নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকারের নির্যাতন-নিপীড়নের প্রথম শিকার খালেদা জিয়া বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি আরও দাবি করেন, বিএনপির ৮০ শতাংশ নেতা-কর্মী বর্তমান সরকারের দমন-নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সরকারবিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে গুম, খুন ও পঙ্গুত্বের শিকার নেতা-কর্মীদের পরিবারের মাঝে ঈদের শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেওয়ার সময় এমন মন্তব্য করেন তিনি। এ সময় সরকারবিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে গুম, খুন ও পঙ্গুত্বের শিকার ২১ নেতা-কর্মীর পরিবারকে ঈদের শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা একটা ফ্যাসিস্ট সরকার। দমন-নির্যাতন এদের হাতিয়ার। এটা না করে তারা টিকে থাকতে পারবে না। এই সরকারের প্রথম শিকার হচ্ছে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তিনি এখনো বন্দী অবস্থায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন।’
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘গত রাতে তিনি এত অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন যে চিকিৎসকেরা ভেবেছিলেন আর বোধয় সময় পাওয়া যাবে না। কিন্তু আল্লাহর কাছে হাজার শুকরিয়া তাঁরা তাঁকে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন।’
এই সরকারের আমলে বিএনপির প্রায় ৮০ ভাগ সদস্য দমন, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন দাবি করে ফখরুল বলেন, শুধু বিএনপি নয়, সারা বাংলাদেশের মানুষেরই আজকে এমন অবস্থা। মানুষ সব সময় একটা ভয়ে-ত্রাসে থাকে, সারা দেশে ফিয়ার ফোবিয়া তৈরি করা হয়েছে। কখন কাকে উঠিয়ে নিয়ে যায় তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘স্ত্রী, বোন, মা-বাবা কাউকে রেহাই দিচ্ছে না সরকার। আমাদের ছাত্রদল-যুবদল নেতাদের নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। কারও পায়ের নখ তুলে নিয়েছে, কারও হাত-পা ভেঙে দেওয়া হয়েছে এবং অবিশ্বাস্যভাবে সত্য যে তাঁদের কাউকে চিকিৎসাও দেওয়া হয়নি। সেভাবেই তাঁদের জেলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।’
এই সরকারের হাত থেকে মুক্তি পেতে হলে ’৬৯, ’৭১-এ যেভাবে মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল, সেভাবে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে বলে জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, এদের পরাজিত করতে হবে। পরাজিত করতে না পারলে এই নির্যাতন থেকে মুক্তি পাচ্ছি না।
আগামীর লক্ষ্য প্রসঙ্গে তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমাদের প্রথম লক্ষ্য আমাদের নিজেদের সংগঠিত করা। দ্বিতীয় লক্ষ্য, পুরো জাতিকে আবার সংগঠিত করা। তারপরে বিদ্রোহ, প্রতিরোধ করে এই সরকারকে পরাজিত করা।’
বর্তমান সরকারের নির্যাতন-নিপীড়নের প্রথম শিকার খালেদা জিয়া বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি আরও দাবি করেন, বিএনপির ৮০ শতাংশ নেতা-কর্মী বর্তমান সরকারের দমন-নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সরকারবিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে গুম, খুন ও পঙ্গুত্বের শিকার নেতা-কর্মীদের পরিবারের মাঝে ঈদের শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেওয়ার সময় এমন মন্তব্য করেন তিনি। এ সময় সরকারবিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে গুম, খুন ও পঙ্গুত্বের শিকার ২১ নেতা-কর্মীর পরিবারকে ঈদের শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন ফখরুল।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা একটা ফ্যাসিস্ট সরকার। দমন-নির্যাতন এদের হাতিয়ার। এটা না করে তারা টিকে থাকতে পারবে না। এই সরকারের প্রথম শিকার হচ্ছে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তিনি এখনো বন্দী অবস্থায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন।’
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘গত রাতে তিনি এত অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন যে চিকিৎসকেরা ভেবেছিলেন আর বোধয় সময় পাওয়া যাবে না। কিন্তু আল্লাহর কাছে হাজার শুকরিয়া তাঁরা তাঁকে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন।’
এই সরকারের আমলে বিএনপির প্রায় ৮০ ভাগ সদস্য দমন, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন দাবি করে ফখরুল বলেন, শুধু বিএনপি নয়, সারা বাংলাদেশের মানুষেরই আজকে এমন অবস্থা। মানুষ সব সময় একটা ভয়ে-ত্রাসে থাকে, সারা দেশে ফিয়ার ফোবিয়া তৈরি করা হয়েছে। কখন কাকে উঠিয়ে নিয়ে যায় তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘স্ত্রী, বোন, মা-বাবা কাউকে রেহাই দিচ্ছে না সরকার। আমাদের ছাত্রদল-যুবদল নেতাদের নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। কারও পায়ের নখ তুলে নিয়েছে, কারও হাত-পা ভেঙে দেওয়া হয়েছে এবং অবিশ্বাস্যভাবে সত্য যে তাঁদের কাউকে চিকিৎসাও দেওয়া হয়নি। সেভাবেই তাঁদের জেলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।’
এই সরকারের হাত থেকে মুক্তি পেতে হলে ’৬৯, ’৭১-এ যেভাবে মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল, সেভাবে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে বলে জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, এদের পরাজিত করতে হবে। পরাজিত করতে না পারলে এই নির্যাতন থেকে মুক্তি পাচ্ছি না।
আগামীর লক্ষ্য প্রসঙ্গে তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমাদের প্রথম লক্ষ্য আমাদের নিজেদের সংগঠিত করা। দ্বিতীয় লক্ষ্য, পুরো জাতিকে আবার সংগঠিত করা। তারপরে বিদ্রোহ, প্রতিরোধ করে এই সরকারকে পরাজিত করা।’
ছাত্ররা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে বিএনপি স্বাগত জানানোর পাশাপাশি সহযোগিতাও করবে। কিন্তু সরকারে থেকে দল গঠন করলে দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না বলেও সতর্ক করেছেন বিএনপির মহাসচিব।
২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ব্যাপক অংশগ্রহণ না থাকলে জুলাই অভ্যুত্থান সফল হতো না। অভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র গঠনেও নারীর অংশগ্রহণ জরুরি বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
২ ঘণ্টা আগেদাবি-দাওয়ার নামে দেশে ষড়যন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, স্বৈরাচার পালিয়ে গেলেও স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা রয়ে গেছে। তারা নানান দাবি-দাওয়ার নামে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে আব্বাস উদ্দিন খান সোহাগপুর মডেল কলেজ মাঠে
৩ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর হাতে আটক যুবদল নেতা মো. তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের নেতা-কর্মীরা। জোটের নেতারা বলেছেন, সরকার গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে এ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে ১৪ জন নাগরিককে বিচার বহির্ভূতভাবে হত্যা করে গণ-অভ্যুত্থানের
৪ ঘণ্টা আগে