নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা বিরাজ করলেও বিএনপি-জামায়াত ঘাপটি মেরে বসে থেকে আরও খারাপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার তেজগাঁওয়ের ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে মিরপুর, পল্লবী, বাড্ডা, মুগদা এলাকার আওয়ামী লীগের নেতাদের নিয়ে মতবিনিময় সভায় এ দাবি করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এই পরিস্থিতি আজকে শান্তিপূর্ণ, এটাই কিন্তু শেষ নয়। তারা (বিএনপি-জামায়াত) কিন্তু ঘাপটি মেরে বসে আছে। এরা আরও খারাপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। মির্জা ফখরুল কী করে বলতে পারে, বিএনপি আগুন-সন্ত্রাসে বিশ্বাস করে না। এই মিথ্যাচারের জন্য নোবেল পুরস্কার থাকলে সেটা মির্জা ফখরুলকে দেওয়া হতো।
তারেক রহমানের নির্দেশে দেশে ধ্বংসযজ্ঞ হয়েছে দাবি করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, লন্ডনে পলাতক, খুনি জিয়াপুত্র তারেক রহমান অর্থ এবং নির্দেশ প্রদান করে সারা দেশ থেকে নাশকতা মামলার আসামি, সন্ত্রাসীদের ঢাকায় জড়ো করেছে এবং তারাই শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে এসব নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের এবং হত্যাযজ্ঞের দায় তাদের। যারা সারি সারি লাশের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতা দখলের দুঃস্বপ্নে বিভোর।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলন বিএনপি-জামায়াত হাইজ্যাক করেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এই আন্দোলনে যতক্ষণ শিক্ষার্থীরা ছিল, ততক্ষণ কোনো সহিংসতা বাংলাদেশে হয়নি, পুলিশও সহনশীল ভূমিকা পালন করেছে। সকল পক্ষ ধৈর্য ধারণ করেছে। এই আন্দোলন বিএনপি-জামায়াতের সশস্ত্র ক্যাডাররা টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা পুরোপুরি পরিকল্পিত, কোথায় কোথায় আক্রমণ করবে এটা তারা আগে থেকে নীল নকশা তৈরি করেছে এবং তার মহড়া দিয়েছে মাসের পর মাস।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে, তাদের সেই ২০১৩-১৪-১৫ সালের আগুন- সন্ত্রাসীদের ঢাকায় এনে, তাণ্ডব শুরু করেছে। এই আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডারেরা নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে। তারেক জিয়ার নির্দেশে বিএনপি-জামায়াতের সশস্ত্র ক্যাডাররাই এই হামলা চালিয়েছে। এটা নিয়ে আর কারও কোনো সন্দেহের অবকাশ নেই।’
বিএনপি সহিংসতার জন্য ঢাকা মহানগরে নতুন কমিটি দিয়েছে দাবি করে কাদের বলেন, কিছুদিন আগে ঢাকা মহানগরসহ বিভিন্ন জায়গায় বিএনপি কমিটি দিয়েছে। এই হামলা পরিচালনার জন্য তাদের পদায়ন করেছে। পরিকল্পিতভাবে তাদের পদায়ন করা হয়েছে। কোথায় কে আক্রমণ করবে, কারা সহযোগিতা করবে, সব নীল নকশা আগে থেকে করে রেখেছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের আবারও উসকানি দিচ্ছে। কেউ আগুন নিয়ে খেলবে না। তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে এনে ক্ষমতায় বসানোর নীল নকশা আজকে জাতির সামনে স্পষ্ট হয়ে গেছে।
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি আগুন-সন্ত্রাস করে না, তাহলে ১৩ সালে কে করেছে? ১৪ সালে কে করেছে? ১৫ সালে কে করেছে? বিএনপি সেই পুরোনো দিনের চেহারা আবারও তুলে ধরেছে। এবং তারা নির্বাচন চায় না, গণতন্ত্র চায় না। তারা ক্ষমতায় যেতে চায় সন্ত্রাসী কায়দায়, চোরাগোপ্তা পথে আগুন-সন্ত্রাস করে, তাণ্ডব চালিয়ে তারা ক্ষমতায় যেতে চায়। শান্তিপূর্ণ গণতন্ত্রের পথ বিএনপি-জামায়াতের পথ নয়। তাদের পথ দেশে অশান্তি সৃষ্টি করে, ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে রক্তের ওপর দিয়ে ক্ষমতা দখল করা। রক্তের স্রোতের মধ্যে তারা ক্ষমতা চায়।’
আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, যারা এই সকল ঘটনার সঙ্গে জড়িত, সকলকে বিচারের আওতায় আনা হবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রী নেবেন বলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশের জনগণ দেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী, উন্নয়নবিরোধী, গণতন্ত্রবিরোধী যেকোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে আওয়ামী লীগ প্রস্তুত।
দেশবাসীকে গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘গুজব একটি সন্ত্রাস, মাদকের মতো। গুজব আপনার সন্তানকে সর্বনাশের দিকে ঠেলে দিতে পারে। কাজেই এই গুজব প্রতিরোধ করতে হবে। আওয়ামী লীগের সকল সংসদ সদস্য, নেতারা, দায়িত্বপ্রাপ্তদের নিজ নিজ এলাকায় অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। যেকোনো পরিস্থিতিতে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সেনাবাহিনী অত্যন্ত দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করছে, কারফিউতে সেনাবাহিনী কোথাও পরিস্থিতি শান্ত করতে একটা গুলি ছুড়েছে, এমন নজির আমাদের কাছে নেই।’
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আব্দুস সবুর, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা বিরাজ করলেও বিএনপি-জামায়াত ঘাপটি মেরে বসে থেকে আরও খারাপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার তেজগাঁওয়ের ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে মিরপুর, পল্লবী, বাড্ডা, মুগদা এলাকার আওয়ামী লীগের নেতাদের নিয়ে মতবিনিময় সভায় এ দাবি করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এই পরিস্থিতি আজকে শান্তিপূর্ণ, এটাই কিন্তু শেষ নয়। তারা (বিএনপি-জামায়াত) কিন্তু ঘাপটি মেরে বসে আছে। এরা আরও খারাপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। মির্জা ফখরুল কী করে বলতে পারে, বিএনপি আগুন-সন্ত্রাসে বিশ্বাস করে না। এই মিথ্যাচারের জন্য নোবেল পুরস্কার থাকলে সেটা মির্জা ফখরুলকে দেওয়া হতো।
তারেক রহমানের নির্দেশে দেশে ধ্বংসযজ্ঞ হয়েছে দাবি করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, লন্ডনে পলাতক, খুনি জিয়াপুত্র তারেক রহমান অর্থ এবং নির্দেশ প্রদান করে সারা দেশ থেকে নাশকতা মামলার আসামি, সন্ত্রাসীদের ঢাকায় জড়ো করেছে এবং তারাই শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে এসব নির্মম হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের এবং হত্যাযজ্ঞের দায় তাদের। যারা সারি সারি লাশের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতা দখলের দুঃস্বপ্নে বিভোর।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলন বিএনপি-জামায়াত হাইজ্যাক করেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এই আন্দোলনে যতক্ষণ শিক্ষার্থীরা ছিল, ততক্ষণ কোনো সহিংসতা বাংলাদেশে হয়নি, পুলিশও সহনশীল ভূমিকা পালন করেছে। সকল পক্ষ ধৈর্য ধারণ করেছে। এই আন্দোলন বিএনপি-জামায়াতের সশস্ত্র ক্যাডাররা টার্গেট করে হামলা চালিয়েছে। এটা পুরোপুরি পরিকল্পিত, কোথায় কোথায় আক্রমণ করবে এটা তারা আগে থেকে নীল নকশা তৈরি করেছে এবং তার মহড়া দিয়েছে মাসের পর মাস।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে, তাদের সেই ২০১৩-১৪-১৫ সালের আগুন- সন্ত্রাসীদের ঢাকায় এনে, তাণ্ডব শুরু করেছে। এই আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডারেরা নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে। তারেক জিয়ার নির্দেশে বিএনপি-জামায়াতের সশস্ত্র ক্যাডাররাই এই হামলা চালিয়েছে। এটা নিয়ে আর কারও কোনো সন্দেহের অবকাশ নেই।’
বিএনপি সহিংসতার জন্য ঢাকা মহানগরে নতুন কমিটি দিয়েছে দাবি করে কাদের বলেন, কিছুদিন আগে ঢাকা মহানগরসহ বিভিন্ন জায়গায় বিএনপি কমিটি দিয়েছে। এই হামলা পরিচালনার জন্য তাদের পদায়ন করেছে। পরিকল্পিতভাবে তাদের পদায়ন করা হয়েছে। কোথায় কে আক্রমণ করবে, কারা সহযোগিতা করবে, সব নীল নকশা আগে থেকে করে রেখেছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, মির্জা ফখরুল মিথ্যা তথ্য দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের আবারও উসকানি দিচ্ছে। কেউ আগুন নিয়ে খেলবে না। তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে এনে ক্ষমতায় বসানোর নীল নকশা আজকে জাতির সামনে স্পষ্ট হয়ে গেছে।
সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি আগুন-সন্ত্রাস করে না, তাহলে ১৩ সালে কে করেছে? ১৪ সালে কে করেছে? ১৫ সালে কে করেছে? বিএনপি সেই পুরোনো দিনের চেহারা আবারও তুলে ধরেছে। এবং তারা নির্বাচন চায় না, গণতন্ত্র চায় না। তারা ক্ষমতায় যেতে চায় সন্ত্রাসী কায়দায়, চোরাগোপ্তা পথে আগুন-সন্ত্রাস করে, তাণ্ডব চালিয়ে তারা ক্ষমতায় যেতে চায়। শান্তিপূর্ণ গণতন্ত্রের পথ বিএনপি-জামায়াতের পথ নয়। তাদের পথ দেশে অশান্তি সৃষ্টি করে, ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে রক্তের ওপর দিয়ে ক্ষমতা দখল করা। রক্তের স্রোতের মধ্যে তারা ক্ষমতা চায়।’
আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, যারা এই সকল ঘটনার সঙ্গে জড়িত, সকলকে বিচারের আওতায় আনা হবে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রী নেবেন বলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলাদেশের জনগণ দেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী, উন্নয়নবিরোধী, গণতন্ত্রবিরোধী যেকোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে আওয়ামী লীগ প্রস্তুত।
দেশবাসীকে গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘গুজব একটি সন্ত্রাস, মাদকের মতো। গুজব আপনার সন্তানকে সর্বনাশের দিকে ঠেলে দিতে পারে। কাজেই এই গুজব প্রতিরোধ করতে হবে। আওয়ামী লীগের সকল সংসদ সদস্য, নেতারা, দায়িত্বপ্রাপ্তদের নিজ নিজ এলাকায় অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। যেকোনো পরিস্থিতিতে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সেনাবাহিনী অত্যন্ত দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করছে, কারফিউতে সেনাবাহিনী কোথাও পরিস্থিতি শান্ত করতে একটা গুলি ছুড়েছে, এমন নজির আমাদের কাছে নেই।’
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আব্দুস সবুর, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স-বাংলাদেশ (এইবি) ও এগ্রিকালচারিস্ট অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এএবি)-এর কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে বিএনপি। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেআজ সকাল সাড়ে ৭টার দিকে দুটি ডাবল ডেকার বাসে করে স্মৃতিসৌধে আসেন দলটির নেতা–কর্মীরা। স্লোগান দিতে দিতে তাঁরা স্মৃতিসৌধের বেদিতে যান এবং পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তাঁরা স্মৃতিসৌধ ত্যাগ করেন। এরপর সাভার থেকে রায়েরবাজারে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ছাত্র-জনতার কবর জিয়ারত করবেন...
২ ঘণ্টা আগেসাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টায় জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তাঁরা। রাজনৈতিক দল হিসেবে যাত্রা শুরুর পর প্রথম কর্মসূচির অংশ ছিল এটি।
২ ঘণ্টা আগেআত্মপ্রকাশের পর এবার দল গোছাতে মন দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের এই দলের লক্ষ্য নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত, যেটি ব্যাপক জনসম্পৃক্ততা ছাড়া সম্ভব নয়। এই কারণে কেন্দ্রের পর এবার তৃণমূলে কমিটি গঠনের দিকে নজর দিয়েছে দলটি।
১০ ঘণ্টা আগে