নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতে ইসলামীর আপিল পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন মঞ্জুর করেছেন আপিল বিভাগ। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এহসান-এ সিদ্দিক। সঙ্গে ছিলেন মোহাম্মদ শিশির মনির।
আদেশের পর মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন, জামায়াতের আপিল শুনানির জন্য যে দিন ধার্য ছিল ওই দিন দেশব্যাপী হরতাল ছিল, যে কারণে সিনিয়র আইনজীবী উপস্থিত হতে পারেননি। বিষয়টি আবেদন দিয়ে জানানো হয়েছিল। তার পরও আপিল বিভাগ ডিসমিসড ফর ডিফল্ট হিসেবে আপিলটি খারিজ করে দিয়েছিলেন। আমরা আপিলটি পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন করেছিলাম। আপিল বিভাগ তা মঞ্জুর করেছেন।
তিনি আরও বলেন, এটি একটি সার্টিফিকেট আপিল। হাইকোর্ট বিভাগই সার্টিফিকেট দিয়েছিল যে এখানে সাংবিধানিক ইস্যু জড়িত। লিভ টু আপিল না করে সরাসরি আপিল করা যাবে। হাইকোর্ট বিভাগ যেখানে সার্টিফিকেট দিয়েছে, এ ধরনের মামলা শুনানি ছাড়া খারিজ করা যায় না। এ জন্য আমাদের বিলম্ব মার্জনা করেছেন ও আপিল পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন মঞ্জুর করেছেন।
শিশির মনির বলেন, যিনি আপিলকারী ছিলেন তিনি মারা গেছেন। বর্তমানে যিনি জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আছেন, তিনি এই মামলায় স্থলাভিষিক্ত হবেন। এরপর আপিলটি শুনানি হবে। শুনানিতে অপর পক্ষ থেকেও আপত্তি নেই মর্মে জানানো হয়েছিল। আপিল শুনানির সময় প্রতীকের বিষয়টিও আসবে। আপিল মঞ্জুর হলে নিবন্ধনের সঙ্গে আশা করি প্রতীকও অ্যালাউ হবে।
উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ৪ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামীকে নিবন্ধন দেওয়া হয়। পরের বছর তরিকত ফেডারেশনের তৎকালীন সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীসহ কয়েকজন জামায়াতের নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতকে দেওয়া নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে অবৈধ বলে রায় দেন হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চ। একই সঙ্গে আদালত জামায়াতে ইসলামীকে আপিল করারও অনুমোদন দিয়ে সার্টিফিকেট দেন।
হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হলে জামায়াতে ইসলামী আপিল করে। গত বছরের ১৯ নভেম্বর আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় জামায়াতের আপিল খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ।
রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতে ইসলামীর আপিল পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন মঞ্জুর করেছেন আপিল বিভাগ। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এহসান-এ সিদ্দিক। সঙ্গে ছিলেন মোহাম্মদ শিশির মনির।
আদেশের পর মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন, জামায়াতের আপিল শুনানির জন্য যে দিন ধার্য ছিল ওই দিন দেশব্যাপী হরতাল ছিল, যে কারণে সিনিয়র আইনজীবী উপস্থিত হতে পারেননি। বিষয়টি আবেদন দিয়ে জানানো হয়েছিল। তার পরও আপিল বিভাগ ডিসমিসড ফর ডিফল্ট হিসেবে আপিলটি খারিজ করে দিয়েছিলেন। আমরা আপিলটি পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন করেছিলাম। আপিল বিভাগ তা মঞ্জুর করেছেন।
তিনি আরও বলেন, এটি একটি সার্টিফিকেট আপিল। হাইকোর্ট বিভাগই সার্টিফিকেট দিয়েছিল যে এখানে সাংবিধানিক ইস্যু জড়িত। লিভ টু আপিল না করে সরাসরি আপিল করা যাবে। হাইকোর্ট বিভাগ যেখানে সার্টিফিকেট দিয়েছে, এ ধরনের মামলা শুনানি ছাড়া খারিজ করা যায় না। এ জন্য আমাদের বিলম্ব মার্জনা করেছেন ও আপিল পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন মঞ্জুর করেছেন।
শিশির মনির বলেন, যিনি আপিলকারী ছিলেন তিনি মারা গেছেন। বর্তমানে যিনি জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আছেন, তিনি এই মামলায় স্থলাভিষিক্ত হবেন। এরপর আপিলটি শুনানি হবে। শুনানিতে অপর পক্ষ থেকেও আপত্তি নেই মর্মে জানানো হয়েছিল। আপিল শুনানির সময় প্রতীকের বিষয়টিও আসবে। আপিল মঞ্জুর হলে নিবন্ধনের সঙ্গে আশা করি প্রতীকও অ্যালাউ হবে।
উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ৪ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামীকে নিবন্ধন দেওয়া হয়। পরের বছর তরিকত ফেডারেশনের তৎকালীন সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীসহ কয়েকজন জামায়াতের নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন। ওই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতকে দেওয়া নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে অবৈধ বলে রায় দেন হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চ। একই সঙ্গে আদালত জামায়াতে ইসলামীকে আপিল করারও অনুমোদন দিয়ে সার্টিফিকেট দেন।
হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হলে জামায়াতে ইসলামী আপিল করে। গত বছরের ১৯ নভেম্বর আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় জামায়াতের আপিল খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ।
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের ব্যক্তি বাক্স্বাধীনতা আছে, তার মানে এই নয় যে আরেকজনের স্বাধীনতা হরণ করবেন, সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করবেন। এনসিপি আজকে যেভাবে শিষ্টাচার-বহির্ভূত কথা বলছে, সেটিকে গণতন্ত্র বলে না। কক্সবাজারে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ সম্পর্কে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী...
১০ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান নিয়োগে ভোট নয়, রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রক্রিয়াকেই একমাত্র গ্রহণযোগ্য পথ হিসেবে অভিহিত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান গঠনে পাঁচ বা সাত সদস্যের কমিটির যে দুটি প্রস্তাব এসেছে, আমরা কোনোটিরই বিরোধিতা করছি না।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে অধিষ্ঠিত থাকার বিধান গণঅধিকার পরিষদ সমর্থন করে না বলে জানিয়েছেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান। আজ রোববার (২০ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের ১৫তম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার বিষয়ে আদালতের রায়ের ওপর বিএনপি আস্থা রাখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। দলটি মনে করে, জাতীয় সংসদেরও সম্পূর্ণ এখতিয়ার রয়েছে নতুন করে আইন প্রণয়নের মাধ্যমে এই ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার। একই ব্যক্তিকে দলীয় প্রধান, প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ
১১ ঘণ্টা আগে