নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগে গণজমায়েতে শুরু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৩টায় বিভিন্ন দল ও সংগঠনের কর্মীসহ ছাত্র-জনতাদের শাহবাগে জড়ো হতে দেখা যায়। শাহবাগ মোড়ের সভাস্থলে এসেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
এনসিপি ছাড়াও জুলাই মঞ্চ, ইনকিলাব মঞ্চ, ছাত্র শিবিরসহ বিভিন্ন দল ও ছাত্র সংগঠনের সদস্যরা এই গণজমায়েতে অংশ নিয়েছেন।
আজ শনিবার দুপুর থেকেই আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ মোড়ে আন্দোলনকারীদের উপস্থিত হতে দেখা যায়। তবে সে সময় আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতাদের দেখা যায়নি। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীরা জানান, আজ শনিবার বিকেলের গণজমায়েত থেকে সিদ্ধান্ত আসবে আন্দোলন কোনদিকে যাবে। যদি আজ রাতের মধ্যে সরকারের তরফ থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের ঘোষণা না আসে, কাল থেকে সারা দেশের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণার সিদ্ধান্ত আসবে।
আন্দোলনকারীরা স্লোগানে স্লোগানে শাহবাগ মুখর করে রেখেছেন—‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা-ঢাকা’, ‘আজাদী না গোলামি, আজাদী-আজাদী’, ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’, ‘ব্যান আওয়ামী লীগ’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘মুজিববাদের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না’, ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা-ঢাকা’, ‘আপোষ না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’ ইত্যাদি।
এর আগে গতকাল শুক্রবার বিকেল থেকে সারা রাত আন্দোলনকারীদের স্লোগানে মুখর ছিল শাহবাগ।
আওয়ামী লীগকে ‘গণহত্যাকারী’ দল হিসেবে আখ্যায়িত করে নিষিদ্ধ করার দাবি নিয়ে এনসিপি গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে। সেখান থেকে পরে শাহবাগ মোড়ে অবরোধ (ব্লকেড) কর্মসূচি শুরু হয়। এ ব্লকেড থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দফা দাবি জানিয়ে শনিবার বিকেলে শাহবাগে গণজমায়েত কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়।
আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগে গণজমায়েতে শুরু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল ৩টায় বিভিন্ন দল ও সংগঠনের কর্মীসহ ছাত্র-জনতাদের শাহবাগে জড়ো হতে দেখা যায়। শাহবাগ মোড়ের সভাস্থলে এসেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
এনসিপি ছাড়াও জুলাই মঞ্চ, ইনকিলাব মঞ্চ, ছাত্র শিবিরসহ বিভিন্ন দল ও ছাত্র সংগঠনের সদস্যরা এই গণজমায়েতে অংশ নিয়েছেন।
আজ শনিবার দুপুর থেকেই আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ মোড়ে আন্দোলনকারীদের উপস্থিত হতে দেখা যায়। তবে সে সময় আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতাদের দেখা যায়নি। আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীরা জানান, আজ শনিবার বিকেলের গণজমায়েত থেকে সিদ্ধান্ত আসবে আন্দোলন কোনদিকে যাবে। যদি আজ রাতের মধ্যে সরকারের তরফ থেকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের ঘোষণা না আসে, কাল থেকে সারা দেশের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণার সিদ্ধান্ত আসবে।
আন্দোলনকারীরা স্লোগানে স্লোগানে শাহবাগ মুখর করে রেখেছেন—‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা-ঢাকা’, ‘আজাদী না গোলামি, আজাদী-আজাদী’, ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’, ‘ব্যান আওয়ামী লীগ’, ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’, ‘মুজিববাদের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না’, ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ, শেষ হয়নি যুদ্ধ’, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা-ঢাকা’, ‘আপোষ না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’ ইত্যাদি।
এর আগে গতকাল শুক্রবার বিকেল থেকে সারা রাত আন্দোলনকারীদের স্লোগানে মুখর ছিল শাহবাগ।
আওয়ামী লীগকে ‘গণহত্যাকারী’ দল হিসেবে আখ্যায়িত করে নিষিদ্ধ করার দাবি নিয়ে এনসিপি গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করে। সেখান থেকে পরে শাহবাগ মোড়ে অবরোধ (ব্লকেড) কর্মসূচি শুরু হয়। এ ব্লকেড থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করাসহ তিন দফা দাবি জানিয়ে শনিবার বিকেলে শাহবাগে গণজমায়েত কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়।
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ থেকে মৌলিক সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন না হলে গণভোটের প্রস্তাব করেছে জামায়াতে ইসলামী। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘আমরা আশা করি, সবাই জনগণের পক্ষে থাকবে। কিন্তু যদি কেউ সংস্কার বাধাগ্রস্ত করে, তাহলে একমাত্র পথ হচ্ছে গণভোট। জনগণই ঠিক করবে তারা কোন
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে ইঙ্গিত করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘যাঁরা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের অনুকম্পায় এ দেশে রাজনীতি করতে পেরেছেন, এখন তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্রকে আপনারা টার্গেট করেছেন। বুক-পিঠ বলে আপনাদের কিছু নেই।’
১ ঘণ্টা আগেসারা দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও প্রশাসনের নির্লিপ্ততার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল শেষে রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করেছে বিএনপির সহযোগী সংগঠন জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল।
২ ঘণ্টা আগেসালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আজকের আলোচনা দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট নিয়ে ছিল। উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষে কীভাবে নির্বাচন হবে, সে বিষয়ে বিভিন্ন রকমের মতামত থাকার কারণে ঐকমত্যে পৌঁছানো যায়নি। দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট সৃষ্টির ক্ষেত্রে মোটামুটি অধিকাংশ রাজনৈতিক দল একমত। তবে তার গঠন প্রক্রিয়া কী হবে
২ ঘণ্টা আগে