নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির রাজনৈতিক উত্তেজনায় দেশ সংঘাতময় পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের।
জি এম কাদের বলেন, ‘মনে হচ্ছে দেশ একটি সংঘাতময় পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে। রাজনৈতিক উত্তেজনায় বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কা আছে।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মাদক প্রতিরোধ ও কল্যাণ সোসাইটির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর আলোচনা সভায় জাপা চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও বিএনপি যে অবস্থানে আছে, সেখান থেকে তাদের আর ফিরে আসার সুযোগ নেই। যে দল সরে যাবে, সেই দলই যেন বিলীন হয়ে যাবে। আবার যে দল পরাজিত হবে, সেই দলের যেন মৃত্যু হবে। এই বাস্তবতায় একটা বড় ধরনের সংঘাতের আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।’
কাদের বলেন, ‘আমরা সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে রাজনীতি করছি। শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই যেন ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যবস্থা থাকে। লজ্জার বিষয় হচ্ছে, এত দিনেও আমরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যবস্থা করতে পারিনি। ক্ষমতা হস্তান্তরের সময় এমন অবস্থা তৈরি হয়, ক্ষমতা হস্তান্তরের পরই যেন বড় ধরনের বিপদে পড়তে হবে। তাই স্বাভাবিকভাবেই কেউ ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চায় না। ক্ষমতা হস্তান্তরের সময় একটি অনিশ্চিত ও সাংঘর্ষিক পরিবেশ সৃষ্টি হয়।’
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণে আপত্তি জানিয়ে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘ইভিএমে নির্বাচন আমরা চাই না। কারণ, ইভিএমে নির্বাচনে কারচুপির সুযোগ আছে। আমরা মনে করি, যারা নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত তারা দলীয়করণের মধ্যেই আছে। তাদের হাতে ইভিএমের ফলাফল পরিবর্তন করা সম্ভব হবে।’
মাদক প্রতিরোধ ও কল্যাণ সোসাইটির সভাপতি সেলিম নিজামীর সভাপতিত্বে সভায় জাপার কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আবদুস সবুর আসুদ, জহিরুল আলম রুবেল, ভাইস চেয়ারম্যান আমির উদ্দিন ডালু, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক সুজন দে প্রমুখ বক্তব্য দেন।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির রাজনৈতিক উত্তেজনায় দেশ সংঘাতময় পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের।
জি এম কাদের বলেন, ‘মনে হচ্ছে দেশ একটি সংঘাতময় পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে। রাজনৈতিক উত্তেজনায় বড় ধরনের সংঘর্ষের আশঙ্কা আছে।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মাদক প্রতিরোধ ও কল্যাণ সোসাইটির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর আলোচনা সভায় জাপা চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
জি এম কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও বিএনপি যে অবস্থানে আছে, সেখান থেকে তাদের আর ফিরে আসার সুযোগ নেই। যে দল সরে যাবে, সেই দলই যেন বিলীন হয়ে যাবে। আবার যে দল পরাজিত হবে, সেই দলের যেন মৃত্যু হবে। এই বাস্তবতায় একটা বড় ধরনের সংঘাতের আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।’
কাদের বলেন, ‘আমরা সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে রাজনীতি করছি। শান্তিপূর্ণ পরিবেশেই যেন ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যবস্থা থাকে। লজ্জার বিষয় হচ্ছে, এত দিনেও আমরা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যবস্থা করতে পারিনি। ক্ষমতা হস্তান্তরের সময় এমন অবস্থা তৈরি হয়, ক্ষমতা হস্তান্তরের পরই যেন বড় ধরনের বিপদে পড়তে হবে। তাই স্বাভাবিকভাবেই কেউ ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চায় না। ক্ষমতা হস্তান্তরের সময় একটি অনিশ্চিত ও সাংঘর্ষিক পরিবেশ সৃষ্টি হয়।’
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণে আপত্তি জানিয়ে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘ইভিএমে নির্বাচন আমরা চাই না। কারণ, ইভিএমে নির্বাচনে কারচুপির সুযোগ আছে। আমরা মনে করি, যারা নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত তারা দলীয়করণের মধ্যেই আছে। তাদের হাতে ইভিএমের ফলাফল পরিবর্তন করা সম্ভব হবে।’
মাদক প্রতিরোধ ও কল্যাণ সোসাইটির সভাপতি সেলিম নিজামীর সভাপতিত্বে সভায় জাপার কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য মীর আবদুস সবুর আসুদ, জহিরুল আলম রুবেল, ভাইস চেয়ারম্যান আমির উদ্দিন ডালু, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক সুজন দে প্রমুখ বক্তব্য দেন।

বিদ্যমান সংবিধান অনুযায়ী গণভোটের কোনো বিধান নেই, মন্তব্য করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেছেন, এই মুহূর্তে গণভোট সংবিধানসম্মত নয়। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
১৪ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে গণভোটের প্রয়োজন ছিল না। এরপরও বিএনপি এতে রাজি হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনের দিনই সেটি আয়োজনেরও দাবি জানিয়েছে দলটি। অথচ এরপরও বলা হচ্ছে বিএনপি নির্বাচন পেছানোর কথা বলছে।
৩৫ মিনিট আগে
নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্ত একটি দলের অযৌক্তিক দাবির কাছে নতি স্বীকারের শামিল বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে পাঠানো প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায়...
২ ঘণ্টা আগে
মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ সদস্যের নাম উল্লেখ করে দলের রাজশাহী মহানগরের আংশিক কমিটি গঠন করেছে বিএনপি।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিদ্যমান সংবিধান অনুযায়ী গণভোটের কোনো বিধান নেই মন্তব্য করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেছেন, এই মুহূর্তে গণভোট সংবিধানসম্মত নয়।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে জার্মান ফাউন্ডেশন ফ্রেডরিখ এবার্ট স্টিফটুং (এফইএস)-এর সহযোগিতায় ‘পলিটিকস ল্যাব’ শিরোনামে চলমান চার পর্বের ধারাবাহিক কর্মশালার শেষ দিনে আয়োজিত ‘পলিটিকস ল্যাব: পাবলিক ডায়ালগ’ শীর্ষক সংলাপে এ কথা বলেন তিনি। এ সংলাপের আয়োজন করে সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস)।
সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেন, ‘সংবিধানে কোথাও গণভোটের কোনো বিধান নেই। একটা আছে, যেটা ১৪২ ধারা। যেটা নির্বাচিত সংসদে যদি কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে মতভেদ তীব্রতর হয়, তাহলে সেই বিষয়ের ওপরে নির্বাচিত সংসদ জনগণের মতামত আহ্বান করতে পারে। কিন্তু এই মুহূর্তে গণভোট সংবিধানসম্মত নয়।’
আট মাস আলোচনার পর জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের পর পরিস্থিতি জটিলতার দিকে মোড় নেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আট মাস আলোচনার পর একটা অশ্বডিম্বের মতো একটা অবস্থা।’
এই সংকট তৈরির জন্য ঐকমত্য কমিশনকে দায়ী করে তিনি বলেন, ‘এটার সমাধানটা কী? এই গণভোটের সমাধানটা কী? জুলাই সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন হবে? সে বিষয়ে কোনো দিকনির্দেশনা কিন্তু নেই। মানে এক ধরনের হাওয়ার ওপরে সবকিছু চলছে। এখানে ৮৪টা পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ২০টাতে একমত হয়েছে, বাকিগুলোতে একমত হয়নি। তাহলে কোন বিষয়ে ভোটটা হবে।’
সাজ্জাদ জহির চন্দন আরও বলেন, ‘আমরা দেখলাম জুলাই সনদে স্বাক্ষর হলো। এরপর সর্বশেষ সংস্কার কমিশন তারা আবার আরেকটা খেলা খেলল এখানে। দেখেন কী অবস্থা! তারা বলছে যে নোট অব ডিসেন্ট কিছুই থাকবে না। ভিন্নমত থাকবে না। আমার তো ভিন্নমত আছে, কেন থাকবে না?’

বিদ্যমান সংবিধান অনুযায়ী গণভোটের কোনো বিধান নেই মন্তব্য করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেছেন, এই মুহূর্তে গণভোট সংবিধানসম্মত নয়।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে জার্মান ফাউন্ডেশন ফ্রেডরিখ এবার্ট স্টিফটুং (এফইএস)-এর সহযোগিতায় ‘পলিটিকস ল্যাব’ শিরোনামে চলমান চার পর্বের ধারাবাহিক কর্মশালার শেষ দিনে আয়োজিত ‘পলিটিকস ল্যাব: পাবলিক ডায়ালগ’ শীর্ষক সংলাপে এ কথা বলেন তিনি। এ সংলাপের আয়োজন করে সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস)।
সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেন, ‘সংবিধানে কোথাও গণভোটের কোনো বিধান নেই। একটা আছে, যেটা ১৪২ ধারা। যেটা নির্বাচিত সংসদে যদি কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে মতভেদ তীব্রতর হয়, তাহলে সেই বিষয়ের ওপরে নির্বাচিত সংসদ জনগণের মতামত আহ্বান করতে পারে। কিন্তু এই মুহূর্তে গণভোট সংবিধানসম্মত নয়।’
আট মাস আলোচনার পর জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের পর পরিস্থিতি জটিলতার দিকে মোড় নেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আট মাস আলোচনার পর একটা অশ্বডিম্বের মতো একটা অবস্থা।’
এই সংকট তৈরির জন্য ঐকমত্য কমিশনকে দায়ী করে তিনি বলেন, ‘এটার সমাধানটা কী? এই গণভোটের সমাধানটা কী? জুলাই সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন হবে? সে বিষয়ে কোনো দিকনির্দেশনা কিন্তু নেই। মানে এক ধরনের হাওয়ার ওপরে সবকিছু চলছে। এখানে ৮৪টা পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ২০টাতে একমত হয়েছে, বাকিগুলোতে একমত হয়নি। তাহলে কোন বিষয়ে ভোটটা হবে।’
সাজ্জাদ জহির চন্দন আরও বলেন, ‘আমরা দেখলাম জুলাই সনদে স্বাক্ষর হলো। এরপর সর্বশেষ সংস্কার কমিশন তারা আবার আরেকটা খেলা খেলল এখানে। দেখেন কী অবস্থা! তারা বলছে যে নোট অব ডিসেন্ট কিছুই থাকবে না। ভিন্নমত থাকবে না। আমার তো ভিন্নমত আছে, কেন থাকবে না?’

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির রাজনৈতিক উত্তেজনায় দেশ সংঘাতময় পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের
১৫ মার্চ ২০২৩
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে গণভোটের প্রয়োজন ছিল না। এরপরও বিএনপি এতে রাজি হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনের দিনই সেটি আয়োজনেরও দাবি জানিয়েছে দলটি। অথচ এরপরও বলা হচ্ছে বিএনপি নির্বাচন পেছানোর কথা বলছে।
৩৫ মিনিট আগে
নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্ত একটি দলের অযৌক্তিক দাবির কাছে নতি স্বীকারের শামিল বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে পাঠানো প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায়...
২ ঘণ্টা আগে
মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ সদস্যের নাম উল্লেখ করে দলের রাজশাহী মহানগরের আংশিক কমিটি গঠন করেছে বিএনপি।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে গণভোটের প্রয়োজন ছিল না। এরপরও বিএনপি এতে রাজি হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনের দিনই সেটি আয়োজনেরও দাবি জানিয়েছে দলটি। অথচ তারপরও বলা হচ্ছে বিএনপি নির্বাচন পেছানোর কথা বলছে।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অপরিহার্য’ শীর্ষক মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সমাবেশ শেষে ৭ নভেম্বরের চেতনায় জাতীয় নির্বাচন অপরিহার্য উল্লেখ করে একটি মিছিল নিয়ে বিএনপির কার্যালয় নয়াপল্টনে এসে শেষ করেন।
সমাবেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই। আমরা জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট করার কথা বলেছি।’
গণভোটের বিষয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘গণভোটের কথা বলা হয়েছে আমরা রাজি হয়েছি, ঠিক আছে। গণভোটের কোনো প্রয়োজন ছিল না, তারপরও রাজি হয়েছি ঠিক আছে, আমরা বলেছি যে নির্বাচনের দিনই গণভোট করতে হবে...কারণ, পৃথক গণভোট আয়োজনে খরচ আরও বেড়ে যাবে, হাজারো কোটি টাকার ওপর খরচ হবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচনের দিন দুটো ব্যালট থাকবে, একটি ব্যালটে গণভোটের কথা থাকবে, আরেকটি ব্যালটে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। এটা অত্যন্ত সুন্দর কথা, কিন্তু এটা না করে এখন আবার তারা গণভোট আগে হতে হবে, তারপর নির্বাচন হবে। এটা তো আপনারাই বলছেন, আমরা তো নির্বাচন পেছানোর কথা একবারও বলিনি, আমরা বারবার বলেছি নির্বাচনটা অতি দ্রুত করতে হবে। এই কথা বলে মানুষকে মিথ্যা কথা বলে প্রতারণা করবেন না।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে একটি মহল একাত্তরকে ভুলিয়ে দিতে চায়। কিন্তু সেটি করার সুযোগ নেই। কারণ, একাত্তরেই আমাদের জন্ম। মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘অভ্যুত্থানের তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন হলে অপশক্তি মাথা চাড়া দিয়ে ওঠারও সাহস পেত না। জুলাই সনদের কথা আজ যা বলা হচ্ছে, তা আমাদের ৩১ দফায় সব সংস্কারের কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে।’
পিআর পদ্ধতি নিয়ে নির্বাচিত সংসদ সিদ্ধান্ত নেবে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেছেন, ‘২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তখনই নির্বাচন হতে হবে, পিআর হবে কি হবে না—ওটা আগামী পার্লামেন্ট সিদ্ধান্ত নেবে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘অত্যন্ত কঠিন একটি সময় আমরা পার করছি, এ সময়টা আমাদের জন্য একটা পরীক্ষা, এখানে কতটা ধৈর্য ধরে আমরা এ সময়টা পার করতে পারি, নির্বাচনটা করতে পারি, এখানে বিভিন্ন শক্তি...প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন যেকোনো সময় হামলা হতে পারে, উনি পরিষ্কার করে বলা উচিত ছিল হামলা কোত্থেকে আসবে, কারা করবে, বলা উচিত ছিল জাতিকে, জাতি প্রস্তুত আছে যেকোনো হামলার প্রতিরোধ করতে। বন্ধুগণ, এ কথাগুলো আমরা এই জন্যই বলছি যে হামলাটামলার ভয় দেখিয়ে এ দেশের মানুষকে কখনো পরাজিত করা যায় না। পরিষ্কার করে বলতে চাই, এ দেশের মানুষ গণতন্ত্র চাই, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চায়।’
সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। সভাপতিত্ব করেন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত।

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে গণভোটের প্রয়োজন ছিল না। এরপরও বিএনপি এতে রাজি হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনের দিনই সেটি আয়োজনেরও দাবি জানিয়েছে দলটি। অথচ তারপরও বলা হচ্ছে বিএনপি নির্বাচন পেছানোর কথা বলছে।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ‘স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অপরিহার্য’ শীর্ষক মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল ও মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সমাবেশ শেষে ৭ নভেম্বরের চেতনায় জাতীয় নির্বাচন অপরিহার্য উল্লেখ করে একটি মিছিল নিয়ে বিএনপির কার্যালয় নয়াপল্টনে এসে শেষ করেন।
সমাবেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই। আমরা জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট করার কথা বলেছি।’
গণভোটের বিষয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘গণভোটের কথা বলা হয়েছে আমরা রাজি হয়েছি, ঠিক আছে। গণভোটের কোনো প্রয়োজন ছিল না, তারপরও রাজি হয়েছি ঠিক আছে, আমরা বলেছি যে নির্বাচনের দিনই গণভোট করতে হবে...কারণ, পৃথক গণভোট আয়োজনে খরচ আরও বেড়ে যাবে, হাজারো কোটি টাকার ওপর খরচ হবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচনের দিন দুটো ব্যালট থাকবে, একটি ব্যালটে গণভোটের কথা থাকবে, আরেকটি ব্যালটে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। এটা অত্যন্ত সুন্দর কথা, কিন্তু এটা না করে এখন আবার তারা গণভোট আগে হতে হবে, তারপর নির্বাচন হবে। এটা তো আপনারাই বলছেন, আমরা তো নির্বাচন পেছানোর কথা একবারও বলিনি, আমরা বারবার বলেছি নির্বাচনটা অতি দ্রুত করতে হবে। এই কথা বলে মানুষকে মিথ্যা কথা বলে প্রতারণা করবেন না।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে একটি মহল একাত্তরকে ভুলিয়ে দিতে চায়। কিন্তু সেটি করার সুযোগ নেই। কারণ, একাত্তরেই আমাদের জন্ম। মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘অভ্যুত্থানের তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন হলে অপশক্তি মাথা চাড়া দিয়ে ওঠারও সাহস পেত না। জুলাই সনদের কথা আজ যা বলা হচ্ছে, তা আমাদের ৩১ দফায় সব সংস্কারের কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে।’
পিআর পদ্ধতি নিয়ে নির্বাচিত সংসদ সিদ্ধান্ত নেবে মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেছেন, ‘২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তখনই নির্বাচন হতে হবে, পিআর হবে কি হবে না—ওটা আগামী পার্লামেন্ট সিদ্ধান্ত নেবে।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘অত্যন্ত কঠিন একটি সময় আমরা পার করছি, এ সময়টা আমাদের জন্য একটা পরীক্ষা, এখানে কতটা ধৈর্য ধরে আমরা এ সময়টা পার করতে পারি, নির্বাচনটা করতে পারি, এখানে বিভিন্ন শক্তি...প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন যেকোনো সময় হামলা হতে পারে, উনি পরিষ্কার করে বলা উচিত ছিল হামলা কোত্থেকে আসবে, কারা করবে, বলা উচিত ছিল জাতিকে, জাতি প্রস্তুত আছে যেকোনো হামলার প্রতিরোধ করতে। বন্ধুগণ, এ কথাগুলো আমরা এই জন্যই বলছি যে হামলাটামলার ভয় দেখিয়ে এ দেশের মানুষকে কখনো পরাজিত করা যায় না। পরিষ্কার করে বলতে চাই, এ দেশের মানুষ গণতন্ত্র চাই, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চায়।’
সমাবেশে প্রধান বক্তা ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। সভাপতিত্ব করেন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির রাজনৈতিক উত্তেজনায় দেশ সংঘাতময় পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের
১৫ মার্চ ২০২৩
বিদ্যমান সংবিধান অনুযায়ী গণভোটের কোনো বিধান নেই, মন্তব্য করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেছেন, এই মুহূর্তে গণভোট সংবিধানসম্মত নয়। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
১৪ মিনিট আগে
নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্ত একটি দলের অযৌক্তিক দাবির কাছে নতি স্বীকারের শামিল বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে পাঠানো প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায়...
২ ঘণ্টা আগে
মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ সদস্যের নাম উল্লেখ করে দলের রাজশাহী মহানগরের আংশিক কমিটি গঠন করেছে বিএনপি।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে এক ভিডিও বার্তা দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। ওই বার্তায় তিনি নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্তে সরকারের নিরক্ষেপতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। পাশাপাশি নির্বাচনের প্রতীক ব্যবহার, জুলাই সনদের বিষয়েও কথা বলেছেন তিনি।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে পাঠানো ভিডিও বার্তায় আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘গত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এর আগের সপ্তাহে গৃহীত আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্ত একটি দলের অযৌক্তিক দাবির কাছে নতি স্বীকারের শামিল। এর মাধ্যমে সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।’
এই সরকারের কর্মকাণ্ড অতীতেও একটি বিশেষ দলের প্রতি আনুগত্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে—এমন অভিযোগ করে তাহের বলেন, প্রধান উপদেষ্টা লন্ডনে গিয়ে একটি দলের চাপে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা ও সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তে পরিষদের পূর্ববর্তী সিদ্ধান্ত পরিবর্তন তারই উদাহরণ।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতীক ব্যবহারের বিষয়ে পরিষদের গৃহীত সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা সরকারের নিরপেক্ষতার ক্ষতি করেছে বলে মনে করেন এই জামায়াত নেতা। তিনি বলেন, ‘আমরা এই সিদ্ধান্ত মানি না এবং এর নিন্দা জানাই।’
জামায়াতের এই নায়েবে আমির বলেন, ‘ইতিপূর্বে নির্বাচন কমিশন ও উপদেষ্টা পরিষদ উভয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, প্রতিটি দল নিজ নিজ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেবে। আমরা সেই সিদ্ধান্তের পক্ষেই আছি এবং জাতিও এর সঙ্গে একমত। তাই আমরা আগের সিদ্ধান্ত পুনর্বহালের দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় এর বিরুদ্ধে রাজপথে প্রতিবাদ হবে।’
সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে বিএনপি যে পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে, তা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিত—মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘জনগণ ফেব্রুয়ারিতে একটি জাতীয় নির্বাচন চায়। নির্বাচনের ঠিক আগে এ ধরনের অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করা নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করবে। আমরা আশা করি, প্রধান উপদেষ্টা কোনো চাপে নতি স্বীকার করবেন না।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে যাওয়া মানে হবে নিজেরই সংস্কার কর্মসূচি পরিত্যাগ করা। প্রধান উপদেষ্টা নিজের পরিকল্পনাকে নিজ হাতে ধ্বংস করবেন, এটা জাতি বিশ্বাস করে না। আমরা আশা করি, প্রধান উপদেষ্টা দৃঢ় অবস্থান নেবেন, সংস্কার বাস্তবায়নে সঠিক ও সাহসী সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবেন।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে এক ভিডিও বার্তা দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। ওই বার্তায় তিনি নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্তে সরকারের নিরক্ষেপতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। পাশাপাশি নির্বাচনের প্রতীক ব্যবহার, জুলাই সনদের বিষয়েও কথা বলেছেন তিনি।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে পাঠানো ভিডিও বার্তায় আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘গত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এর আগের সপ্তাহে গৃহীত আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্ত একটি দলের অযৌক্তিক দাবির কাছে নতি স্বীকারের শামিল। এর মাধ্যমে সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে।’
এই সরকারের কর্মকাণ্ড অতীতেও একটি বিশেষ দলের প্রতি আনুগত্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে—এমন অভিযোগ করে তাহের বলেন, প্রধান উপদেষ্টা লন্ডনে গিয়ে একটি দলের চাপে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা ও সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তে পরিষদের পূর্ববর্তী সিদ্ধান্ত পরিবর্তন তারই উদাহরণ।
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতীক ব্যবহারের বিষয়ে পরিষদের গৃহীত সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা সরকারের নিরপেক্ষতার ক্ষতি করেছে বলে মনে করেন এই জামায়াত নেতা। তিনি বলেন, ‘আমরা এই সিদ্ধান্ত মানি না এবং এর নিন্দা জানাই।’
জামায়াতের এই নায়েবে আমির বলেন, ‘ইতিপূর্বে নির্বাচন কমিশন ও উপদেষ্টা পরিষদ উভয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, প্রতিটি দল নিজ নিজ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেবে। আমরা সেই সিদ্ধান্তের পক্ষেই আছি এবং জাতিও এর সঙ্গে একমত। তাই আমরা আগের সিদ্ধান্ত পুনর্বহালের দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় এর বিরুদ্ধে রাজপথে প্রতিবাদ হবে।’
সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে বিএনপি যে পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে, তা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিত—মন্তব্য করে তাহের বলেন, ‘জনগণ ফেব্রুয়ারিতে একটি জাতীয় নির্বাচন চায়। নির্বাচনের ঠিক আগে এ ধরনের অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করা নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করবে। আমরা আশা করি, প্রধান উপদেষ্টা কোনো চাপে নতি স্বীকার করবেন না।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে যাওয়া মানে হবে নিজেরই সংস্কার কর্মসূচি পরিত্যাগ করা। প্রধান উপদেষ্টা নিজের পরিকল্পনাকে নিজ হাতে ধ্বংস করবেন, এটা জাতি বিশ্বাস করে না। আমরা আশা করি, প্রধান উপদেষ্টা দৃঢ় অবস্থান নেবেন, সংস্কার বাস্তবায়নে সঠিক ও সাহসী সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবেন।’

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির রাজনৈতিক উত্তেজনায় দেশ সংঘাতময় পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের
১৫ মার্চ ২০২৩
বিদ্যমান সংবিধান অনুযায়ী গণভোটের কোনো বিধান নেই, মন্তব্য করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেছেন, এই মুহূর্তে গণভোট সংবিধানসম্মত নয়। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
১৪ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে গণভোটের প্রয়োজন ছিল না। এরপরও বিএনপি এতে রাজি হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনের দিনই সেটি আয়োজনেরও দাবি জানিয়েছে দলটি। অথচ এরপরও বলা হচ্ছে বিএনপি নির্বাচন পেছানোর কথা বলছে।
৩৫ মিনিট আগে
মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ সদস্যের নাম উল্লেখ করে দলের রাজশাহী মহানগরের আংশিক কমিটি গঠন করেছে বিএনপি।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ সদস্যের নাম উল্লেখ করে দলের রাজশাহী মহানগরের আংশিক কমিটি গঠন করেছে বিএনপি।
আজ শনিবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
সম্প্রতি রাজশাহী মহানগর বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। মামুনুর রশিদ মামুন সদ্য বিলুপ্ত মহানগর কমিটির সদস্যসচিব ছিলেন। মাহফুজুর রহমান রিটন যুবদল মহানগরের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
নতুন কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন সিনিয়র সহসভাপতি নজরুল হুদা, সহসভাপতি আসলাম সরকার, ওলিউল হক রানা, মো. আলী আশরাফ মাসুম, সফিকুল ইসলাম সাফিক, আবুল কালাম আজাদ সুইট, মুক্তার হোসেন, জয়নাল আবেদিন শিবলী এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বজলুল হুদা মন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম মিলু, ১ নম্বর সদস্য এরশাদ আলী ঈসা ও ২ নম্বর সদস্য মো. মাইনুল আহসান (পান্না)।
রুহুল কবির রিজভী জানান, মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে রাজশাহী মহানগর বিএনপির ১৪ সদস্যবিশিষ্ট আংশিক কমিটি গঠিত হয়েছে। পরে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে।

মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৪ সদস্যের নাম উল্লেখ করে দলের রাজশাহী মহানগরের আংশিক কমিটি গঠন করেছে বিএনপি।
আজ শনিবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
সম্প্রতি রাজশাহী মহানগর বিএনপির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। মামুনুর রশিদ মামুন সদ্য বিলুপ্ত মহানগর কমিটির সদস্যসচিব ছিলেন। মাহফুজুর রহমান রিটন যুবদল মহানগরের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
নতুন কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন সিনিয়র সহসভাপতি নজরুল হুদা, সহসভাপতি আসলাম সরকার, ওলিউল হক রানা, মো. আলী আশরাফ মাসুম, সফিকুল ইসলাম সাফিক, আবুল কালাম আজাদ সুইট, মুক্তার হোসেন, জয়নাল আবেদিন শিবলী এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বজলুল হুদা মন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম মিলু, ১ নম্বর সদস্য এরশাদ আলী ঈসা ও ২ নম্বর সদস্য মো. মাইনুল আহসান (পান্না)।
রুহুল কবির রিজভী জানান, মামুনুর রশিদ মামুনকে সভাপতি এবং মাহফুজুর রহমান রিটনকে সাধারণ সম্পাদক করে রাজশাহী মহানগর বিএনপির ১৪ সদস্যবিশিষ্ট আংশিক কমিটি গঠিত হয়েছে। পরে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হবে।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির রাজনৈতিক উত্তেজনায় দেশ সংঘাতময় পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের
১৫ মার্চ ২০২৩
বিদ্যমান সংবিধান অনুযায়ী গণভোটের কোনো বিধান নেই, মন্তব্য করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি সাজ্জাদ জহির চন্দন বলেছেন, এই মুহূর্তে গণভোট সংবিধানসম্মত নয়। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
১৪ মিনিট আগে
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশে গণভোটের প্রয়োজন ছিল না। এরপরও বিএনপি এতে রাজি হয়েছে। ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনের দিনই সেটি আয়োজনেরও দাবি জানিয়েছে দলটি। অথচ এরপরও বলা হচ্ছে বিএনপি নির্বাচন পেছানোর কথা বলছে।
৩৫ মিনিট আগে
নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ বা আরপিও সংশোধনের সিদ্ধান্ত একটি দলের অযৌক্তিক দাবির কাছে নতি স্বীকারের শামিল বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ শনিবার (১ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে পাঠানো প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায়...
২ ঘণ্টা আগে