অনলাইন ডেস্ক
উপদেষ্টাদের কাজে অদৃশ্য শক্তি হস্তক্ষেপ করছে বলে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের। তিনি বলেছেন, ‘যারা উপদেষ্টা আছেন তাদের সম্বন্ধে আমি জানি, তারা অত্যন্ত যোগ্যতাসম্পন্ন মানুষ। আমি বিশ্বাস করি তারা দেশের স্বার্থেই কাজ করছেন। মনে হচ্ছে একটি অদৃশ্য শক্তি আছে, যারা উপদেষ্টাদের কাজে হস্তক্ষেপ করছে।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানীর কার্যালয় মিলনায়তনে জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টি আয়োজিত আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমন সন্দেহ প্রকাশ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘দেশের অর্ধেক মানুষের বিরুদ্ধে অর্ধেক মানুষকে মুখোমুখি দাঁড় করানো হয়েছে। এ ক্ষেত্রে পুলিশ ও বিচার বিভাগ যেন বাধ্য হয়ে তাদের সহায়তা করছে।’
গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ‘সারা দেশকে দু’ভাগে বিভক্ত করা হচ্ছে। একটি অংশকে বলা হচ্ছে দেশপ্রেমিক, আরেকটি অংশকে বলা হচ্ছে দেশদ্রোহী। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যারা নির্যাতিত হয়েছে বা ঝুঁকিতে ছিল, তাদেরকে দেশপ্রেমিক মনে করা হচ্ছে। যারা নির্যাতিত হয়নি তারা দেশপ্রেমিক নয়? যারা পুরস্কৃত হয়েছে তারা দেশদ্রোহী? এই সব দেশপ্রেমিকদের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে মিথ্যা মামলা করা, গালাগাল করা, বাড়িঘরে আক্রমণ করা এবং লুটতরাজ করা।’
সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘শহীদদের হত্যা মামলা নিয়ে দুর্নীতি হচ্ছে, ব্যক্তিগত শত্রুতা উদ্ধারে ও সামাজিক ও রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য প্রতিশোধ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। যে উদ্দেশ্যে শহীদগণ আত্মত্যাগ করেছেন, সে উদ্দেশ্য সফল হলেই শহীদের প্রতি যথাযথ সম্মান জানানো হয়। আমরা জাতীয় ঐক্যের কথা বলছিলাম, জাতীয় ঐক্যে বিঘ্ন ঘটানো হচ্ছে।’
জাতিকে বিভাজিত করে বড় কোনো কাজ করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনের উদ্দেশ্য ছিল অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে। যারা ব্যক্তি, দলীয় বা গোষ্ঠীগত স্বার্থ বিবেচনা করবে না। বর্তমান সরকার এই প্রায়োরোটি মেনে নিয়েছিল। বড় ধরনের সংস্কারের জন্য প্রয়োজন হয় জাতীয় ঐক্যের।’
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘মামলা করবেন করেন। সঠিক অপরাধীকে গ্রেপ্তার করবেন করেন। কিন্তু শাস্তির দেওয়ার নামে প্রতিহিংসা বা জাতির মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি কাম্য হতে পারে না। যাদের প্রতি ঘৃণা দেখাচ্ছেন, তাদের মাঝেও ঘৃণা সৃষ্টি হচ্ছে। ছাত্র-জনতা জীবন দিয়েছে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন, একটি ভালো শাসন ব্যবস্থা এবং একটি বৈষম্যহীন দেশের জন্য।’
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাংস্কৃতিক পার্টির সভাপতি শেরীফা কাদের প্রমুখ।
উপদেষ্টাদের কাজে অদৃশ্য শক্তি হস্তক্ষেপ করছে বলে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের। তিনি বলেছেন, ‘যারা উপদেষ্টা আছেন তাদের সম্বন্ধে আমি জানি, তারা অত্যন্ত যোগ্যতাসম্পন্ন মানুষ। আমি বিশ্বাস করি তারা দেশের স্বার্থেই কাজ করছেন। মনে হচ্ছে একটি অদৃশ্য শক্তি আছে, যারা উপদেষ্টাদের কাজে হস্তক্ষেপ করছে।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানীর কার্যালয় মিলনায়তনে জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টি আয়োজিত আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমন সন্দেহ প্রকাশ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘দেশের অর্ধেক মানুষের বিরুদ্ধে অর্ধেক মানুষকে মুখোমুখি দাঁড় করানো হয়েছে। এ ক্ষেত্রে পুলিশ ও বিচার বিভাগ যেন বাধ্য হয়ে তাদের সহায়তা করছে।’
গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ‘সারা দেশকে দু’ভাগে বিভক্ত করা হচ্ছে। একটি অংশকে বলা হচ্ছে দেশপ্রেমিক, আরেকটি অংশকে বলা হচ্ছে দেশদ্রোহী। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যারা নির্যাতিত হয়েছে বা ঝুঁকিতে ছিল, তাদেরকে দেশপ্রেমিক মনে করা হচ্ছে। যারা নির্যাতিত হয়নি তারা দেশপ্রেমিক নয়? যারা পুরস্কৃত হয়েছে তারা দেশদ্রোহী? এই সব দেশপ্রেমিকদের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে মিথ্যা মামলা করা, গালাগাল করা, বাড়িঘরে আক্রমণ করা এবং লুটতরাজ করা।’
সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘শহীদদের হত্যা মামলা নিয়ে দুর্নীতি হচ্ছে, ব্যক্তিগত শত্রুতা উদ্ধারে ও সামাজিক ও রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য প্রতিশোধ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। যে উদ্দেশ্যে শহীদগণ আত্মত্যাগ করেছেন, সে উদ্দেশ্য সফল হলেই শহীদের প্রতি যথাযথ সম্মান জানানো হয়। আমরা জাতীয় ঐক্যের কথা বলছিলাম, জাতীয় ঐক্যে বিঘ্ন ঘটানো হচ্ছে।’
জাতিকে বিভাজিত করে বড় কোনো কাজ করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনের উদ্দেশ্য ছিল অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে। যারা ব্যক্তি, দলীয় বা গোষ্ঠীগত স্বার্থ বিবেচনা করবে না। বর্তমান সরকার এই প্রায়োরোটি মেনে নিয়েছিল। বড় ধরনের সংস্কারের জন্য প্রয়োজন হয় জাতীয় ঐক্যের।’
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘মামলা করবেন করেন। সঠিক অপরাধীকে গ্রেপ্তার করবেন করেন। কিন্তু শাস্তির দেওয়ার নামে প্রতিহিংসা বা জাতির মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি কাম্য হতে পারে না। যাদের প্রতি ঘৃণা দেখাচ্ছেন, তাদের মাঝেও ঘৃণা সৃষ্টি হচ্ছে। ছাত্র-জনতা জীবন দিয়েছে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন, একটি ভালো শাসন ব্যবস্থা এবং একটি বৈষম্যহীন দেশের জন্য।’
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু, কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাংস্কৃতিক পার্টির সভাপতি শেরীফা কাদের প্রমুখ।
সংস্কার কমবেশির শর্ত দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দিক থেকে ঘুরেফিরে বারবার বলা হচ্ছে, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে হতে পারে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। কিন্তু জুন পর্যন্ত সময় দিতে নারাজ বিএনপি। দলটির দাবি, সংস্কারের জন্য নির্বাচন বিলম্ব করার কোনো কারণ নেই। ডিসেম্বরের মধ্যে তারা নির্বাচন চায়...
৮ ঘণ্টা আগেবিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলছেন, ‘দেশে ঝটিকা মিছিলের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ আবার কিন্তু ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ তৈরি করবে। একটা ভয়ংকর ফ্যাসিবাদ তৈরি করতে চাইবে। এ সুযোগ দেশের মানুষ আর কখনো দেবে না, দিতে চায় না। সে জন্য এই সরকারকে আরও বেশি তৎপর হতে হবে।’ আজ শুক্রবার বিকেলে লক্ষ্মীপুর সদর
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছে আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা এনফ্রেলের প্রতিনিধিদল। আগামী জাতীয় নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনায় আগ্রহ প্রকাশ করে তারা।
১৪ ঘণ্টা আগেসমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় নেতা ও গার্মেন্টসশ্রমিক ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক সেলিম মাহমুদসহ নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের রবিনটেক্স গার্মেন্টসের গ্রেপ্তার শ্রমিকদের মুক্তির দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ)। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ দাবি
১৭ ঘণ্টা আগে