নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৯ জুলাই রাতে কারফিউ জারি করার প্রেক্ষাপট বর্ণনা করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ওই রাতে শ্রীলঙ্কান স্টাইলে গণভবন দখলের ষড়যন্ত্র ছিল।
আজ রোববার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দুস্থদের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দুস্থদের মাঝে ১০ কেজি চাল, ২ কেজি আলু, ১ কেজি করে ডাল ও লবণ এবং ১ লিটার তেল দেওয়া হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনাদের (বিএনপি) নৃশংসতা হানাদার বাহিনীকে হার মানিয়েছে। ক্ষমতার জন্য লন্ডনে পলাতক (তারেক রহমান), গণ-অভ্যুত্থান ঘটিয়ে শ্রীলঙ্কা স্টাইলে প্রধানমন্ত্রীর বাড়ি দখল করার টার্গেটও ওই রাতে ছিল; যদি কারফিউ জারি না হতো। এই প্ল্যান তাদের ছিল। শ্রীলঙ্কা স্টাইলে প্রধানমন্ত্রীর বাড়ি আক্রমণ করা, অভ্যুত্থানের ওপর রাইড করে হাওয়া ভবনের যুবরাজ ক্ষমতা দখল করত। এটাই তো তাদের পরিকল্পনা।’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, বিএনপি এখন স্বাধীনতাবিরোধী, দেশবিরোধী, উন্নয়নবিরোধী অপশক্তিকে নিয়ে নতুন প্ল্যাটফর্ম করার কথা জানান দিচ্ছে। তাদের আহ্বানে দোসররা সাড়া দেবে, এটাই স্বাভাবিক। মাথা যেদিকে যাবে, লেজও সেদিকে অনুসরণ করবে, এতে নতুনত্ব কিছু নেই। তাদের ঐক্য আগুন-সন্ত্রাসের ঐক্য। দেশ ও দেশের উন্নয়ন ধ্বংসের ঐক্য।
চলমান সহিংসতা নিয়ে বিদেশিদের বিবৃতি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিদেশ থেকে অনেকেই বিবৃতি দিচ্ছেন। অনেক সংস্থা, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকও আছেন। কারা সমন্বয় করছেন আমরা জানি। তাঁদের বলব, কারও প্ররোচনায় বিবৃতি না দিয়ে এখানে এসে মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বিআরটিএর ধ্বংসলীলা দেখুন। বিআরটিসির ৪৪টি গাড়ি পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে তা দেখুন। সাংবাদিক বন্ধুরাও আক্রান্ত হচ্ছেন। বিবৃতিযুদ্ধ চলছে দেশে-বিদেশে। যেখানে ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলব ড. ইউনূসও যোগ দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে চাই, আমরা আক্রান্ত, আক্রমণকারী নই। এখন বিবৃতি আসছে আক্রান্তদের বিরুদ্ধে। আক্রমণকারী আমরা নই।’
ড. ইউনূস সরকারবিরোধী হিসেবে মাঠে নেমেছেন উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অতীতে যিনি রাজনৈতিক দল খুলে ওয়ান-ইলেভেনে সাড়া পাননি। যাঁর বিরুদ্ধে মামলা চলমান। যিনি পদ্মা সেতু নির্মাণে বিরোধিতা করেছেন। তিনি আবার সক্রিয়। আগে গোপনে করেছেন। এবার তিনিও এসেছেন। বাইরে আমাদের বন্ধু আছে, প্রভু নেই। আমাদের বিবেক আমরা চালাই। কোনো বিদেশি শক্তিতে নয়।’
কাদের বলেন, ‘আজকে ইউনূস কত নির্লজ্জ, তিনি ভারতকে অনুরোধ করেন শেখ হাসিনাকে থামাতে। শেখ হাসিনা আক্রান্ত, আক্রমণকারী নয়। তাঁকে থামাবে কেন? আক্রমণকারীদের থামান। যাঁদের সঙ্গে আপনি আছেন। বিবৃতি দিয়ে দেশের অভ্যন্তরে হস্তক্ষেপের জন্য বিদেশিদের প্রতি আহ্বান জানান ড. ইউনূস। তিনি সাক্ষাৎকারে নতুন নির্বাচন দাবি করেছেন।’
প্রধানমন্ত্রীকে থামাতে ভারতের প্রতি অনুরোধ জানানোর বক্তব্যকে আপত্তিকর বলেও উল্লেখ করেন কাদের। তিনি বলেন, এই দেশ স্বাধীন দেশ। স্বাধীন সার্বভৌম দেশের প্রধানমন্ত্রীকে বোঝানো! কী বোঝাতে তিনি ভারতকে বলেছেন। খোলাসা করে ইউনূস সাহেব বলবেন কি?
কোটা আন্দোলন, আগুন-সন্ত্রাস, সাম্প্রতিক সহিংসতার সঙ্গে এই বিবৃতির সংযোগ আছে কি না, তা ভেবে দেখা দরকার বলেও উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। ড. ইউনূস দেশের সংস্কৃতি ও স্বাধীনতা লালন করেন না দাবি করে কাদের বলেন, ‘তিনি আমাদের সঙ্গে নেই। আমরা তাঁর সঙ্গে কেমন করে থাকব। জাতির কোনো সংকট, সম্ভাবনায় তাঁর ভূমিকা দেশের জনগণ দেখে না।’
সেনাবাহিনী কোথাও গুলি করেনি দাবি করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন কারফিউ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দিলেন, সেনাবাহিনী নামল। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি, সেনাবাহিনী কোথাও একটা গুলিও ছোড়েনি। অথচ অপবাদ দেওয়া হচ্ছে আমরা যেন হাজার হাজার মানুষ মেরে ফেলেছি। আজকে তালিকায় দেখেছি আমাদের ১২ জন কর্মী।’
পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নিহত এক নেতার নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, এগুলো করেছে আক্রমণকারীরা। আজকে অনেকে অনেক কথা বলেন। ছাদ থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছে ১৫ জনকে। এসবের জন্য কারা দায়ী?
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা দেখতে যাচ্ছেন বিবেকের টানে, হৃদয়ের টানে। আপনাদের মতো মায়াকান্না করতে নয়। বিবেক ও হৃদয়ের টানে তিনি হাসপাতালে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধু মানুষের জন্য যা করতেন, তাঁর কন্যাও সেই সহানুভূতি নিয়ে যাচ্ছেন।’
মেট্রোরেল ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে চালু না থাকায় রাজধানীতে ভয়াবহ যানজট হচ্ছে বলে জানান সেতুমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আজকে ঢাকা সিটিতে অসহনীয় যানজট। কেন এই যানজট? মেট্রোরেল নেই। যে ধ্বংসলীলা মেট্রোরেলের ১০ নম্বর স্টেশন, কাজীপাড়া স্টেশনে, আজকে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোল প্লাজা আগুনে কয়লা হয়ে গেছে। উত্তরা থেকে মানুষ আসা-যাওয়া করতে পারছে না। সময়ও বাড়ছে, পরিবহন ব্যয়ও বাড়ছে। এই কষ্ট বহুকালের। শেখ হাসিনাই জনগণের কষ্ট লাঘবে এসব প্রকল্প নিয়েছেন। আমাদের বাস র্যাপিড ট্রানজিট গাজীপুর থেকে চালু হওয়ার কথা। ৩৪টি এস্কেলেটর পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কেমনে চালু করব? এগুলো তো মানুষের জন্য করেছেন।’
কাদের বলেন, ‘জনগণ আজ উপলব্ধি করছেন, মেট্রোরেল, এলিভেটেড বন্ধ থাকলে তাঁরা কত কষ্টে থাকেন। এই কষ্টটা আমরা দিইনি। এটা দিয়েছে বিএনপি-জামায়াত। ক্ষমতার জন্য সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিচ্ছে, সহিংসতার পথ বেছে নিচ্ছে।’
ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজীর আহমেদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, কামরুল ইসলাম ও সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৯ জুলাই রাতে কারফিউ জারি করার প্রেক্ষাপট বর্ণনা করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ওই রাতে শ্রীলঙ্কান স্টাইলে গণভবন দখলের ষড়যন্ত্র ছিল।
আজ রোববার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দুস্থদের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি। ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দুস্থদের মাঝে ১০ কেজি চাল, ২ কেজি আলু, ১ কেজি করে ডাল ও লবণ এবং ১ লিটার তেল দেওয়া হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আপনাদের (বিএনপি) নৃশংসতা হানাদার বাহিনীকে হার মানিয়েছে। ক্ষমতার জন্য লন্ডনে পলাতক (তারেক রহমান), গণ-অভ্যুত্থান ঘটিয়ে শ্রীলঙ্কা স্টাইলে প্রধানমন্ত্রীর বাড়ি দখল করার টার্গেটও ওই রাতে ছিল; যদি কারফিউ জারি না হতো। এই প্ল্যান তাদের ছিল। শ্রীলঙ্কা স্টাইলে প্রধানমন্ত্রীর বাড়ি আক্রমণ করা, অভ্যুত্থানের ওপর রাইড করে হাওয়া ভবনের যুবরাজ ক্ষমতা দখল করত। এটাই তো তাদের পরিকল্পনা।’
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, বিএনপি এখন স্বাধীনতাবিরোধী, দেশবিরোধী, উন্নয়নবিরোধী অপশক্তিকে নিয়ে নতুন প্ল্যাটফর্ম করার কথা জানান দিচ্ছে। তাদের আহ্বানে দোসররা সাড়া দেবে, এটাই স্বাভাবিক। মাথা যেদিকে যাবে, লেজও সেদিকে অনুসরণ করবে, এতে নতুনত্ব কিছু নেই। তাদের ঐক্য আগুন-সন্ত্রাসের ঐক্য। দেশ ও দেশের উন্নয়ন ধ্বংসের ঐক্য।
চলমান সহিংসতা নিয়ে বিদেশিদের বিবৃতি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিদেশ থেকে অনেকেই বিবৃতি দিচ্ছেন। অনেক সংস্থা, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকও আছেন। কারা সমন্বয় করছেন আমরা জানি। তাঁদের বলব, কারও প্ররোচনায় বিবৃতি না দিয়ে এখানে এসে মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বিআরটিএর ধ্বংসলীলা দেখুন। বিআরটিসির ৪৪টি গাড়ি পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে তা দেখুন। সাংবাদিক বন্ধুরাও আক্রান্ত হচ্ছেন। বিবৃতিযুদ্ধ চলছে দেশে-বিদেশে। যেখানে ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলব ড. ইউনূসও যোগ দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে চাই, আমরা আক্রান্ত, আক্রমণকারী নই। এখন বিবৃতি আসছে আক্রান্তদের বিরুদ্ধে। আক্রমণকারী আমরা নই।’
ড. ইউনূস সরকারবিরোধী হিসেবে মাঠে নেমেছেন উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অতীতে যিনি রাজনৈতিক দল খুলে ওয়ান-ইলেভেনে সাড়া পাননি। যাঁর বিরুদ্ধে মামলা চলমান। যিনি পদ্মা সেতু নির্মাণে বিরোধিতা করেছেন। তিনি আবার সক্রিয়। আগে গোপনে করেছেন। এবার তিনিও এসেছেন। বাইরে আমাদের বন্ধু আছে, প্রভু নেই। আমাদের বিবেক আমরা চালাই। কোনো বিদেশি শক্তিতে নয়।’
কাদের বলেন, ‘আজকে ইউনূস কত নির্লজ্জ, তিনি ভারতকে অনুরোধ করেন শেখ হাসিনাকে থামাতে। শেখ হাসিনা আক্রান্ত, আক্রমণকারী নয়। তাঁকে থামাবে কেন? আক্রমণকারীদের থামান। যাঁদের সঙ্গে আপনি আছেন। বিবৃতি দিয়ে দেশের অভ্যন্তরে হস্তক্ষেপের জন্য বিদেশিদের প্রতি আহ্বান জানান ড. ইউনূস। তিনি সাক্ষাৎকারে নতুন নির্বাচন দাবি করেছেন।’
প্রধানমন্ত্রীকে থামাতে ভারতের প্রতি অনুরোধ জানানোর বক্তব্যকে আপত্তিকর বলেও উল্লেখ করেন কাদের। তিনি বলেন, এই দেশ স্বাধীন দেশ। স্বাধীন সার্বভৌম দেশের প্রধানমন্ত্রীকে বোঝানো! কী বোঝাতে তিনি ভারতকে বলেছেন। খোলাসা করে ইউনূস সাহেব বলবেন কি?
কোটা আন্দোলন, আগুন-সন্ত্রাস, সাম্প্রতিক সহিংসতার সঙ্গে এই বিবৃতির সংযোগ আছে কি না, তা ভেবে দেখা দরকার বলেও উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক। ড. ইউনূস দেশের সংস্কৃতি ও স্বাধীনতা লালন করেন না দাবি করে কাদের বলেন, ‘তিনি আমাদের সঙ্গে নেই। আমরা তাঁর সঙ্গে কেমন করে থাকব। জাতির কোনো সংকট, সম্ভাবনায় তাঁর ভূমিকা দেশের জনগণ দেখে না।’
সেনাবাহিনী কোথাও গুলি করেনি দাবি করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন কারফিউ দেওয়ার সিদ্ধান্ত দিলেন, সেনাবাহিনী নামল। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি, সেনাবাহিনী কোথাও একটা গুলিও ছোড়েনি। অথচ অপবাদ দেওয়া হচ্ছে আমরা যেন হাজার হাজার মানুষ মেরে ফেলেছি। আজকে তালিকায় দেখেছি আমাদের ১২ জন কর্মী।’
পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নিহত এক নেতার নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, এগুলো করেছে আক্রমণকারীরা। আজকে অনেকে অনেক কথা বলেন। ছাদ থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছে ১৫ জনকে। এসবের জন্য কারা দায়ী?
তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা দেখতে যাচ্ছেন বিবেকের টানে, হৃদয়ের টানে। আপনাদের মতো মায়াকান্না করতে নয়। বিবেক ও হৃদয়ের টানে তিনি হাসপাতালে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধু মানুষের জন্য যা করতেন, তাঁর কন্যাও সেই সহানুভূতি নিয়ে যাচ্ছেন।’
মেট্রোরেল ও এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে চালু না থাকায় রাজধানীতে ভয়াবহ যানজট হচ্ছে বলে জানান সেতুমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আজকে ঢাকা সিটিতে অসহনীয় যানজট। কেন এই যানজট? মেট্রোরেল নেই। যে ধ্বংসলীলা মেট্রোরেলের ১০ নম্বর স্টেশন, কাজীপাড়া স্টেশনে, আজকে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোল প্লাজা আগুনে কয়লা হয়ে গেছে। উত্তরা থেকে মানুষ আসা-যাওয়া করতে পারছে না। সময়ও বাড়ছে, পরিবহন ব্যয়ও বাড়ছে। এই কষ্ট বহুকালের। শেখ হাসিনাই জনগণের কষ্ট লাঘবে এসব প্রকল্প নিয়েছেন। আমাদের বাস র্যাপিড ট্রানজিট গাজীপুর থেকে চালু হওয়ার কথা। ৩৪টি এস্কেলেটর পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কেমনে চালু করব? এগুলো তো মানুষের জন্য করেছেন।’
কাদের বলেন, ‘জনগণ আজ উপলব্ধি করছেন, মেট্রোরেল, এলিভেটেড বন্ধ থাকলে তাঁরা কত কষ্টে থাকেন। এই কষ্টটা আমরা দিইনি। এটা দিয়েছে বিএনপি-জামায়াত। ক্ষমতার জন্য সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিচ্ছে, সহিংসতার পথ বেছে নিচ্ছে।’
ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজীর আহমেদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, কামরুল ইসলাম ও সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম।
বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত ভাত খাওয়া থেকে বিরত থাকার প্রতিজ্ঞায় অটল নিজাম উদ্দিন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। গুরুতর অসুস্থ বিএনপির এই সমর্থকের খোঁজ নিতে বলেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদ-সংক্রান্ত মামলা ‘ইশরাক হোসেন বনাম শেখ ফজলে নূর তাপস গং’-এর রায় এবং এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলছে, এ মামলার বিচারপ্রক্রিয়া ও কমিশনের আচরণ প্রশ্নবিদ্ধ এবং তা নির্বাচন ব্যবস্থার নিরপেক্ষতা
১০ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ পরিত্যক্ত রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, এই লাশ নিয়ে টানাটানি করে কোনো লাভ হবে না। এখন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে এই মরা লাশকে কবর দেওয়া, যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।’ আজ মঙ্গলবার বিকেলে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ
১১ ঘণ্টা আগেবিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ১১১টি মামলা হয়েছে। নানা ধরনের অবাস্তব অভিযোগ আনা হয়েছে। ময়লার গাড়ি পোড়ানো, বোমা হামলার মতো অভিযোগও আছে। আমি ১১ বার জেলে গিয়েছি। প্রায় তিন বছর কারাবন্দী ছিলাম।’ আজ মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁও সদরের মোলানি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে বিএনপির গণসংযোগ
১৩ ঘণ্টা আগে