নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘যেকোনো সময়েই নির্বাচনের জন্য বিএনপি প্রস্তুত আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচনের এপ্রিলের সময়সূচির ‘অনুপযোগিতা’র কথা আবারও উল্লেখ করেন ফখরুল। পাশাপাশি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে নতুন দিগন্তের উন্মোচন হতে পারে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘...আপনি যদি ইলেকশন কালকে করতে পারেন, আমরা কালকেই রেডি। ...কারণ এটা (বিএনপি) নির্বাচনের দল, নির্বাচন করেই বিএনপি ক্ষমতায় যেতে চায়। যখন সবাই চাইবে, একমত হবে, তখন নির্বাচন হবে... অসুবিধা নাই।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের দল বলেছে, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব এবং এটা খুবই সম্ভব। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাহেব বলেছেন এই কথা। আমি বিশ্বাস করি, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হওয়া সম্ভব।’
জামায়াতে ইসলামী এপ্রিলে নির্বাচনের কথা বলেছে—এ কথা উল্লেখ করে এ বিষয়ে বিএনপির বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে ফখরুল ‘ভিন্নমত’-কে স্বাগত জানান। তিনি বলেন, ‘ডেমোক্রেসির মূল কথা হচ্ছে...আপনি আমার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করবেন, আমি আপনার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করব। কিন্তু তাই বলে আমি মনে করব না যে আপনি আমার শত্রু...।’
এপ্রিলে নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অসুবিধার কথা তুলে ধরে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এপ্রিল রোজার মাস, রোজা শেষ হবে, ঈদ শেষ হবে...এর কয়েক দিন পরে নির্বাচন। আপনি ভাবেন, রোজার মাসটা প্রার্থীদের কী অবস্থা হবে...রাজনৈতিক কর্মীদের কী অবস্থা হবে? আমি নিজেই এখন চিন্তিত যে প্রত্যেক দিন আমাকে ইফতার পার্টি করতে হবে। প্রার্থীদের ব্যয় দ্বিগুণ হয়ে যাবে। শুধু তাই নয়, ওই সময়ে প্রচণ্ড গরম থাকবে আবহাওয়া। ঝড়-বৃষ্টি আছে।...জনসভায় লোকজন আনাটাই মুশকিল হবে...রৌদ্রের মধ্যে কে আসবে? রাত্রিবেলা মিটিং করতে হবে।’
দেশের বেশির ভাগ নির্বাচন ডিসেম্বর-নভেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে হয়েছে উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘দুবার বোধ হয় হয়েছে ভিন্ন সময়ে... দুই ইলেকশনেই ঝামেলা ছিল।’
প্রধান উপদেষ্টার চলতি লন্ডন সফরে তাঁর সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকের মধ্য দিয়ে ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে কি না, প্রশ্ন করা হলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি খুবই ইতিবাচক মানুষ এবং আমি সব সময়ে পজিটিভ (ইতিবাচক) দিকটাই দেখতে চাই, ব্রাইট (উজ্জ্বল) দিকটা দেখতে চাই।... তাতে করে আমি মনে করি, এই একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। অনেক সুযোগ তৈরি হতে পারে। সেই সুযোগগুলো তৈরি করার সময় এসেছে আমাদের এই দুই নেতার। দিস ইজ এ প্রোপার টাইম, প্রোপার ভেন্যু (এটা একটা যথাযথ সময়, যথাযথ স্থান), যেটাতে নতুন একটা দিগন্তের উন্মোচন হতে পারে আর কি।’
‘সরকারের আন্তরিকতার অভাব নেই’ বলে এ সময় মন্তব্য করেছেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘একটা বিশেষ মুহূর্তে এসে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়েছে। ...কিন্তু রাজনৈতিক দিক থেকে তাঁদের অভিজ্ঞতা যথেষ্ট নয়... তাঁরা নিজ নিজ ক্ষেত্রে সবাই অত্যন্ত অভিজ্ঞ মানুষ, পণ্ডিত লোক, উইজডম সব আছে, কিন্তু পলিটিক্যাল উইজডম যে পুরোপুরি আছে সেটা বলা যাবে না। কিন্তু তাঁদের আন্তরিকতার অভাব আছে বলে আমার কাছে মনে হয় না।’
বিএনপির বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচারণা চলছে বলে অভিযোগ করেন ফখরুল। তিনি বলেন, ‘কেমন জানি একটা নেগেটিভ (নেতিবাচক) প্রচারণা বিএনপির বিরুদ্ধে চলছে। কিন্তু কারণটা কী? ...কিছু কিছু মানুষ বিএনপির বিরুদ্ধে কথা বলেই যাচ্ছেন। বাস্তবতা হচ্ছে, বিএনপি এমন একটা দল একে যত কিছুই বলুক সহজে শেষ করা যায় না, কখনোই যায়নি।’
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে জাতিকে ‘বিভক্ত না করার’ জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘একটা বিষয়ে জাতি ইউনাইটেড (ঐক্যবদ্ধ) যে আমরা গণতন্ত্র চাই... ভোট দিয়ে আমার প্রতিনিধি নির্বাচন করতে চাই। সংস্কার চাই। অযথা ডিভিশনটা (বিভক্তি) করবেন না।’
নির্বাচনের সময় চলে আসায় বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ‘কেয়ারটেকার সরকারের’ (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) ব্যবস্থায় চলে যাওয়া উচিত কি না–প্রশ্ন করা হলে মির্জা ফখরুল বলেন, আমি আগেই বলেছিলাম কথাটা। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন। অন্তর্বর্তী সরকারের কাঠামো কি থাকবে না থাকবে... নির্বাচনটা কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে হওয়া উচিত।’
বিএনপি ১/১১ আনতে চায়–এ মর্মে সেই সময়ে কিছু রাজনৈতিক দলের সমালোচনার কথা উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘এটা হয়েছে অভিজ্ঞতার অভাবের কারণে। আমি যে কথাগুলো বলেছি, অভিজ্ঞতার আলোকে। আপনাদের মনে আছে, ৫ আগস্টের পরে আমরা নয়াপল্টনে একটা জনসমাবেশে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচনের দাবি তুলেছিলাম। এটা নিয়ে আমাকে যথেষ্ট সমালোচনা ফেস করতে হয়েছে, এখন বিএনপি নির্বাচন চায়, অমুক চায়-তমুক চায়। এটা থেকে প্রমাণিত হচ্ছে, ওই নির্বাচনটা আমরা দ্রুত চাই কী কারণে? একটা নির্বাচিত সরকার দরকার।’
শরিকদের কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা সংসদীয় রাজনীতিতে খুবই স্বাভাবিক, এটা ন্যাচারাল, এটা হওয়া উচিত। আমরা আগে থেকে কমিটেড (অঙ্গীকারবদ্ধ) যে নির্বাচনের পর একটা জাতীয় সরকার করব।’
তারেক রহমান কবে দেশে ফিরছেন—জানতে চাইলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘শিগগির ফিরবেন।’ তবে তিনি নির্দিষ্ট দিনক্ষণ বলেননি।
দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতার পর বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফেরা বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এখন ‘আগের চেয়ে অনেক ভালো’ আছেন বলেও
সাংবাদিকদের জানান বিএনপির মহাসচিব।

‘যেকোনো সময়েই নির্বাচনের জন্য বিএনপি প্রস্তুত আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচনের এপ্রিলের সময়সূচির ‘অনুপযোগিতা’র কথা আবারও উল্লেখ করেন ফখরুল। পাশাপাশি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে নতুন দিগন্তের উন্মোচন হতে পারে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘...আপনি যদি ইলেকশন কালকে করতে পারেন, আমরা কালকেই রেডি। ...কারণ এটা (বিএনপি) নির্বাচনের দল, নির্বাচন করেই বিএনপি ক্ষমতায় যেতে চায়। যখন সবাই চাইবে, একমত হবে, তখন নির্বাচন হবে... অসুবিধা নাই।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের দল বলেছে, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব এবং এটা খুবই সম্ভব। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাহেব বলেছেন এই কথা। আমি বিশ্বাস করি, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হওয়া সম্ভব।’
জামায়াতে ইসলামী এপ্রিলে নির্বাচনের কথা বলেছে—এ কথা উল্লেখ করে এ বিষয়ে বিএনপির বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে ফখরুল ‘ভিন্নমত’-কে স্বাগত জানান। তিনি বলেন, ‘ডেমোক্রেসির মূল কথা হচ্ছে...আপনি আমার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করবেন, আমি আপনার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করব। কিন্তু তাই বলে আমি মনে করব না যে আপনি আমার শত্রু...।’
এপ্রিলে নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অসুবিধার কথা তুলে ধরে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এপ্রিল রোজার মাস, রোজা শেষ হবে, ঈদ শেষ হবে...এর কয়েক দিন পরে নির্বাচন। আপনি ভাবেন, রোজার মাসটা প্রার্থীদের কী অবস্থা হবে...রাজনৈতিক কর্মীদের কী অবস্থা হবে? আমি নিজেই এখন চিন্তিত যে প্রত্যেক দিন আমাকে ইফতার পার্টি করতে হবে। প্রার্থীদের ব্যয় দ্বিগুণ হয়ে যাবে। শুধু তাই নয়, ওই সময়ে প্রচণ্ড গরম থাকবে আবহাওয়া। ঝড়-বৃষ্টি আছে।...জনসভায় লোকজন আনাটাই মুশকিল হবে...রৌদ্রের মধ্যে কে আসবে? রাত্রিবেলা মিটিং করতে হবে।’
দেশের বেশির ভাগ নির্বাচন ডিসেম্বর-নভেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে হয়েছে উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘দুবার বোধ হয় হয়েছে ভিন্ন সময়ে... দুই ইলেকশনেই ঝামেলা ছিল।’
প্রধান উপদেষ্টার চলতি লন্ডন সফরে তাঁর সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকের মধ্য দিয়ে ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে কি না, প্রশ্ন করা হলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি খুবই ইতিবাচক মানুষ এবং আমি সব সময়ে পজিটিভ (ইতিবাচক) দিকটাই দেখতে চাই, ব্রাইট (উজ্জ্বল) দিকটা দেখতে চাই।... তাতে করে আমি মনে করি, এই একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। অনেক সুযোগ তৈরি হতে পারে। সেই সুযোগগুলো তৈরি করার সময় এসেছে আমাদের এই দুই নেতার। দিস ইজ এ প্রোপার টাইম, প্রোপার ভেন্যু (এটা একটা যথাযথ সময়, যথাযথ স্থান), যেটাতে নতুন একটা দিগন্তের উন্মোচন হতে পারে আর কি।’
‘সরকারের আন্তরিকতার অভাব নেই’ বলে এ সময় মন্তব্য করেছেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘একটা বিশেষ মুহূর্তে এসে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়েছে। ...কিন্তু রাজনৈতিক দিক থেকে তাঁদের অভিজ্ঞতা যথেষ্ট নয়... তাঁরা নিজ নিজ ক্ষেত্রে সবাই অত্যন্ত অভিজ্ঞ মানুষ, পণ্ডিত লোক, উইজডম সব আছে, কিন্তু পলিটিক্যাল উইজডম যে পুরোপুরি আছে সেটা বলা যাবে না। কিন্তু তাঁদের আন্তরিকতার অভাব আছে বলে আমার কাছে মনে হয় না।’
বিএনপির বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচারণা চলছে বলে অভিযোগ করেন ফখরুল। তিনি বলেন, ‘কেমন জানি একটা নেগেটিভ (নেতিবাচক) প্রচারণা বিএনপির বিরুদ্ধে চলছে। কিন্তু কারণটা কী? ...কিছু কিছু মানুষ বিএনপির বিরুদ্ধে কথা বলেই যাচ্ছেন। বাস্তবতা হচ্ছে, বিএনপি এমন একটা দল একে যত কিছুই বলুক সহজে শেষ করা যায় না, কখনোই যায়নি।’
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে জাতিকে ‘বিভক্ত না করার’ জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘একটা বিষয়ে জাতি ইউনাইটেড (ঐক্যবদ্ধ) যে আমরা গণতন্ত্র চাই... ভোট দিয়ে আমার প্রতিনিধি নির্বাচন করতে চাই। সংস্কার চাই। অযথা ডিভিশনটা (বিভক্তি) করবেন না।’
নির্বাচনের সময় চলে আসায় বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ‘কেয়ারটেকার সরকারের’ (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) ব্যবস্থায় চলে যাওয়া উচিত কি না–প্রশ্ন করা হলে মির্জা ফখরুল বলেন, আমি আগেই বলেছিলাম কথাটা। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন। অন্তর্বর্তী সরকারের কাঠামো কি থাকবে না থাকবে... নির্বাচনটা কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে হওয়া উচিত।’
বিএনপি ১/১১ আনতে চায়–এ মর্মে সেই সময়ে কিছু রাজনৈতিক দলের সমালোচনার কথা উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘এটা হয়েছে অভিজ্ঞতার অভাবের কারণে। আমি যে কথাগুলো বলেছি, অভিজ্ঞতার আলোকে। আপনাদের মনে আছে, ৫ আগস্টের পরে আমরা নয়াপল্টনে একটা জনসমাবেশে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচনের দাবি তুলেছিলাম। এটা নিয়ে আমাকে যথেষ্ট সমালোচনা ফেস করতে হয়েছে, এখন বিএনপি নির্বাচন চায়, অমুক চায়-তমুক চায়। এটা থেকে প্রমাণিত হচ্ছে, ওই নির্বাচনটা আমরা দ্রুত চাই কী কারণে? একটা নির্বাচিত সরকার দরকার।’
শরিকদের কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা সংসদীয় রাজনীতিতে খুবই স্বাভাবিক, এটা ন্যাচারাল, এটা হওয়া উচিত। আমরা আগে থেকে কমিটেড (অঙ্গীকারবদ্ধ) যে নির্বাচনের পর একটা জাতীয় সরকার করব।’
তারেক রহমান কবে দেশে ফিরছেন—জানতে চাইলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘শিগগির ফিরবেন।’ তবে তিনি নির্দিষ্ট দিনক্ষণ বলেননি।
দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতার পর বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফেরা বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এখন ‘আগের চেয়ে অনেক ভালো’ আছেন বলেও
সাংবাদিকদের জানান বিএনপির মহাসচিব।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘যেকোনো সময়েই নির্বাচনের জন্য বিএনপি প্রস্তুত আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচনের এপ্রিলের সময়সূচির ‘অনুপযোগিতা’র কথা আবারও উল্লেখ করেন ফখরুল। পাশাপাশি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে নতুন দিগন্তের উন্মোচন হতে পারে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘...আপনি যদি ইলেকশন কালকে করতে পারেন, আমরা কালকেই রেডি। ...কারণ এটা (বিএনপি) নির্বাচনের দল, নির্বাচন করেই বিএনপি ক্ষমতায় যেতে চায়। যখন সবাই চাইবে, একমত হবে, তখন নির্বাচন হবে... অসুবিধা নাই।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের দল বলেছে, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব এবং এটা খুবই সম্ভব। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাহেব বলেছেন এই কথা। আমি বিশ্বাস করি, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হওয়া সম্ভব।’
জামায়াতে ইসলামী এপ্রিলে নির্বাচনের কথা বলেছে—এ কথা উল্লেখ করে এ বিষয়ে বিএনপির বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে ফখরুল ‘ভিন্নমত’-কে স্বাগত জানান। তিনি বলেন, ‘ডেমোক্রেসির মূল কথা হচ্ছে...আপনি আমার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করবেন, আমি আপনার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করব। কিন্তু তাই বলে আমি মনে করব না যে আপনি আমার শত্রু...।’
এপ্রিলে নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অসুবিধার কথা তুলে ধরে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এপ্রিল রোজার মাস, রোজা শেষ হবে, ঈদ শেষ হবে...এর কয়েক দিন পরে নির্বাচন। আপনি ভাবেন, রোজার মাসটা প্রার্থীদের কী অবস্থা হবে...রাজনৈতিক কর্মীদের কী অবস্থা হবে? আমি নিজেই এখন চিন্তিত যে প্রত্যেক দিন আমাকে ইফতার পার্টি করতে হবে। প্রার্থীদের ব্যয় দ্বিগুণ হয়ে যাবে। শুধু তাই নয়, ওই সময়ে প্রচণ্ড গরম থাকবে আবহাওয়া। ঝড়-বৃষ্টি আছে।...জনসভায় লোকজন আনাটাই মুশকিল হবে...রৌদ্রের মধ্যে কে আসবে? রাত্রিবেলা মিটিং করতে হবে।’
দেশের বেশির ভাগ নির্বাচন ডিসেম্বর-নভেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে হয়েছে উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘দুবার বোধ হয় হয়েছে ভিন্ন সময়ে... দুই ইলেকশনেই ঝামেলা ছিল।’
প্রধান উপদেষ্টার চলতি লন্ডন সফরে তাঁর সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকের মধ্য দিয়ে ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে কি না, প্রশ্ন করা হলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি খুবই ইতিবাচক মানুষ এবং আমি সব সময়ে পজিটিভ (ইতিবাচক) দিকটাই দেখতে চাই, ব্রাইট (উজ্জ্বল) দিকটা দেখতে চাই।... তাতে করে আমি মনে করি, এই একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। অনেক সুযোগ তৈরি হতে পারে। সেই সুযোগগুলো তৈরি করার সময় এসেছে আমাদের এই দুই নেতার। দিস ইজ এ প্রোপার টাইম, প্রোপার ভেন্যু (এটা একটা যথাযথ সময়, যথাযথ স্থান), যেটাতে নতুন একটা দিগন্তের উন্মোচন হতে পারে আর কি।’
‘সরকারের আন্তরিকতার অভাব নেই’ বলে এ সময় মন্তব্য করেছেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘একটা বিশেষ মুহূর্তে এসে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়েছে। ...কিন্তু রাজনৈতিক দিক থেকে তাঁদের অভিজ্ঞতা যথেষ্ট নয়... তাঁরা নিজ নিজ ক্ষেত্রে সবাই অত্যন্ত অভিজ্ঞ মানুষ, পণ্ডিত লোক, উইজডম সব আছে, কিন্তু পলিটিক্যাল উইজডম যে পুরোপুরি আছে সেটা বলা যাবে না। কিন্তু তাঁদের আন্তরিকতার অভাব আছে বলে আমার কাছে মনে হয় না।’
বিএনপির বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচারণা চলছে বলে অভিযোগ করেন ফখরুল। তিনি বলেন, ‘কেমন জানি একটা নেগেটিভ (নেতিবাচক) প্রচারণা বিএনপির বিরুদ্ধে চলছে। কিন্তু কারণটা কী? ...কিছু কিছু মানুষ বিএনপির বিরুদ্ধে কথা বলেই যাচ্ছেন। বাস্তবতা হচ্ছে, বিএনপি এমন একটা দল একে যত কিছুই বলুক সহজে শেষ করা যায় না, কখনোই যায়নি।’
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে জাতিকে ‘বিভক্ত না করার’ জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘একটা বিষয়ে জাতি ইউনাইটেড (ঐক্যবদ্ধ) যে আমরা গণতন্ত্র চাই... ভোট দিয়ে আমার প্রতিনিধি নির্বাচন করতে চাই। সংস্কার চাই। অযথা ডিভিশনটা (বিভক্তি) করবেন না।’
নির্বাচনের সময় চলে আসায় বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ‘কেয়ারটেকার সরকারের’ (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) ব্যবস্থায় চলে যাওয়া উচিত কি না–প্রশ্ন করা হলে মির্জা ফখরুল বলেন, আমি আগেই বলেছিলাম কথাটা। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন। অন্তর্বর্তী সরকারের কাঠামো কি থাকবে না থাকবে... নির্বাচনটা কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে হওয়া উচিত।’
বিএনপি ১/১১ আনতে চায়–এ মর্মে সেই সময়ে কিছু রাজনৈতিক দলের সমালোচনার কথা উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘এটা হয়েছে অভিজ্ঞতার অভাবের কারণে। আমি যে কথাগুলো বলেছি, অভিজ্ঞতার আলোকে। আপনাদের মনে আছে, ৫ আগস্টের পরে আমরা নয়াপল্টনে একটা জনসমাবেশে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচনের দাবি তুলেছিলাম। এটা নিয়ে আমাকে যথেষ্ট সমালোচনা ফেস করতে হয়েছে, এখন বিএনপি নির্বাচন চায়, অমুক চায়-তমুক চায়। এটা থেকে প্রমাণিত হচ্ছে, ওই নির্বাচনটা আমরা দ্রুত চাই কী কারণে? একটা নির্বাচিত সরকার দরকার।’
শরিকদের কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা সংসদীয় রাজনীতিতে খুবই স্বাভাবিক, এটা ন্যাচারাল, এটা হওয়া উচিত। আমরা আগে থেকে কমিটেড (অঙ্গীকারবদ্ধ) যে নির্বাচনের পর একটা জাতীয় সরকার করব।’
তারেক রহমান কবে দেশে ফিরছেন—জানতে চাইলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘শিগগির ফিরবেন।’ তবে তিনি নির্দিষ্ট দিনক্ষণ বলেননি।
দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতার পর বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফেরা বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এখন ‘আগের চেয়ে অনেক ভালো’ আছেন বলেও
সাংবাদিকদের জানান বিএনপির মহাসচিব।

‘যেকোনো সময়েই নির্বাচনের জন্য বিএনপি প্রস্তুত আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচনের এপ্রিলের সময়সূচির ‘অনুপযোগিতা’র কথা আবারও উল্লেখ করেন ফখরুল। পাশাপাশি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকে নতুন দিগন্তের উন্মোচন হতে পারে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘...আপনি যদি ইলেকশন কালকে করতে পারেন, আমরা কালকেই রেডি। ...কারণ এটা (বিএনপি) নির্বাচনের দল, নির্বাচন করেই বিএনপি ক্ষমতায় যেতে চায়। যখন সবাই চাইবে, একমত হবে, তখন নির্বাচন হবে... অসুবিধা নাই।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমাদের দল বলেছে, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্ভব এবং এটা খুবই সম্ভব। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাহেব বলেছেন এই কথা। আমি বিশ্বাস করি, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হওয়া সম্ভব।’
জামায়াতে ইসলামী এপ্রিলে নির্বাচনের কথা বলেছে—এ কথা উল্লেখ করে এ বিষয়ে বিএনপির বক্তব্য জানতে চাওয়া হলে ফখরুল ‘ভিন্নমত’-কে স্বাগত জানান। তিনি বলেন, ‘ডেমোক্রেসির মূল কথা হচ্ছে...আপনি আমার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করবেন, আমি আপনার সঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করব। কিন্তু তাই বলে আমি মনে করব না যে আপনি আমার শত্রু...।’
এপ্রিলে নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অসুবিধার কথা তুলে ধরে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘এপ্রিল রোজার মাস, রোজা শেষ হবে, ঈদ শেষ হবে...এর কয়েক দিন পরে নির্বাচন। আপনি ভাবেন, রোজার মাসটা প্রার্থীদের কী অবস্থা হবে...রাজনৈতিক কর্মীদের কী অবস্থা হবে? আমি নিজেই এখন চিন্তিত যে প্রত্যেক দিন আমাকে ইফতার পার্টি করতে হবে। প্রার্থীদের ব্যয় দ্বিগুণ হয়ে যাবে। শুধু তাই নয়, ওই সময়ে প্রচণ্ড গরম থাকবে আবহাওয়া। ঝড়-বৃষ্টি আছে।...জনসভায় লোকজন আনাটাই মুশকিল হবে...রৌদ্রের মধ্যে কে আসবে? রাত্রিবেলা মিটিং করতে হবে।’
দেশের বেশির ভাগ নির্বাচন ডিসেম্বর-নভেম্বর-জানুয়ারির মধ্যে হয়েছে উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘দুবার বোধ হয় হয়েছে ভিন্ন সময়ে... দুই ইলেকশনেই ঝামেলা ছিল।’
প্রধান উপদেষ্টার চলতি লন্ডন সফরে তাঁর সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকের মধ্য দিয়ে ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে কি না, প্রশ্ন করা হলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি খুবই ইতিবাচক মানুষ এবং আমি সব সময়ে পজিটিভ (ইতিবাচক) দিকটাই দেখতে চাই, ব্রাইট (উজ্জ্বল) দিকটা দেখতে চাই।... তাতে করে আমি মনে করি, এই একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। অনেক সুযোগ তৈরি হতে পারে। সেই সুযোগগুলো তৈরি করার সময় এসেছে আমাদের এই দুই নেতার। দিস ইজ এ প্রোপার টাইম, প্রোপার ভেন্যু (এটা একটা যথাযথ সময়, যথাযথ স্থান), যেটাতে নতুন একটা দিগন্তের উন্মোচন হতে পারে আর কি।’
‘সরকারের আন্তরিকতার অভাব নেই’ বলে এ সময় মন্তব্য করেছেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘একটা বিশেষ মুহূর্তে এসে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়েছে। ...কিন্তু রাজনৈতিক দিক থেকে তাঁদের অভিজ্ঞতা যথেষ্ট নয়... তাঁরা নিজ নিজ ক্ষেত্রে সবাই অত্যন্ত অভিজ্ঞ মানুষ, পণ্ডিত লোক, উইজডম সব আছে, কিন্তু পলিটিক্যাল উইজডম যে পুরোপুরি আছে সেটা বলা যাবে না। কিন্তু তাঁদের আন্তরিকতার অভাব আছে বলে আমার কাছে মনে হয় না।’
বিএনপির বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচারণা চলছে বলে অভিযোগ করেন ফখরুল। তিনি বলেন, ‘কেমন জানি একটা নেগেটিভ (নেতিবাচক) প্রচারণা বিএনপির বিরুদ্ধে চলছে। কিন্তু কারণটা কী? ...কিছু কিছু মানুষ বিএনপির বিরুদ্ধে কথা বলেই যাচ্ছেন। বাস্তবতা হচ্ছে, বিএনপি এমন একটা দল একে যত কিছুই বলুক সহজে শেষ করা যায় না, কখনোই যায়নি।’
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে জাতিকে ‘বিভক্ত না করার’ জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘একটা বিষয়ে জাতি ইউনাইটেড (ঐক্যবদ্ধ) যে আমরা গণতন্ত্র চাই... ভোট দিয়ে আমার প্রতিনিধি নির্বাচন করতে চাই। সংস্কার চাই। অযথা ডিভিশনটা (বিভক্তি) করবেন না।’
নির্বাচনের সময় চলে আসায় বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ‘কেয়ারটেকার সরকারের’ (তত্ত্বাবধায়ক সরকার) ব্যবস্থায় চলে যাওয়া উচিত কি না–প্রশ্ন করা হলে মির্জা ফখরুল বলেন, আমি আগেই বলেছিলাম কথাটা। নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন। অন্তর্বর্তী সরকারের কাঠামো কি থাকবে না থাকবে... নির্বাচনটা কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে হওয়া উচিত।’
বিএনপি ১/১১ আনতে চায়–এ মর্মে সেই সময়ে কিছু রাজনৈতিক দলের সমালোচনার কথা উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, ‘এটা হয়েছে অভিজ্ঞতার অভাবের কারণে। আমি যে কথাগুলো বলেছি, অভিজ্ঞতার আলোকে। আপনাদের মনে আছে, ৫ আগস্টের পরে আমরা নয়াপল্টনে একটা জনসমাবেশে তিন মাসের মধ্যে নির্বাচনের দাবি তুলেছিলাম। এটা নিয়ে আমাকে যথেষ্ট সমালোচনা ফেস করতে হয়েছে, এখন বিএনপি নির্বাচন চায়, অমুক চায়-তমুক চায়। এটা থেকে প্রমাণিত হচ্ছে, ওই নির্বাচনটা আমরা দ্রুত চাই কী কারণে? একটা নির্বাচিত সরকার দরকার।’
শরিকদের কিছু আসন ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা সংসদীয় রাজনীতিতে খুবই স্বাভাবিক, এটা ন্যাচারাল, এটা হওয়া উচিত। আমরা আগে থেকে কমিটেড (অঙ্গীকারবদ্ধ) যে নির্বাচনের পর একটা জাতীয় সরকার করব।’
তারেক রহমান কবে দেশে ফিরছেন—জানতে চাইলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘শিগগির ফিরবেন।’ তবে তিনি নির্দিষ্ট দিনক্ষণ বলেননি।
দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থতার পর বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফেরা বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এখন ‘আগের চেয়ে অনেক ভালো’ আছেন বলেও
সাংবাদিকদের জানান বিএনপির মহাসচিব।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ৩০-৪০ বছর আগের মিথ্যা মামলার বিচার করে যদি মিথ্যা ফাঁসি দেওয়া যায়, তাহলে ২০ বছর আগে সত্য জীবন্ত হত্যায় হাসিনা, ইনু, মেননসহ ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচার কেন করা যাবে না? ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে গণভোটের সময় ‘নির্বাচনের আগে বা একই দিনে’ হওয়ার সুপারিশ করেছে ঐকমত্য কমিশন। এতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেনি জামায়াতে ইসলামী।
৫ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান
৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ৩০-৪০ বছর আগের মিথ্যা মামলার বিচার করে যদি মিথ্যা ফাঁসি দেওয়া যায়, তাহলে ২০ বছর আগে সত্য জীবন্ত হত্যায় হাসিনা, ইনু, মেননসহ ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচার কেন করা যাবে না? ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। আইন মন্ত্রণালয়কে পল্টন ট্র্যাজেডির মামলা পুনরুজ্জীবিত করতে হবে। এ জন্য ট্রাইব্যুনালকে দায়িত্ব দিতে হবে—এই হত্যাকাণ্ডের পুনরায় তদন্তের জন্য।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটকে ‘২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংঘটিত নারকীয় হত্যাকাণ্ডের’ বিচারের দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ২৮ অক্টোবরে নৃশংস ও ইতিহাসের নজিরবিহীন বর্বরোচিত হামলা হয়েছে। সারা দেশ ও দুনিয়া সেদিন শিহরিত হয়েছে। মানুষ সেই দৃশ্য ভিডিওতে দেখতে পারেনি। হাসিনা লাশের ওপরে নাচানাচি করে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিয়েছিল, শেষে তারা লাশ পুড়িয়ে ছাই করে দিয়ে ভারত পালিয়ে গেছে। এই ফ্যাসিস্টকে বাংলাদেশের জনগণ আর প্রশ্রয় দিতে পারে না।
সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার উদ্দেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা শুনতে পাচ্ছি, খুনি হাসিনা দিল্লি থেকে কর্মসূচি দিচ্ছেন। আইন উপদেষ্টাসহ সকলকে বলব এই খুনিদের রাজনীতি চিরতরে বাংলাদেশ থেকে বিদায় করার জন্য। তাদের এই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।’
জুলাই সনদ প্রসঙ্গে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের জন্য জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট এবং অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। আমি বলতে চাই, জুলাই সনদ অবিলম্বে আদেশ জারি করে জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে।’
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা শুনতে পাচ্ছি, একটি দলকে খুশি করার জন্য সরকারের অভ্যন্তরের কেউ কেউ গণভোটকে উপেক্ষা করে একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের পাঁয়তারা করছেন। আমরা বলতে চাই, একই দিনে গণভোট যাঁরা করতে চাচ্ছেন, তাঁদের উদ্দেশ্য হলো জুলাই সনদকে অকার্যকর করা।’
জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, ‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে যে জুলাই সনদে বিদ্যমান রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তন করে রাষ্ট্র সংস্কারের ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছে, একই দিনে গণভোট যাঁরা চাচ্ছেন, তাঁরা জুলাই সনদকে অকার্যকর করতে চান। এই অপরিণামদর্শী পথ থেকে ফিরে এসে আগামী নভেম্বরে গণদাবি অনুযায়ী গণভোট দিন। তার আগে রাষ্ট্রপতির আদেশে জুলাই সনদ আদেশ জারি করুন। তারপর জাতীয় নির্বাচন দিন। তাহলেই জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ, মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে।’
জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, ‘২৮ অক্টোবর যাঁরা জীবন দিয়েছিলেন, আল্লাহর কাছে তাঁদের শাহাদাত প্রার্থনা করছি। যাঁরা আহত হয়েছিলেন, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন, অসুস্থ হয়েছিলেন, রাব্বুল আলামিনের কাছে তাঁদের জন্য সুস্থতা কামনা করছি।’
ঢাকা মহানগর জামায়াতের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ প্রমুখ।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ৩০-৪০ বছর আগের মিথ্যা মামলার বিচার করে যদি মিথ্যা ফাঁসি দেওয়া যায়, তাহলে ২০ বছর আগে সত্য জীবন্ত হত্যায় হাসিনা, ইনু, মেননসহ ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচার কেন করা যাবে না? ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। আইন মন্ত্রণালয়কে পল্টন ট্র্যাজেডির মামলা পুনরুজ্জীবিত করতে হবে। এ জন্য ট্রাইব্যুনালকে দায়িত্ব দিতে হবে—এই হত্যাকাণ্ডের পুনরায় তদন্তের জন্য।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটকে ‘২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগ কর্তৃক সংঘটিত নারকীয় হত্যাকাণ্ডের’ বিচারের দাবিতে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ২৮ অক্টোবরে নৃশংস ও ইতিহাসের নজিরবিহীন বর্বরোচিত হামলা হয়েছে। সারা দেশ ও দুনিয়া সেদিন শিহরিত হয়েছে। মানুষ সেই দৃশ্য ভিডিওতে দেখতে পারেনি। হাসিনা লাশের ওপরে নাচানাচি করে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিয়েছিল, শেষে তারা লাশ পুড়িয়ে ছাই করে দিয়ে ভারত পালিয়ে গেছে। এই ফ্যাসিস্টকে বাংলাদেশের জনগণ আর প্রশ্রয় দিতে পারে না।
সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার উদ্দেশে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা শুনতে পাচ্ছি, খুনি হাসিনা দিল্লি থেকে কর্মসূচি দিচ্ছেন। আইন উপদেষ্টাসহ সকলকে বলব এই খুনিদের রাজনীতি চিরতরে বাংলাদেশ থেকে বিদায় করার জন্য। তাদের এই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।’
জুলাই সনদ প্রসঙ্গে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের জন্য জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট এবং অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। আমি বলতে চাই, জুলাই সনদ অবিলম্বে আদেশ জারি করে জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে।’
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা শুনতে পাচ্ছি, একটি দলকে খুশি করার জন্য সরকারের অভ্যন্তরের কেউ কেউ গণভোটকে উপেক্ষা করে একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের পাঁয়তারা করছেন। আমরা বলতে চাই, একই দিনে গণভোট যাঁরা করতে চাচ্ছেন, তাঁদের উদ্দেশ্য হলো জুলাই সনদকে অকার্যকর করা।’
জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, ‘এক সাগর রক্তের বিনিময়ে যে জুলাই সনদে বিদ্যমান রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তন করে রাষ্ট্র সংস্কারের ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছে, একই দিনে গণভোট যাঁরা চাচ্ছেন, তাঁরা জুলাই সনদকে অকার্যকর করতে চান। এই অপরিণামদর্শী পথ থেকে ফিরে এসে আগামী নভেম্বরে গণদাবি অনুযায়ী গণভোট দিন। তার আগে রাষ্ট্রপতির আদেশে জুলাই সনদ আদেশ জারি করুন। তারপর জাতীয় নির্বাচন দিন। তাহলেই জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ, মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে।’
জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, ‘২৮ অক্টোবর যাঁরা জীবন দিয়েছিলেন, আল্লাহর কাছে তাঁদের শাহাদাত প্রার্থনা করছি। যাঁরা আহত হয়েছিলেন, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন, অসুস্থ হয়েছিলেন, রাব্বুল আলামিনের কাছে তাঁদের জন্য সুস্থতা কামনা করছি।’
ঢাকা মহানগর জামায়াতের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম, মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ প্রমুখ।

‘যেকোনো সময়েই নির্বাচনের জন্য বিএনপি প্রস্তুত আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন।
১০ জুন ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে গণভোটের সময় ‘নির্বাচনের আগে বা একই দিনে’ হওয়ার সুপারিশ করেছে ঐকমত্য কমিশন। এতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেনি জামায়াতে ইসলামী।
৫ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান
৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে গণভোটের সময় ‘নির্বাচনের আগে বা একই দিনে’ হওয়ার সুপারিশ করেছে ঐকমত্য কমিশন। এতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেনি জামায়াতে ইসলামী।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে আজকের পত্রিকাকে এমনটি বলেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আমরা পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারছি না। কারণ, এখানে ‘‘অথবা’’ দিয়েছে। নির্বাচনের সঙ্গে একই দিনে গণভোট আয়োজনের সুপারিশ থাকায় আমরা পুরোপুরি সন্তুষ্ট নই।’
আযাদ যোগ করেন, ‘আমাদের বক্তব্য হলো—অবিলম্বে আদেশ জারি করতে হবে এবং নভেম্বরে গণভোট আয়োজন করতে হবে।
‘নভেম্বরে গণভোট না হলে জনগণ তো বুঝবে না কী সংস্কার হবে আর ভোট দিব কাকে। জনগণ তো সংস্কার ছাড়া নির্বাচন চায় না।’
একটা দল নির্বাচনের দিন গণভোট চাচ্ছে, এতে আপনাদের প্রতিক্রিয়া কী—এমন প্রশ্নের জবাবে আযাদ বলেন, তারা চাইতেই পারে, তবে এর পেছনে সংস্কার বানচালের কোনো উদ্দেশ্য আছে কি না—এমন প্রশ্ন থেকে যায়।

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে গণভোটের সময় ‘নির্বাচনের আগে বা একই দিনে’ হওয়ার সুপারিশ করেছে ঐকমত্য কমিশন। এতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেনি জামায়াতে ইসলামী।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে আজকের পত্রিকাকে এমনটি বলেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।
হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আমরা পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারছি না। কারণ, এখানে ‘‘অথবা’’ দিয়েছে। নির্বাচনের সঙ্গে একই দিনে গণভোট আয়োজনের সুপারিশ থাকায় আমরা পুরোপুরি সন্তুষ্ট নই।’
আযাদ যোগ করেন, ‘আমাদের বক্তব্য হলো—অবিলম্বে আদেশ জারি করতে হবে এবং নভেম্বরে গণভোট আয়োজন করতে হবে।
‘নভেম্বরে গণভোট না হলে জনগণ তো বুঝবে না কী সংস্কার হবে আর ভোট দিব কাকে। জনগণ তো সংস্কার ছাড়া নির্বাচন চায় না।’
একটা দল নির্বাচনের দিন গণভোট চাচ্ছে, এতে আপনাদের প্রতিক্রিয়া কী—এমন প্রশ্নের জবাবে আযাদ বলেন, তারা চাইতেই পারে, তবে এর পেছনে সংস্কার বানচালের কোনো উদ্দেশ্য আছে কি না—এমন প্রশ্ন থেকে যায়।

‘যেকোনো সময়েই নির্বাচনের জন্য বিএনপি প্রস্তুত আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন।
১০ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ৩০-৪০ বছর আগের মিথ্যা মামলার বিচার করে যদি মিথ্যা ফাঁসি দেওয়া যায়, তাহলে ২০ বছর আগে সত্য জীবন্ত হত্যায় হাসিনা, ইনু, মেননসহ ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচার কেন করা যাবে না? ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান
৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ইতিহাসকে যেন আর ক্ষমতার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা না হয়। আওয়ামী লীগ এখন ডেড চ্যাপটার। এটা এখন মরা হাতি—এটাকে এখন যে ইচ্ছা, সে লাথি দিতে পারে। তবে আমাদের ঐক্য বজায় রাখতে হবে, না হলে ঝামেলা হতে পারে।’
আমলাতন্ত্রের সমালোচনা করে হাসনাত বলেন, ‘ব্যুরোক্রেসিকে গতিশীল করতে হবে। তারা গতিশীল না হলে যে ক্ষোভ জমছে, তাতে বিস্ফোরণ হবেই। আমলাতন্ত্র ঠিক না করতে পারলে, যেই ক্ষমতায় আসুক, ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।’

আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘ইতিহাসকে যেন আর ক্ষমতার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা না হয়। আওয়ামী লীগ এখন ডেড চ্যাপটার। এটা এখন মরা হাতি—এটাকে এখন যে ইচ্ছা, সে লাথি দিতে পারে। তবে আমাদের ঐক্য বজায় রাখতে হবে, না হলে ঝামেলা হতে পারে।’
আমলাতন্ত্রের সমালোচনা করে হাসনাত বলেন, ‘ব্যুরোক্রেসিকে গতিশীল করতে হবে। তারা গতিশীল না হলে যে ক্ষোভ জমছে, তাতে বিস্ফোরণ হবেই। আমলাতন্ত্র ঠিক না করতে পারলে, যেই ক্ষমতায় আসুক, ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।’

‘যেকোনো সময়েই নির্বাচনের জন্য বিএনপি প্রস্তুত আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন।
১০ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ৩০-৪০ বছর আগের মিথ্যা মামলার বিচার করে যদি মিথ্যা ফাঁসি দেওয়া যায়, তাহলে ২০ বছর আগে সত্য জীবন্ত হত্যায় হাসিনা, ইনু, মেননসহ ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচার কেন করা যাবে না? ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে গণভোটের সময় ‘নির্বাচনের আগে বা একই দিনে’ হওয়ার সুপারিশ করেছে ঐকমত্য কমিশন। এতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেনি জামায়াতে ইসলামী।
৫ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুরুল হক হলে আয়োজিত ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। এনসিপি এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তাঁর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের নিয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ঘোষণা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পাটওয়ারী। তাঁর দাবি, ঘোষণা অনুষ্ঠানে জুলাই আন্দোলনে শহীদ পরিবার ও আহতদেরও রাখতে হবে। ওই দিন এনসিপি সনদে সই করবে বলেও জানান তিনি।
পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা জেনেছি, জুলাই সনদ বর্তমানে আইন কমিশনে আছে। আমরা দেখতে চাই ড. আসিফ নজরুল স্যার কোনো টালবাহানা ছাড়াই জনগণের পক্ষে থেকে দ্রুত বাস্তবায়নে কাজ করবেন। প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে শহীদ মিনারে আসবেন।’
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্ট জমা দেওয়া জুলাই শহীদ ও জনগণের বড় অর্জন। জুলাই সনদ সই না করার কারণে হারিয়ে যাওয়ার ভয় ছিল। তবে রিস্ক (ঝুঁকি) নিয়ে অবস্থান নিয়েছে এনসিপি। ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের মাধ্যমে এর সুফল পেয়েছে বাংলাদেশের মানুষ।’
এ বিষয়ে তিনি আরও যোগ করেন, ‘বাহাত্তরের পচা সংবিধান দিয়ে এ দেশ আর চলতে পারে না। এ সংবিধান আমাদের ভাইদের হত্যার বৈধতা দিয়েছে।’
এই নেতা বলেন, ‘রক্তের ট্যাংকার দিয়ে কেউ রাজনীতি করতে চাইলে, বুলেট রেভল্যুশনের পর ব্যালট রেভল্যুশনের মাধ্যমে মানুষ জবাব দেবে। দলীয় দাস হিসেবে কেউ সংস্কার রুখতে চাইলে সেফ এক্সিট পাবে না তারা, মানুষ তাদের বিচার করবেই।’
এনসিপি সরকার গঠন করবে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘কারণ, পেছনের দরজা দিয়ে এনসিপি ক্যান্টনমেন্টে যাবে না, কোনো অ্যাম্বাসিতেও যাবে না। তাই মানুষ এনসিপিকে ভোট দেবে।’
ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার অথর্ব নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে দাবি করে তিনি আরও বলেন, ‘যে লাউ সেই কদুর নির্বাচন চায় না এনসিপি। বিএনপি-জামায়াত বিরোধী বিরোধী নাটক করছে। তারা একদল ভারতে, আরেক দল পাকিস্তানে পা দিয়ে রেখেছে।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন আসিফ নজরুল। এখন তাঁর কোর্টে বল গেছে, দেখা যাক তিনি কেমন খেলতে পারেন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুরুল হক হলে আয়োজিত ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। এনসিপি এই গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে।
সভায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তাঁর উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের নিয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ঘোষণা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন পাটওয়ারী। তাঁর দাবি, ঘোষণা অনুষ্ঠানে জুলাই আন্দোলনে শহীদ পরিবার ও আহতদেরও রাখতে হবে। ওই দিন এনসিপি সনদে সই করবে বলেও জানান তিনি।
পাটওয়ারী বলেন, ‘আমরা জেনেছি, জুলাই সনদ বর্তমানে আইন কমিশনে আছে। আমরা দেখতে চাই ড. আসিফ নজরুল স্যার কোনো টালবাহানা ছাড়াই জনগণের পক্ষে থেকে দ্রুত বাস্তবায়নে কাজ করবেন। প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে শহীদ মিনারে আসবেন।’
এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্ট জমা দেওয়া জুলাই শহীদ ও জনগণের বড় অর্জন। জুলাই সনদ সই না করার কারণে হারিয়ে যাওয়ার ভয় ছিল। তবে রিস্ক (ঝুঁকি) নিয়ে অবস্থান নিয়েছে এনসিপি। ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের মাধ্যমে এর সুফল পেয়েছে বাংলাদেশের মানুষ।’
এ বিষয়ে তিনি আরও যোগ করেন, ‘বাহাত্তরের পচা সংবিধান দিয়ে এ দেশ আর চলতে পারে না। এ সংবিধান আমাদের ভাইদের হত্যার বৈধতা দিয়েছে।’
এই নেতা বলেন, ‘রক্তের ট্যাংকার দিয়ে কেউ রাজনীতি করতে চাইলে, বুলেট রেভল্যুশনের পর ব্যালট রেভল্যুশনের মাধ্যমে মানুষ জবাব দেবে। দলীয় দাস হিসেবে কেউ সংস্কার রুখতে চাইলে সেফ এক্সিট পাবে না তারা, মানুষ তাদের বিচার করবেই।’
এনসিপি সরকার গঠন করবে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘কারণ, পেছনের দরজা দিয়ে এনসিপি ক্যান্টনমেন্টে যাবে না, কোনো অ্যাম্বাসিতেও যাবে না। তাই মানুষ এনসিপিকে ভোট দেবে।’
ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার অথর্ব নির্বাচন কমিশন গঠন করেছে দাবি করে তিনি আরও বলেন, ‘যে লাউ সেই কদুর নির্বাচন চায় না এনসিপি। বিএনপি-জামায়াত বিরোধী বিরোধী নাটক করছে। তারা একদল ভারতে, আরেক দল পাকিস্তানে পা দিয়ে রেখেছে।’

‘যেকোনো সময়েই নির্বাচনের জন্য বিএনপি প্রস্তুত আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি এ কথা বলেন।
১০ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ৩০-৪০ বছর আগের মিথ্যা মামলার বিচার করে যদি মিথ্যা ফাঁসি দেওয়া যায়, তাহলে ২০ বছর আগে সত্য জীবন্ত হত্যায় হাসিনা, ইনু, মেননসহ ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচার কেন করা যাবে না? ১৪ দলের ফ্যাসিস্টদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে গণভোটের সময় ‘নির্বাচনের আগে বা একই দিনে’ হওয়ার সুপারিশ করেছে ঐকমত্য কমিশন। এতে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারেনি জামায়াতে ইসলামী।
৫ ঘণ্টা আগে
আওয়ামী লীগ এখন মরা হাতি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। তিনি বলেছেন, এই মরা হাতিকে এখন যে ইচ্ছা লাথি দিতে পারে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে সংকলিত বই ‘অগ্নিঝরা বর্ষা: দেশে ও বিদেশে’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান
৬ ঘণ্টা আগে