নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গণতন্ত্রের জন্য দেশের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামা উচিত জানিয়ে গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ‘ঘরে বসে অধিকার আদায় হবে না।’ আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে গণফোরাম আয়োজিত ‘সংবিধানের ৫০ বছর এবং নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘গণতন্ত্রের জন্য সকলের উচিত রাস্তায় নামা। ঘরে ঘরে গণতন্ত্রের বিষয়ে আলোচনা করতে হবে যাতে মানুষ সচেতন হয়। আমরা যদি মনে করি ঘরে বসে অধিকার আদায় হবে এটি হবে ভুল। ঘরে বসে সকল অধিকার ভোগ করার কথা ভাবা ভুল। এ জন্য মানুষকে মৌলিক অধিকারের বিষয়ে সচেতন করতে হবে। মানুষ মৌলিক অধিকারের বিষয় সচেতন হোক, সরকার তা চায় না।’
সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ তাদের অধিকার প্রয়োগ করে উল্লেখ করে কামাল হোসেন বলেন, ‘কাজেই সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করলে দেশে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।’ এ সময় সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য পাড়া-মহল্লায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার তাগিদ জানান তিনি।
রাষ্ট্রের নাগরিকেরা বঞ্চিত হলে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তাতে দেশে গণতন্ত্র থাকবে না। গণতন্ত্র না থাকলে দেশের ক্ষতি হবে। সংবিধানে দেখি জনগণ ক্ষমতার মালিক, এটা কথার কথা নয়। সত্যিকার অর্থে আমাদের মালিক হতে হলে অধিকারের ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। মৌলিক অধিকার বঞ্চিত হলে দেশে জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব না।’
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘চাল কিনতে মানুষের আয়ের ৩২ শতাংশ খরচ হয়ে যাচ্ছে। সকল প্রয়োজনীয় নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। এসবের জোগান সরকারকে দেওয়ার কথা অথচ দেশ পরিচালনায় সরকার চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ হয়েছে। বিদেশি ঋণ নিয়ে সরকার টিকে থাকতে চাইছে কিন্তু এভাবে টিকে থাকা সম্ভব নয়।’
সরকারের প্রতি নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার পুলিশ-আমলা ব্যবহার করে ক্ষমতায় বসে থাকতে চাইছে। এভাবে আসন্ন বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলা করা যাবে না। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে হবে, সুষ্ঠু নির্বাচনই গণতন্ত্রের ভিত্তি। সরকারের উচিত সকলের সঙ্গে সংলাপে বসা।’
আলোচনায় সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক বলেন, ‘সংবিধানে বলা আছে, জনগণ সব ক্ষমতার উৎস। আগামী নির্বাচনে জনগণ তাদের ক্ষমতা প্রয়োগ না করতে পারলে সব ব্যর্থ হবে। দুটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে পরিচালনা করার কথা ছিল। এ বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল রাজিও ছিল কিন্তু পঞ্চম সংশোধনী তা বদলে দিয়েছে। সংবিধানের চতুর্থ এবং পঞ্চম সংশোধনী সবচেয়ে খারাপ সংশোধনী। সংবিধান কাটাছেঁড়া করতে করতে হযবরল হয়ে গেছে।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন দৈনিক সমকালের উপদেষ্টা সম্পাদক আবু সাঈদ খান, গণফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মোহাম্মদ আবদুল্লাহ মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমানসহ প্রমুখ।

গণতন্ত্রের জন্য দেশের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামা উচিত জানিয়ে গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ‘ঘরে বসে অধিকার আদায় হবে না।’ আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে গণফোরাম আয়োজিত ‘সংবিধানের ৫০ বছর এবং নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
ড. কামাল হোসেন বলেন, ‘গণতন্ত্রের জন্য সকলের উচিত রাস্তায় নামা। ঘরে ঘরে গণতন্ত্রের বিষয়ে আলোচনা করতে হবে যাতে মানুষ সচেতন হয়। আমরা যদি মনে করি ঘরে বসে অধিকার আদায় হবে এটি হবে ভুল। ঘরে বসে সকল অধিকার ভোগ করার কথা ভাবা ভুল। এ জন্য মানুষকে মৌলিক অধিকারের বিষয়ে সচেতন করতে হবে। মানুষ মৌলিক অধিকারের বিষয় সচেতন হোক, সরকার তা চায় না।’
সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণ তাদের অধিকার প্রয়োগ করে উল্লেখ করে কামাল হোসেন বলেন, ‘কাজেই সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করলে দেশে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।’ এ সময় সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য পাড়া-মহল্লায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার তাগিদ জানান তিনি।
রাষ্ট্রের নাগরিকেরা বঞ্চিত হলে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তাতে দেশে গণতন্ত্র থাকবে না। গণতন্ত্র না থাকলে দেশের ক্ষতি হবে। সংবিধানে দেখি জনগণ ক্ষমতার মালিক, এটা কথার কথা নয়। সত্যিকার অর্থে আমাদের মালিক হতে হলে অধিকারের ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। মৌলিক অধিকার বঞ্চিত হলে দেশে জনগণের শাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব না।’
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘চাল কিনতে মানুষের আয়ের ৩২ শতাংশ খরচ হয়ে যাচ্ছে। সকল প্রয়োজনীয় নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। এসবের জোগান সরকারকে দেওয়ার কথা অথচ দেশ পরিচালনায় সরকার চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ হয়েছে। বিদেশি ঋণ নিয়ে সরকার টিকে থাকতে চাইছে কিন্তু এভাবে টিকে থাকা সম্ভব নয়।’
সরকারের প্রতি নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার পুলিশ-আমলা ব্যবহার করে ক্ষমতায় বসে থাকতে চাইছে। এভাবে আসন্ন বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলা করা যাবে না। সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে হবে, সুষ্ঠু নির্বাচনই গণতন্ত্রের ভিত্তি। সরকারের উচিত সকলের সঙ্গে সংলাপে বসা।’
আলোচনায় সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক বলেন, ‘সংবিধানে বলা আছে, জনগণ সব ক্ষমতার উৎস। আগামী নির্বাচনে জনগণ তাদের ক্ষমতা প্রয়োগ না করতে পারলে সব ব্যর্থ হবে। দুটি নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে পরিচালনা করার কথা ছিল। এ বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল রাজিও ছিল কিন্তু পঞ্চম সংশোধনী তা বদলে দিয়েছে। সংবিধানের চতুর্থ এবং পঞ্চম সংশোধনী সবচেয়ে খারাপ সংশোধনী। সংবিধান কাটাছেঁড়া করতে করতে হযবরল হয়ে গেছে।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন দৈনিক সমকালের উপদেষ্টা সম্পাদক আবু সাঈদ খান, গণফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মোহাম্মদ আবদুল্লাহ মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমানসহ প্রমুখ।

বিএনপির উত্থাপিত ইসলামী ব্যাংক ও ইবনে সিনায় কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়ার দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেছে জামায়াতে ইসলামী। আজ রোববার এক বিবৃতিতে এমনটি জানান দলের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
৩ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির উত্থাপিত ইসলামী ব্যাংক ও ইবনে সিনায় কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়ার দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেছে জামায়াতে ইসলামী। আজ রোববার এক বিবৃতিতে এমনটি জানান দলের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
বিবৃতিতে সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘গত ২৩ অক্টোবর দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক এবং ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল ও ইবনে সিনা হাসপাতালসহ বিভিন্ন সেবামূলক ও অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়ার যে আহ্বান জানিয়েছেন—তাতে আমি উদ্বেগ প্রকাশ করছি। আমরা মনে করি, এ দাবি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অযৌক্তিক ও সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। এর পেছনে কোনো যৌক্তিক কারণ নেই।’
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘ওই প্রতিষ্ঠানগুলো অরাজনৈতিক ও সেবামূলক। তারা দীর্ঘদিন ধরে অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছে। ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে দেশের সর্বস্তরের মানুষ এসব প্রতিষ্ঠান থেকে সেবাগ্রহণ করে সন্তুষ্ট। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন—তাঁদের নিরপেক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘দেশবাসী মনে করে, যদি রাজনৈতিক দলগুলো এভাবে সেবামূলক ও অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন দাবি উত্থাপন করতে থাকে, তবে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়েই অনিশ্চয়তা ও বিশৃঙ্খলার পরিবেশ সৃষ্টি হবে। নির্বাচন কমিশন যদি এ ধরনের ঠুনকো, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর দাবি গ্রহণ করে, তবে ভবিষ্যতে আরও অনেক অনর্থক দাবি উঠবে, যা নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।’
বিএনপির এই ‘বিভ্রান্তিকর, অমূলক, ঠুনকো ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ দাবি আমলে না নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

বিএনপির উত্থাপিত ইসলামী ব্যাংক ও ইবনে সিনায় কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়ার দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেছে জামায়াতে ইসলামী। আজ রোববার এক বিবৃতিতে এমনটি জানান দলের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
বিবৃতিতে সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘গত ২৩ অক্টোবর দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক এবং ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল ও ইবনে সিনা হাসপাতালসহ বিভিন্ন সেবামূলক ও অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়ার যে আহ্বান জানিয়েছেন—তাতে আমি উদ্বেগ প্রকাশ করছি। আমরা মনে করি, এ দাবি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অযৌক্তিক ও সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। এর পেছনে কোনো যৌক্তিক কারণ নেই।’
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘ওই প্রতিষ্ঠানগুলো অরাজনৈতিক ও সেবামূলক। তারা দীর্ঘদিন ধরে অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছে। ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে দেশের সর্বস্তরের মানুষ এসব প্রতিষ্ঠান থেকে সেবাগ্রহণ করে সন্তুষ্ট। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন—তাঁদের নিরপেক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘দেশবাসী মনে করে, যদি রাজনৈতিক দলগুলো এভাবে সেবামূলক ও অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন দাবি উত্থাপন করতে থাকে, তবে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়েই অনিশ্চয়তা ও বিশৃঙ্খলার পরিবেশ সৃষ্টি হবে। নির্বাচন কমিশন যদি এ ধরনের ঠুনকো, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর দাবি গ্রহণ করে, তবে ভবিষ্যতে আরও অনেক অনর্থক দাবি উঠবে, যা নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।’
বিএনপির এই ‘বিভ্রান্তিকর, অমূলক, ঠুনকো ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ দাবি আমলে না নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

গণতন্ত্রের জন্য দেশের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামা উচিত জানিয়ে গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ‘ঘরে বসে অধিকার আদায় হবে না।’ আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে গণফোরাম আয়োজিত ‘সংবিধানের ৫০ বছর এবং নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
১৯ নভেম্বর ২০২২
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
৩ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলোর জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চায় জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)। আজ রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের বরাবর দলটির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এনডিএমের দপ্তর সম্পাদক জাবেদুর রহমান জনি সিইসির কার্যালয়ে এই চিঠি জমা দেন।
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএম তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি বিধান চালুকে আমরা দুরভিসন্ধিমূলক বলে মনে করছি।
চিঠিতে আরও বলা হয়, রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নির্বাচনী জোট খুবই স্বতঃসিদ্ধ একটি প্রক্রিয়া এবং সাধারণত জোটের নেতৃত্বদানকারী দলের মার্কায় নির্বাচন করার মাধ্যমেই সেই জোটের শক্তিমত্তা প্রকাশ পায়। কোনো আইনের মাধ্যমে এই গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করার এখতিয়ার কারও নেই। একটি রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারলে কেন জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করার জন্য নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে আইনগতভাবে বাধ্য থাকবে তার কোনো যৌক্তিক ব্যাখ্যা নাই।
চিঠিতে বলা হয়, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নেওয়ার সময় এই শর্ত ছিল না যে, নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে বাধ্য থাকবে বরং এটা ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। নির্বাচনের মাত্র সাড়ে তিন মাস আগে এ ধরনের বিধান চালুর অর্থ হলো পর্যাপ্ত সময় না দিয়েই রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী কৌশল এবং প্রস্তুতিতে বাধা সৃষ্টি করা। আমরা জোটবদ্ধ নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলো যাতে জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার স্বাধীনতা লাভ করে—এ-সংক্রান্ত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২-এর পূর্বের বিধান বহাল রাখার দাবি জানাচ্ছি।
এর আগে বিএনপির দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে জোটের ভোটে দলগুলো ইচ্ছেমতো প্রতীক ব্যবহার করার একই দাবি জানায়।

জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলোর জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চায় জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)। আজ রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের বরাবর দলটির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এনডিএমের দপ্তর সম্পাদক জাবেদুর রহমান জনি সিইসির কার্যালয়ে এই চিঠি জমা দেন।
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএম তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি বিধান চালুকে আমরা দুরভিসন্ধিমূলক বলে মনে করছি।
চিঠিতে আরও বলা হয়, রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নির্বাচনী জোট খুবই স্বতঃসিদ্ধ একটি প্রক্রিয়া এবং সাধারণত জোটের নেতৃত্বদানকারী দলের মার্কায় নির্বাচন করার মাধ্যমেই সেই জোটের শক্তিমত্তা প্রকাশ পায়। কোনো আইনের মাধ্যমে এই গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করার এখতিয়ার কারও নেই। একটি রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারলে কেন জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করার জন্য নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে আইনগতভাবে বাধ্য থাকবে তার কোনো যৌক্তিক ব্যাখ্যা নাই।
চিঠিতে বলা হয়, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নেওয়ার সময় এই শর্ত ছিল না যে, নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে বাধ্য থাকবে বরং এটা ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। নির্বাচনের মাত্র সাড়ে তিন মাস আগে এ ধরনের বিধান চালুর অর্থ হলো পর্যাপ্ত সময় না দিয়েই রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী কৌশল এবং প্রস্তুতিতে বাধা সৃষ্টি করা। আমরা জোটবদ্ধ নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলো যাতে জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার স্বাধীনতা লাভ করে—এ-সংক্রান্ত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২-এর পূর্বের বিধান বহাল রাখার দাবি জানাচ্ছি।
এর আগে বিএনপির দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে জোটের ভোটে দলগুলো ইচ্ছেমতো প্রতীক ব্যবহার করার একই দাবি জানায়।

গণতন্ত্রের জন্য দেশের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামা উচিত জানিয়ে গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ‘ঘরে বসে অধিকার আদায় হবে না।’ আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে গণফোরাম আয়োজিত ‘সংবিধানের ৫০ বছর এবং নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
১৯ নভেম্বর ২০২২
বিএনপির উত্থাপিত ইসলামী ব্যাংক ও ইবনে সিনায় কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়ার দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেছে জামায়াতে ইসলামী। আজ রোববার এক বিবৃতিতে এমনটি জানান দলের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
৩ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল, যারা স্বাধীনতার ঘোষণা করেছে এবং স্বাধীনতার পক্ষে লড়েছে।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশের আয়োজন করে দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শেখ হাসিনার পতনের পর পার্শ্ববর্তী দেশ ও বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা বিপন্ন বলে একধরনের মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে। সেই অপপ্রচার তারা বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে লাগাতারভাবে চালিয়ে গেছে। কিন্তু এখন আর তা করছে না। কারণ, সারা বিশ্ব জানে—বাংলার মানুষ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও মুসলমান—সবাই হাজার বছরের সংস্কৃতি ধারণ করে মিলেমিশে বসবাস করে আসছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘সবার রাজনৈতিক অধিকার আছে, আমরা তা অস্বীকার করি না। কিন্তু যারা গণহত্যা করেছে, তাদের আগে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। দেশের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তারা আগে সেই টাকা দেশে ফেরত আনুক। তারপরে দেশের জনগণ ভেবে দেখবে, তারা নির্বাচন করতে পারবে কি না।’
শামসুজ্জামান আরও বলেন, ‘এই দেশ গণমানুষের দেশ, গরিব মানুষের, কৃষক-শ্রমিকের দেশ। আগে তাদের সমস্যার সমাধান করতে হবে। বর্তমানে এমন কোনো দ্রব্য নেই, যার দাম বাড়েনি, মানুষের আয় ক্রমশ কমে যাচ্ছে। চাকরির সুযোগ নেই বললেই চলে। আমরা সরকারকে আহ্বান জানাই—কর্মসংস্থান করুন, নাহলে দেশ সঠিকভাবে চালানো কঠিন হবে।’
দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, সাবেক এমপি লিংকন, জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল, যারা স্বাধীনতার ঘোষণা করেছে এবং স্বাধীনতার পক্ষে লড়েছে।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশের আয়োজন করে দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শেখ হাসিনার পতনের পর পার্শ্ববর্তী দেশ ও বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা বিপন্ন বলে একধরনের মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে। সেই অপপ্রচার তারা বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে লাগাতারভাবে চালিয়ে গেছে। কিন্তু এখন আর তা করছে না। কারণ, সারা বিশ্ব জানে—বাংলার মানুষ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও মুসলমান—সবাই হাজার বছরের সংস্কৃতি ধারণ করে মিলেমিশে বসবাস করে আসছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘সবার রাজনৈতিক অধিকার আছে, আমরা তা অস্বীকার করি না। কিন্তু যারা গণহত্যা করেছে, তাদের আগে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। দেশের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তারা আগে সেই টাকা দেশে ফেরত আনুক। তারপরে দেশের জনগণ ভেবে দেখবে, তারা নির্বাচন করতে পারবে কি না।’
শামসুজ্জামান আরও বলেন, ‘এই দেশ গণমানুষের দেশ, গরিব মানুষের, কৃষক-শ্রমিকের দেশ। আগে তাদের সমস্যার সমাধান করতে হবে। বর্তমানে এমন কোনো দ্রব্য নেই, যার দাম বাড়েনি, মানুষের আয় ক্রমশ কমে যাচ্ছে। চাকরির সুযোগ নেই বললেই চলে। আমরা সরকারকে আহ্বান জানাই—কর্মসংস্থান করুন, নাহলে দেশ সঠিকভাবে চালানো কঠিন হবে।’
দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, সাবেক এমপি লিংকন, জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

গণতন্ত্রের জন্য দেশের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামা উচিত জানিয়ে গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ‘ঘরে বসে অধিকার আদায় হবে না।’ আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে গণফোরাম আয়োজিত ‘সংবিধানের ৫০ বছর এবং নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
১৯ নভেম্বর ২০২২
বিএনপির উত্থাপিত ইসলামী ব্যাংক ও ইবনে সিনায় কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়ার দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেছে জামায়াতে ইসলামী। আজ রোববার এক বিবৃতিতে এমনটি জানান দলের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
৩ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
১৯ অক্টোবর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন ঘোষণা দিয়েছিলেন দলগুলোর নেতারা। এ ছাড়া আজ রোববার কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে পুনরায় গণমাধ্যমকে এক বিজ্ঞপ্তি পাঠায় দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনের পাঁচটি দাবির মধ্যে রয়েছে—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের ওপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যে গণভোট আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে অথবা উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
এর আগে একই দাবিতে তিন পর্বের কর্মসূচি পালন করেছে দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া দলগুলো হলো—বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি ( জাগপা) এবং নতুন যুক্ত হওয়া বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।

আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
১৯ অক্টোবর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন ঘোষণা দিয়েছিলেন দলগুলোর নেতারা। এ ছাড়া আজ রোববার কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে পুনরায় গণমাধ্যমকে এক বিজ্ঞপ্তি পাঠায় দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনের পাঁচটি দাবির মধ্যে রয়েছে—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের ওপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যে গণভোট আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে অথবা উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
এর আগে একই দাবিতে তিন পর্বের কর্মসূচি পালন করেছে দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া দলগুলো হলো—বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি ( জাগপা) এবং নতুন যুক্ত হওয়া বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।

গণতন্ত্রের জন্য দেশের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাস্তায় নামা উচিত জানিয়ে গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ‘ঘরে বসে অধিকার আদায় হবে না।’ আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে গণফোরাম আয়োজিত ‘সংবিধানের ৫০ বছর এবং নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
১৯ নভেম্বর ২০২২
বিএনপির উত্থাপিত ইসলামী ব্যাংক ও ইবনে সিনায় কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়ার দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেছে জামায়াতে ইসলামী। আজ রোববার এক বিবৃতিতে এমনটি জানান দলের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
৩ ঘণ্টা আগে