অনলাইন ডেস্ক
'জিয়াবাদ বলুন, মুজিববাদ বলুন আমরা কোনো বাদ বাংলাদেশে চাই না।' এমন কথা বলেছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী ।
বুধবার (২২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামটরের রূপায়ন টাওয়ারে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
রাজনৈতিক বক্তৃতামালা সিরিজ পর্ব-৩ '১৯৭৪-এর দুর্ভিক্ষঃ বাংলাদেশের রাজনীতি ও উন্নয়নপন্থায় প্রভাব' শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে জাতীয় নাগরিক কমিটি। বক্তা হিসেবে ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের অধ্যাপক ড. নাওমি হোসাইন।
নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী বলেন, 'আদর্শিক বিভাজন থেকে সরে আসতে চাই। জিয়াবাদ বলুন, মুজিববাদ বলুন আমরা কোনো বাদ বাংলাদেশে চাই না। আমরা বাংলাদেশে শুধু একটি বিষয় চাই সেটা হলো জনগণ। জনগণ প্রাইম জায়গায় থাকবে। জনগণের মূল্যায়নে সংবিধান তৈরি হবে। জনগণকে ফোকাস করে জনগণের জন্য আমরা লড়াই করতে চাই। জনগণের কাছে আমরা যেতে চাই। জনগণের জয়যাত্রা জারি থাকুক। জনগণ আমাদের প্রেরণার শক্তি হোক৷ সেই শক্তিতে বলীয়ান হয়ে আমাদের ভবিষ্যৎ অগ্রযাত্রা মুখিয়ে থাকুক।'
পাটওয়ারী আরও বলেন, 'মনে করেন, সবার ভোটের একই দাম। অভ্যুত্থানে শহীদ হয়েছিল সবাই প্রান্তিক লেভেলের। রিকশাওয়ালা ও শ্রমিক আন্দোলনে শহীদ হয়। তাঁদের কাছে আমরা আবেদন তৈরি করতে পেরেছিলাম। সেটি জারি রাখতে হবে। সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করা হয়েছে। সামাজিক রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাকি নেই, কেউই দেশের প্রত্যাশার জায়গা পূরণ করতে পারেনি। গ্রামেগঞ্জে আমরা কাজ অব্যাহত রাখব।'
'২৪ পরবর্তী জনগণ নতুন বাংলাদেশে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে উল্লেখ করে পাটোয়ারী বলেন, 'বর্তমান রাজনৈতিক দলের সংস্কৃতিতে না জেনে অনেক কথা বলে থাকি। ফ্যাক্ট না বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য রাজনৈতিক রেটোরিক বাজারে ছাড়া হয়। এগুলো আরো ক্ষতিকরভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এবং থানা জেলা লেভেলে মারামারি ছড়িয়ে পড়ে।'
জাতীয় নাগরিক কমিটির এ আহ্বায়ক বলেন, 'বর্তমানে আমরা যে রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে আছি, সামনে সংকট আসবে। আমরা চাই না, ইতিহাসের কোনো অধ্যায় অন্ধকারে থাকুক। এগুলোর ব্যাপারে সবাই জানুক। মানুষ যেভাবে বোঝে, সেভাবেই তাদের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। সবার ভোটের মান একই।'
আলোচনা সভায় জাতীয় নাগরিক কমিটির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মী বক্তব্য দেন।
'জিয়াবাদ বলুন, মুজিববাদ বলুন আমরা কোনো বাদ বাংলাদেশে চাই না।' এমন কথা বলেছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী ।
বুধবার (২২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামটরের রূপায়ন টাওয়ারে জাতীয় নাগরিক কমিটির কার্যালয়ে আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
রাজনৈতিক বক্তৃতামালা সিরিজ পর্ব-৩ '১৯৭৪-এর দুর্ভিক্ষঃ বাংলাদেশের রাজনীতি ও উন্নয়নপন্থায় প্রভাব' শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে জাতীয় নাগরিক কমিটি। বক্তা হিসেবে ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের অধ্যাপক ড. নাওমি হোসাইন।
নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী বলেন, 'আদর্শিক বিভাজন থেকে সরে আসতে চাই। জিয়াবাদ বলুন, মুজিববাদ বলুন আমরা কোনো বাদ বাংলাদেশে চাই না। আমরা বাংলাদেশে শুধু একটি বিষয় চাই সেটা হলো জনগণ। জনগণ প্রাইম জায়গায় থাকবে। জনগণের মূল্যায়নে সংবিধান তৈরি হবে। জনগণকে ফোকাস করে জনগণের জন্য আমরা লড়াই করতে চাই। জনগণের কাছে আমরা যেতে চাই। জনগণের জয়যাত্রা জারি থাকুক। জনগণ আমাদের প্রেরণার শক্তি হোক৷ সেই শক্তিতে বলীয়ান হয়ে আমাদের ভবিষ্যৎ অগ্রযাত্রা মুখিয়ে থাকুক।'
পাটওয়ারী আরও বলেন, 'মনে করেন, সবার ভোটের একই দাম। অভ্যুত্থানে শহীদ হয়েছিল সবাই প্রান্তিক লেভেলের। রিকশাওয়ালা ও শ্রমিক আন্দোলনে শহীদ হয়। তাঁদের কাছে আমরা আবেদন তৈরি করতে পেরেছিলাম। সেটি জারি রাখতে হবে। সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করা হয়েছে। সামাজিক রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাকি নেই, কেউই দেশের প্রত্যাশার জায়গা পূরণ করতে পারেনি। গ্রামেগঞ্জে আমরা কাজ অব্যাহত রাখব।'
'২৪ পরবর্তী জনগণ নতুন বাংলাদেশে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে উল্লেখ করে পাটোয়ারী বলেন, 'বর্তমান রাজনৈতিক দলের সংস্কৃতিতে না জেনে অনেক কথা বলে থাকি। ফ্যাক্ট না বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য রাজনৈতিক রেটোরিক বাজারে ছাড়া হয়। এগুলো আরো ক্ষতিকরভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এবং থানা জেলা লেভেলে মারামারি ছড়িয়ে পড়ে।'
জাতীয় নাগরিক কমিটির এ আহ্বায়ক বলেন, 'বর্তমানে আমরা যে রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে আছি, সামনে সংকট আসবে। আমরা চাই না, ইতিহাসের কোনো অধ্যায় অন্ধকারে থাকুক। এগুলোর ব্যাপারে সবাই জানুক। মানুষ যেভাবে বোঝে, সেভাবেই তাদের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। সবার ভোটের মান একই।'
আলোচনা সভায় জাতীয় নাগরিক কমিটির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মী বক্তব্য দেন।
আজ শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি সংখ্যানুপাতিক হারে ভোটের (পিআর) নামে দেশে জগাখিচুড়ি চলছেও বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন একটা জগাখিচুড়ির ঘটনা চলছে। কিছু কিছু লোক, কিছু কিছু রাজনৈতিক দল, তারা বিভিন্নরকম কথা বলতে...
২ ঘণ্টা আগেস্বৈরাচার পতনের পরেও দেশের দুর্নীতির পরিমাণ বেড়েছে জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘গতকাল এক বড় ব্যবসায়ীর সঙ্গে আলাপ হলো। তিনি বলছিলেন, আগে ঘুষ দিতে হতো ১ লাখ টাকা, এখন দিতে হয় ৫ লাখ টাকা।’
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১ দিন আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২ দিন আগে