নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকেশ্বরী পূজামণ্ডপে দলীয় নেতা-কর্মীদের শোডাউন দেখে চটেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘এক বছর পর নির্বাচন, শোডাউনের লোককে মনোনয়ন দেব না। আমি নেত্রীকে রিপোর্ট করব, কী কী হচ্ছে এখানে।’
আজ সোমবার সন্ধ্যায় শারদীয় দুর্গাপূজা পরিদর্শনে গিয়ে লালবাগ আওয়ামী লীগের কয়েকটি গ্রুপের মিছিল-শোডাউনের জন্য ভক্তদের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। যেখানে মাইকে বারবার বলা হচ্ছিল, আপনারা ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য বজায় রাখুন, মিছিল, স্লোগান বন্ধ করুন, স্লোগান বন্ধ করুন।
মঞ্চে কোনো ধরনের ভূমিকা না করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এটা তো পূজা, ভুলে গেছেন? এটা ঢাকেশ্বরী ঐতিহ্যবাহী পূজামণ্ডপ, এখানে আমি কারও লাল গোলাপ শুভেচ্ছা নিতে আসিনি। এই দুর্গাপূজার মধ্যেও লালবাগের গ্রুপ রাজনীতি, কেন? আমি জানতে চাই।’
কাদের বলেন, ‘আপনাদের শোডাউন দেখতে আমি এখানে আসিনি। সব জায়গায় শোডাউন দিতে হবে? আমি দেখেছি, আমি ঢুকতেই পারছিলাম না। যাদের এই সব শোডাউন সংশোধন না হবে, আগামী নির্বাচনে এ ধরনের লোককে মনোনয়ন দেব? শোডাউনের লোককে দেব না। কী করবেন? কী করবেন? আমি নেত্রীকে রিপোর্ট করব, কী কী হচ্ছে এখানে।’
এ সময় দুঃখ প্রকাশ করে কাদের বলেন, ‘হিন্দুরা এখানে পূজা করতে আসছে, মা-বোনেরা আসছে, এদের সামনে আপনারা এখানে মল্লযুদ্ধ দেখাচ্ছেন? কার কত শক্তি দেখাচ্ছেন? আমি এগুলো দেখতে চাই না। সবার এসিআর (তথ্য-উপাত্ত) জমা আছে। শোডাউন দেখাইয়া ফায়দা লুটবেন, এটা মনে করার কোনো কারণ নেই।’
কাদের বলেন, ‘এরা যার যার স্লোগান দেয়, প্রত্যেকেই যার যার শোডাউন করছে, মনে করছে এক বছর পর নির্বাচন, নেতারে দেখাই। কে কয়জন নিয়ে ঘোরে, কী করে সব জানি। একটি বিশৃঙ্খলা হয়েছিল, আমি দুঃখ প্রকাশ করছি।’
আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরসহ পূজা উদ্যাপন কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকেশ্বরী পূজামণ্ডপে দলীয় নেতা-কর্মীদের শোডাউন দেখে চটেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘এক বছর পর নির্বাচন, শোডাউনের লোককে মনোনয়ন দেব না। আমি নেত্রীকে রিপোর্ট করব, কী কী হচ্ছে এখানে।’
আজ সোমবার সন্ধ্যায় শারদীয় দুর্গাপূজা পরিদর্শনে গিয়ে লালবাগ আওয়ামী লীগের কয়েকটি গ্রুপের মিছিল-শোডাউনের জন্য ভক্তদের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। যেখানে মাইকে বারবার বলা হচ্ছিল, আপনারা ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য বজায় রাখুন, মিছিল, স্লোগান বন্ধ করুন, স্লোগান বন্ধ করুন।
মঞ্চে কোনো ধরনের ভূমিকা না করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এটা তো পূজা, ভুলে গেছেন? এটা ঢাকেশ্বরী ঐতিহ্যবাহী পূজামণ্ডপ, এখানে আমি কারও লাল গোলাপ শুভেচ্ছা নিতে আসিনি। এই দুর্গাপূজার মধ্যেও লালবাগের গ্রুপ রাজনীতি, কেন? আমি জানতে চাই।’
কাদের বলেন, ‘আপনাদের শোডাউন দেখতে আমি এখানে আসিনি। সব জায়গায় শোডাউন দিতে হবে? আমি দেখেছি, আমি ঢুকতেই পারছিলাম না। যাদের এই সব শোডাউন সংশোধন না হবে, আগামী নির্বাচনে এ ধরনের লোককে মনোনয়ন দেব? শোডাউনের লোককে দেব না। কী করবেন? কী করবেন? আমি নেত্রীকে রিপোর্ট করব, কী কী হচ্ছে এখানে।’
এ সময় দুঃখ প্রকাশ করে কাদের বলেন, ‘হিন্দুরা এখানে পূজা করতে আসছে, মা-বোনেরা আসছে, এদের সামনে আপনারা এখানে মল্লযুদ্ধ দেখাচ্ছেন? কার কত শক্তি দেখাচ্ছেন? আমি এগুলো দেখতে চাই না। সবার এসিআর (তথ্য-উপাত্ত) জমা আছে। শোডাউন দেখাইয়া ফায়দা লুটবেন, এটা মনে করার কোনো কারণ নেই।’
কাদের বলেন, ‘এরা যার যার স্লোগান দেয়, প্রত্যেকেই যার যার শোডাউন করছে, মনে করছে এক বছর পর নির্বাচন, নেতারে দেখাই। কে কয়জন নিয়ে ঘোরে, কী করে সব জানি। একটি বিশৃঙ্খলা হয়েছিল, আমি দুঃখ প্রকাশ করছি।’
আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরসহ পূজা উদ্যাপন কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের ওপর আদালতের নিষেধাজ্ঞার সুযোগে দলের ভেতর নতুন মেরুকরণ তৈরি হয়েছে। জিএম কাদের-বিরোধী অংশ গতকাল মঙ্গলবার এক সভায় দলের সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে মনোনীত করেছে। একই সঙ্গে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে...
১ ঘণ্টা আগেজাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট দোদুল্যমান অবস্থার অবসান হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
১২ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আন্দোলনে শহীদ পরিবার, আহতদের ব্যাপারে স্পষ্ট কোনো নির্দেশিকা নেই। যাঁরা শহীদ হয়েছেন, এমনকি যাঁরা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন, জাতির পক্ষ থেকে দাবি ছিল, তাঁদের বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করার। মুক্তিযুদ্ধে যেমনটা হয়েছে। তাঁদের ভাতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উচিত ছিল; রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উ
১৫ ঘণ্টা আগে‘জুলাই সনদ’ প্রণয়নের জন্য গত এক বছরে সবচেয়ে সোচ্চার ছিল এনসিপি। সেই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠান ছিল আজ মঙ্গলবার। শুধু তা-ই নয়, জুলাই শহীদদের সংবর্ধনাসহ গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে রাজধানীতে একাধিক অনুষ্ঠানও চলছিল। এমন দিনে এনসিপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে হঠাৎ কক্সবাজারে দেখা গেছে।
১৬ ঘণ্টা আগে