অনলাইন ডেস্ক
ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে তর্কবিতর্ক ও গণঅধিকার পরিষদের নেতা ফারুক হাসানের ওপর হামলার দায় অস্বীকার করেছে ছাত্রদল। সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই দুটি ঘটনাসহ আর অনেক ঘটনায় কিছু গণমাধ্যম কোনো ধরনের যাচাই–বাছাই ছাড়াই সংবাদ পরিবেশন করেছে। কুচক্রী একটি মহল ছাত্রদলের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে মেতে উঠেছে।
শনিবার (৪ জানুয়ারি) ছাত্রদল ঢাবি শাখার দপ্তর সম্পাদক মল্লিক ওয়াসি উদ্দিন তামী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়।
ছাত্রদলের বিরুদ্ধে অব্যাহত অপপ্রচারের প্রতিবাদে শনিবার রাত ৮টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে ঢাবি শাখা।
মিছিলটি ক্যাম্পাসের টিএসসি সংলগ্ন ডাস চত্বর থেকে শুরু হয়ে ভিসি চত্বর হয়ে রাজু ভাস্কর্যের সামনে গিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত বিক্ষোভ সমাবেশের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়।
ছাত্রদল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস এবং সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপনের পাশাপাশি বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. মাসুম বিল্লাহ, সভাপতি আনিসুর রহমান খন্দকার অনিক, সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. নাসির উদ্দিন শাওন এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নূর আলম ভূঁইয়া ইমন।
বক্তারা বলেন, পতিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদল নেতৃত্ব ও আত্মত্যাগের দিক দিয়ে সর্বোচ্চ অবদান রেখেছে। এ কারণে বিগত ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনামলে গুম-খুনের শিকার হয়েছেন কয়েক শতাধিক ছাত্রদল নেতা-কর্মী। তবু গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে দেশব্যাপী ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের নামে সম্প্রতি ডাকসু নির্বাচন, সিনেট ভবনে উপাচার্য ও প্রক্টরের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের আলাপ ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণঅধিকার পরিষদের নেতা ফারুক হাসানের ওপরে হামলাসহ বিভিন্ন ইস্যুতে কিছু সংবাদমাধ্যম যাচাই বাছাই ছাড়াই সংবাদ পরিবেশন করছে। সেগুলোকে ভিত্তি করে অব্যাহতভাবে ভিত্তিহীন, অসত্য ও মনগড়া গুজব ও অপপ্রচারের ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে কুচক্রী একটি মহল।
বক্তারা এসব অপপ্রচার ও গুজব রটনাকারীদের দ্রুত বিচার দাবি করেন। তাঁরা বলেন, গণ–অভ্যুত্থানের একক ইজারা কেউ দাবি করলে সেটা মেনে নেওয়া হবে না। ১৯৭১–এর পরাজিত শক্তি ও ২০২৪–এর পরাজিত শক্তির মিলিত মব কালচারকে প্রতিহত করে বাংলাদেশের জনগণের ভোটাধিকার আদায়ের সংগ্রাম চলবেই।
ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে তর্কবিতর্ক ও গণঅধিকার পরিষদের নেতা ফারুক হাসানের ওপর হামলার দায় অস্বীকার করেছে ছাত্রদল। সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই দুটি ঘটনাসহ আর অনেক ঘটনায় কিছু গণমাধ্যম কোনো ধরনের যাচাই–বাছাই ছাড়াই সংবাদ পরিবেশন করেছে। কুচক্রী একটি মহল ছাত্রদলের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে মেতে উঠেছে।
শনিবার (৪ জানুয়ারি) ছাত্রদল ঢাবি শাখার দপ্তর সম্পাদক মল্লিক ওয়াসি উদ্দিন তামী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়।
ছাত্রদলের বিরুদ্ধে অব্যাহত অপপ্রচারের প্রতিবাদে শনিবার রাত ৮টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে ঢাবি শাখা।
মিছিলটি ক্যাম্পাসের টিএসসি সংলগ্ন ডাস চত্বর থেকে শুরু হয়ে ভিসি চত্বর হয়ে রাজু ভাস্কর্যের সামনে গিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত বিক্ষোভ সমাবেশের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়।
ছাত্রদল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস এবং সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপনের পাশাপাশি বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. মাসুম বিল্লাহ, সভাপতি আনিসুর রহমান খন্দকার অনিক, সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. নাসির উদ্দিন শাওন এবং সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নূর আলম ভূঁইয়া ইমন।
বক্তারা বলেন, পতিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদল নেতৃত্ব ও আত্মত্যাগের দিক দিয়ে সর্বোচ্চ অবদান রেখেছে। এ কারণে বিগত ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনামলে গুম-খুনের শিকার হয়েছেন কয়েক শতাধিক ছাত্রদল নেতা-কর্মী। তবু গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে দেশব্যাপী ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের নামে সম্প্রতি ডাকসু নির্বাচন, সিনেট ভবনে উপাচার্য ও প্রক্টরের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের আলাপ ও কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণঅধিকার পরিষদের নেতা ফারুক হাসানের ওপরে হামলাসহ বিভিন্ন ইস্যুতে কিছু সংবাদমাধ্যম যাচাই বাছাই ছাড়াই সংবাদ পরিবেশন করছে। সেগুলোকে ভিত্তি করে অব্যাহতভাবে ভিত্তিহীন, অসত্য ও মনগড়া গুজব ও অপপ্রচারের ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে কুচক্রী একটি মহল।
বক্তারা এসব অপপ্রচার ও গুজব রটনাকারীদের দ্রুত বিচার দাবি করেন। তাঁরা বলেন, গণ–অভ্যুত্থানের একক ইজারা কেউ দাবি করলে সেটা মেনে নেওয়া হবে না। ১৯৭১–এর পরাজিত শক্তি ও ২০২৪–এর পরাজিত শক্তির মিলিত মব কালচারকে প্রতিহত করে বাংলাদেশের জনগণের ভোটাধিকার আদায়ের সংগ্রাম চলবেই।
আওয়ামী লীগ শাসনামলে অসহায় হতদরিদ্র মানুষের মৌলিক অধিকার নিয়ে যে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল, তা না করে তারা শোষণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব মোস্তফা জামান।
৪ ঘণ্টা আগেমির্জা আব্বাস বলেছেন, বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে আপনারা ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছেন। আপনারা ভাবছেন, বিএনপি যদি না থাকে, আপনাদের ক্ষমতায় যাওয়ার পথ প্রশস্ত হয়ে যাবে! আরে ভাই, বিএনপির একজন নেতা-কর্মী বেঁচে থাকতে আপনাদের এই খায়েশ কখনো পূরণ হবে না।
৫ ঘণ্টা আগেআমিনুল হক বলেন, ‘যারা মেম্বার হওয়ার যোগ্যতা রাখে না, তারাই সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। নির্বাচন ছাড়া তারা সংসদে যেতে চায়। আমরা বলতে চাই, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়ে জনগণের কথামতো দেশ চলবে। জনগণের বাইরে গিয়ে ভিন্ন মতামতকে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে একটি পক্ষ।
৫ ঘণ্টা আগেসালাহউদ্দিন আহমদ প্রশ্ন করেন, ‘মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটাধিকার, দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষ কি রক্ত দিতেই থাকবে? যাঁরা সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর কথা বলছেন, তাঁদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে।’
৬ ঘণ্টা আগে