নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে চলমান বন্যায় ১১ জেলায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৪। সেই সঙ্গে পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে প্রায় ১০ লাখ ৯ হাজার ৫২২ পরিবার। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ৫৪ লাখ ৬৪ হাজার ১৬৭। আজ শুক্রবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, দেশের পূর্বাঞ্চল এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে বন্যায় এখন পর্যন্ত ১১ জেলায় ৫৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। প্রায় ১০ লাখ ৯ হাজার ৫২২টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
বন্যা আক্রান্ত জেলাগুলো হলো—ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিলেট, লক্ষ্মীপুর ও কক্সবাজার। সার্বিকভাবে দেশের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। ফলে আশ্রয়কেন্দ্র থেকে মানুষ নিজ নিজ বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেছে। বন্যাদুর্গত এলাকায় যোগাযোগব্যবস্থা স্বাভাবিক হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবারের বন্যায় ৪টি উপজেলা প্লাবিত হয়েছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন বা পৌরসভা ৪৮৬টি। ১১ জেলায় মোট ১০ লাখ ৯ হাজার ৫২২টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে; ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যা ৫৪ লাখ ৬৪ হাজার ১৬৭ জন।
মন্ত্রণালয় আরও জানায়, চলমান বন্যায় মারা গেছে এখন পর্যন্ত ৫৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪১, নারী ৬ ও শিশু ৭। জেলাভিত্তিক মারা গেছে কুমিল্লা ১৪, ফেনী ১৯, চট্টগ্রাম ৬, খাগড়াছড়ি ১, নোয়াখালী ৮, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ১, লক্ষ্মীপুর ১, কক্সবাজার ৩ জন ও মৌলভীবাজার ১ জন। এখনো মৌলভীবাজারে নিখোঁজ রয়েছে একজন।
জানা গেছে, চলমান বন্যায় পানিবন্দী ও ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য মোট ৩ হাজার ২৬৯টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে মোট ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৬৮৭ জন আশ্রয় নিয়েছেন। ৩৮ হাজার ১৯২টি গবাদিপশু আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ১১ জেলায় ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসাসেবা দানের জন্য মোট ৫৬৭টি মেডিকেল টিম চালু রয়েছে।
সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক বন্যাদুর্গত এলাকায় ১ লাখ ৯৪ হাজার ২৮৫ প্যাকেট ত্রাণ, ১৯ হাজার ২৬০ প্যাকেট রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়েছে। মোট ৪২ হাজার ৭৬৬ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং ১৮ হাজার ৩৮৯ জনকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয়েছে। এ ছাড়া হেলিকপ্টারের মাধ্যমে ১৫৩ জনকে উদ্ধার করে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয়েছে। এ ছাড়া সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত মোট ২৪টি ক্যাম্প এবং ১৮টি মেডিকেল টিম বন্যা উপদ্রুত এলাকায় চিকিৎসাসেবা প্রদান করছেন।
দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে চলমান বন্যায় ১১ জেলায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৪। সেই সঙ্গে পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে প্রায় ১০ লাখ ৯ হাজার ৫২২ পরিবার। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ৫৪ লাখ ৬৪ হাজার ১৬৭। আজ শুক্রবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, দেশের পূর্বাঞ্চল এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে বন্যায় এখন পর্যন্ত ১১ জেলায় ৫৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। প্রায় ১০ লাখ ৯ হাজার ৫২২টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
বন্যা আক্রান্ত জেলাগুলো হলো—ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিলেট, লক্ষ্মীপুর ও কক্সবাজার। সার্বিকভাবে দেশের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। ফলে আশ্রয়কেন্দ্র থেকে মানুষ নিজ নিজ বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেছে। বন্যাদুর্গত এলাকায় যোগাযোগব্যবস্থা স্বাভাবিক হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবারের বন্যায় ৪টি উপজেলা প্লাবিত হয়েছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন বা পৌরসভা ৪৮৬টি। ১১ জেলায় মোট ১০ লাখ ৯ হাজার ৫২২টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে; ক্ষতিগ্রস্ত লোকসংখ্যা ৫৪ লাখ ৬৪ হাজার ১৬৭ জন।
মন্ত্রণালয় আরও জানায়, চলমান বন্যায় মারা গেছে এখন পর্যন্ত ৫৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪১, নারী ৬ ও শিশু ৭। জেলাভিত্তিক মারা গেছে কুমিল্লা ১৪, ফেনী ১৯, চট্টগ্রাম ৬, খাগড়াছড়ি ১, নোয়াখালী ৮, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ১, লক্ষ্মীপুর ১, কক্সবাজার ৩ জন ও মৌলভীবাজার ১ জন। এখনো মৌলভীবাজারে নিখোঁজ রয়েছে একজন।
জানা গেছে, চলমান বন্যায় পানিবন্দী ও ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য মোট ৩ হাজার ২৬৯টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে মোট ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৬৮৭ জন আশ্রয় নিয়েছেন। ৩৮ হাজার ১৯২টি গবাদিপশু আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ১১ জেলায় ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসাসেবা দানের জন্য মোট ৫৬৭টি মেডিকেল টিম চালু রয়েছে।
সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক বন্যাদুর্গত এলাকায় ১ লাখ ৯৪ হাজার ২৮৫ প্যাকেট ত্রাণ, ১৯ হাজার ২৬০ প্যাকেট রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়েছে। মোট ৪২ হাজার ৭৬৬ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং ১৮ হাজার ৩৮৯ জনকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয়েছে। এ ছাড়া হেলিকপ্টারের মাধ্যমে ১৫৩ জনকে উদ্ধার করে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয়েছে। এ ছাড়া সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত মোট ২৪টি ক্যাম্প এবং ১৮টি মেডিকেল টিম বন্যা উপদ্রুত এলাকায় চিকিৎসাসেবা প্রদান করছেন।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ। তাদের স্বাধীনতাকে আমরা সম্মান করি। আমরা তাদের সঙ্গে সম্মান, শ্রদ্ধা আর সম্প্রীতিতে বসবাস করতে চাই। আমরা ভালো না থাকলে তারা ভালো থাকবে কি না, সেটা তাদের ভাবতে হবে।’ আজ শনিবার দুপুরে লালমনিরহাট শহরের কালেক্টরেট মাঠে জেলা জামায়াত
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাড. রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বলে বিএনপি নাকি তড়িঘড়ি করে ক্ষমতায় যেতে চায়। আবার সরকারের অনুরাগী কেউ কেউ বলতে চায় যদি সংস্কার না করে নির্বাচন হয়, তাহলে নাকি ভবিষ্যতে আর সংস্কার হবে না। যেকোনো সংস্কার রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা। সংস্কার একটি
২ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, শেখ হাসিনা আরেকটু সময় পেলে বাংলাদেশকে ভারতের সঙ্গে যুক্ত করে ফেলত এবং দেশটি এক ফ্যাসিস্টকে জায়গা দিয়ে নিজেদেরও ফ্যাসিস্ট বলে প্রমাণ করেছে। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের’—উদ্যোগে আয়োজিত ভারতে মুসলিম নির্যাতন
২ ঘণ্টা আগেসংস্কার কমবেশির শর্ত দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দিক থেকে ঘুরেফিরে বারবার বলা হচ্ছে, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে হতে পারে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। কিন্তু জুন পর্যন্ত সময় দিতে নারাজ বিএনপি। দলটির দাবি, সংস্কারের জন্য নির্বাচন বিলম্ব করার কোনো কারণ নেই। ডিসেম্বরের মধ্যে তারা নির্বাচন চায়...
১৬ ঘণ্টা আগে