নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আওয়ামী লীগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘নির্বাচনে ফয়সালা হবে—দেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাওয়া অব্যাহত থাকবে নাকি দেশ পাকিস্তানের মতো পেছনের দিকে হাঁটবে।’
আজ রোববার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নীলফামারী জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
নির্বাচনে আওয়ামী লীগ তৃণমূল পর্যায়ে ঐক্যবদ্ধ থাকলে হারানোর শক্তি কারও নেই দাবি করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘যেখানে আওয়ামী লীগ হারবে, মনে করতে হবে-সেখানে দল ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করেনি। নিজেরা নিজেদের বিরুদ্ধে কাজ করেছে। তৃণমূলের ঐক্য এবং সংহতি দৃঢ় করতে হবে।’
এক বছরেও কোথাও কোথাও কমিটি পূর্ণাঙ্গ করা যায়নি উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, গত সম্মেলনে গঠনতন্ত্রে একটি নতুন ধরা সংযোজন করা হয়েছে। সেটি হলো—কমিটি হওয়ার পর ৪৫ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতে হবে। তা না হলে ওই কমিটি বাতিল করা হবে। এটা সবাইকে মাথায় রাখতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে সম্মেলন করে আসলেও কমিটি হয় না। এগুলো পরিহার করতে হবে।
দলীয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, প্রতি দুই মাসে বৈঠক ডাকার বাধ্যবাধকতা আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কিছুদিন পরপর বর্ধিত সভা যেমন, থানা কমিটি হলে ইউনিয়নের ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকদের নিয়ে সভা ডাকা প্রয়োজন। তাহলে দলের মধ্যে একটা ঐক্য-সংহতি তৈরি হয়।’
তৃণমূল নেতাদের উদ্দেশ্যে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের ঐক্য, সংহতি, সাংগঠনিক শক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনারাই দলের প্রাণ, আপনারাই দলের জীবনীশক্তি। সুতরাং আপনাদের ঐক্য, সংহতি দলের জীবনীশক্তি বাড়াবে, দলের শক্তিকে বাড়াবে।’
বৈঠকে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, নীলফামারী জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মমতাজুল হকসহ জেলার নেতারা।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আওয়ামী লীগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করে দলটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘নির্বাচনে ফয়সালা হবে—দেশ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাওয়া অব্যাহত থাকবে নাকি দেশ পাকিস্তানের মতো পেছনের দিকে হাঁটবে।’
আজ রোববার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নীলফামারী জেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
নির্বাচনে আওয়ামী লীগ তৃণমূল পর্যায়ে ঐক্যবদ্ধ থাকলে হারানোর শক্তি কারও নেই দাবি করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘যেখানে আওয়ামী লীগ হারবে, মনে করতে হবে-সেখানে দল ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করেনি। নিজেরা নিজেদের বিরুদ্ধে কাজ করেছে। তৃণমূলের ঐক্য এবং সংহতি দৃঢ় করতে হবে।’
এক বছরেও কোথাও কোথাও কমিটি পূর্ণাঙ্গ করা যায়নি উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, গত সম্মেলনে গঠনতন্ত্রে একটি নতুন ধরা সংযোজন করা হয়েছে। সেটি হলো—কমিটি হওয়ার পর ৪৫ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করতে হবে। তা না হলে ওই কমিটি বাতিল করা হবে। এটা সবাইকে মাথায় রাখতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে সম্মেলন করে আসলেও কমিটি হয় না। এগুলো পরিহার করতে হবে।
দলীয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, প্রতি দুই মাসে বৈঠক ডাকার বাধ্যবাধকতা আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কিছুদিন পরপর বর্ধিত সভা যেমন, থানা কমিটি হলে ইউনিয়নের ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকদের নিয়ে সভা ডাকা প্রয়োজন। তাহলে দলের মধ্যে একটা ঐক্য-সংহতি তৈরি হয়।’
তৃণমূল নেতাদের উদ্দেশ্যে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের ঐক্য, সংহতি, সাংগঠনিক শক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনারাই দলের প্রাণ, আপনারাই দলের জীবনীশক্তি। সুতরাং আপনাদের ঐক্য, সংহতি দলের জীবনীশক্তি বাড়াবে, দলের শক্তিকে বাড়াবে।’
বৈঠকে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, নীলফামারী জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মমতাজুল হকসহ জেলার নেতারা।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১২ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগে