নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
আজ বুধবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাকিদের এ কথা বলেন দলটি চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। বৈঠকে ৯ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরে এবি পার্টি।
এক প্রশ্নের জবাবে মঞ্জু বলেন, শুধু ভোট করার জন্য নয় ভোটারকে কেন্দ্রে আনাও ইসির দায়িত্ব। তাই ইসির কাছে তাদের আনতে প্রস্তাব করছি।
নির্বাচনি ব্যয় কমানোর বিষয়ে মঞ্জু বলেন, ‘নির্বাচনে প্রার্থীর ২৫ লাখ টাকা নির্বাচনী ব্যয় করা যায়। আমরা বলেছি কাটছাট করার জন্য। কিন্তু ইসি তা করছে না। পোস্টার নিষিদ্ধ করে ইসি নিজেই সব প্রার্থীর জন্য পোস্টার ছাপাতে পারে কি না। যত্রতত্র পোস্টার না রাখলে পরিবেশের ক্ষতি হবে না, ব্যয়ও কমবে। এ ছাড়া ভোটের দিন ভোটারদের কেন্দ্রে আনা, পোলিং এজেন্টদের আপ্যায়নের ব্যবস্থা ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রার্থীরা ব্যয় করেন। এগুলোর ব্যবস্থা যদি ইসি করে, প্রার্থীর খরচ কমে যাবে। তখন আর মিথ্যা তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না।’
দ্বৈত নাগরিকদের নির্বাচন করার সুযোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে মঞ্জু বলেন, ‘প্রবাসীদের ভোটের ব্যবস্থা কথা বলেছি। একই সঙ্গে দ্বৈত নাগরিকরা যেন প্রার্থী হতে পারে সে দাবি করেছি। কেননা, দ্বৈত নাগরিকেরা বিচারক হচ্ছেন। আমাদের উপদেষ্টা পরিষদেও আছেন। দ্বৈত নাগরিকেরা প্রার্থী হলে আমরা ভালো সংসদ সদস্য পাব।’
উচ্চকক্ষে পিআর না হলে এবি পার্টি বিদ্যমান সংসদ ব্যবস্থা চায় জানিয়ে মঞ্জু বলেন, ‘আমরা একটা পার্লামেন্টই কার্যকর করতে পারিনি। তাই পার্লামেন্টের দুইটা হাউজের বিরোধীতা করেছি। এখন যেহেতু সবাই বলছে, তাই আমরা মত দিয়েছি। তবে আমরা আপার হাউজে পিআর চেয়েছি। এটা না হলে দুইটা হাউজের প্রস্তাবটার সমর্থন প্রত্যাহার করে নেব। এ ছাড়া পাশাপাশি আমরা ২০০ আসনে বর্তমান পদ্ধতি বাকি ১০০ আসনে পিআর হতে পারে এমন বলেছি।’
মঞ্জু বলেন, ‘ইসিকে বলেছি, ঢাল তলোয়ারহীন নিধিরাম সর্দার না হোন। কি কি ভাবে কারচুপি হয় তা আমরা তুলে ধরেছি। এজন্য কঠোর হতে বলেছি এবং প্রচারের জন্য বলেছি। তারা শক্ত অবস্থান নেবেন বলে জানিয়েছে।’
ভোট নিয়ে সংশয়ের বিষয়ে এই নেতা আরও বলেন, ‘সরকারপ্রধান বলেছে ভোট হবে, সিইসি বলেছেন ভোট হবে, দলগুলোর অনেকে বলছে ভোট হবে; এখন যারা বলছে ভোট হবে না, তাদের কনসার্ন একটু গুরুত্বপূর্ণ। যারা ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করছে তাদের কনসার্ন পূরণ করেই ভোট এই সময়ের করা সম্ভব। বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
মঞ্জু আরও বলেন, ‘আমরা সিইসিকে বলেছি, আপনারা যদি ট্রডিশনাল (গতানুগতিক) ইলেকশান করার চিন্তা করেন, তাহলে আপনারা ১৪০০ মানুষের (শহীদের) জীবন এবং হাজার হাজার মানুষের রক্তের জন্য দায়ী থাকবেন। আপনাদের একটি রেভ্যুলশনারী নির্বাচন করার প্লান করতে হবে। নতুন ধাচের নির্বাচনের চিন্তা করতে হবে। ট্র্যাডিশনাল জায়গায় যাবেন না, নতুন করে বিষয়গুলো ভাবেন। টেকনিক্যালি কি কি কিভাবে নির্বাচন ম্যানুপুলেট হয়, আমরা তা একদম রুট লেভেল পর্যন্ত বিষয়গুলো উনাদের কাছে তুলে ধরেছি।’
এ ছাড়াও বৈঠকে দলটির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, ভাইস চেয়ারম্যান লে. কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসরীন সুলতানা মিলি, ব্যারিস্টার সানী আব্দুল হক, যুবপার্টির সদস্য সচিব হাদিউজ্জামান খোকন, মহানগর উত্তরের আহবায়ক সেলিম খান, সদস্যসচিব সামিউল ইসলাম সবুজ, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) শাহজাহান ব্যাপারী, কেন্দ্রীয় নেতা আবু রাইয়ান রছি, যুবপার্টি ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব শাহিনুর আক্তার শীলা, দক্ষিণের সদস্য সচিব মাসুদুর রহমান, নারী নেত্রী ইসরাত জাহান, সহকারী প্রচার সম্পাদক রিপন মাহমুদ, সহকারী অর্থ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক প্রমুখ।

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
আজ বুধবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাকিদের এ কথা বলেন দলটি চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। বৈঠকে ৯ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরে এবি পার্টি।
এক প্রশ্নের জবাবে মঞ্জু বলেন, শুধু ভোট করার জন্য নয় ভোটারকে কেন্দ্রে আনাও ইসির দায়িত্ব। তাই ইসির কাছে তাদের আনতে প্রস্তাব করছি।
নির্বাচনি ব্যয় কমানোর বিষয়ে মঞ্জু বলেন, ‘নির্বাচনে প্রার্থীর ২৫ লাখ টাকা নির্বাচনী ব্যয় করা যায়। আমরা বলেছি কাটছাট করার জন্য। কিন্তু ইসি তা করছে না। পোস্টার নিষিদ্ধ করে ইসি নিজেই সব প্রার্থীর জন্য পোস্টার ছাপাতে পারে কি না। যত্রতত্র পোস্টার না রাখলে পরিবেশের ক্ষতি হবে না, ব্যয়ও কমবে। এ ছাড়া ভোটের দিন ভোটারদের কেন্দ্রে আনা, পোলিং এজেন্টদের আপ্যায়নের ব্যবস্থা ইত্যাদি ক্ষেত্রে প্রার্থীরা ব্যয় করেন। এগুলোর ব্যবস্থা যদি ইসি করে, প্রার্থীর খরচ কমে যাবে। তখন আর মিথ্যা তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না।’
দ্বৈত নাগরিকদের নির্বাচন করার সুযোগ দেওয়ার কথা উল্লেখ করে মঞ্জু বলেন, ‘প্রবাসীদের ভোটের ব্যবস্থা কথা বলেছি। একই সঙ্গে দ্বৈত নাগরিকরা যেন প্রার্থী হতে পারে সে দাবি করেছি। কেননা, দ্বৈত নাগরিকেরা বিচারক হচ্ছেন। আমাদের উপদেষ্টা পরিষদেও আছেন। দ্বৈত নাগরিকেরা প্রার্থী হলে আমরা ভালো সংসদ সদস্য পাব।’
উচ্চকক্ষে পিআর না হলে এবি পার্টি বিদ্যমান সংসদ ব্যবস্থা চায় জানিয়ে মঞ্জু বলেন, ‘আমরা একটা পার্লামেন্টই কার্যকর করতে পারিনি। তাই পার্লামেন্টের দুইটা হাউজের বিরোধীতা করেছি। এখন যেহেতু সবাই বলছে, তাই আমরা মত দিয়েছি। তবে আমরা আপার হাউজে পিআর চেয়েছি। এটা না হলে দুইটা হাউজের প্রস্তাবটার সমর্থন প্রত্যাহার করে নেব। এ ছাড়া পাশাপাশি আমরা ২০০ আসনে বর্তমান পদ্ধতি বাকি ১০০ আসনে পিআর হতে পারে এমন বলেছি।’
মঞ্জু বলেন, ‘ইসিকে বলেছি, ঢাল তলোয়ারহীন নিধিরাম সর্দার না হোন। কি কি ভাবে কারচুপি হয় তা আমরা তুলে ধরেছি। এজন্য কঠোর হতে বলেছি এবং প্রচারের জন্য বলেছি। তারা শক্ত অবস্থান নেবেন বলে জানিয়েছে।’
ভোট নিয়ে সংশয়ের বিষয়ে এই নেতা আরও বলেন, ‘সরকারপ্রধান বলেছে ভোট হবে, সিইসি বলেছেন ভোট হবে, দলগুলোর অনেকে বলছে ভোট হবে; এখন যারা বলছে ভোট হবে না, তাদের কনসার্ন একটু গুরুত্বপূর্ণ। যারা ভোট নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করছে তাদের কনসার্ন পূরণ করেই ভোট এই সময়ের করা সম্ভব। বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
মঞ্জু আরও বলেন, ‘আমরা সিইসিকে বলেছি, আপনারা যদি ট্রডিশনাল (গতানুগতিক) ইলেকশান করার চিন্তা করেন, তাহলে আপনারা ১৪০০ মানুষের (শহীদের) জীবন এবং হাজার হাজার মানুষের রক্তের জন্য দায়ী থাকবেন। আপনাদের একটি রেভ্যুলশনারী নির্বাচন করার প্লান করতে হবে। নতুন ধাচের নির্বাচনের চিন্তা করতে হবে। ট্র্যাডিশনাল জায়গায় যাবেন না, নতুন করে বিষয়গুলো ভাবেন। টেকনিক্যালি কি কি কিভাবে নির্বাচন ম্যানুপুলেট হয়, আমরা তা একদম রুট লেভেল পর্যন্ত বিষয়গুলো উনাদের কাছে তুলে ধরেছি।’
এ ছাড়াও বৈঠকে দলটির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, ভাইস চেয়ারম্যান লে. কর্নেল (অব.) দিদারুল আলম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসরীন সুলতানা মিলি, ব্যারিস্টার সানী আব্দুল হক, যুবপার্টির সদস্য সচিব হাদিউজ্জামান খোকন, মহানগর উত্তরের আহবায়ক সেলিম খান, সদস্যসচিব সামিউল ইসলাম সবুজ, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক (ঢাকা বিভাগ) শাহজাহান ব্যাপারী, কেন্দ্রীয় নেতা আবু রাইয়ান রছি, যুবপার্টি ঢাকা মহানগর উত্তরের সদস্যসচিব শাহিনুর আক্তার শীলা, দক্ষিণের সদস্য সচিব মাসুদুর রহমান, নারী নেত্রী ইসরাত জাহান, সহকারী প্রচার সম্পাদক রিপন মাহমুদ, সহকারী অর্থ সম্পাদক আবু বকর সিদ্দিক প্রমুখ।

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে? কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) মনজুর কাদের। আজ বুধবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সেমিনারে এ মন্তব্য করে তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির অঙ্গসংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদল ও জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে। কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই। আপনাদের যুদ্ধে নেমে পড়তে হবে। এ যুদ্ধ মানুষের পক্ষে, দেশের পক্ষে। কারণ, আমাদের কাছে ‘‘প্রথম বাংলাদেশ আমার, শেষ বাংলাদেশ আমার’’। আমাদের কাছে সবার আগে বাংলাদেশ। এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে আমাদের।’
রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে আজ বুধবার বিকেলে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এই আহ্বান জানান।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশ রক্ষা পাবে’—এমন মন্তব্য করে যুবদল ও কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের তারেক রহমান বলেন, ‘ধানের শীষকে জেতাতে হবে—এর কোনো বিকল্প নাই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে জনগণের পক্ষের যে পরিকল্পনা, সেটি বাস্তবায়ন করতে হবে। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা শুধু পরিকল্পনার মধ্যে রাখলে হবে না। বাংলাদেশে বহু পরিকল্পনা হয়েছে। সেই পরিকল্পনা পরিকল্পনাতেই রয়ে গেছে। আমরা আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে যেমন আমরা আন্দোলন করেছি, জনগণকে সঙ্গে নিয়েই আমরা এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই।’
জনগণের কাছে দলের পরিকল্পনা পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘পরিকল্পনা মানুষের সামনে নিয়ে যেতে হবে। জনগণকে বোঝাতে হবে। এই কঠিন কাজটি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নাই। অন্যথায় এই দেশ ও জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে। আমরা যদি সজাগ না হই, আমরা যদি এই যুদ্ধে মাঠে নেমে না পড়ি, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘এই দেশকে প্রতিবার আপনাদের দল বিএনপি রক্ষা করেছে। ইতিহাস ঘাটুন, তাহলে দেখবেন, প্রতিবার রক্ষা করেছে। শহীদ জিয়া, খালেদা জিয়া যতবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন, তার আগে দেশের অবস্থা কী ছিল?’
তারেক রহমান বলেন, ‘এখন শহীদ জিয়া ও খালেদা জিয়ার দায়িত্ব আপনাদের কাঁধে এসে পড়েছে। এই দেশকে আপনাদের রক্ষা করতে হবে। প্রত্যেককে উঠে দাঁড়াতে হবে। ঘর থেকে বেরিয়ে মানুষের কাছে যেতে হবে। আসুন, এই যুদ্ধ আমরা শুরু করি।’
এ সময় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ফ্যামিলি কার্ড, স্বাস্থ্য কার্ড, ফারমার্স কার্ড, পরিবেশ রক্ষা, বেকার সমস্যার সমাধান, শিক্ষার উন্নয়নসহ অন্যান্য বিষয়ে পরিকল্পনাগুলো কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, তার রূপরেখা জাতীয়তাবাদী যুবদল ও কৃষক দলের সামনে তুলে ধরেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।

বিএনপির অঙ্গসংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদল ও জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে। কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই। আপনাদের যুদ্ধে নেমে পড়তে হবে। এ যুদ্ধ মানুষের পক্ষে, দেশের পক্ষে। কারণ, আমাদের কাছে ‘‘প্রথম বাংলাদেশ আমার, শেষ বাংলাদেশ আমার’’। আমাদের কাছে সবার আগে বাংলাদেশ। এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে আমাদের।’
রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে আজ বুধবার বিকেলে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এই আহ্বান জানান।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশ রক্ষা পাবে’—এমন মন্তব্য করে যুবদল ও কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের তারেক রহমান বলেন, ‘ধানের শীষকে জেতাতে হবে—এর কোনো বিকল্প নাই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে জনগণের পক্ষের যে পরিকল্পনা, সেটি বাস্তবায়ন করতে হবে। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা শুধু পরিকল্পনার মধ্যে রাখলে হবে না। বাংলাদেশে বহু পরিকল্পনা হয়েছে। সেই পরিকল্পনা পরিকল্পনাতেই রয়ে গেছে। আমরা আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে যেমন আমরা আন্দোলন করেছি, জনগণকে সঙ্গে নিয়েই আমরা এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই।’
জনগণের কাছে দলের পরিকল্পনা পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘পরিকল্পনা মানুষের সামনে নিয়ে যেতে হবে। জনগণকে বোঝাতে হবে। এই কঠিন কাজটি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নাই। অন্যথায় এই দেশ ও জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে। আমরা যদি সজাগ না হই, আমরা যদি এই যুদ্ধে মাঠে নেমে না পড়ি, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘এই দেশকে প্রতিবার আপনাদের দল বিএনপি রক্ষা করেছে। ইতিহাস ঘাটুন, তাহলে দেখবেন, প্রতিবার রক্ষা করেছে। শহীদ জিয়া, খালেদা জিয়া যতবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন, তার আগে দেশের অবস্থা কী ছিল?’
তারেক রহমান বলেন, ‘এখন শহীদ জিয়া ও খালেদা জিয়ার দায়িত্ব আপনাদের কাঁধে এসে পড়েছে। এই দেশকে আপনাদের রক্ষা করতে হবে। প্রত্যেককে উঠে দাঁড়াতে হবে। ঘর থেকে বেরিয়ে মানুষের কাছে যেতে হবে। আসুন, এই যুদ্ধ আমরা শুরু করি।’
এ সময় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ফ্যামিলি কার্ড, স্বাস্থ্য কার্ড, ফারমার্স কার্ড, পরিবেশ রক্ষা, বেকার সমস্যার সমাধান, শিক্ষার উন্নয়নসহ অন্যান্য বিষয়ে পরিকল্পনাগুলো কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, তার রূপরেখা জাতীয়তাবাদী যুবদল ও কৃষক দলের সামনে তুলে ধরেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
২০ আগস্ট ২০২৫
বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) মনজুর কাদের। আজ বুধবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সেমিনারে এ মন্তব্য করে তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) মনজুর কাদের। আজ বুধবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানান তিনি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব ও মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন।
সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি ও চৌহালী) আসন থেকে এনসিপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন মনজুর কাদের। তিনি ১৯৮৬ সালে সেনাবাহিনী থেকে অবসরে যান। এরপর জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়া) আসন থেকে ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ থেকে ১৯৯০ সালের ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ সালে জাতীয় পার্টি ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দেন মনজুর কাদের। এরপর ১৯৯৬ সালে পাবনা-১ আসন এবং ২০০১ সালে সিরাজগঞ্জ-৬ (চৌহালী ও শাহজাদপুর) আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। পরে এই আসনের সীমানা পরিবর্তন হয়ে সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) আসন করা হয়।
২০০৮ সালের নির্বাচনেও সিরাজগঞ্জ-৫ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পান মনজুর কাদের। সেই নির্বাচনে ২৫২ ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের কাছে হেরে যান তিনি। এবারও তিনি বিএনপি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। তবে বিএনপি তাঁকে মনোনয়ন না দিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির (রাজশাহী বিভাগীয়) সহসাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিমকে মনোনয়ন দেয়। এরপরই এনসিপিতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিলেন মনজুর কাদের।
এনসিপিতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা ও নতুন রাজনীতির ধারণায় বিশ্বাস রেখে এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে নিজেকে সম্পৃক্ত করার অঙ্গীকার নিয়ে আমি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-তে যোগদান করেছি এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) নির্বাচনী এলাকায় মনোনয়ন পেয়েছি।’
মনজুর আরও লিখেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি—এনসিপি-ই পারে নতুন প্রজন্মের নেতৃত্বকে সামনে এনে বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এবং দেশের ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত করতে।’
সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও বেলকুচি উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আলী আলম। এই আসন থেকে এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকারও মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। তিনি এক ফেসবুক পোস্টে মনজুর কাদেরকে মনোনয়ন পাওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন।

বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) মনজুর কাদের। আজ বুধবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানান তিনি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব ও মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন।
সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি ও চৌহালী) আসন থেকে এনসিপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন মনজুর কাদের। তিনি ১৯৮৬ সালে সেনাবাহিনী থেকে অবসরে যান। এরপর জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়া) আসন থেকে ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ থেকে ১৯৯০ সালের ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ সালে জাতীয় পার্টি ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দেন মনজুর কাদের। এরপর ১৯৯৬ সালে পাবনা-১ আসন এবং ২০০১ সালে সিরাজগঞ্জ-৬ (চৌহালী ও শাহজাদপুর) আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। পরে এই আসনের সীমানা পরিবর্তন হয়ে সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) আসন করা হয়।
২০০৮ সালের নির্বাচনেও সিরাজগঞ্জ-৫ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পান মনজুর কাদের। সেই নির্বাচনে ২৫২ ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের কাছে হেরে যান তিনি। এবারও তিনি বিএনপি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। তবে বিএনপি তাঁকে মনোনয়ন না দিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির (রাজশাহী বিভাগীয়) সহসাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিমকে মনোনয়ন দেয়। এরপরই এনসিপিতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিলেন মনজুর কাদের।
এনসিপিতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা ও নতুন রাজনীতির ধারণায় বিশ্বাস রেখে এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে নিজেকে সম্পৃক্ত করার অঙ্গীকার নিয়ে আমি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-তে যোগদান করেছি এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) নির্বাচনী এলাকায় মনোনয়ন পেয়েছি।’
মনজুর আরও লিখেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি—এনসিপি-ই পারে নতুন প্রজন্মের নেতৃত্বকে সামনে এনে বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এবং দেশের ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত করতে।’
সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও বেলকুচি উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আলী আলম। এই আসন থেকে এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকারও মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। তিনি এক ফেসবুক পোস্টে মনজুর কাদেরকে মনোনয়ন পাওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন।

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
২০ আগস্ট ২০২৫
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে? কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সেমিনারে এ মন্তব্য করে তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারে থাকা ছাত্র উপদেষ্টারা দায়িত্ব পালনে শতভাগ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি নূরুল ইসলাম সাদ্দাম। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সেমিনারে এ মন্তব্য করে তিনি।

নূরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেন, জুলাই আন্দোলনের পরে তিনজন ছাত্রদের হয়ে মন্ত্রিপরিষদে গিয়েছিলেন, উপদেষ্টা পরিষদে গিয়েছেন। তাঁদের দায়িত্বটা ছিল, বেসিক দায়িত্ব ছিল, যারা জুলাই গণহত্যা সংঘটিত করেছে, তাদের বিচারটা নিশ্চিত করা; আহত, পঙ্গুত্ববরণকারী—তাঁদের সেবা, চিকিৎসার ব্যবস্থাগুলো করা। এই কাজগুলো তাঁরা না করে, তাঁরা সেখানে গিয়ে রুটিন একটা ওয়ার্ক করেছেন। নিজেদের রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চূড়ান্ত করার জন্য রাজনীতি করার মানসিকতা, উচ্চাভিলাষিতা তাঁদের দায়িত্ব থেকে যোজন যোজন মাইল দূরে রেখেছে।
বাংলাদেশের মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো এখন পর্যন্ত সংরক্ষিত করা সম্ভব হয়নি বলে অভিযোগ করেন শিবির সেক্রেটারি। তিনি আরও বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের পরিবর্তন লক্ষণীয় নয়। যেকোনো একটা রাজনৈতিক দলের তাঁবেদারি করার এমন মানসিকতাগুলো আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে দেখতে পাচ্ছি। এই জায়গাগুলো পরিবর্তন, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হোক, সমাজে মানুষের অধিকারগুলো প্রতিষ্ঠিত হোক—সে আশা আমরা রাখি।’
সেমিনারে অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমের ছেলে আবদুল্লাহিল আমান আযমী বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমরা জাতি হিসেবে খণ্ডবিখণ্ড হয়ে গিয়েছি। আমাদের মধ্যে ঐক্য নাই। আমাদের দেশের আগে ক্ষমতার চিন্তা। এ জন্য আমরা প্রকৃত অর্থে কোনো কিছু আগাতে পারছি না। আমাদের নিজেদের চিন্তা করতে হবে আমরা কেন আজকে এই অবস্থায় আছি। যারা করছে, তারা কেন করছে? আমাদের নিজেদের সংশোধন হতে হবে। আমার আশপাশে যারা আছে, যাদের প্রভাবিত করতে পারি, তাদের সংশোধন করতে হবে।’
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘হাশরের ময়দানে এই মিজান (দাঁড়িপাল্লা) থাকবে। ধানের শীষ থাকবে না, নৌকাও থাকবে না, লাঙ্গলও থাকবে না—আমরা এমন একটা প্রতীক নিয়ে কাজ করি, যেটা দুনিয়াতেও থাকবে, আখিরাতেও থাকবে।’
সেমিনারে এ ছাড়াও বক্তব্য দেন ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, সাবেক সেনা কর্মকর্তা হাসিনুর রহমান এবং আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে আহত, পঙ্গুত্ববরণকারী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা, গুম ও নিহত ব্যক্তির পরিবার-পরিজন।

সরকারে থাকা ছাত্র উপদেষ্টারা দায়িত্ব পালনে শতভাগ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি নূরুল ইসলাম সাদ্দাম। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সেমিনারে এ মন্তব্য করে তিনি।

নূরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেন, জুলাই আন্দোলনের পরে তিনজন ছাত্রদের হয়ে মন্ত্রিপরিষদে গিয়েছিলেন, উপদেষ্টা পরিষদে গিয়েছেন। তাঁদের দায়িত্বটা ছিল, বেসিক দায়িত্ব ছিল, যারা জুলাই গণহত্যা সংঘটিত করেছে, তাদের বিচারটা নিশ্চিত করা; আহত, পঙ্গুত্ববরণকারী—তাঁদের সেবা, চিকিৎসার ব্যবস্থাগুলো করা। এই কাজগুলো তাঁরা না করে, তাঁরা সেখানে গিয়ে রুটিন একটা ওয়ার্ক করেছেন। নিজেদের রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চূড়ান্ত করার জন্য রাজনীতি করার মানসিকতা, উচ্চাভিলাষিতা তাঁদের দায়িত্ব থেকে যোজন যোজন মাইল দূরে রেখেছে।
বাংলাদেশের মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো এখন পর্যন্ত সংরক্ষিত করা সম্ভব হয়নি বলে অভিযোগ করেন শিবির সেক্রেটারি। তিনি আরও বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের পরিবর্তন লক্ষণীয় নয়। যেকোনো একটা রাজনৈতিক দলের তাঁবেদারি করার এমন মানসিকতাগুলো আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে দেখতে পাচ্ছি। এই জায়গাগুলো পরিবর্তন, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হোক, সমাজে মানুষের অধিকারগুলো প্রতিষ্ঠিত হোক—সে আশা আমরা রাখি।’
সেমিনারে অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমের ছেলে আবদুল্লাহিল আমান আযমী বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমরা জাতি হিসেবে খণ্ডবিখণ্ড হয়ে গিয়েছি। আমাদের মধ্যে ঐক্য নাই। আমাদের দেশের আগে ক্ষমতার চিন্তা। এ জন্য আমরা প্রকৃত অর্থে কোনো কিছু আগাতে পারছি না। আমাদের নিজেদের চিন্তা করতে হবে আমরা কেন আজকে এই অবস্থায় আছি। যারা করছে, তারা কেন করছে? আমাদের নিজেদের সংশোধন হতে হবে। আমার আশপাশে যারা আছে, যাদের প্রভাবিত করতে পারি, তাদের সংশোধন করতে হবে।’
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘হাশরের ময়দানে এই মিজান (দাঁড়িপাল্লা) থাকবে। ধানের শীষ থাকবে না, নৌকাও থাকবে না, লাঙ্গলও থাকবে না—আমরা এমন একটা প্রতীক নিয়ে কাজ করি, যেটা দুনিয়াতেও থাকবে, আখিরাতেও থাকবে।’
সেমিনারে এ ছাড়াও বক্তব্য দেন ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, সাবেক সেনা কর্মকর্তা হাসিনুর রহমান এবং আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে আহত, পঙ্গুত্ববরণকারী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা, গুম ও নিহত ব্যক্তির পরিবার-পরিজন।

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
২০ আগস্ট ২০২৫
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে? কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) মনজুর কাদের। আজ বুধবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ক্ষমতায় যাওয়ার লক্ষ্য নেই বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
নাহিদ বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না, এটা খুবই পরিষ্কার। সিট কয়টা পাব কি পাব না, সেটা বিবেচনায় রেখেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না।’
এনসিপি আহ্বায়ক বলেন, এবারের নির্বাচন হলো ‘গণভোট’, যেখানে ভোটের প্রধান প্রশ্ন হলো ‘হ্যাঁ অথবা না’ (সংস্কারের পক্ষে বা বিপক্ষে)। এই বার্তাটি জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্যই এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর যদি রাজনৈতিক দলগুলো `সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী' দলের ভেতরে সংস্কার আনলে এনসিপির জন্মের প্রয়োজন হতো না বলে মন্তব্য করেন নাহিদ।
তিনি বলেন, এনসিপি সাত মাস অপেক্ষা করার পরও বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি। তারা নিজেদের দলাদলি–অন্তর্দ্বন্দ্বে ব্যস্ত ছিল, নিজেদের দলীয় এজেন্ডাকে প্রধান করে তুলেছে। এই ব্যর্থতার কারণেই এনসিপির জন্ম হয়েছে।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ক্ষমতায় যাওয়ার লক্ষ্য নেই বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
নাহিদ বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না, এটা খুবই পরিষ্কার। সিট কয়টা পাব কি পাব না, সেটা বিবেচনায় রেখেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না।’
এনসিপি আহ্বায়ক বলেন, এবারের নির্বাচন হলো ‘গণভোট’, যেখানে ভোটের প্রধান প্রশ্ন হলো ‘হ্যাঁ অথবা না’ (সংস্কারের পক্ষে বা বিপক্ষে)। এই বার্তাটি জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্যই এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর যদি রাজনৈতিক দলগুলো `সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী' দলের ভেতরে সংস্কার আনলে এনসিপির জন্মের প্রয়োজন হতো না বলে মন্তব্য করেন নাহিদ।
তিনি বলেন, এনসিপি সাত মাস অপেক্ষা করার পরও বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি। তারা নিজেদের দলাদলি–অন্তর্দ্বন্দ্বে ব্যস্ত ছিল, নিজেদের দলীয় এজেন্ডাকে প্রধান করে তুলেছে। এই ব্যর্থতার কারণেই এনসিপির জন্ম হয়েছে।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।

জুলাই আন্দোলনে নির্বিচারে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও জুলাই সনদ না হলে জাতীয় নির্বাচন হবে না— এমন নীতিতে বিশ্বাস করেনা আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। দলটির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘বিচার, জুলাই সনদ এগুলো সম্ভব; তবে এগুলো না হলে ভোট হতে দেওয়া যাবে না— এটাতে আমরা বিশ্বাসী না।’
২০ আগস্ট ২০২৫
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে? কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) মনজুর কাদের। আজ বুধবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সেমিনারে এ মন্তব্য করে তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে