নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘যদি ঐকমত্য কমিশনে আপনারা সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন, তাহলে সহজ কথা, আপনারা গণভোট দেন, রেফারেনডাম দেন। যদি জনগণ পিআর সিস্টেম নির্বাচনের পক্ষে থাকে, তাহলে আমরা অবশ্যই দাবি করতে পারি। আর যদি জনগণ পিআর সিস্টেম নির্বাচন না চায়, তাহলে আমরা দাবি করব না। সরকারকে বলব, অবশ্যই আপনি রেফারেনডাম দেন, গণভোট দেন। যদি অন্য কারও ইঙ্গিতে আপনি পিআর সিস্টেম নির্বাচন দিতে গড়িমসি করেন, তাহলে জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবে আপনাকে বাধ্য করবে পিআর সিস্টেম নির্বাচন দেওয়ার জন্য।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটকে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে। এটা সবার দাবি, শুধু আমাদের দাবি নয়, জনগণেরও দাবি। কাজেই এটা দিতে অসুবিধা কোথায়? কাদের ইঙ্গিতে আপনারা দিচ্ছেন না? আমি মনে করি, ভারত চায় না জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে। আপনারা কি ভারতের আশা ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাচ্ছেন?’
অন্তর্বর্তী সরকার শুধু নির্বাচনের জন্য বসেনি—এমনটি উল্লেখ করে ফয়জুল করীম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার কেন বসেছে আমরা সবাই জানি—সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন। আপনি সংস্কার না করে কীভাবে নির্বাচন দেন? দৃশ্যমান বিচার না করে আপনি কীভাবে নির্বাচন দেন? যদি শুধু আপনি নির্বাচনের জন্য ক্ষমতায় বসেন, তাহলে আমার কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু যদি আপনি তিনটি বিষয়কে সামনে নিয়ে ক্ষমতায় বসেন, তাহলে অবশ্যই আপনাকে সংস্কার করতে হবে, দৃশ্যমান বিচার দেখাতে হবে, এরপর নির্বাচনে যেতে হবে। যদি এগুলো আপনি না করেন, শুধু নির্বাচন নির্বাচন করেন, তাহলে আমি মনে করব, আপনিও কোনো এক দলের দিকে ঝুঁকে গেছেন। আপনি নিরপেক্ষতা হারিয়ে ফেলবেন।’
নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে—এমন প্রশ্ন রেখে ফয়জুল করীম বলেন, ‘ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ অনেক আগে থেকে দাবি করছে পিআর সিস্টেম নির্বাচন। ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ স্পষ্ট ঘোষণা করেছে যে পিআর সিস্টেম নির্বাচন দিতে হবে। পিআর সিস্টেম নির্বাচনের ফায়দা কী, উপকারিতাটা কী—এ বিষয়ে ইতিমধ্যে আমার মনে হয় জনগণ বুঝে গিয়েছে। এমনকি বর্তমান জরিপে দেখা যায়, ৮০% জনগণ পিআরের পক্ষে।’
পিআর পদ্ধতি নিয়ে এ নেতা আরও বলেন, ‘পিআরের বিপক্ষে কিছু নাই, তা আমি বলব না। যখন আমরা ওষুধ সেবন করি, সেখানে লেখা থাকে এর প্রতিক্রিয়া বা সাইড ইফেক্ট কী আছে। পিআরের ব্যাপারেও দুই-একটা সাইড ইফেক্ট নাই, তা আমি বলব না। কিন্তু দেখতে হবে অধিকাংশ ভালো না মন্দ? যদি পিআরের ১% ভালো আর ৯৯% খারাপ হয়, তাহলে পিআরের বিপক্ষে বক্তব্য দেওয়া যায়। কিন্তু যদি ২% খারাপ থাকে আর ৯৮% ভালো হয়, তখন পক্ষে বক্তব্য দেওয়া যায়।’
বর্তমান নির্বাচনব্যবস্থাতেও দুর্বল সংসদ হতে পারে দাবি করে ফয়জুল করীম বলেন, ‘পিআরের ব্যাপারে তাদের সবচেয়ে বড় প্রশ্ন কী? কাকে ভোট দেবেন আর কে নির্বাচিত হবেন? এটা তাদের সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। স্থিতিশীল গভর্নমেন্ট হবে না, স্থিতিশীল সরকার হবে না। আমি তাদের প্রশ্ন করতে চাই, ধরে নেন, আজকে যেই পদ্ধতিতে নির্বাচন হচ্ছে, সেখানেও যদি এককভাবে কেউ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন না করে, সংখ্যা না পায়, তাহলে সেই পার্লামেন্টের অবস্থাটা কী হবে? সেটা তো দুর্বল পার্লামেন্ট। যদি কোয়ালিশন সরকার গঠন করতে হয়, সেই পার্লামেন্ট তো দুর্বলই হয়। তাই বর্তমান পদ্ধতিতেও তো দুর্বল পার্লামেন্ট হওয়া সম্ভব।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘পিআর সিস্টেম নির্বাচনে বিএনপির আপত্তি থাকারই কথা না। কারণ, তাদের একজন উঁচুপর্যায়ের নেতা বক্তব্য দিয়েছেন যে ৯০% ভোট তাদের। যদি ৯০% ভোট তাদের হয়, তাহলে তারা আসন পাবে ২৭০-এর ওপরে। তাতে এককভাবে সরকার গঠন করতে পারতেছে। সমস্যা কোথায়? বরং আজ ঝামেলামুক্ত সরকার গঠন করতে পারবে। পিআর সিস্টেম নির্বাচনের ব্যাপারে তো বিএনপি বক্তব্য দিয়েছে। কী বলছে? তারা জাতীয় সংসদ গঠন করবে। জাতীয় সরকার গঠন করবে। জাতীয় সরকারটা কীভাবে হবে, আমাকে বলুন? সবাই মিলে সম্মিলিত যে সরকার হয়, সেই সরকারটা তো জাতীয় সরকার হয়, না একক সরকারকে জাতীয় সরকার বলা হয়? যেহেতু সম্মিলিত সরকারকে জাতীয় সরকার বলা হয় আর পিআর পদ্ধতিতেই তো সমস্ত দল, সমস্ত মত, সমস্ত আদর্শের মানুষগুলো সংসদে যাবে। কাজেই বিএনপির বক্তব্য অনুযায়ী তো পিআর সিস্টেম নির্বাচনের প্রয়োজন।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলনের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ইমতিয়াজ আলম বলেন, ‘আমাদের দাবিগুলোর অন্যতম হলো, আওয়ামী ফ্যাসিস্টের সহযোগী ১৪ দলকে নিষিদ্ধ করতে হবে।’
দলটির কেন্দ্রীয় সদস্য মুফতি আজহারুল করিম আবরার, যুগ্ম মহাসচিব আহমেদ আব্দুল কাইয়ুম প্রমুখ সমাবেশে বক্তব্য দেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘যদি ঐকমত্য কমিশনে আপনারা সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন, তাহলে সহজ কথা, আপনারা গণভোট দেন, রেফারেনডাম দেন। যদি জনগণ পিআর সিস্টেম নির্বাচনের পক্ষে থাকে, তাহলে আমরা অবশ্যই দাবি করতে পারি। আর যদি জনগণ পিআর সিস্টেম নির্বাচন না চায়, তাহলে আমরা দাবি করব না। সরকারকে বলব, অবশ্যই আপনি রেফারেনডাম দেন, গণভোট দেন। যদি অন্য কারও ইঙ্গিতে আপনি পিআর সিস্টেম নির্বাচন দিতে গড়িমসি করেন, তাহলে জনগণ ঐক্যবদ্ধভাবে আপনাকে বাধ্য করবে পিআর সিস্টেম নির্বাচন দেওয়ার জন্য।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর ফটকে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে। এটা সবার দাবি, শুধু আমাদের দাবি নয়, জনগণেরও দাবি। কাজেই এটা দিতে অসুবিধা কোথায়? কাদের ইঙ্গিতে আপনারা দিচ্ছেন না? আমি মনে করি, ভারত চায় না জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে। আপনারা কি ভারতের আশা ও আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাচ্ছেন?’
অন্তর্বর্তী সরকার শুধু নির্বাচনের জন্য বসেনি—এমনটি উল্লেখ করে ফয়জুল করীম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার কেন বসেছে আমরা সবাই জানি—সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন। আপনি সংস্কার না করে কীভাবে নির্বাচন দেন? দৃশ্যমান বিচার না করে আপনি কীভাবে নির্বাচন দেন? যদি শুধু আপনি নির্বাচনের জন্য ক্ষমতায় বসেন, তাহলে আমার কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু যদি আপনি তিনটি বিষয়কে সামনে নিয়ে ক্ষমতায় বসেন, তাহলে অবশ্যই আপনাকে সংস্কার করতে হবে, দৃশ্যমান বিচার দেখাতে হবে, এরপর নির্বাচনে যেতে হবে। যদি এগুলো আপনি না করেন, শুধু নির্বাচন নির্বাচন করেন, তাহলে আমি মনে করব, আপনিও কোনো এক দলের দিকে ঝুঁকে গেছেন। আপনি নিরপেক্ষতা হারিয়ে ফেলবেন।’
নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে—এমন প্রশ্ন রেখে ফয়জুল করীম বলেন, ‘ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ অনেক আগে থেকে দাবি করছে পিআর সিস্টেম নির্বাচন। ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ স্পষ্ট ঘোষণা করেছে যে পিআর সিস্টেম নির্বাচন দিতে হবে। পিআর সিস্টেম নির্বাচনের ফায়দা কী, উপকারিতাটা কী—এ বিষয়ে ইতিমধ্যে আমার মনে হয় জনগণ বুঝে গিয়েছে। এমনকি বর্তমান জরিপে দেখা যায়, ৮০% জনগণ পিআরের পক্ষে।’
পিআর পদ্ধতি নিয়ে এ নেতা আরও বলেন, ‘পিআরের বিপক্ষে কিছু নাই, তা আমি বলব না। যখন আমরা ওষুধ সেবন করি, সেখানে লেখা থাকে এর প্রতিক্রিয়া বা সাইড ইফেক্ট কী আছে। পিআরের ব্যাপারেও দুই-একটা সাইড ইফেক্ট নাই, তা আমি বলব না। কিন্তু দেখতে হবে অধিকাংশ ভালো না মন্দ? যদি পিআরের ১% ভালো আর ৯৯% খারাপ হয়, তাহলে পিআরের বিপক্ষে বক্তব্য দেওয়া যায়। কিন্তু যদি ২% খারাপ থাকে আর ৯৮% ভালো হয়, তখন পক্ষে বক্তব্য দেওয়া যায়।’
বর্তমান নির্বাচনব্যবস্থাতেও দুর্বল সংসদ হতে পারে দাবি করে ফয়জুল করীম বলেন, ‘পিআরের ব্যাপারে তাদের সবচেয়ে বড় প্রশ্ন কী? কাকে ভোট দেবেন আর কে নির্বাচিত হবেন? এটা তাদের সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। স্থিতিশীল গভর্নমেন্ট হবে না, স্থিতিশীল সরকার হবে না। আমি তাদের প্রশ্ন করতে চাই, ধরে নেন, আজকে যেই পদ্ধতিতে নির্বাচন হচ্ছে, সেখানেও যদি এককভাবে কেউ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন না করে, সংখ্যা না পায়, তাহলে সেই পার্লামেন্টের অবস্থাটা কী হবে? সেটা তো দুর্বল পার্লামেন্ট। যদি কোয়ালিশন সরকার গঠন করতে হয়, সেই পার্লামেন্ট তো দুর্বলই হয়। তাই বর্তমান পদ্ধতিতেও তো দুর্বল পার্লামেন্ট হওয়া সম্ভব।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘পিআর সিস্টেম নির্বাচনে বিএনপির আপত্তি থাকারই কথা না। কারণ, তাদের একজন উঁচুপর্যায়ের নেতা বক্তব্য দিয়েছেন যে ৯০% ভোট তাদের। যদি ৯০% ভোট তাদের হয়, তাহলে তারা আসন পাবে ২৭০-এর ওপরে। তাতে এককভাবে সরকার গঠন করতে পারতেছে। সমস্যা কোথায়? বরং আজ ঝামেলামুক্ত সরকার গঠন করতে পারবে। পিআর সিস্টেম নির্বাচনের ব্যাপারে তো বিএনপি বক্তব্য দিয়েছে। কী বলছে? তারা জাতীয় সংসদ গঠন করবে। জাতীয় সরকার গঠন করবে। জাতীয় সরকারটা কীভাবে হবে, আমাকে বলুন? সবাই মিলে সম্মিলিত যে সরকার হয়, সেই সরকারটা তো জাতীয় সরকার হয়, না একক সরকারকে জাতীয় সরকার বলা হয়? যেহেতু সম্মিলিত সরকারকে জাতীয় সরকার বলা হয় আর পিআর পদ্ধতিতেই তো সমস্ত দল, সমস্ত মত, সমস্ত আদর্শের মানুষগুলো সংসদে যাবে। কাজেই বিএনপির বক্তব্য অনুযায়ী তো পিআর সিস্টেম নির্বাচনের প্রয়োজন।’
সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে ইসলামী আন্দোলনের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি ইমতিয়াজ আলম বলেন, ‘আমাদের দাবিগুলোর অন্যতম হলো, আওয়ামী ফ্যাসিস্টের সহযোগী ১৪ দলকে নিষিদ্ধ করতে হবে।’
দলটির কেন্দ্রীয় সদস্য মুফতি আজহারুল করিম আবরার, যুগ্ম মহাসচিব আহমেদ আব্দুল কাইয়ুম প্রমুখ সমাবেশে বক্তব্য দেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ জাতীয় ছাত্রশক্তির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামলী সুলতানা জেদনীকে বিয়ে করেছেন। গতকাল শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
১ ঘণ্টা আগে
আজ বিকেলে এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে এক ব্রিফিংয়ে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক জাহিদ হোসেন জানান, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের যান্ত্রিক ত্রুটি যেমন ছিল, একইভাবে মেডিকেল বোর্ডও সভা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে, ওই মুহূর্তে উনার ফ্লাই করা সঠিক হবে না। সে জন্যই উনার বিদেশ যাওয়া বিলম্বিত হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
তাসনিম জারা বলেন, ‘আমাদের দেশে নির্বাচনে একজন প্রার্থী আইনগতভাবে সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা খরচ করতে পারেন। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখি, প্রায় কেউই এই আইন মানেন না। শোনা যায়, একজন প্রার্থী ২০, ৫০, এমনকি ১০০ কোটি টাকা পর্যন্ত খরচ করেন। অথচ নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে বলেন, মাত্র ২৫ লাখ টাকা ব্যয় করেছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যেকোনো সময় দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ জাতীয় ছাত্রশক্তির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামলী সুলতানা জেদনীকে বিয়ে করেছেন। গতকাল শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে মাসউদ-জেদনীর বিয়ের ছবি পোস্ট করে তথ্যটি জানান।
তিনি তাঁর পোস্টে আরও বলেন, জুলাইয়ের অনুপ্রেরণা নিয়ে গড়ে ওঠা দুজন রাজনীতিবিদের এই আয়োজনে থাকতে পেরে নিজেকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে জেদনীর বাসায় দুই পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের উপস্থিতিতে তাদের বাগদান সম্পন্ন হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, পাত্রী শ্যামলী সুলতানা জেদনী লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা। তিনি বর্তমানে জাতীয় ছাত্রশক্তির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া তিনি সংগঠনটির মিডিয়া সেলের সহ-সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্বে আছেন। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জেদনী।
অন্যদিকে, নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার সন্তান হান্নান মাসউদ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি এনসিপিতে যোগ দেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ জাতীয় ছাত্রশক্তির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামলী সুলতানা জেদনীকে বিয়ে করেছেন। গতকাল শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে মাসউদ-জেদনীর বিয়ের ছবি পোস্ট করে তথ্যটি জানান।
তিনি তাঁর পোস্টে আরও বলেন, জুলাইয়ের অনুপ্রেরণা নিয়ে গড়ে ওঠা দুজন রাজনীতিবিদের এই আয়োজনে থাকতে পেরে নিজেকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে জেদনীর বাসায় দুই পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের উপস্থিতিতে তাদের বাগদান সম্পন্ন হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, পাত্রী শ্যামলী সুলতানা জেদনী লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা। তিনি বর্তমানে জাতীয় ছাত্রশক্তির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া তিনি সংগঠনটির মিডিয়া সেলের সহ-সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্বে আছেন। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী জেদনী।
অন্যদিকে, নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার সন্তান হান্নান মাসউদ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে তিনি এনসিপিতে যোগ দেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘যদি ঐকমত্য কমিশনে আপনারা সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন, তাহলে সহজ কথা, আপনারা গণভোট দেন, রেফারেনডাম দেন। যদি জনগণ পিআর সিস্টেম নির্বাচনের পক্ষে থাকে, তাহলে আমরা অবশ্যই দাবি করতে পারি।
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আজ বিকেলে এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে এক ব্রিফিংয়ে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক জাহিদ হোসেন জানান, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের যান্ত্রিক ত্রুটি যেমন ছিল, একইভাবে মেডিকেল বোর্ডও সভা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে, ওই মুহূর্তে উনার ফ্লাই করা সঠিক হবে না। সে জন্যই উনার বিদেশ যাওয়া বিলম্বিত হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
তাসনিম জারা বলেন, ‘আমাদের দেশে নির্বাচনে একজন প্রার্থী আইনগতভাবে সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা খরচ করতে পারেন। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখি, প্রায় কেউই এই আইন মানেন না। শোনা যায়, একজন প্রার্থী ২০, ৫০, এমনকি ১০০ কোটি টাকা পর্যন্ত খরচ করেন। অথচ নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে বলেন, মাত্র ২৫ লাখ টাকা ব্যয় করেছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যেকোনো সময় দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে নেওয়ার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। এখন বিষয়টি নির্ভর করছে বিএনপির চেয়ারপারসনের শারীরিক অবস্থার ওপর।
আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে এক ব্রিফিংয়ে এমনটাই জানালেন খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন।
জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্স সব সময়ই প্রস্তুত আছে। প্রস্তুত থাকলেও উনার চিকিৎসাগত দিকে থেকে নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা প্রাধান্য পাচ্ছে। মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরাও উনার শারীরিক অবস্থার দিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন।’
খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়া বিলম্বিত হওয়ার কারণ উল্লেখ করে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের যান্ত্রিক ত্রুটি যেমন ছিল, একইভাবে মেডিকেল বোর্ডও সভা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে, ওই মুহূর্তে উনার ফ্লাই করা সঠিক হবে না। সে জন্যই উনার বিদেশ যাওয়া বিলম্বিত হচ্ছে। ভবিষ্যতে হয়তো শারীরিক অবস্থাই বলে দেবে যে, ওনাকে কখন বিদেশে নিয়ে যাওয়া যাবে।’
ডা. জাহিদ বলেন, ‘দেশের সব মানুষ উনার সুস্থতা চায়। যেহেতু উনার স্বাস্থ্য আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার, সেহেতু বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তদারকির পাশাপাশি চিকিৎসকদের মতামতকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। দলও বিষয়টিতে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা অত্যন্ত দক্ষতা ও পেশাদারিত্ব বজায় রেখে বিষয়টি ব্যবস্থাপনা করছেন।’
গত ২৩ নভেম্বর থেকে খালেদা জিয়া এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের অধীনে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা কার্যক্রম চলছে।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে নেওয়ার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। এখন বিষয়টি নির্ভর করছে বিএনপির চেয়ারপারসনের শারীরিক অবস্থার ওপর।
আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে এক ব্রিফিংয়ে এমনটাই জানালেন খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন।
জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্স সব সময়ই প্রস্তুত আছে। প্রস্তুত থাকলেও উনার চিকিৎসাগত দিকে থেকে নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা প্রাধান্য পাচ্ছে। মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরাও উনার শারীরিক অবস্থার দিকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন।’
খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়া বিলম্বিত হওয়ার কারণ উল্লেখ করে জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের যান্ত্রিক ত্রুটি যেমন ছিল, একইভাবে মেডিকেল বোর্ডও সভা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে, ওই মুহূর্তে উনার ফ্লাই করা সঠিক হবে না। সে জন্যই উনার বিদেশ যাওয়া বিলম্বিত হচ্ছে। ভবিষ্যতে হয়তো শারীরিক অবস্থাই বলে দেবে যে, ওনাকে কখন বিদেশে নিয়ে যাওয়া যাবে।’
ডা. জাহিদ বলেন, ‘দেশের সব মানুষ উনার সুস্থতা চায়। যেহেতু উনার স্বাস্থ্য আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার, সেহেতু বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তদারকির পাশাপাশি চিকিৎসকদের মতামতকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। দলও বিষয়টিতে অগ্রাধিকার দিচ্ছে। মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা অত্যন্ত দক্ষতা ও পেশাদারিত্ব বজায় রেখে বিষয়টি ব্যবস্থাপনা করছেন।’
গত ২৩ নভেম্বর থেকে খালেদা জিয়া এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের অধীনে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা কার্যক্রম চলছে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘যদি ঐকমত্য কমিশনে আপনারা সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন, তাহলে সহজ কথা, আপনারা গণভোট দেন, রেফারেনডাম দেন। যদি জনগণ পিআর সিস্টেম নির্বাচনের পক্ষে থাকে, তাহলে আমরা অবশ্যই দাবি করতে পারি।
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ জাতীয় ছাত্রশক্তির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামলী সুলতানা জেদনীকে বিয়ে করেছেন। গতকাল শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
১ ঘণ্টা আগে
তাসনিম জারা বলেন, ‘আমাদের দেশে নির্বাচনে একজন প্রার্থী আইনগতভাবে সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা খরচ করতে পারেন। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখি, প্রায় কেউই এই আইন মানেন না। শোনা যায়, একজন প্রার্থী ২০, ৫০, এমনকি ১০০ কোটি টাকা পর্যন্ত খরচ করেন। অথচ নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে বলেন, মাত্র ২৫ লাখ টাকা ব্যয় করেছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যেকোনো সময় দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা বলেছেন, ‘দলের মনোনয়ন পেলে টাকা নয়; স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে নির্বাচনী প্রচার করবেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা দৃষ্টান্ত তৈরি করব—সততার সঙ্গে, অর্থ আর পেশিশক্তির বৃত্তের বাইরে এসে নির্বাচন করা যায়। তবে এ পথচলায় আপনাদের সাহায্য প্রয়োজন। যে কাজগুলো অন্য প্রার্থীরা টাকা দিয়ে করান, আমাদের সেগুলো করতে হবে আপনাদের সময়, শ্রম এবং অংশগ্রহণ দিয়ে। স্বেচ্ছাসেবক টিম গড়ার মাধ্যমে।’
আজ শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
তাসনিম জারা বলেন, ‘আমাদের দেশে নির্বাচনে একজন প্রার্থী আইনগতভাবে সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা খরচ করতে পারেন। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখি, প্রায় কেউই এই আইন মানেন না। শোনা যায়, একজন প্রার্থী ২০, ৫০, এমনকি ১০০ কোটি টাকা পর্যন্ত খরচ করেন। অথচ নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে বলেন, মাত্র ২৫ লাখ টাকা ব্যয় করেছেন তিনি। ফলে প্রায় সবারই সংসদে যাওয়ার যাত্রাটা শুরু হয় আইন ভাঙা ও মিথ্যা বলার মাধ্যমে। আমি এই অসততা ও মিথ্যার রাজনীতি করব না। আমি এনসিপি থেকে ঢাকা-৯ আসনে মনোনয়নের জন্য আবেদন করেছি এবং প্রতিজ্ঞা করছি, আইনে অনুমোদিত টাকার বাইরে আমি ১ টাকাও খরচ করব না।’
অল্প বাজেটে নির্বাচনী প্রচার চালানোর বিষয়ে তাসনিম জারা বলেন, ‘অনেকে বলেছেন, এত অল্প বাজেটে নির্বাচন করা অসম্ভব। আমি তাঁদের বলেছি, আমরা প্রমাণ করব—এটা সম্ভব। শুধু নির্বাচনের পর নয়, নির্বাচনের আগেই নিয়মিত জানাব, কত টাকা পেয়েছি এবং কত টাকা খরচ করেছি। সবকিছু করব স্বচ্ছভাবে। আমরা একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করব—সততার সঙ্গে অর্থ আর পেশিশক্তির বৃত্তের বাইরে এসে নির্বাচন করা যায়। তবে এ পথচলায় আপনাদের সাহায্য প্রয়োজন। যে কাজগুলো অন্য প্রার্থীরা টাকা দিয়ে করান, আমাদের সেগুলো করতে হবে আপনাদের সময়, শ্রম এবং অংশগ্রহণ দিয়ে। স্বেচ্ছাসেবক টিম গড়ার মাধ্যমে।’
নির্বাচনে সবার সহযোগিতা চেয়ে তিনি বলেন, ‘আপনি ঢাকা-৯ (খিলগাঁও, সবুজবাগ, মুগদা, মান্ডা), দেশের অন্য যেকোনো জায়গা বা প্রবাসী হোন, আপনি এই ক্যাম্পেইনে সাহায্য করতে পারবেন। সাহায্য করার অসংখ্য উপায় আছে। এ জন্য আমরা একটি ছোট ফরম তৈরি করেছি। সেখানে জানাতে পারবেন আপনি কীভাবে সাহায্য করতে চান। কেউ গ্রাফিক ডিজাইন করতে পারেন, কেউ ভিডিও শুট বা এডিট করতে পারেন, কেউ উঠান বৈঠকের আয়োজন করতে পারেন, কেউ ফান্ড সংগ্রহে সাহায্য করতে পারেন, কেউ আমাদের সঙ্গে বাসায় বাসায় গিয়ে মানুষের কাছে আমাদের মেসেজ পৌঁছে দিতে পারেন—আরও অনেক ভূমিকা আছে। আবার আপনি নিজেও জানাতে পারেন, কীভাবে সাহায্য করতে চান।’
এনসিপির এই নেত্রী বলেন, ‘ফরমটি পূরণ করতে সময় লাগবে মাত্র ২ মিনিট। আমি চাই, এবারের নির্বাচন হোক আপনাদের নিজেদের নির্বাচন। আমরা একসঙ্গে টিম গড়ব, প্রশিক্ষণ দেব এবং ধাপে ধাপে সবাইকে যুক্ত করব। সততা দিয়ে রাজনীতি করা সম্ভব, সেটা আমরা একসঙ্গে প্রমাণ করব। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, যদি রাজনীতি দুর্নীতি, পেশিশক্তি আর মিথ্যার বৃত্ত থেকে বের হয়ে সত্যিকারের জনগণের হাতে ফিরে আসে, তাহলে সম্ভাবনা সীমাহীন।’
ফেসবুক পোস্টটিতে https://forms.gle/V4rLVK7fHAwNL2AY6 ফরমের এই লিঙ্কও দেন তাসনিম জারা।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা বলেছেন, ‘দলের মনোনয়ন পেলে টাকা নয়; স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে নির্বাচনী প্রচার করবেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা একটা দৃষ্টান্ত তৈরি করব—সততার সঙ্গে, অর্থ আর পেশিশক্তির বৃত্তের বাইরে এসে নির্বাচন করা যায়। তবে এ পথচলায় আপনাদের সাহায্য প্রয়োজন। যে কাজগুলো অন্য প্রার্থীরা টাকা দিয়ে করান, আমাদের সেগুলো করতে হবে আপনাদের সময়, শ্রম এবং অংশগ্রহণ দিয়ে। স্বেচ্ছাসেবক টিম গড়ার মাধ্যমে।’
আজ শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
তাসনিম জারা বলেন, ‘আমাদের দেশে নির্বাচনে একজন প্রার্থী আইনগতভাবে সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা খরচ করতে পারেন। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখি, প্রায় কেউই এই আইন মানেন না। শোনা যায়, একজন প্রার্থী ২০, ৫০, এমনকি ১০০ কোটি টাকা পর্যন্ত খরচ করেন। অথচ নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে বলেন, মাত্র ২৫ লাখ টাকা ব্যয় করেছেন তিনি। ফলে প্রায় সবারই সংসদে যাওয়ার যাত্রাটা শুরু হয় আইন ভাঙা ও মিথ্যা বলার মাধ্যমে। আমি এই অসততা ও মিথ্যার রাজনীতি করব না। আমি এনসিপি থেকে ঢাকা-৯ আসনে মনোনয়নের জন্য আবেদন করেছি এবং প্রতিজ্ঞা করছি, আইনে অনুমোদিত টাকার বাইরে আমি ১ টাকাও খরচ করব না।’
অল্প বাজেটে নির্বাচনী প্রচার চালানোর বিষয়ে তাসনিম জারা বলেন, ‘অনেকে বলেছেন, এত অল্প বাজেটে নির্বাচন করা অসম্ভব। আমি তাঁদের বলেছি, আমরা প্রমাণ করব—এটা সম্ভব। শুধু নির্বাচনের পর নয়, নির্বাচনের আগেই নিয়মিত জানাব, কত টাকা পেয়েছি এবং কত টাকা খরচ করেছি। সবকিছু করব স্বচ্ছভাবে। আমরা একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করব—সততার সঙ্গে অর্থ আর পেশিশক্তির বৃত্তের বাইরে এসে নির্বাচন করা যায়। তবে এ পথচলায় আপনাদের সাহায্য প্রয়োজন। যে কাজগুলো অন্য প্রার্থীরা টাকা দিয়ে করান, আমাদের সেগুলো করতে হবে আপনাদের সময়, শ্রম এবং অংশগ্রহণ দিয়ে। স্বেচ্ছাসেবক টিম গড়ার মাধ্যমে।’
নির্বাচনে সবার সহযোগিতা চেয়ে তিনি বলেন, ‘আপনি ঢাকা-৯ (খিলগাঁও, সবুজবাগ, মুগদা, মান্ডা), দেশের অন্য যেকোনো জায়গা বা প্রবাসী হোন, আপনি এই ক্যাম্পেইনে সাহায্য করতে পারবেন। সাহায্য করার অসংখ্য উপায় আছে। এ জন্য আমরা একটি ছোট ফরম তৈরি করেছি। সেখানে জানাতে পারবেন আপনি কীভাবে সাহায্য করতে চান। কেউ গ্রাফিক ডিজাইন করতে পারেন, কেউ ভিডিও শুট বা এডিট করতে পারেন, কেউ উঠান বৈঠকের আয়োজন করতে পারেন, কেউ ফান্ড সংগ্রহে সাহায্য করতে পারেন, কেউ আমাদের সঙ্গে বাসায় বাসায় গিয়ে মানুষের কাছে আমাদের মেসেজ পৌঁছে দিতে পারেন—আরও অনেক ভূমিকা আছে। আবার আপনি নিজেও জানাতে পারেন, কীভাবে সাহায্য করতে চান।’
এনসিপির এই নেত্রী বলেন, ‘ফরমটি পূরণ করতে সময় লাগবে মাত্র ২ মিনিট। আমি চাই, এবারের নির্বাচন হোক আপনাদের নিজেদের নির্বাচন। আমরা একসঙ্গে টিম গড়ব, প্রশিক্ষণ দেব এবং ধাপে ধাপে সবাইকে যুক্ত করব। সততা দিয়ে রাজনীতি করা সম্ভব, সেটা আমরা একসঙ্গে প্রমাণ করব। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, যদি রাজনীতি দুর্নীতি, পেশিশক্তি আর মিথ্যার বৃত্ত থেকে বের হয়ে সত্যিকারের জনগণের হাতে ফিরে আসে, তাহলে সম্ভাবনা সীমাহীন।’
ফেসবুক পোস্টটিতে https://forms.gle/V4rLVK7fHAwNL2AY6 ফরমের এই লিঙ্কও দেন তাসনিম জারা।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘যদি ঐকমত্য কমিশনে আপনারা সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন, তাহলে সহজ কথা, আপনারা গণভোট দেন, রেফারেনডাম দেন। যদি জনগণ পিআর সিস্টেম নির্বাচনের পক্ষে থাকে, তাহলে আমরা অবশ্যই দাবি করতে পারি।
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ জাতীয় ছাত্রশক্তির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামলী সুলতানা জেদনীকে বিয়ে করেছেন। গতকাল শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
১ ঘণ্টা আগে
আজ বিকেলে এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে এক ব্রিফিংয়ে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক জাহিদ হোসেন জানান, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের যান্ত্রিক ত্রুটি যেমন ছিল, একইভাবে মেডিকেল বোর্ডও সভা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে, ওই মুহূর্তে উনার ফ্লাই করা সঠিক হবে না। সে জন্যই উনার বিদেশ যাওয়া বিলম্বিত হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যেকোনো সময় দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যেকোনো সময় দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘তারেক রহমান সহসাই দেশে ফিরবেন। সবকিছু প্রস্তুত করা হচ্ছে।’
আজ শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু আরও বলেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তারেক রহমানই বিএনপির নেতৃত্ব দেবেন। এ সময় নির্বাচনী জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে খসরু জানান, জোট ও আসন নিয়ে আলাপ-আলোচনা এখনো শেষ হয়নি।
তিনি বলেন, ‘সংলাপ-আলাপ আলোচনা সব সময়ই গণতন্ত্রের অংশ। আলোচনা, সংলাপ চলতে হবে। নির্বাচন প্রক্রিয়া চলমান আছে। নির্বাচনের দিকে পুরো জাতি যাচ্ছে। বেগম জিয়া প্রথম ব্যক্তি যিনি চান গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে। নির্বাচন হোক। নির্বাচন না হওয়ায় সবাই বিভিন্ন সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছে।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যেকোনো সময় দেশে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘তারেক রহমান সহসাই দেশে ফিরবেন। সবকিছু প্রস্তুত করা হচ্ছে।’
আজ শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু আরও বলেন, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তারেক রহমানই বিএনপির নেতৃত্ব দেবেন। এ সময় নির্বাচনী জোট ও আসন সমঝোতা নিয়ে খসরু জানান, জোট ও আসন নিয়ে আলাপ-আলোচনা এখনো শেষ হয়নি।
তিনি বলেন, ‘সংলাপ-আলাপ আলোচনা সব সময়ই গণতন্ত্রের অংশ। আলোচনা, সংলাপ চলতে হবে। নির্বাচন প্রক্রিয়া চলমান আছে। নির্বাচনের দিকে পুরো জাতি যাচ্ছে। বেগম জিয়া প্রথম ব্যক্তি যিনি চান গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে। নির্বাচন হোক। নির্বাচন না হওয়ায় সবাই বিভিন্ন সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছে।’

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘যদি ঐকমত্য কমিশনে আপনারা সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন, তাহলে সহজ কথা, আপনারা গণভোট দেন, রেফারেনডাম দেন। যদি জনগণ পিআর সিস্টেম নির্বাচনের পক্ষে থাকে, তাহলে আমরা অবশ্যই দাবি করতে পারি।
১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ জাতীয় ছাত্রশক্তির ঢাকা বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামলী সুলতানা জেদনীকে বিয়ে করেছেন। গতকাল শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।
১ ঘণ্টা আগে
আজ বিকেলে এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে এক ব্রিফিংয়ে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক জাহিদ হোসেন জানান, এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের যান্ত্রিক ত্রুটি যেমন ছিল, একইভাবে মেডিকেল বোর্ডও সভা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে, ওই মুহূর্তে উনার ফ্লাই করা সঠিক হবে না। সে জন্যই উনার বিদেশ যাওয়া বিলম্বিত হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
তাসনিম জারা বলেন, ‘আমাদের দেশে নির্বাচনে একজন প্রার্থী আইনগতভাবে সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা খরচ করতে পারেন। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখি, প্রায় কেউই এই আইন মানেন না। শোনা যায়, একজন প্রার্থী ২০, ৫০, এমনকি ১০০ কোটি টাকা পর্যন্ত খরচ করেন। অথচ নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে বলেন, মাত্র ২৫ লাখ টাকা ব্যয় করেছেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে