অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ্য জনসভায় ‘মারধর ও কতলের পক্ষে যুক্তি’র ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন ইসলামি আন্দোলনের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান।
গত শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্মেলন উপলক্ষে আয়োজিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেন, ‘এগুলারে পিডান লাগবে, কতল করা লাগবে, এগুলারে মাইর ছাড়া কোনো উপায় নাই। এগুলা দাওয়াতে ফেরবে না। যে সমস্ত ইসলামপন্থীরা বলে দাওয়াত দিয়া সব হেদায়েত হবে, এটা সম্পর্ণ কোরআন-হাদিসবিরোধী কথা। আপনাকে প্রয়োজনে মারতে হবে। আপনাকে লড়তে হবে প্রয়োজনে।’
মাদানী আরও বলেন, ‘দাওয়াত দিয়া সব মানুষ হেদায়েত হবে...তাহলে কেসাসের কথা, খুনের পরিবর্তে খুন-আল্লাহ কেন এই আয়াত নাজিল করল। আল্লাহ জানেন, তার কিছু বান্দা আছে এরা চতুষ্পদ জানোয়ারের চেয়ে, গরুর দলের চেয়ে খারাপ। এগুলারে পিডান লাগবে, কতল করা লাগবে, এগুলারে মাইর ছাড়া কোনো উপায় নাই। এগুলা দাওয়াতে ফেরবে না। এই যে দলিল।’
পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এমন বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ এক বিবৃতিতে দুঃখপ্রকাশ করেন ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আমার সেদিনের বক্তব্য বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেলে যথাযথভাবে উপস্থাপন করা হয়নি। ফলে জনগণের মাঝে ভুল-বোঝাবুঝির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। আমি সম্পূর্ণরূপে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে বক্তব্য উপস্থাপন করেছি। তদুপরি, আমার এরূপ বক্তব্য কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা মহলের মনঃকষ্টের কারণ হয়ে থাকলে আমি সে জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখপ্রকাশ করছি।’
তিনি জানান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ইসলামি মূল্যবোধের প্রচার-প্রসারের পাশাপাশি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সুরক্ষায় সব সময় দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে আসছে। ভবিষ্যতে তাদের এ ভূমিকা অব্যাহত থাকবে।
প্রকাশ্য জনসভায় ‘মারধর ও কতলের পক্ষে যুক্তি’র ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন ইসলামি আন্দোলনের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান।
গত শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সম্মেলন উপলক্ষে আয়োজিত সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেন, ‘এগুলারে পিডান লাগবে, কতল করা লাগবে, এগুলারে মাইর ছাড়া কোনো উপায় নাই। এগুলা দাওয়াতে ফেরবে না। যে সমস্ত ইসলামপন্থীরা বলে দাওয়াত দিয়া সব হেদায়েত হবে, এটা সম্পর্ণ কোরআন-হাদিসবিরোধী কথা। আপনাকে প্রয়োজনে মারতে হবে। আপনাকে লড়তে হবে প্রয়োজনে।’
মাদানী আরও বলেন, ‘দাওয়াত দিয়া সব মানুষ হেদায়েত হবে...তাহলে কেসাসের কথা, খুনের পরিবর্তে খুন-আল্লাহ কেন এই আয়াত নাজিল করল। আল্লাহ জানেন, তার কিছু বান্দা আছে এরা চতুষ্পদ জানোয়ারের চেয়ে, গরুর দলের চেয়ে খারাপ। এগুলারে পিডান লাগবে, কতল করা লাগবে, এগুলারে মাইর ছাড়া কোনো উপায় নাই। এগুলা দাওয়াতে ফেরবে না। এই যে দলিল।’
পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এমন বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ এক বিবৃতিতে দুঃখপ্রকাশ করেন ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আমার সেদিনের বক্তব্য বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা ও টেলিভিশন চ্যানেলে যথাযথভাবে উপস্থাপন করা হয়নি। ফলে জনগণের মাঝে ভুল-বোঝাবুঝির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। আমি সম্পূর্ণরূপে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে বক্তব্য উপস্থাপন করেছি। তদুপরি, আমার এরূপ বক্তব্য কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা মহলের মনঃকষ্টের কারণ হয়ে থাকলে আমি সে জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখপ্রকাশ করছি।’
তিনি জানান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ইসলামি মূল্যবোধের প্রচার-প্রসারের পাশাপাশি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সুরক্ষায় সব সময় দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে আসছে। ভবিষ্যতে তাদের এ ভূমিকা অব্যাহত থাকবে।
সম্প্রতি এক সমাবেশে অসুস্থ হয়ে পড়লে ডা. শফিকুর রহমানকে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে তাঁর হৃদ্যন্ত্রে পাঁচটি ব্লক ধরা পড়ে, যার মধ্যে কয়েকটি গুরুতর।
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস লন্ডন বৈঠকের প্রতিশ্রুতি রাখবেন বলে প্রত্যাশা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘আপনি লন্ডনে গিয়ে তারেক রহমানকে (বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান) এবং দেশবাসীকে কথা দিয়েছেন
২০ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের হৃদ্যন্ত্রে আগামীকাল শনিবার সকালে অস্ত্রোপচার করা হবে। আজ শুক্রবার (১ আগস্ট) ঢাকায় দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানানো হয়।
১ দিন আগেসামান্তা বলেন, জুলাই আন্দোলনে প্রত্যেকটা জেলায় মেয়েরা সামনে ছিলেন। কিন্তু এখনকার বাস্তবতা হলো, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি থেকে শুরু করে সব কমিটিতে নারীদের খুব সিস্টেমেটিক্যালি সাইড করা হয়েছে। এর অংশ হিসেবে তাঁদের সাইবার বুলিং করা হচ্ছে; দেখানো হচ্ছে, মেয়েরা পলিটিকসে ‘অনিরাপদ’। মেয়েদের পরিবার
১ দিন আগে