্টটি দিতে দেরি হলো।
এ প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনলাইনে নানা ধরনের গুজব সৃষ্টি করছে জামায়াত-বিএনপির এজেন্টরা। আমার ক্ষেত্রে যেটি ঘটল সেটি তাদের মিথ্যাচারের একটি উজ্জ্বল উদাহরণ। এগুলোকে আমরা কেস স্টাডি হিসেবে দেখছি।’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, যেসব রাজনৈতিক দল নিজেদের হর্তাকর্তা ভাবছে, সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছে, তাদের আওয়ামী লীগের পতন থেকে শিক্ষা নেওয়া প্রয়োজন। কারণ দেশের ছাত্র-জনতা আগামীতে আর কোনো ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি হতে দেবে না।নারায়ণগঞ্জ, গণঅধিকার পরিষদ, আওয়ামী লীগ, জেলার খবর
৭ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় বিমানের লন্ডন-সিলেট-ঢাকার রুট পরিবর্তন করে লন্ডন-ঢাকা-সিলেট করার প্রস্তাব দেয় অন্তর্বর্তী সরকার ও বিমান কর্তৃপক্ষ। তবে প্রস্তাবটি খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছালে ওই বিমানের অন্য সহযাত্রীদের ভোগান্তি এবং কষ্টের কথা বিবেচনা করে
৭ ঘণ্টা আগেস্বামী তারেক রহমানের সঙ্গে ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ছেড়েছিলেন ডা. জোবাইদা রহমান। এরপর কেটে গেছে দীর্ঘ ১৭ বছর। একমাত্র কন্যা জায়মা রহমানকে নিয়ে লন্ডনে বসবাস করছিলেন তিনি। অবশেষে বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান।
৮ ঘণ্টা আগেসমাবেশে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৯ মাস পরেও আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে আমাদের রাজপথে নেমে আসতে হচ্ছে, রাজপথে কথা বলতে হচ্ছে, এটা আমাদের সামষ্টিক ব্যর্থতা বলেই মনে করি।’
৯ ঘণ্টা আগে