ঢাবি প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘শেখ হাসিনাকে ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতা থেকে হটানোর চক্রান্ত করছে। আজকে দেশে-বিদেশে কত ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের খেলা। এই দেশের ৭০ ভাগ মানুষ শেখ হাসিনাকে ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে বসে আছে। গত ১৫ বছরের শেখ হাসিনার কৃতিত্ব মুছে দেওয়ার চক্রান্ত চলছে।’
সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘পদ্মা সেতু কে করেছে? বিশ্বব্যাংক করেছে? বিশ্বব্যাংক অপবাদ দিয়ে সরে গেছে। নিজস্ব অর্থায়নে শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু করেছেন। জ্বালা রে জ্বালা, অন্তর জ্বালা। অন্তর জ্বালায় জ্বলছে বিএনপি। জ্বলছে তারেক রহমান। এই পদ্মা সেতু কী করে হলো? দুই ঘণ্টায় গোপালগঞ্জ। সাড়ে তিন ঘণ্টায় খুলনা। দুই ঘণ্টায় বরিশাল।’
কাদের বলেন, ‘মেট্রোরেল কয়েক দিন পরেই যাবে মতিঝিলে। কে করেছে? শেখ হাসিনা। এটাই তাদের জ্বালা। শেখ হাসিনার অর্জনে মানুষ কেন খুশি, তাই বিএনপির অন্তর জ্বালা। তারা বিষ জ্বালায় মরছে। এই দেশে কি সারা বাংলায় বিদ্যুৎ ছিল? বিদ্যুৎ দিয়েছে শেখ হাসিনা সারা দেশে।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগ আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের স্মরণে ছাত্র সমাবেশে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। সমাবেশের প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বিরোধীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিদেশি মুরব্বিদের ডাকছে তারা। আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি তুলছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার আদালতের রায়ে শেষ হয়ে গেছে। আবার এক-এগারোর অস্বাভাবিক সরকার এ দেশে হতে দেব না। সেই সুযোগ হবে না। খেলা হবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে। লুটপাটের বিরুদ্ধে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মাতৃভূমিকে বাঁচাব। গণতন্ত্রকে রক্ষা করব। খেলা হবে তৈরি হয়ে যান। নির্বাচনের আর বেশি সময় নেই। নিজেদের আচরণে ছাত্রলীগকে আকর্ষণীয় করবেন। ছাত্রলীগকে আকর্ষণীয় করলে আমাদের নেত্রী সুনাম আরও বাড়বে।’
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধনের দিকে ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আগামীকাল এক শুভ উদ্বোধন আছে। একের পর একটা প্রকল্প উদ্বোধন হবে। কোথায় গেল ১০ ডিসেম্বরের আন্দোলন। এখন কী হলো সেই আন্দোলনের। গোলাপবাগের গরুর হাটে গিয়ে শেষ হয়ে গেছে। এখন আর পদযাত্রায় কাজ হচ্ছে না। এখন কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করছে। এখন বিএনপি শোক মিছিল করছে। বিজয় আমাদেরই এই হবে।’
কাদের বলেন, ‘গত ৪৮ বছরের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতার নাম শেখ হাসিনা। সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসকের নাম শেখ হাসিনা। সবচেয়ে সফল কূটনীতিকের নাম শেখ হাসিনা। সবচেয়ে সাহসী রাজনীতিকের নাম শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা এসেছিলেন বলেই গণতন্ত্র মুক্তি পেয়েছে। তিনি এসেছিলেন বলেই এ দেশে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে।’
ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে সমাবেশের সঞ্চালনার দায়িত্বে আছেন সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘শেখ হাসিনাকে ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতা থেকে হটানোর চক্রান্ত করছে। আজকে দেশে-বিদেশে কত ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের খেলা। এই দেশের ৭০ ভাগ মানুষ শেখ হাসিনাকে ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে বসে আছে। গত ১৫ বছরের শেখ হাসিনার কৃতিত্ব মুছে দেওয়ার চক্রান্ত চলছে।’
সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘পদ্মা সেতু কে করেছে? বিশ্বব্যাংক করেছে? বিশ্বব্যাংক অপবাদ দিয়ে সরে গেছে। নিজস্ব অর্থায়নে শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু করেছেন। জ্বালা রে জ্বালা, অন্তর জ্বালা। অন্তর জ্বালায় জ্বলছে বিএনপি। জ্বলছে তারেক রহমান। এই পদ্মা সেতু কী করে হলো? দুই ঘণ্টায় গোপালগঞ্জ। সাড়ে তিন ঘণ্টায় খুলনা। দুই ঘণ্টায় বরিশাল।’
কাদের বলেন, ‘মেট্রোরেল কয়েক দিন পরেই যাবে মতিঝিলে। কে করেছে? শেখ হাসিনা। এটাই তাদের জ্বালা। শেখ হাসিনার অর্জনে মানুষ কেন খুশি, তাই বিএনপির অন্তর জ্বালা। তারা বিষ জ্বালায় মরছে। এই দেশে কি সারা বাংলায় বিদ্যুৎ ছিল? বিদ্যুৎ দিয়েছে শেখ হাসিনা সারা দেশে।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগ আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিবের স্মরণে ছাত্র সমাবেশে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। সমাবেশের প্রধান অতিথি আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বিরোধীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিদেশি মুরব্বিদের ডাকছে তারা। আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি তুলছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার আদালতের রায়ে শেষ হয়ে গেছে। আবার এক-এগারোর অস্বাভাবিক সরকার এ দেশে হতে দেব না। সেই সুযোগ হবে না। খেলা হবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে। লুটপাটের বিরুদ্ধে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মাতৃভূমিকে বাঁচাব। গণতন্ত্রকে রক্ষা করব। খেলা হবে তৈরি হয়ে যান। নির্বাচনের আর বেশি সময় নেই। নিজেদের আচরণে ছাত্রলীগকে আকর্ষণীয় করবেন। ছাত্রলীগকে আকর্ষণীয় করলে আমাদের নেত্রী সুনাম আরও বাড়বে।’
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধনের দিকে ইঙ্গিত করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আগামীকাল এক শুভ উদ্বোধন আছে। একের পর একটা প্রকল্প উদ্বোধন হবে। কোথায় গেল ১০ ডিসেম্বরের আন্দোলন। এখন কী হলো সেই আন্দোলনের। গোলাপবাগের গরুর হাটে গিয়ে শেষ হয়ে গেছে। এখন আর পদযাত্রায় কাজ হচ্ছে না। এখন কালো পতাকা নিয়ে মিছিল করছে। এখন বিএনপি শোক মিছিল করছে। বিজয় আমাদেরই এই হবে।’
কাদের বলেন, ‘গত ৪৮ বছরের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতার নাম শেখ হাসিনা। সবচেয়ে দক্ষ প্রশাসকের নাম শেখ হাসিনা। সবচেয়ে সফল কূটনীতিকের নাম শেখ হাসিনা। সবচেয়ে সাহসী রাজনীতিকের নাম শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা এসেছিলেন বলেই গণতন্ত্র মুক্তি পেয়েছে। তিনি এসেছিলেন বলেই এ দেশে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে।’
ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের সভাপতিত্বে সমাবেশের সঞ্চালনার দায়িত্বে আছেন সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান।
পতিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শক্তির উসকানি ও নাশকতা সৃষ্টির অপতৎপরতা মোকাবিলায় ছাত্র-জনতা ফ্যাসিস্টদের পথ অনুসরণ করতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘পতিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শক্তির উসকানি ও নাশকতা সৃষ্টির অপতৎপরতা মোকাবিলায় ছাত্র-জনতা ফ
২ ঘণ্টা আগেছয় মাস বয়সী অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে জনভোগান্তির পাশাপাশি সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিভিন্ন অপ্রীতিকর ঘটনায় উদ্বিগ্ন বিএনপি। এরই মধ্যে এই উদ্বেগের কথা জানিয়ে সরকারকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের আহ্বান জানিয়েছে দলটি। এরই ধারাবাহিকতায় বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউন
৪ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের অভিযোগে আটক অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও সোহানা সাবাকে ডিবি হেফাজতে দিনভর জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ বলছে, কিছু কিছু বিষয়ে ভুল বুঝতে পেরে তাঁরা সংশোধনের সুযোগ চেয়েছেন। পরে নিজ নিজ পরিবারের জিম্মায় তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
৬ ঘণ্টা আগেভার্চ্যুয়াল মাধ্যমে শেখ হাসিনার বক্তব্য দেওয়ার ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িসহ সারা দেশে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের বাড়ি ও বিভিন্ন স্থাপনা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনাকে মানুষের ক্ষোভ ও ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ বলে উল্লেখ করে পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে