শ্যামপুর-কদমতলী প্রতিনিধি
বিএনপি এখন পুরোনো গাড়ি, স্টার্ট দিলেও চালু হয় না বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। গতকাল সোমবার বিকেলে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়কে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি এখন পুরোনো গাড়ির রূপ ধারণ করেছে। পুরোনো গাড়ি যেমন স্টার্ট দিলে চালু হয় না, বিএনপি এখন সেই পুরোনো গাড়ি।
বিএনপি কর্মসূচির আড়ালে ষড়যন্ত্র করছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা জানেন, বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও আগামী নির্বাচনকে ভণ্ডুল করার উদ্দেশ্যে বিএনপি দেশে নানা কর্মসূচি ঘোষণা করে যাচ্ছে। বাংলাদেশে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র হিসেবে বিএনপি নানা ধরনের কর্মসূচি দিচ্ছে। আমরা সরকারি দল হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দায়িত্ব রয়েছে দেশে যাতে কেউ শান্তিশৃঙ্খলা, জনজীবনে নিরাপত্তা যাতে কেউ বিনষ্ট করতে না পারে। তাই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আজকে দেশে শান্তি, শৃঙ্খলা, স্থিতিশীল এবং জনগণকে স্বস্তিতে রাখতে আওয়ামী লীগ মাঠে কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে।’
বিএনপি এখন পুরোনো গাড়ি মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপির কর্মসূচি দেওয়ার পেছনে কারণ আছে। কারণটা হচ্ছে, বিএনপি এখন পুরোনো গাড়ির রূপ ধারণ করেছে। পুরোনো গাড়ি যেমন স্টার্ট দিলে চালু হয় না, বিএনপি এখন সেই পুরোনো গাড়ি। সে জন্য মাঝেমধ্যে স্টার্ট নিতে হয়। আজকাল হাঁটা কর্মসূচি, বসা কর্মসূচি, দৌড় কর্মসূচি দিচ্ছে, কদিন পর বলবে হামাগুড়ি কর্মসূচি। বিএনপি পুরোনো গাড়ির মতো বসে গেছে, ব্যাটারি যাতে ডাউন না হয়, তাই নানা কর্মসূচি দিয়েছে।
‘পুরোনো গাড়ি যতই স্টার্ট দেন, ব্যাটারি যতই চার্জ দেন, চলতে গিয়ে হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়। বিএনপিও কদিন পর হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাবে, পুরোনো গাড়ির মতো। আন্দোলনকে তারা সামনের দিকে নিয়ে যেতে পারবে না। তারা (বিএনপি) ডিসেম্বরে বলেছিল, নয়াপল্টনের সামনেই সমাবেশ হবে এবং সেখান থেকে কোনো অবস্থাতেই যাবে না। শেষ পর্যন্ত কোথায় গেল, গরুর হাটে গেল। গরুর হাটে গিয়ে আন্দোলন মাঠে মারা গেল।’
বিএনপির আলটিমেটাম নিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপি বিভিন্ন সময় কর্মসূচি দিয়েছে, সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম, ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে। আলটিমেটাম দিয়ে দেখা গেল, বিএনপির নিজেদেরই দম ফুরিয়ে গেছে। বিএনপির সমাবেশে আর আগের মতো আর মানুষ হয় না। আর ভিসা নীতি নিয়ে নানা কথাবার্তা বলছে। সাংবাদিক বন্ধুরা পত্র-পত্রিকায় নানা কথাবার্তা বলে, বিএনপিও নানা কথাবার্তা বলে, এতে পুলকিত হওয়ার কিছু নাই।’
সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, শাহজাহান খান, ড. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নূরুল আমিন রুহুল এমপির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূন কবিরের সঞ্চালনায় বক্তব্যে দেন কাজী মনিরুল ইসলাম মনু এমপি, ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান মোল্লা সজলসহ মহানগর আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
বিএনপি এখন পুরোনো গাড়ি, স্টার্ট দিলেও চালু হয় না বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। গতকাল সোমবার বিকেলে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর শহীদ ফারুক সড়কে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি এখন পুরোনো গাড়ির রূপ ধারণ করেছে। পুরোনো গাড়ি যেমন স্টার্ট দিলে চালু হয় না, বিএনপি এখন সেই পুরোনো গাড়ি।
বিএনপি কর্মসূচির আড়ালে ষড়যন্ত্র করছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা জানেন, বাংলাদেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও আগামী নির্বাচনকে ভণ্ডুল করার উদ্দেশ্যে বিএনপি দেশে নানা কর্মসূচি ঘোষণা করে যাচ্ছে। বাংলাদেশে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র হিসেবে বিএনপি নানা ধরনের কর্মসূচি দিচ্ছে। আমরা সরকারি দল হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দায়িত্ব রয়েছে দেশে যাতে কেউ শান্তিশৃঙ্খলা, জনজীবনে নিরাপত্তা যাতে কেউ বিনষ্ট করতে না পারে। তাই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আজকে দেশে শান্তি, শৃঙ্খলা, স্থিতিশীল এবং জনগণকে স্বস্তিতে রাখতে আওয়ামী লীগ মাঠে কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছে।’
বিএনপি এখন পুরোনো গাড়ি মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপির কর্মসূচি দেওয়ার পেছনে কারণ আছে। কারণটা হচ্ছে, বিএনপি এখন পুরোনো গাড়ির রূপ ধারণ করেছে। পুরোনো গাড়ি যেমন স্টার্ট দিলে চালু হয় না, বিএনপি এখন সেই পুরোনো গাড়ি। সে জন্য মাঝেমধ্যে স্টার্ট নিতে হয়। আজকাল হাঁটা কর্মসূচি, বসা কর্মসূচি, দৌড় কর্মসূচি দিচ্ছে, কদিন পর বলবে হামাগুড়ি কর্মসূচি। বিএনপি পুরোনো গাড়ির মতো বসে গেছে, ব্যাটারি যাতে ডাউন না হয়, তাই নানা কর্মসূচি দিয়েছে।
‘পুরোনো গাড়ি যতই স্টার্ট দেন, ব্যাটারি যতই চার্জ দেন, চলতে গিয়ে হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়। বিএনপিও কদিন পর হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাবে, পুরোনো গাড়ির মতো। আন্দোলনকে তারা সামনের দিকে নিয়ে যেতে পারবে না। তারা (বিএনপি) ডিসেম্বরে বলেছিল, নয়াপল্টনের সামনেই সমাবেশ হবে এবং সেখান থেকে কোনো অবস্থাতেই যাবে না। শেষ পর্যন্ত কোথায় গেল, গরুর হাটে গেল। গরুর হাটে গিয়ে আন্দোলন মাঠে মারা গেল।’
বিএনপির আলটিমেটাম নিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপি বিভিন্ন সময় কর্মসূচি দিয়েছে, সরকারকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম, ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে। আলটিমেটাম দিয়ে দেখা গেল, বিএনপির নিজেদেরই দম ফুরিয়ে গেছে। বিএনপির সমাবেশে আর আগের মতো আর মানুষ হয় না। আর ভিসা নীতি নিয়ে নানা কথাবার্তা বলছে। সাংবাদিক বন্ধুরা পত্র-পত্রিকায় নানা কথাবার্তা বলে, বিএনপিও নানা কথাবার্তা বলে, এতে পুলকিত হওয়ার কিছু নাই।’
সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, শাহজাহান খান, ড. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নূরুল আমিন রুহুল এমপির সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূন কবিরের সঞ্চালনায় বক্তব্যে দেন কাজী মনিরুল ইসলাম মনু এমপি, ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান মোল্লা সজলসহ মহানগর আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
নির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধন চেয়ে আবেদন করা নতুন ১৪৪টি দলের সবগুলোই প্রাথমিক বাছাইয়ে ফেল করেছে। নিবন্ধন পাওয়ার জন্য যেসব শর্ত পূরণ করতে হয়, কোনো দলই তার শতভাগ পূরণ করতে পারেনি। গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রনেতাদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টিও (এনসিপি) রয়েছে এই তালিকায়। দলটি ২৫ উপজেলায় ২০০
৪ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ শাসনামলে অসহায় হতদরিদ্র মানুষের মৌলিক অধিকার নিয়ে যে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল, তা না করে তারা শোষণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব মোস্তফা জামান।
১০ ঘণ্টা আগেমির্জা আব্বাস বলেছেন, বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে আপনারা ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছেন। আপনারা ভাবছেন, বিএনপি যদি না থাকে, আপনাদের ক্ষমতায় যাওয়ার পথ প্রশস্ত হয়ে যাবে! আরে ভাই, বিএনপির একজন নেতা-কর্মী বেঁচে থাকতে আপনাদের এই খায়েশ কখনো পূরণ হবে না।
১১ ঘণ্টা আগেআমিনুল হক বলেন, ‘যারা মেম্বার হওয়ার যোগ্যতা রাখে না, তারাই সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। নির্বাচন ছাড়া তারা সংসদে যেতে চায়। আমরা বলতে চাই, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়ে জনগণের কথামতো দেশ চলবে। জনগণের বাইরে গিয়ে ভিন্ন মতামতকে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে একটি পক্ষ।
১১ ঘণ্টা আগে