নিজস্ব প্রতিবেদক

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐকমত্যে আসার আহ্বান জানিয়ে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘সনদ নিয়ে আমরা যদি ঐকমত্যের ভিত্তিতে সমঝোতা বা সমাধানে না আসি, তাহলে আরেকটি অভ্যুত্থান অনিবার্য। তখন কেউ পালানোর পথ পাবে না।’
আজ রোববার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রস্তাব বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চতুর্থ দিনের আলোচনার বিরতিতে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
মঞ্জু মনে করেন, ‘অহেতুক’ সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে রাজনৈতিক সংকটকে দীর্ঘায়িত করা হলে পরিস্থিতি আবারও ‘অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে’।
তিনি বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, জুলাই সনদের ব্যাপারে যেহেতু আমরা একমত হয়ে গেছি, এখন এটার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে অহেতুক সাংবিধানিক জটিলতা তৈরি হচ্ছে এবং মানুষ বিরক্ত হচ্ছে।
‘আমাদের প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে একটা সংবিধান আদেশ দিতে পারেন। কারণ, অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা দুইটা ক্ষমতা পেয়েছি। একটা হচ্ছে সংশোধনের ক্ষমতা; আরেকটা হচ্ছে রাষ্ট্র শাসনের ক্ষমতা। এই দুই ক্ষমতা পাওয়ার পর আবার নতুন করে কেন এখতিয়ার লাগছে?’
সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে ‘রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি করা অনুচিত’ মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা রাজনৈতিক সংকট তৈরি করেছিলেন। সেটি আমরা সাংবিধানিকভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। ফলে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সমাধান এসেছে।’
এ সময় রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে এবি পার্টির নেতা বলেন, ‘যদি আপনারা আবার সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নকে বিলম্বিত করেন, তাহলে আরেকটি গণ-অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পড়বে। তখন পাঁচ-সাতটা হেলিকপ্টার লাগবে। কারণ, নতুন অভ্যুত্থানে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
‘গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়েই এই সরকারের জন্ম। এখন যদি কেউ সাংবিধানিক বিতর্ক তোলে, তবে সেই বিতর্কই নতুন অভ্যুত্থানের জন্ম দেবে। তখন আমরা সবাই সেই আহ্বানের সঙ্গে যুক্ত হতে বাধ্য হব। আর যারা হবেন না, তাঁদের হয়তো হেলিকপ্টারের টিকিট কাটতে হবে।
‘দেশের মানুষের প্রশ্ন—নির্বাচন হবে কি না। তাই এখন এই অনৈক্য দূর করে, সাংবিধানিক বিতর্ক সরিয়ে আমাদের সবাইকে ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে। বিএনপিকেও অনুরোধ করেছি, তারা যেন কিছু “নোট অব ডিসেন্ট” প্রত্যাহার করে নেয়।’
এবি পার্টির পক্ষ থেকে তিন ধাপে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রস্তাব দেন মঞ্জু। তার মধ্যে রয়েছে–প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে ‘সংবিধান আদেশ’ আকারে জুলাই সনদ জারি করবেন; এরপর জনগণের মতামত নিতে গণভোট হবে এবং এর আগে বা সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ থেকে মতামত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা সংবিধান পরিবর্তন করতে পারি, তবে সেটি জনগণের সম্মতির ভিত্তিতেই হওয়া উচিত। জনগণের সম্মতি যাচাই করতে গণভোটের বিকল্প নেই।
‘গণভোটের বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। জামায়াত বলছে, “সংবিধান আদেশ” দিয়েই বাস্তবায়ন সম্ভব। আমরা বলেছি, দুই পক্ষের অবস্থানই এক জায়গায় মিলছে। কারণ, গণভোটের মাধ্যমে জনগণের মতামত নিশ্চিত হলে আর কেউ বলতে পারবে না যে এটি জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন নয়।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐকমত্যে আসার আহ্বান জানিয়ে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘সনদ নিয়ে আমরা যদি ঐকমত্যের ভিত্তিতে সমঝোতা বা সমাধানে না আসি, তাহলে আরেকটি অভ্যুত্থান অনিবার্য। তখন কেউ পালানোর পথ পাবে না।’
আজ রোববার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রস্তাব বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চতুর্থ দিনের আলোচনার বিরতিতে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
মঞ্জু মনে করেন, ‘অহেতুক’ সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে রাজনৈতিক সংকটকে দীর্ঘায়িত করা হলে পরিস্থিতি আবারও ‘অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে’।
তিনি বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, জুলাই সনদের ব্যাপারে যেহেতু আমরা একমত হয়ে গেছি, এখন এটার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে অহেতুক সাংবিধানিক জটিলতা তৈরি হচ্ছে এবং মানুষ বিরক্ত হচ্ছে।
‘আমাদের প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে একটা সংবিধান আদেশ দিতে পারেন। কারণ, অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা দুইটা ক্ষমতা পেয়েছি। একটা হচ্ছে সংশোধনের ক্ষমতা; আরেকটা হচ্ছে রাষ্ট্র শাসনের ক্ষমতা। এই দুই ক্ষমতা পাওয়ার পর আবার নতুন করে কেন এখতিয়ার লাগছে?’
সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে ‘রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি করা অনুচিত’ মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা রাজনৈতিক সংকট তৈরি করেছিলেন। সেটি আমরা সাংবিধানিকভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। ফলে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সমাধান এসেছে।’
এ সময় রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে এবি পার্টির নেতা বলেন, ‘যদি আপনারা আবার সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নকে বিলম্বিত করেন, তাহলে আরেকটি গণ-অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পড়বে। তখন পাঁচ-সাতটা হেলিকপ্টার লাগবে। কারণ, নতুন অভ্যুত্থানে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
‘গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়েই এই সরকারের জন্ম। এখন যদি কেউ সাংবিধানিক বিতর্ক তোলে, তবে সেই বিতর্কই নতুন অভ্যুত্থানের জন্ম দেবে। তখন আমরা সবাই সেই আহ্বানের সঙ্গে যুক্ত হতে বাধ্য হব। আর যারা হবেন না, তাঁদের হয়তো হেলিকপ্টারের টিকিট কাটতে হবে।
‘দেশের মানুষের প্রশ্ন—নির্বাচন হবে কি না। তাই এখন এই অনৈক্য দূর করে, সাংবিধানিক বিতর্ক সরিয়ে আমাদের সবাইকে ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে। বিএনপিকেও অনুরোধ করেছি, তারা যেন কিছু “নোট অব ডিসেন্ট” প্রত্যাহার করে নেয়।’
এবি পার্টির পক্ষ থেকে তিন ধাপে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রস্তাব দেন মঞ্জু। তার মধ্যে রয়েছে–প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে ‘সংবিধান আদেশ’ আকারে জুলাই সনদ জারি করবেন; এরপর জনগণের মতামত নিতে গণভোট হবে এবং এর আগে বা সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ থেকে মতামত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা সংবিধান পরিবর্তন করতে পারি, তবে সেটি জনগণের সম্মতির ভিত্তিতেই হওয়া উচিত। জনগণের সম্মতি যাচাই করতে গণভোটের বিকল্প নেই।
‘গণভোটের বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। জামায়াত বলছে, “সংবিধান আদেশ” দিয়েই বাস্তবায়ন সম্ভব। আমরা বলেছি, দুই পক্ষের অবস্থানই এক জায়গায় মিলছে। কারণ, গণভোটের মাধ্যমে জনগণের মতামত নিশ্চিত হলে আর কেউ বলতে পারবে না যে এটি জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন নয়।’
নিজস্ব প্রতিবেদক

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐকমত্যে আসার আহ্বান জানিয়ে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘সনদ নিয়ে আমরা যদি ঐকমত্যের ভিত্তিতে সমঝোতা বা সমাধানে না আসি, তাহলে আরেকটি অভ্যুত্থান অনিবার্য। তখন কেউ পালানোর পথ পাবে না।’
আজ রোববার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রস্তাব বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চতুর্থ দিনের আলোচনার বিরতিতে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
মঞ্জু মনে করেন, ‘অহেতুক’ সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে রাজনৈতিক সংকটকে দীর্ঘায়িত করা হলে পরিস্থিতি আবারও ‘অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে’।
তিনি বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, জুলাই সনদের ব্যাপারে যেহেতু আমরা একমত হয়ে গেছি, এখন এটার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে অহেতুক সাংবিধানিক জটিলতা তৈরি হচ্ছে এবং মানুষ বিরক্ত হচ্ছে।
‘আমাদের প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে একটা সংবিধান আদেশ দিতে পারেন। কারণ, অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা দুইটা ক্ষমতা পেয়েছি। একটা হচ্ছে সংশোধনের ক্ষমতা; আরেকটা হচ্ছে রাষ্ট্র শাসনের ক্ষমতা। এই দুই ক্ষমতা পাওয়ার পর আবার নতুন করে কেন এখতিয়ার লাগছে?’
সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে ‘রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি করা অনুচিত’ মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা রাজনৈতিক সংকট তৈরি করেছিলেন। সেটি আমরা সাংবিধানিকভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। ফলে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সমাধান এসেছে।’
এ সময় রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে এবি পার্টির নেতা বলেন, ‘যদি আপনারা আবার সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নকে বিলম্বিত করেন, তাহলে আরেকটি গণ-অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পড়বে। তখন পাঁচ-সাতটা হেলিকপ্টার লাগবে। কারণ, নতুন অভ্যুত্থানে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
‘গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়েই এই সরকারের জন্ম। এখন যদি কেউ সাংবিধানিক বিতর্ক তোলে, তবে সেই বিতর্কই নতুন অভ্যুত্থানের জন্ম দেবে। তখন আমরা সবাই সেই আহ্বানের সঙ্গে যুক্ত হতে বাধ্য হব। আর যারা হবেন না, তাঁদের হয়তো হেলিকপ্টারের টিকিট কাটতে হবে।
‘দেশের মানুষের প্রশ্ন—নির্বাচন হবে কি না। তাই এখন এই অনৈক্য দূর করে, সাংবিধানিক বিতর্ক সরিয়ে আমাদের সবাইকে ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে। বিএনপিকেও অনুরোধ করেছি, তারা যেন কিছু “নোট অব ডিসেন্ট” প্রত্যাহার করে নেয়।’
এবি পার্টির পক্ষ থেকে তিন ধাপে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রস্তাব দেন মঞ্জু। তার মধ্যে রয়েছে–প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে ‘সংবিধান আদেশ’ আকারে জুলাই সনদ জারি করবেন; এরপর জনগণের মতামত নিতে গণভোট হবে এবং এর আগে বা সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ থেকে মতামত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা সংবিধান পরিবর্তন করতে পারি, তবে সেটি জনগণের সম্মতির ভিত্তিতেই হওয়া উচিত। জনগণের সম্মতি যাচাই করতে গণভোটের বিকল্প নেই।
‘গণভোটের বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। জামায়াত বলছে, “সংবিধান আদেশ” দিয়েই বাস্তবায়ন সম্ভব। আমরা বলেছি, দুই পক্ষের অবস্থানই এক জায়গায় মিলছে। কারণ, গণভোটের মাধ্যমে জনগণের মতামত নিশ্চিত হলে আর কেউ বলতে পারবে না যে এটি জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন নয়।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐকমত্যে আসার আহ্বান জানিয়ে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, ‘সনদ নিয়ে আমরা যদি ঐকমত্যের ভিত্তিতে সমঝোতা বা সমাধানে না আসি, তাহলে আরেকটি অভ্যুত্থান অনিবার্য। তখন কেউ পালানোর পথ পাবে না।’
আজ রোববার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রস্তাব বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের চতুর্থ দিনের আলোচনার বিরতিতে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
মঞ্জু মনে করেন, ‘অহেতুক’ সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে রাজনৈতিক সংকটকে দীর্ঘায়িত করা হলে পরিস্থিতি আবারও ‘অস্থিতিশীল হয়ে উঠতে পারে’।
তিনি বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলেছি, জুলাই সনদের ব্যাপারে যেহেতু আমরা একমত হয়ে গেছি, এখন এটার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে অহেতুক সাংবিধানিক জটিলতা তৈরি হচ্ছে এবং মানুষ বিরক্ত হচ্ছে।
‘আমাদের প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে একটা সংবিধান আদেশ দিতে পারেন। কারণ, অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা দুইটা ক্ষমতা পেয়েছি। একটা হচ্ছে সংশোধনের ক্ষমতা; আরেকটা হচ্ছে রাষ্ট্র শাসনের ক্ষমতা। এই দুই ক্ষমতা পাওয়ার পর আবার নতুন করে কেন এখতিয়ার লাগছে?’
সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে ‘রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি করা অনুচিত’ মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা রাজনৈতিক সংকট তৈরি করেছিলেন। সেটি আমরা সাংবিধানিকভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু তা সম্ভব হয়নি। ফলে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সমাধান এসেছে।’
এ সময় রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে এবি পার্টির নেতা বলেন, ‘যদি আপনারা আবার সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নকে বিলম্বিত করেন, তাহলে আরেকটি গণ-অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পড়বে। তখন পাঁচ-সাতটা হেলিকপ্টার লাগবে। কারণ, নতুন অভ্যুত্থানে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
‘গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়েই এই সরকারের জন্ম। এখন যদি কেউ সাংবিধানিক বিতর্ক তোলে, তবে সেই বিতর্কই নতুন অভ্যুত্থানের জন্ম দেবে। তখন আমরা সবাই সেই আহ্বানের সঙ্গে যুক্ত হতে বাধ্য হব। আর যারা হবেন না, তাঁদের হয়তো হেলিকপ্টারের টিকিট কাটতে হবে।
‘দেশের মানুষের প্রশ্ন—নির্বাচন হবে কি না। তাই এখন এই অনৈক্য দূর করে, সাংবিধানিক বিতর্ক সরিয়ে আমাদের সবাইকে ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে। বিএনপিকেও অনুরোধ করেছি, তারা যেন কিছু “নোট অব ডিসেন্ট” প্রত্যাহার করে নেয়।’
এবি পার্টির পক্ষ থেকে তিন ধাপে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রস্তাব দেন মঞ্জু। তার মধ্যে রয়েছে–প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে ‘সংবিধান আদেশ’ আকারে জুলাই সনদ জারি করবেন; এরপর জনগণের মতামত নিতে গণভোট হবে এবং এর আগে বা সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ থেকে মতামত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা সংবিধান পরিবর্তন করতে পারি, তবে সেটি জনগণের সম্মতির ভিত্তিতেই হওয়া উচিত। জনগণের সম্মতি যাচাই করতে গণভোটের বিকল্প নেই।
‘গণভোটের বিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। জামায়াত বলছে, “সংবিধান আদেশ” দিয়েই বাস্তবায়ন সম্ভব। আমরা বলেছি, দুই পক্ষের অবস্থানই এক জায়গায় মিলছে। কারণ, গণভোটের মাধ্যমে জনগণের মতামত নিশ্চিত হলে আর কেউ বলতে পারবে না যে এটি জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন নয়।’

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে? কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) মনজুর কাদের। আজ বুধবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সেমিনারে এ মন্তব্য করে তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির অঙ্গসংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদল ও জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে। কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই। আপনাদের যুদ্ধে নেমে পড়তে হবে। এ যুদ্ধ মানুষের পক্ষে, দেশের পক্ষে। কারণ, আমাদের কাছে ‘‘প্রথম বাংলাদেশ আমার, শেষ বাংলাদেশ আমার’’। আমাদের কাছে সবার আগে বাংলাদেশ। এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে আমাদের।’
রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে আজ বুধবার বিকেলে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এই আহ্বান জানান।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশ রক্ষা পাবে’—এমন মন্তব্য করে যুবদল ও কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের তারেক রহমান বলেন, ‘ধানের শীষকে জেতাতে হবে—এর কোনো বিকল্প নাই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে জনগণের পক্ষের যে পরিকল্পনা, সেটি বাস্তবায়ন করতে হবে। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা শুধু পরিকল্পনার মধ্যে রাখলে হবে না। বাংলাদেশে বহু পরিকল্পনা হয়েছে। সেই পরিকল্পনা পরিকল্পনাতেই রয়ে গেছে। আমরা আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে যেমন আমরা আন্দোলন করেছি, জনগণকে সঙ্গে নিয়েই আমরা এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই।’
জনগণের কাছে দলের পরিকল্পনা পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘পরিকল্পনা মানুষের সামনে নিয়ে যেতে হবে। জনগণকে বোঝাতে হবে। এই কঠিন কাজটি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নাই। অন্যথায় এই দেশ ও জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে। আমরা যদি সজাগ না হই, আমরা যদি এই যুদ্ধে মাঠে নেমে না পড়ি, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘এই দেশকে প্রতিবার আপনাদের দল বিএনপি রক্ষা করেছে। ইতিহাস ঘাটুন, তাহলে দেখবেন, প্রতিবার রক্ষা করেছে। শহীদ জিয়া, খালেদা জিয়া যতবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন, তার আগে দেশের অবস্থা কী ছিল?’
তারেক রহমান বলেন, ‘এখন শহীদ জিয়া ও খালেদা জিয়ার দায়িত্ব আপনাদের কাঁধে এসে পড়েছে। এই দেশকে আপনাদের রক্ষা করতে হবে। প্রত্যেককে উঠে দাঁড়াতে হবে। ঘর থেকে বেরিয়ে মানুষের কাছে যেতে হবে। আসুন, এই যুদ্ধ আমরা শুরু করি।’
এ সময় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ফ্যামিলি কার্ড, স্বাস্থ্য কার্ড, ফারমার্স কার্ড, পরিবেশ রক্ষা, বেকার সমস্যার সমাধান, শিক্ষার উন্নয়নসহ অন্যান্য বিষয়ে পরিকল্পনাগুলো কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, তার রূপরেখা জাতীয়তাবাদী যুবদল ও কৃষক দলের সামনে তুলে ধরেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।

বিএনপির অঙ্গসংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদল ও জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে। কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই। আপনাদের যুদ্ধে নেমে পড়তে হবে। এ যুদ্ধ মানুষের পক্ষে, দেশের পক্ষে। কারণ, আমাদের কাছে ‘‘প্রথম বাংলাদেশ আমার, শেষ বাংলাদেশ আমার’’। আমাদের কাছে সবার আগে বাংলাদেশ। এই যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে আমাদের।’
রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে আজ বুধবার বিকেলে বিএনপি আয়োজিত ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এই আহ্বান জানান।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে দেশ রক্ষা পাবে’—এমন মন্তব্য করে যুবদল ও কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের তারেক রহমান বলেন, ‘ধানের শীষকে জেতাতে হবে—এর কোনো বিকল্প নাই। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে জনগণের পক্ষের যে পরিকল্পনা, সেটি বাস্তবায়ন করতে হবে। ধানের শীষকে জেতানোর মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করতে হবে।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা শুধু পরিকল্পনার মধ্যে রাখলে হবে না। বাংলাদেশে বহু পরিকল্পনা হয়েছে। সেই পরিকল্পনা পরিকল্পনাতেই রয়ে গেছে। আমরা আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে যেমন আমরা আন্দোলন করেছি, জনগণকে সঙ্গে নিয়েই আমরা এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চাই।’
জনগণের কাছে দলের পরিকল্পনা পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘পরিকল্পনা মানুষের সামনে নিয়ে যেতে হবে। জনগণকে বোঝাতে হবে। এই কঠিন কাজটি করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নাই। অন্যথায় এই দেশ ও জাতি ধ্বংস হয়ে যাবে। আমরা যদি সজাগ না হই, আমরা যদি এই যুদ্ধে মাঠে নেমে না পড়ি, এই দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘এই দেশকে প্রতিবার আপনাদের দল বিএনপি রক্ষা করেছে। ইতিহাস ঘাটুন, তাহলে দেখবেন, প্রতিবার রক্ষা করেছে। শহীদ জিয়া, খালেদা জিয়া যতবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন, তার আগে দেশের অবস্থা কী ছিল?’
তারেক রহমান বলেন, ‘এখন শহীদ জিয়া ও খালেদা জিয়ার দায়িত্ব আপনাদের কাঁধে এসে পড়েছে। এই দেশকে আপনাদের রক্ষা করতে হবে। প্রত্যেককে উঠে দাঁড়াতে হবে। ঘর থেকে বেরিয়ে মানুষের কাছে যেতে হবে। আসুন, এই যুদ্ধ আমরা শুরু করি।’
এ সময় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ফ্যামিলি কার্ড, স্বাস্থ্য কার্ড, ফারমার্স কার্ড, পরিবেশ রক্ষা, বেকার সমস্যার সমাধান, শিক্ষার উন্নয়নসহ অন্যান্য বিষয়ে পরিকল্পনাগুলো কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, তার রূপরেখা জাতীয়তাবাদী যুবদল ও কৃষক দলের সামনে তুলে ধরেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।

রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে এবি পার্টির নেতা বলেন, ‘যদি আপনারা আবার সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নকে বিলম্বিত করেন, তাহলে আরেকটি গণ-অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পড়বে। তখন পাঁচ-সাতটা হেলিকপ্টার লাগবে। কারণ, নতুন অভ্যুত্থানে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’
০৫ অক্টোবর ২০২৫
বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) মনজুর কাদের। আজ বুধবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সেমিনারে এ মন্তব্য করে তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) মনজুর কাদের। আজ বুধবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানান তিনি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব ও মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন।
সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি ও চৌহালী) আসন থেকে এনসিপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন মনজুর কাদের। তিনি ১৯৮৬ সালে সেনাবাহিনী থেকে অবসরে যান। এরপর জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়া) আসন থেকে ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ থেকে ১৯৯০ সালের ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ সালে জাতীয় পার্টি ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দেন মনজুর কাদের। এরপর ১৯৯৬ সালে পাবনা-১ আসন এবং ২০০১ সালে সিরাজগঞ্জ-৬ (চৌহালী ও শাহজাদপুর) আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। পরে এই আসনের সীমানা পরিবর্তন হয়ে সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) আসন করা হয়।
২০০৮ সালের নির্বাচনেও সিরাজগঞ্জ-৫ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পান মনজুর কাদের। সেই নির্বাচনে ২৫২ ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের কাছে হেরে যান তিনি। এবারও তিনি বিএনপি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। তবে বিএনপি তাঁকে মনোনয়ন না দিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির (রাজশাহী বিভাগীয়) সহসাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিমকে মনোনয়ন দেয়। এরপরই এনসিপিতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিলেন মনজুর কাদের।
এনসিপিতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা ও নতুন রাজনীতির ধারণায় বিশ্বাস রেখে এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে নিজেকে সম্পৃক্ত করার অঙ্গীকার নিয়ে আমি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-তে যোগদান করেছি এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) নির্বাচনী এলাকায় মনোনয়ন পেয়েছি।’
মনজুর আরও লিখেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি—এনসিপি-ই পারে নতুন প্রজন্মের নেতৃত্বকে সামনে এনে বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এবং দেশের ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত করতে।’
সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও বেলকুচি উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আলী আলম। এই আসন থেকে এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকারও মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। তিনি এক ফেসবুক পোস্টে মনজুর কাদেরকে মনোনয়ন পাওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন।

বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) মনজুর কাদের। আজ বুধবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানান তিনি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব ও মিডিয়া সেলের সম্পাদক মুশফিক উস সালেহীন।
সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি ও চৌহালী) আসন থেকে এনসিপির প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন মনজুর কাদের। তিনি ১৯৮৬ সালে সেনাবাহিনী থেকে অবসরে যান। এরপর জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে পাবনা-১ (সাঁথিয়া-বেড়া) আসন থেকে ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ থেকে ১৯৯০ সালের ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ সালে জাতীয় পার্টি ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দেন মনজুর কাদের। এরপর ১৯৯৬ সালে পাবনা-১ আসন এবং ২০০১ সালে সিরাজগঞ্জ-৬ (চৌহালী ও শাহজাদপুর) আসন থেকে বিএনপির মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। পরে এই আসনের সীমানা পরিবর্তন হয়ে সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) আসন করা হয়।
২০০৮ সালের নির্বাচনেও সিরাজগঞ্জ-৫ আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন পান মনজুর কাদের। সেই নির্বাচনে ২৫২ ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগ প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের কাছে হেরে যান তিনি। এবারও তিনি বিএনপি থেকে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। তবে বিএনপি তাঁকে মনোনয়ন না দিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির (রাজশাহী বিভাগীয়) সহসাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিমকে মনোনয়ন দেয়। এরপরই এনসিপিতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিলেন মনজুর কাদের।
এনসিপিতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে ফেসবুক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রা ও নতুন রাজনীতির ধারণায় বিশ্বাস রেখে এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে নিজেকে সম্পৃক্ত করার অঙ্গীকার নিয়ে আমি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-তে যোগদান করেছি এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি-চৌহালী) নির্বাচনী এলাকায় মনোনয়ন পেয়েছি।’
মনজুর আরও লিখেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি—এনসিপি-ই পারে নতুন প্রজন্মের নেতৃত্বকে সামনে এনে বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এবং দেশের ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত করতে।’
সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও বেলকুচি উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ আলী আলম। এই আসন থেকে এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকারও মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন। তিনি এক ফেসবুক পোস্টে মনজুর কাদেরকে মনোনয়ন পাওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন।

রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে এবি পার্টির নেতা বলেন, ‘যদি আপনারা আবার সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নকে বিলম্বিত করেন, তাহলে আরেকটি গণ-অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পড়বে। তখন পাঁচ-সাতটা হেলিকপ্টার লাগবে। কারণ, নতুন অভ্যুত্থানে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’
০৫ অক্টোবর ২০২৫
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে? কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সেমিনারে এ মন্তব্য করে তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারে থাকা ছাত্র উপদেষ্টারা দায়িত্ব পালনে শতভাগ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি নূরুল ইসলাম সাদ্দাম। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সেমিনারে এ মন্তব্য করে তিনি।

নূরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেন, জুলাই আন্দোলনের পরে তিনজন ছাত্রদের হয়ে মন্ত্রিপরিষদে গিয়েছিলেন, উপদেষ্টা পরিষদে গিয়েছেন। তাঁদের দায়িত্বটা ছিল, বেসিক দায়িত্ব ছিল, যারা জুলাই গণহত্যা সংঘটিত করেছে, তাদের বিচারটা নিশ্চিত করা; আহত, পঙ্গুত্ববরণকারী—তাঁদের সেবা, চিকিৎসার ব্যবস্থাগুলো করা। এই কাজগুলো তাঁরা না করে, তাঁরা সেখানে গিয়ে রুটিন একটা ওয়ার্ক করেছেন। নিজেদের রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চূড়ান্ত করার জন্য রাজনীতি করার মানসিকতা, উচ্চাভিলাষিতা তাঁদের দায়িত্ব থেকে যোজন যোজন মাইল দূরে রেখেছে।
বাংলাদেশের মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো এখন পর্যন্ত সংরক্ষিত করা সম্ভব হয়নি বলে অভিযোগ করেন শিবির সেক্রেটারি। তিনি আরও বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের পরিবর্তন লক্ষণীয় নয়। যেকোনো একটা রাজনৈতিক দলের তাঁবেদারি করার এমন মানসিকতাগুলো আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে দেখতে পাচ্ছি। এই জায়গাগুলো পরিবর্তন, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হোক, সমাজে মানুষের অধিকারগুলো প্রতিষ্ঠিত হোক—সে আশা আমরা রাখি।’
সেমিনারে অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমের ছেলে আবদুল্লাহিল আমান আযমী বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমরা জাতি হিসেবে খণ্ডবিখণ্ড হয়ে গিয়েছি। আমাদের মধ্যে ঐক্য নাই। আমাদের দেশের আগে ক্ষমতার চিন্তা। এ জন্য আমরা প্রকৃত অর্থে কোনো কিছু আগাতে পারছি না। আমাদের নিজেদের চিন্তা করতে হবে আমরা কেন আজকে এই অবস্থায় আছি। যারা করছে, তারা কেন করছে? আমাদের নিজেদের সংশোধন হতে হবে। আমার আশপাশে যারা আছে, যাদের প্রভাবিত করতে পারি, তাদের সংশোধন করতে হবে।’
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘হাশরের ময়দানে এই মিজান (দাঁড়িপাল্লা) থাকবে। ধানের শীষ থাকবে না, নৌকাও থাকবে না, লাঙ্গলও থাকবে না—আমরা এমন একটা প্রতীক নিয়ে কাজ করি, যেটা দুনিয়াতেও থাকবে, আখিরাতেও থাকবে।’
সেমিনারে এ ছাড়াও বক্তব্য দেন ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, সাবেক সেনা কর্মকর্তা হাসিনুর রহমান এবং আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে আহত, পঙ্গুত্ববরণকারী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা, গুম ও নিহত ব্যক্তির পরিবার-পরিজন।

সরকারে থাকা ছাত্র উপদেষ্টারা দায়িত্ব পালনে শতভাগ ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি নূরুল ইসলাম সাদ্দাম। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সেমিনারে এ মন্তব্য করে তিনি।

নূরুল ইসলাম সাদ্দাম বলেন, জুলাই আন্দোলনের পরে তিনজন ছাত্রদের হয়ে মন্ত্রিপরিষদে গিয়েছিলেন, উপদেষ্টা পরিষদে গিয়েছেন। তাঁদের দায়িত্বটা ছিল, বেসিক দায়িত্ব ছিল, যারা জুলাই গণহত্যা সংঘটিত করেছে, তাদের বিচারটা নিশ্চিত করা; আহত, পঙ্গুত্ববরণকারী—তাঁদের সেবা, চিকিৎসার ব্যবস্থাগুলো করা। এই কাজগুলো তাঁরা না করে, তাঁরা সেখানে গিয়ে রুটিন একটা ওয়ার্ক করেছেন। নিজেদের রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চূড়ান্ত করার জন্য রাজনীতি করার মানসিকতা, উচ্চাভিলাষিতা তাঁদের দায়িত্ব থেকে যোজন যোজন মাইল দূরে রেখেছে।
বাংলাদেশের মানুষের মৌলিক অধিকারগুলো এখন পর্যন্ত সংরক্ষিত করা সম্ভব হয়নি বলে অভিযোগ করেন শিবির সেক্রেটারি। তিনি আরও বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের পরিবর্তন লক্ষণীয় নয়। যেকোনো একটা রাজনৈতিক দলের তাঁবেদারি করার এমন মানসিকতাগুলো আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে দেখতে পাচ্ছি। এই জায়গাগুলো পরিবর্তন, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠিত হোক, সমাজে মানুষের অধিকারগুলো প্রতিষ্ঠিত হোক—সে আশা আমরা রাখি।’
সেমিনারে অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমের ছেলে আবদুল্লাহিল আমান আযমী বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমরা জাতি হিসেবে খণ্ডবিখণ্ড হয়ে গিয়েছি। আমাদের মধ্যে ঐক্য নাই। আমাদের দেশের আগে ক্ষমতার চিন্তা। এ জন্য আমরা প্রকৃত অর্থে কোনো কিছু আগাতে পারছি না। আমাদের নিজেদের চিন্তা করতে হবে আমরা কেন আজকে এই অবস্থায় আছি। যারা করছে, তারা কেন করছে? আমাদের নিজেদের সংশোধন হতে হবে। আমার আশপাশে যারা আছে, যাদের প্রভাবিত করতে পারি, তাদের সংশোধন করতে হবে।’
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘হাশরের ময়দানে এই মিজান (দাঁড়িপাল্লা) থাকবে। ধানের শীষ থাকবে না, নৌকাও থাকবে না, লাঙ্গলও থাকবে না—আমরা এমন একটা প্রতীক নিয়ে কাজ করি, যেটা দুনিয়াতেও থাকবে, আখিরাতেও থাকবে।’
সেমিনারে এ ছাড়াও বক্তব্য দেন ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, সাবেক সেনা কর্মকর্তা হাসিনুর রহমান এবং আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে আহত, পঙ্গুত্ববরণকারী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা, গুম ও নিহত ব্যক্তির পরিবার-পরিজন।

রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে এবি পার্টির নেতা বলেন, ‘যদি আপনারা আবার সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নকে বিলম্বিত করেন, তাহলে আরেকটি গণ-অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পড়বে। তখন পাঁচ-সাতটা হেলিকপ্টার লাগবে। কারণ, নতুন অভ্যুত্থানে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’
০৫ অক্টোবর ২০২৫
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে? কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) মনজুর কাদের। আজ বুধবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ক্ষমতায় যাওয়ার লক্ষ্য নেই বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
নাহিদ বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না, এটা খুবই পরিষ্কার। সিট কয়টা পাব কি পাব না, সেটা বিবেচনায় রেখেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না।’
এনসিপি আহ্বায়ক বলেন, এবারের নির্বাচন হলো ‘গণভোট’, যেখানে ভোটের প্রধান প্রশ্ন হলো ‘হ্যাঁ অথবা না’ (সংস্কারের পক্ষে বা বিপক্ষে)। এই বার্তাটি জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্যই এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর যদি রাজনৈতিক দলগুলো `সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী' দলের ভেতরে সংস্কার আনলে এনসিপির জন্মের প্রয়োজন হতো না বলে মন্তব্য করেন নাহিদ।
তিনি বলেন, এনসিপি সাত মাস অপেক্ষা করার পরও বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি। তারা নিজেদের দলাদলি–অন্তর্দ্বন্দ্বে ব্যস্ত ছিল, নিজেদের দলীয় এজেন্ডাকে প্রধান করে তুলেছে। এই ব্যর্থতার কারণেই এনসিপির জন্ম হয়েছে।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ক্ষমতায় যাওয়ার লক্ষ্য নেই বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে অবস্থিত এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
নাহিদ বলেন, ‘আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না, এটা খুবই পরিষ্কার। সিট কয়টা পাব কি পাব না, সেটা বিবেচনায় রেখেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতেছি না।’
এনসিপি আহ্বায়ক বলেন, এবারের নির্বাচন হলো ‘গণভোট’, যেখানে ভোটের প্রধান প্রশ্ন হলো ‘হ্যাঁ অথবা না’ (সংস্কারের পক্ষে বা বিপক্ষে)। এই বার্তাটি জনগণের সামনে তুলে ধরার জন্যই এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
গণ-অভ্যুত্থানের পর যদি রাজনৈতিক দলগুলো `সংস্কারের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী' দলের ভেতরে সংস্কার আনলে এনসিপির জন্মের প্রয়োজন হতো না বলে মন্তব্য করেন নাহিদ।
তিনি বলেন, এনসিপি সাত মাস অপেক্ষা করার পরও বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলো কোনো সমঝোতায় আসতে পারেনি। তারা নিজেদের দলাদলি–অন্তর্দ্বন্দ্বে ব্যস্ত ছিল, নিজেদের দলীয় এজেন্ডাকে প্রধান করে তুলেছে। এই ব্যর্থতার কারণেই এনসিপির জন্ম হয়েছে।
নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট নন বলে জানিয়ে নাহিদ ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনা করেন। তিনি অভিযোগ করেন, বিভিন্ন জায়গায় এনসিপির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হচ্ছে। একই সঙ্গে, নির্বাচনী বিধি লঙ্ঘন করে পোস্টারিং ও টাকা খরচের মতো অনিয়ম হচ্ছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশে এবি পার্টির নেতা বলেন, ‘যদি আপনারা আবার সাংবিধানিক বিতর্ক তুলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নকে বিলম্বিত করেন, তাহলে আরেকটি গণ-অভ্যুত্থান অনিবার্য হয়ে পড়বে। তখন পাঁচ-সাতটা হেলিকপ্টার লাগবে। কারণ, নতুন অভ্যুত্থানে কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।’
০৫ অক্টোবর ২০২৫
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, ‘আপনাদের দল আপনাদের সামনে যে পরিকল্পনা উপস্থাপন করল, দেখান তো, আর কোন রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিয়েছে? কোনো রাজনৈতিক দল এ রকম পরিকল্পনা দিতে পারে নাই। একমাত্র আপনাদের দল বিএনপি এই পরিকল্পনা দিয়েছে। কাজেই, এখন আপনাদের বসে থাকার সময় নেই।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিয়েছেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মেজর (অব.) মনজুর কাদের। আজ বুধবার বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া পোস্টে এনসিপিতে যোগ দেওয়ার কথা জানান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ছাত্রশিবির আয়োজিত তথ্যচিত্র প্রদর্শনী ও সেমিনারে এ মন্তব্য করে তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে