নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি শঙ্কার কথা জানান।
ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমাকে মব সৃষ্টিকারীরা হত্যার হুমকি দিচ্ছে। আমার সেগুনবাগিচার ভাড়া বাসার সামনে ওরা অবস্থান নিয়েছে। আজ আপনাদের মাধ্যমে আমি সারা জাতিকে জানাতে চাই, বাংলাদেশের মানুষ আপনারা জেনে রাখুন, আমার জীবন বড় শঙ্কায় আছে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফজলুর রহমানের গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল রোববার রাত থেকে তাঁর বাসার সামনে অবস্থান নেন একদল লোক। আগের তাঁর নিজ এলাকা কিশোরগঞ্জেও কিছু মানুষ বিক্ষোভ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নতুন সংগঠন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) নেতা-কর্মীরা তাঁর কুশপুত্তলিকায় আগুন দেন।
সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার যে এলাকা—ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রামের মানুষের কাল থেকে বোধ হয় নাওয়া-খাওয়া বন্ধ, যেটা আমার নির্বাচনী এলাকা (কিশোরগঞ্জ-৪), সেখানের মানুষ নিস্তব্ধ হয়ে গেছে। আমি দেশের একজন মানুষ; সংবিধানের মৌলিক অধিকার অনুযায়ী, এ দেশে আমার বেঁচে থাকার অধিকার আছে।’
মব সৃষ্টিকারীদের পরিচয় জানতে চাইলে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমি ওদেরকে চিনি না—শিশু, বাচ্চা তো। ওরা সকাল ৭টা থেকে সেখানে আছে। শুনেছি, তারা একটি ছাত্রসংগঠনের। তবে এটা আমাদের দলের ছাত্রসংগঠন নয়। আপনারা একটু খোঁজ নিয়ে দেখেন—এরা কারা। মব সৃষ্টিকারীর সংখ্যা সাত থেকে নয়জন। ওরা বলছে, ফজলু পাগলাকে গ্রেপ্তার করো, ফজলু পাগলাকে বাঁচতে দেব না, ফজলু পাগলাকে হত্যা করো—এ রকম আরকি।’
সুপ্রিম কোর্টের এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, ‘আমি নাকি ফজলু পাগলা। এই ফজলু পাগলা নামটি প্রথমে আমাকে দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াতে ইসলামী। প্রথমে এই কথাটা বলেছেন মুফতি আমির হামজা নামে একজন লোক।’
দলের কাছ থেকে সহযোগিতার প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘দল তো সাপোর্ট করবেই; করবে না কেন? আমি ও আমার পরিবার যে হত্যার হুমকির মধ্যে পড়েছি, সেটা অবশ্যই আমি আমার দলকে জানাব। জানাব না কেন? আজ সারা জাতিকেও এ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানালাম।’
মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে, দেশ-বিদেশ থেকে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি, যারা ইউটিউবার ও যারা তাদের (স্বাধীনতাবিরোধীর) পক্ষে সাংবাদিকতা করে, তারাই এসব করছে। বেশ কিছুদিন ধরে তারা বলছে, মব জাস্টিস করো, ফজলুর রহমানের ওপর মব প্রযোজ্য। আর ফ্রান্স থেকে দুজন ইউটিউবার বলেছে—তাঁকে (ফজলুর রহমান) হত্যা করো। পরশু রাতে দেখলাম যে, জামায়াতের একজন ইউটিউবার বলছে—ফজলু পাগলাকে জবাই করে হত্যা করতে হবে।’
ছাত্রলীগের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘আমি মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে বলেছি, বলে যাব। আমি যে কথা বলেছি, এতে যদি কারও প্রতি অসম্মান করে থাকি, আঘাত করে থাকি, তাহলে রাজনৈতিকভাবে তারা এটার জবাব দেবে। আমি জবাব দেব। এটা পরস্পরকে হত্যা করার কোনো ব্যাপার না। আমার বাসার সামনে মব করার কোনো ব্যাপার না।’
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের সঙ্গে জামায়াতে ইসলাম ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরে তাঁদের ‘কালো শক্তি’ আখ্যা দেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলমের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা ‘অভ্যুত্থানের নেতা নয়, ৫ আগস্টের অভিনেতা।’
তাঁর বক্তব্য ঘিরে সমালোচনার পর ফজলুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বিএনপি। এ বিষয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা স্বাভাবিক ঘটনা। রাজনৈতিক দল যদি মনে করে, কর্মীর বোধ হয় কিছু ত্রুটিবিচ্যুতি আছে, তাহলে শোকজ করতেই পারে।
৫ আগস্টের অভ্যুত্থানকে তিনি ‘মেনে নিতে পারছেন না’ বলে সাংবাদিকের মন্তব্য শুনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘তারা বলুক, তারা বললে যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে, তাহলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করুক, আমার বিরুদ্ধে মিছিল করুক, জুতা মারুক। কিন্তু আমার বাসার সামনে গিয়ে মব সৃষ্টি করে আমাকে হত্যা করার স্লোগান দেবে, এটা হবে কেন?’
মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন কি না—জানতে চাইলে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘মৃত্যুকে আমি কোনো দিন ভয় করি না। কিন্তু অপমৃত্যু আমার কাছে সবচেয়ে বেশি লজ্জাজনক। তবে আমি কোনো মামলা করব না; জিডি-টিডি কিছুই করব না।’
সেগুনবাগিচায় বাসার সামনে নিরাপত্তা জোরদারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে আমার স্ত্রী যোগাযোগ করার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ এসেছে, তারা দায়িত্ব পালন করেছে। আমি শুনেছি, আর্মিও এসেছে। আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভবনে ল রিপোর্টার্স ফোরামের (এলআরএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমানের স্ত্রী উম্মে কুলসুম রেখা ও আইনজীবী অভিক রহমান উপস্থিত ছিলেন।
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি শঙ্কার কথা জানান।
ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমাকে মব সৃষ্টিকারীরা হত্যার হুমকি দিচ্ছে। আমার সেগুনবাগিচার ভাড়া বাসার সামনে ওরা অবস্থান নিয়েছে। আজ আপনাদের মাধ্যমে আমি সারা জাতিকে জানাতে চাই, বাংলাদেশের মানুষ আপনারা জেনে রাখুন, আমার জীবন বড় শঙ্কায় আছে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফজলুর রহমানের গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল রোববার রাত থেকে তাঁর বাসার সামনে অবস্থান নেন একদল লোক। আগের তাঁর নিজ এলাকা কিশোরগঞ্জেও কিছু মানুষ বিক্ষোভ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নতুন সংগঠন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) নেতা-কর্মীরা তাঁর কুশপুত্তলিকায় আগুন দেন।
সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার যে এলাকা—ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রামের মানুষের কাল থেকে বোধ হয় নাওয়া-খাওয়া বন্ধ, যেটা আমার নির্বাচনী এলাকা (কিশোরগঞ্জ-৪), সেখানের মানুষ নিস্তব্ধ হয়ে গেছে। আমি দেশের একজন মানুষ; সংবিধানের মৌলিক অধিকার অনুযায়ী, এ দেশে আমার বেঁচে থাকার অধিকার আছে।’
মব সৃষ্টিকারীদের পরিচয় জানতে চাইলে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমি ওদেরকে চিনি না—শিশু, বাচ্চা তো। ওরা সকাল ৭টা থেকে সেখানে আছে। শুনেছি, তারা একটি ছাত্রসংগঠনের। তবে এটা আমাদের দলের ছাত্রসংগঠন নয়। আপনারা একটু খোঁজ নিয়ে দেখেন—এরা কারা। মব সৃষ্টিকারীর সংখ্যা সাত থেকে নয়জন। ওরা বলছে, ফজলু পাগলাকে গ্রেপ্তার করো, ফজলু পাগলাকে বাঁচতে দেব না, ফজলু পাগলাকে হত্যা করো—এ রকম আরকি।’
সুপ্রিম কোর্টের এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, ‘আমি নাকি ফজলু পাগলা। এই ফজলু পাগলা নামটি প্রথমে আমাকে দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াতে ইসলামী। প্রথমে এই কথাটা বলেছেন মুফতি আমির হামজা নামে একজন লোক।’
দলের কাছ থেকে সহযোগিতার প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘দল তো সাপোর্ট করবেই; করবে না কেন? আমি ও আমার পরিবার যে হত্যার হুমকির মধ্যে পড়েছি, সেটা অবশ্যই আমি আমার দলকে জানাব। জানাব না কেন? আজ সারা জাতিকেও এ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানালাম।’
মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে, দেশ-বিদেশ থেকে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি, যারা ইউটিউবার ও যারা তাদের (স্বাধীনতাবিরোধীর) পক্ষে সাংবাদিকতা করে, তারাই এসব করছে। বেশ কিছুদিন ধরে তারা বলছে, মব জাস্টিস করো, ফজলুর রহমানের ওপর মব প্রযোজ্য। আর ফ্রান্স থেকে দুজন ইউটিউবার বলেছে—তাঁকে (ফজলুর রহমান) হত্যা করো। পরশু রাতে দেখলাম যে, জামায়াতের একজন ইউটিউবার বলছে—ফজলু পাগলাকে জবাই করে হত্যা করতে হবে।’
ছাত্রলীগের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘আমি মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে বলেছি, বলে যাব। আমি যে কথা বলেছি, এতে যদি কারও প্রতি অসম্মান করে থাকি, আঘাত করে থাকি, তাহলে রাজনৈতিকভাবে তারা এটার জবাব দেবে। আমি জবাব দেব। এটা পরস্পরকে হত্যা করার কোনো ব্যাপার না। আমার বাসার সামনে মব করার কোনো ব্যাপার না।’
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের সঙ্গে জামায়াতে ইসলাম ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরে তাঁদের ‘কালো শক্তি’ আখ্যা দেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলমের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা ‘অভ্যুত্থানের নেতা নয়, ৫ আগস্টের অভিনেতা।’
তাঁর বক্তব্য ঘিরে সমালোচনার পর ফজলুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বিএনপি। এ বিষয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা স্বাভাবিক ঘটনা। রাজনৈতিক দল যদি মনে করে, কর্মীর বোধ হয় কিছু ত্রুটিবিচ্যুতি আছে, তাহলে শোকজ করতেই পারে।
৫ আগস্টের অভ্যুত্থানকে তিনি ‘মেনে নিতে পারছেন না’ বলে সাংবাদিকের মন্তব্য শুনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘তারা বলুক, তারা বললে যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে, তাহলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করুক, আমার বিরুদ্ধে মিছিল করুক, জুতা মারুক। কিন্তু আমার বাসার সামনে গিয়ে মব সৃষ্টি করে আমাকে হত্যা করার স্লোগান দেবে, এটা হবে কেন?’
মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন কি না—জানতে চাইলে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘মৃত্যুকে আমি কোনো দিন ভয় করি না। কিন্তু অপমৃত্যু আমার কাছে সবচেয়ে বেশি লজ্জাজনক। তবে আমি কোনো মামলা করব না; জিডি-টিডি কিছুই করব না।’
সেগুনবাগিচায় বাসার সামনে নিরাপত্তা জোরদারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে আমার স্ত্রী যোগাযোগ করার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ এসেছে, তারা দায়িত্ব পালন করেছে। আমি শুনেছি, আর্মিও এসেছে। আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভবনে ল রিপোর্টার্স ফোরামের (এলআরএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমানের স্ত্রী উম্মে কুলসুম রেখা ও আইনজীবী অভিক রহমান উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি শঙ্কার কথা জানান।
ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমাকে মব সৃষ্টিকারীরা হত্যার হুমকি দিচ্ছে। আমার সেগুনবাগিচার ভাড়া বাসার সামনে ওরা অবস্থান নিয়েছে। আজ আপনাদের মাধ্যমে আমি সারা জাতিকে জানাতে চাই, বাংলাদেশের মানুষ আপনারা জেনে রাখুন, আমার জীবন বড় শঙ্কায় আছে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফজলুর রহমানের গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল রোববার রাত থেকে তাঁর বাসার সামনে অবস্থান নেন একদল লোক। আগের তাঁর নিজ এলাকা কিশোরগঞ্জেও কিছু মানুষ বিক্ষোভ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নতুন সংগঠন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) নেতা-কর্মীরা তাঁর কুশপুত্তলিকায় আগুন দেন।
সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার যে এলাকা—ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রামের মানুষের কাল থেকে বোধ হয় নাওয়া-খাওয়া বন্ধ, যেটা আমার নির্বাচনী এলাকা (কিশোরগঞ্জ-৪), সেখানের মানুষ নিস্তব্ধ হয়ে গেছে। আমি দেশের একজন মানুষ; সংবিধানের মৌলিক অধিকার অনুযায়ী, এ দেশে আমার বেঁচে থাকার অধিকার আছে।’
মব সৃষ্টিকারীদের পরিচয় জানতে চাইলে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমি ওদেরকে চিনি না—শিশু, বাচ্চা তো। ওরা সকাল ৭টা থেকে সেখানে আছে। শুনেছি, তারা একটি ছাত্রসংগঠনের। তবে এটা আমাদের দলের ছাত্রসংগঠন নয়। আপনারা একটু খোঁজ নিয়ে দেখেন—এরা কারা। মব সৃষ্টিকারীর সংখ্যা সাত থেকে নয়জন। ওরা বলছে, ফজলু পাগলাকে গ্রেপ্তার করো, ফজলু পাগলাকে বাঁচতে দেব না, ফজলু পাগলাকে হত্যা করো—এ রকম আরকি।’
সুপ্রিম কোর্টের এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, ‘আমি নাকি ফজলু পাগলা। এই ফজলু পাগলা নামটি প্রথমে আমাকে দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াতে ইসলামী। প্রথমে এই কথাটা বলেছেন মুফতি আমির হামজা নামে একজন লোক।’
দলের কাছ থেকে সহযোগিতার প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘দল তো সাপোর্ট করবেই; করবে না কেন? আমি ও আমার পরিবার যে হত্যার হুমকির মধ্যে পড়েছি, সেটা অবশ্যই আমি আমার দলকে জানাব। জানাব না কেন? আজ সারা জাতিকেও এ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানালাম।’
মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে, দেশ-বিদেশ থেকে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি, যারা ইউটিউবার ও যারা তাদের (স্বাধীনতাবিরোধীর) পক্ষে সাংবাদিকতা করে, তারাই এসব করছে। বেশ কিছুদিন ধরে তারা বলছে, মব জাস্টিস করো, ফজলুর রহমানের ওপর মব প্রযোজ্য। আর ফ্রান্স থেকে দুজন ইউটিউবার বলেছে—তাঁকে (ফজলুর রহমান) হত্যা করো। পরশু রাতে দেখলাম যে, জামায়াতের একজন ইউটিউবার বলছে—ফজলু পাগলাকে জবাই করে হত্যা করতে হবে।’
ছাত্রলীগের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘আমি মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে বলেছি, বলে যাব। আমি যে কথা বলেছি, এতে যদি কারও প্রতি অসম্মান করে থাকি, আঘাত করে থাকি, তাহলে রাজনৈতিকভাবে তারা এটার জবাব দেবে। আমি জবাব দেব। এটা পরস্পরকে হত্যা করার কোনো ব্যাপার না। আমার বাসার সামনে মব করার কোনো ব্যাপার না।’
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের সঙ্গে জামায়াতে ইসলাম ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরে তাঁদের ‘কালো শক্তি’ আখ্যা দেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলমের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা ‘অভ্যুত্থানের নেতা নয়, ৫ আগস্টের অভিনেতা।’
তাঁর বক্তব্য ঘিরে সমালোচনার পর ফজলুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বিএনপি। এ বিষয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা স্বাভাবিক ঘটনা। রাজনৈতিক দল যদি মনে করে, কর্মীর বোধ হয় কিছু ত্রুটিবিচ্যুতি আছে, তাহলে শোকজ করতেই পারে।
৫ আগস্টের অভ্যুত্থানকে তিনি ‘মেনে নিতে পারছেন না’ বলে সাংবাদিকের মন্তব্য শুনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘তারা বলুক, তারা বললে যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে, তাহলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করুক, আমার বিরুদ্ধে মিছিল করুক, জুতা মারুক। কিন্তু আমার বাসার সামনে গিয়ে মব সৃষ্টি করে আমাকে হত্যা করার স্লোগান দেবে, এটা হবে কেন?’
মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন কি না—জানতে চাইলে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘মৃত্যুকে আমি কোনো দিন ভয় করি না। কিন্তু অপমৃত্যু আমার কাছে সবচেয়ে বেশি লজ্জাজনক। তবে আমি কোনো মামলা করব না; জিডি-টিডি কিছুই করব না।’
সেগুনবাগিচায় বাসার সামনে নিরাপত্তা জোরদারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে আমার স্ত্রী যোগাযোগ করার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ এসেছে, তারা দায়িত্ব পালন করেছে। আমি শুনেছি, আর্মিও এসেছে। আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভবনে ল রিপোর্টার্স ফোরামের (এলআরএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমানের স্ত্রী উম্মে কুলসুম রেখা ও আইনজীবী অভিক রহমান উপস্থিত ছিলেন।
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি শঙ্কার কথা জানান।
ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমাকে মব সৃষ্টিকারীরা হত্যার হুমকি দিচ্ছে। আমার সেগুনবাগিচার ভাড়া বাসার সামনে ওরা অবস্থান নিয়েছে। আজ আপনাদের মাধ্যমে আমি সারা জাতিকে জানাতে চাই, বাংলাদেশের মানুষ আপনারা জেনে রাখুন, আমার জীবন বড় শঙ্কায় আছে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ফজলুর রহমানের গ্রেপ্তারের দাবিতে গতকাল রোববার রাত থেকে তাঁর বাসার সামনে অবস্থান নেন একদল লোক। আগের তাঁর নিজ এলাকা কিশোরগঞ্জেও কিছু মানুষ বিক্ষোভ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নতুন সংগঠন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) নেতা-কর্মীরা তাঁর কুশপুত্তলিকায় আগুন দেন।
সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার যে এলাকা—ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রামের মানুষের কাল থেকে বোধ হয় নাওয়া-খাওয়া বন্ধ, যেটা আমার নির্বাচনী এলাকা (কিশোরগঞ্জ-৪), সেখানের মানুষ নিস্তব্ধ হয়ে গেছে। আমি দেশের একজন মানুষ; সংবিধানের মৌলিক অধিকার অনুযায়ী, এ দেশে আমার বেঁচে থাকার অধিকার আছে।’
মব সৃষ্টিকারীদের পরিচয় জানতে চাইলে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমি ওদেরকে চিনি না—শিশু, বাচ্চা তো। ওরা সকাল ৭টা থেকে সেখানে আছে। শুনেছি, তারা একটি ছাত্রসংগঠনের। তবে এটা আমাদের দলের ছাত্রসংগঠন নয়। আপনারা একটু খোঁজ নিয়ে দেখেন—এরা কারা। মব সৃষ্টিকারীর সংখ্যা সাত থেকে নয়জন। ওরা বলছে, ফজলু পাগলাকে গ্রেপ্তার করো, ফজলু পাগলাকে বাঁচতে দেব না, ফজলু পাগলাকে হত্যা করো—এ রকম আরকি।’
সুপ্রিম কোর্টের এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, ‘আমি নাকি ফজলু পাগলা। এই ফজলু পাগলা নামটি প্রথমে আমাকে দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াতে ইসলামী। প্রথমে এই কথাটা বলেছেন মুফতি আমির হামজা নামে একজন লোক।’
দলের কাছ থেকে সহযোগিতার প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘দল তো সাপোর্ট করবেই; করবে না কেন? আমি ও আমার পরিবার যে হত্যার হুমকির মধ্যে পড়েছি, সেটা অবশ্যই আমি আমার দলকে জানাব। জানাব না কেন? আজ সারা জাতিকেও এ সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানালাম।’
মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে, দেশ-বিদেশ থেকে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি, যারা ইউটিউবার ও যারা তাদের (স্বাধীনতাবিরোধীর) পক্ষে সাংবাদিকতা করে, তারাই এসব করছে। বেশ কিছুদিন ধরে তারা বলছে, মব জাস্টিস করো, ফজলুর রহমানের ওপর মব প্রযোজ্য। আর ফ্রান্স থেকে দুজন ইউটিউবার বলেছে—তাঁকে (ফজলুর রহমান) হত্যা করো। পরশু রাতে দেখলাম যে, জামায়াতের একজন ইউটিউবার বলছে—ফজলু পাগলাকে জবাই করে হত্যা করতে হবে।’
ছাত্রলীগের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘আমি মুক্তিযুদ্ধবিরোধী জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে বলেছি, বলে যাব। আমি যে কথা বলেছি, এতে যদি কারও প্রতি অসম্মান করে থাকি, আঘাত করে থাকি, তাহলে রাজনৈতিকভাবে তারা এটার জবাব দেবে। আমি জবাব দেব। এটা পরস্পরকে হত্যা করার কোনো ব্যাপার না। আমার বাসার সামনে মব করার কোনো ব্যাপার না।’
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টক শোতে ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের সঙ্গে জামায়াতে ইসলাম ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরে তাঁদের ‘কালো শক্তি’ আখ্যা দেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলমের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, তারা ‘অভ্যুত্থানের নেতা নয়, ৫ আগস্টের অভিনেতা।’
তাঁর বক্তব্য ঘিরে সমালোচনার পর ফজলুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বিএনপি। এ বিষয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা স্বাভাবিক ঘটনা। রাজনৈতিক দল যদি মনে করে, কর্মীর বোধ হয় কিছু ত্রুটিবিচ্যুতি আছে, তাহলে শোকজ করতেই পারে।
৫ আগস্টের অভ্যুত্থানকে তিনি ‘মেনে নিতে পারছেন না’ বলে সাংবাদিকের মন্তব্য শুনে ফজলুর রহমান বলেন, ‘তারা বলুক, তারা বললে যদি আমার অপরাধ হয়ে থাকে, তাহলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করুক, আমার বিরুদ্ধে মিছিল করুক, জুতা মারুক। কিন্তু আমার বাসার সামনে গিয়ে মব সৃষ্টি করে আমাকে হত্যা করার স্লোগান দেবে, এটা হবে কেন?’
মব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন কি না—জানতে চাইলে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘মৃত্যুকে আমি কোনো দিন ভয় করি না। কিন্তু অপমৃত্যু আমার কাছে সবচেয়ে বেশি লজ্জাজনক। তবে আমি কোনো মামলা করব না; জিডি-টিডি কিছুই করব না।’
সেগুনবাগিচায় বাসার সামনে নিরাপত্তা জোরদারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে ফজলুর রহমান বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে আমার স্ত্রী যোগাযোগ করার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ এসেছে, তারা দায়িত্ব পালন করেছে। আমি শুনেছি, আর্মিও এসেছে। আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই।’
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ভবনে ল রিপোর্টার্স ফোরামের (এলআরএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফজলুর রহমানের স্ত্রী উম্মে কুলসুম রেখা ও আইনজীবী অভিক রহমান উপস্থিত ছিলেন।
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্বিকার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা চরম নিন্দনীয় এবং অবিলম্বে কার্যকর...
৮ ঘণ্টা আগেবিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
১১ ঘণ্টা আগেবৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্বিকার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা চরম নিন্দনীয় এবং অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।
বিবৃতিতে নেতারা আরও বলেন, ‘চলতি বছর ২৫১ জন মানুষ ডেঙ্গুতে মৃত্যুবরণ করলেও সরকারের টনক নড়ছে না। কেবল সরকারি হিসাবেই ৬১ হাজারজনের বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে আরও অনেক বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে, যাদের সবাই হাসপাতাল পর্যন্ত আসতে পারেনি। এমনকি সরকারি হাসপাতালেও ডেঙ্গু চিকিৎসার খরচ সাধারণ মানুষের সামর্থ্যের বাইরে। মানুষকে মৃত্যুর সম্ভাবনার মুখে রেখে সরকারের নির্বিকার আচরণ দেখে আমরা বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ।’
নেতারা বলেন, ‘সারা বছর যেখানে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের পরিকল্পিত ভূমিকা থাকার কথা, সেখানে তারা এ বিষয়ে কোনো কাজই করেনি। ডেঙ্গুর প্রকোপে এত মানুষের মৃত্যুর পরেও সরকারের পক্ষ থেকে দায়িত্বশীল কোনো ভূমিকা আমরা দেখছি না। আমরা সরকারের এই ভূমিকার নিন্দা জানাই।’
নেতারা অবিলম্বে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে দ্রুত কার্যকর ভূমিকা ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। একই সঙ্গে সরকারি হাসপাতালগুলোতে জরুরি ভিত্তিতে ডেঙ্গু চিকিৎসার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তাঁরা।
দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্বিকার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা চরম নিন্দনীয় এবং অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।
বিবৃতিতে নেতারা আরও বলেন, ‘চলতি বছর ২৫১ জন মানুষ ডেঙ্গুতে মৃত্যুবরণ করলেও সরকারের টনক নড়ছে না। কেবল সরকারি হিসাবেই ৬১ হাজারজনের বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে আরও অনেক বেশি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে, যাদের সবাই হাসপাতাল পর্যন্ত আসতে পারেনি। এমনকি সরকারি হাসপাতালেও ডেঙ্গু চিকিৎসার খরচ সাধারণ মানুষের সামর্থ্যের বাইরে। মানুষকে মৃত্যুর সম্ভাবনার মুখে রেখে সরকারের নির্বিকার আচরণ দেখে আমরা বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ।’
নেতারা বলেন, ‘সারা বছর যেখানে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের পরিকল্পিত ভূমিকা থাকার কথা, সেখানে তারা এ বিষয়ে কোনো কাজই করেনি। ডেঙ্গুর প্রকোপে এত মানুষের মৃত্যুর পরেও সরকারের পক্ষ থেকে দায়িত্বশীল কোনো ভূমিকা আমরা দেখছি না। আমরা সরকারের এই ভূমিকার নিন্দা জানাই।’
নেতারা অবিলম্বে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে দ্রুত কার্যকর ভূমিকা ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। একই সঙ্গে সরকারি হাসপাতালগুলোতে জরুরি ভিত্তিতে ডেঙ্গু চিকিৎসার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তাঁরা।
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে...
২৫ আগস্ট ২০২৫বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
১১ ঘণ্টা আগেবৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল। তার সুফল দেশ এখনো পাচ্ছে। তবে ওই সব উদ্যোগকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়নি। ফলে পূর্ণ সুফল মেলেনি। দেশের সমস্যা সমাধানে প্রধান উদ্যোগের একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা। আমাদের সময়ে (বিএনপির আমলে) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বিলুপ্ত করা হয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় গেলে পুনরায় তা বিলুপ্ত করা হবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল আমারিতে অনুষ্ঠিত বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অপরিহার্য’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। পিআরআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান সাদিক আহমেদ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ও চেয়ারম্যান জাইদি সাত্তার সমাপনী বক্তব্য দেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কখনো বাংলাদেশ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থায় রাজনৈতিক নিয়োগ দিইনি। বাংলাদেশের ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন নয়, সংস্থাটিকে স্বাধীনতা দিতে হবে।’
আমীর খসরু বলেন, অর্থনীতির সবকিছু অটোমেশন করে ফেলতে হবে। তাহলে দুর্নীতি কমে আসবে। ক্যাশলেস লেনদেনই হলো এখন ভবিষ্যৎ। সামনে সেদিকে যেতে হবে।
টাকা ছাপানোর সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ‘বিমান কেনার জন্য সরকার টাকা দেবে, এটা হতে পারে না। বিমান বন্ড ছেড়ে টাকা তুলতে পারে। সরকারের টাকা খরচ হওয়া উচিত সমাজের উন্নয়নে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাতে সরকার খরচ করতে পারে।’
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল। তার সুফল দেশ এখনো পাচ্ছে। তবে ওই সব উদ্যোগকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়নি। ফলে পূর্ণ সুফল মেলেনি। দেশের সমস্যা সমাধানে প্রধান উদ্যোগের একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা। আমাদের সময়ে (বিএনপির আমলে) ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ বিলুপ্ত করা হয়েছিল। আমরা ক্ষমতায় গেলে পুনরায় তা বিলুপ্ত করা হবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে হোটেল আমারিতে অনুষ্ঠিত বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) আয়োজিত ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অপরিহার্য’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। পিআরআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান সাদিক আহমেদ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ও চেয়ারম্যান জাইদি সাত্তার সমাপনী বক্তব্য দেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কখনো বাংলাদেশ ব্যাংক ও শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থায় রাজনৈতিক নিয়োগ দিইনি। বাংলাদেশের ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন নয়, সংস্থাটিকে স্বাধীনতা দিতে হবে।’
আমীর খসরু বলেন, অর্থনীতির সবকিছু অটোমেশন করে ফেলতে হবে। তাহলে দুর্নীতি কমে আসবে। ক্যাশলেস লেনদেনই হলো এখন ভবিষ্যৎ। সামনে সেদিকে যেতে হবে।
টাকা ছাপানোর সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ‘বিমান কেনার জন্য সরকার টাকা দেবে, এটা হতে পারে না। বিমান বন্ড ছেড়ে টাকা তুলতে পারে। সরকারের টাকা খরচ হওয়া উচিত সমাজের উন্নয়নে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য খাতে সরকার খরচ করতে পারে।’
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে...
২৫ আগস্ট ২০২৫দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্বিকার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা চরম নিন্দনীয় এবং অবিলম্বে কার্যকর...
৮ ঘণ্টা আগেবৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কাছে এসেছিলাম আমাদের কতগুলো রাজনৈতিক কনসার্ন নিয়ে কথা বলার জন্য। বিশেষ করে, আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সেই নির্বাচনকে অর্থবহ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে এই মুহূর্তে যেটা প্রয়োজন, অন্তর্বর্তী সরকারকে এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে নিতে হবে। অর্থাৎ একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকায় তাদের যেতে হবে। এ জন্য প্রথমেই যেটা প্রয়োজন হবে, প্রশাসনকে পুরোপুরিভাবে নিরপেক্ষ একটা ধারণা জনগণের মধ্যে তৈরি করতে হবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের উদ্দেশ্যে আজ সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় যায় বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। দলের নেতৃত্বে ছিলেন মির্জা ফখরুল। সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে সেখান থেকে তাঁরা বেরিয়ে আসেন।
বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট করে কোনো উপদেষ্টার কথা বলা হয়েছে কি না—জানতে চাইলে কিছু বলেননি ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিশেষ করে, সচিবালয়ে এখনো যাঁরা আছেন, যাঁরা চিহ্নিত ফ্যাসিস্ট, তাঁদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ কর্মকর্তা দেওয়ার জন্য আমরা বলেছি। আমরা বলেছি, প্রশাসনেও, জেলা প্রশাসনে বিশেষ করে, সেখানেও একইভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
পুলিশে নিয়োগের বিষয়েও প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে বলে জানান ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা কিছু কথা বলে এসেছি, যেগুলো আমরা মনে করেছি, তারা এখনো পুরোনো সরকারের স্বার্থ পূরণ করছে। তাদের অপসারণের কথা আমরা বলে এসেছি। আমরা সেই সঙ্গে পুলিশে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিশেষ করে যে সমস্ত নতুন করে আবার নিয়োগ দেওয়া হবে অথবা পদোন্নতি দেওয়া হবে, সে ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা আমরা বলেছি।’
বিচার বিভাগে নিরপেক্ষ বিচারক নিয়োগের কথা বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বলেও জানান মির্জা ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বলে এসেছি, বিচার বিভাগে বিশেষ করে উচ্চ আদালতে এখনো যে সমস্ত ফ্যাসিস্টের দোসর আছে, তাদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ বিচারকদের নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদিও এটা বিচার বিভাগের বিষয়, এরপরেও প্রধান উপদেষ্টা যেহেতু সবকিছুর দায়িত্বে আছেন, তাঁর কাছে আমাদের কথাটা জানিয়ে এসেছি।’
যমুনায় প্রবেশের আগে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছিলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী উনি আজকে সময় দিয়েছেন। আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন, প্রশাসনের কিছু বিষয়সহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলব।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কাছে এসেছিলাম আমাদের কতগুলো রাজনৈতিক কনসার্ন নিয়ে কথা বলার জন্য। বিশেষ করে, আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সেই নির্বাচনকে অর্থবহ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে এই মুহূর্তে যেটা প্রয়োজন, অন্তর্বর্তী সরকারকে এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আদলে নিতে হবে। অর্থাৎ একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ভূমিকায় তাদের যেতে হবে। এ জন্য প্রথমেই যেটা প্রয়োজন হবে, প্রশাসনকে পুরোপুরিভাবে নিরপেক্ষ একটা ধারণা জনগণের মধ্যে তৈরি করতে হবে।’
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের উদ্দেশ্যে আজ সন্ধ্যা ৬টার দিকে যমুনায় যায় বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। দলের নেতৃত্বে ছিলেন মির্জা ফখরুল। সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সালাহউদ্দিন আহমদ। সন্ধ্যা ৭টা ১০ মিনিটে সেখান থেকে তাঁরা বেরিয়ে আসেন।
বৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট করে কোনো উপদেষ্টার কথা বলা হয়েছে কি না—জানতে চাইলে কিছু বলেননি ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বিশেষ করে, সচিবালয়ে এখনো যাঁরা আছেন, যাঁরা চিহ্নিত ফ্যাসিস্ট, তাঁদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ কর্মকর্তা দেওয়ার জন্য আমরা বলেছি। আমরা বলেছি, প্রশাসনেও, জেলা প্রশাসনে বিশেষ করে, সেখানেও একইভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
পুলিশে নিয়োগের বিষয়েও প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে বলে জানান ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা কিছু কথা বলে এসেছি, যেগুলো আমরা মনে করেছি, তারা এখনো পুরোনো সরকারের স্বার্থ পূরণ করছে। তাদের অপসারণের কথা আমরা বলে এসেছি। আমরা সেই সঙ্গে পুলিশে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিশেষ করে যে সমস্ত নতুন করে আবার নিয়োগ দেওয়া হবে অথবা পদোন্নতি দেওয়া হবে, সে ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা আমরা বলেছি।’
বিচার বিভাগে নিরপেক্ষ বিচারক নিয়োগের কথা বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বলেও জানান মির্জা ফখরুল।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা বলে এসেছি, বিচার বিভাগে বিশেষ করে উচ্চ আদালতে এখনো যে সমস্ত ফ্যাসিস্টের দোসর আছে, তাদের সরিয়ে সেখানে নিরপেক্ষ বিচারকদের নেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদিও এটা বিচার বিভাগের বিষয়, এরপরেও প্রধান উপদেষ্টা যেহেতু সবকিছুর দায়িত্বে আছেন, তাঁর কাছে আমাদের কথাটা জানিয়ে এসেছি।’
যমুনায় প্রবেশের আগে সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছিলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুযায়ী উনি আজকে সময় দিয়েছেন। আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছি। ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচন, প্রশাসনের কিছু বিষয়সহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলব।’
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে...
২৫ আগস্ট ২০২৫দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্বিকার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা চরম নিন্দনীয় এবং অবিলম্বে কার্যকর...
৮ ঘণ্টা আগেবিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
১১ ঘণ্টা আগেবিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য ক
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবে, এটা আমাদের অঙ্গীকার। আসুন, আমরা এক সঙ্গে দেশটাকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে কাজ করি।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নেতা-কর্মীদের এক অনুষ্ঠানে তিনি এই আশ্বাসের কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বিজন কান্তি সরকার, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী দলের সভাপতি মৃগেন হাগিদক, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তা সান্তানু স্নিতা নকরেক, স্বপ্ন আজিম প্রমুখ তাঁদের বিভিন্ন সমস্যাগুলো তুলে ধরেন।
বিএনপি মহাসচিব তাঁদের সমস্যাসমূহ অবহিত হয়ে বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তাদের সহজ ও স্বল্প শর্তে আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ সহযোগিতার ব্যবস্থা করবে।
বিএনপি সব সময় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, বিএনপি আপনাদের সঙ্গে অর্থাৎ ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে এবং আপনাদের পাশে থাকবে, তাদের স্বার্থ নিয়ে কথা বলবে। তাদের সমাজে ও রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবে, এটা আমাদের অঙ্গীকার। আসুন, আমরা এক সঙ্গে দেশটাকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে কাজ করি।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নেতা-কর্মীদের এক অনুষ্ঠানে তিনি এই আশ্বাসের কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বিজন কান্তি সরকার, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী দলের সভাপতি মৃগেন হাগিদক, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তা সান্তানু স্নিতা নকরেক, স্বপ্ন আজিম প্রমুখ তাঁদের বিভিন্ন সমস্যাগুলো তুলে ধরেন।
বিএনপি মহাসচিব তাঁদের সমস্যাসমূহ অবহিত হয়ে বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী উদ্যোক্তাদের সহজ ও স্বল্প শর্তে আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ সহযোগিতার ব্যবস্থা করবে।
মব সৃষ্টিকারীরা প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ করে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় তাঁর বাসার সামনে ‘মব’ সৃষ্টির ঘটনার পর আজ সোমবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে...
২৫ আগস্ট ২০২৫দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের নির্বিকার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতা চরম নিন্দনীয় এবং অবিলম্বে কার্যকর...
৮ ঘণ্টা আগেবিএনপি ক্ষমতায় গেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ’ পুনরায় বিলুপ্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘২০০৩ সালে বিএনপি ক্ষমতায় থাকার সময় অর্থনৈতিক সংস্কার করেছিল।
১১ ঘণ্টা আগেবৈঠক শেষে বেরিয়ে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারকে সম্পূর্ণভাবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য আমরা বলেছি। সরকারের মধ্যে যদি কোনো দলীয় লোক থেকে থাকেন, তাঁদের অপসারণের জন্য আমরা দাবি জানিয়ে এসেছি।’
১২ ঘণ্টা আগে