ঢাবি প্রতিনিধি
নিরপরাধ মাদ্রাসা শিক্ষার্থী হাফেজ রেজাউল হত্যার দ্রুত বিচার না হলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামি ছাত্রসংগঠনসমূহের মোর্চা—সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য।
আজ শুক্রবার দুপুরে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে গত ২৮ জুলাই আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত মাদ্রাসা শিক্ষার্থী হাফেজ রেজাউল করিমের হত্যাকারীদের দ্রুত বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করে তাঁরা।
বিক্ষোভ মিছিল পূর্ব সমাবেশে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের মুখপাত্র ও ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ বলেন, শান্তি সমাবেশে নিরপরাধ নিরীহ মাদ্রাসা শিক্ষার্থী হাফেজ রেজাউলকে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা রাজপথে নির্মমভাবে খুন করেছে। এই খুনের সঙ্গে ছাত্রলীগ যুবলীগের সন্ত্রাসীরা জড়িত তা এখন জাতির কাছে স্পষ্ট। কিন্তু হত্যাকাণ্ডের পর থেকে এ বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেশের ছাত্রসমাজ প্রত্যাশিত কোনো পদক্ষেপ দেখেনি। যা ছাত্রসমাজের মাঝে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার জন্ম দিয়েছে।
শরিফুল ইসলাম রিয়াদ বলেন, দেশের প্রতিটি নাগরিক রাষ্ট্রের কাছে ন্যায়বিচারের অধিকার রাখে। এ হত্যাকাণ্ডকে রাজনৈতিক বিবেচনায় না দেখে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে খুনিদের চিহ্নিত করে অবিলম্বে তাঁদের গ্রেপ্তার এবং হাফেজ রেজাউলের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। অন্যথায় ছাত্রসমাজ কঠোর কর্মসূচির মাধ্যমে দাবি আদায় করে নেবে।
শরিফুল ইসলাম রিয়াদ আরও বলেন, রেজাউলের এমন নির্মম হত্যাকাণ্ডের পরও প্রশাসনের মাঝে কোনো তৎপরতা না থাকায় এ দেশের ছাত্র-জনতাকে হতাশ হয়েছে। আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থী হত্যার বিচার এই জাতির জন্য লজ্জার। রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ একটি এলাকায় প্রকাশ্য দিবালোকে এমন হত্যাকাণ্ড মানুষকে আইনের প্রতি আস্থাহীন করে তুলবে।
২০১২ সালে বিশ্বজিতকে হত্যার কথা স্মরণ করিয়ে রিয়াদ বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষার্থী রেজাউলকে হত্যা নতুন নয়, গত ২০১৯ সালে ৭ অক্টোবর বুয়েট ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করেছিল বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। ছাত্রলীগের রাজনীতিকে সন্ত্রাসী রাজনীতি হিসেবে ঘোষণা দিয়ে সারা দেশে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন—ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশের সভাপতি নিজাম উদ্দিন আল আদনান, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসমাজের মহাসচিব বিএম আমির জিহাদী, বংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিশের সভাপতি মুহাম্মাদ খালেদ সাইফুল্লাহ, বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিশের সভাপতি মোল্লা মুহাম্মাদ খালিদ সাইফুল্লাহ, ভাসানী ছাত্র পরিষদের সভাপতি আহমেদ শাকিল, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি মাসুদ রানা জুয়েল, কওমী ছাত্র ফোরামের সদস্যসচিব জামিল সিদ্দিকী প্রমুখ। বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিশের কেন্দ্রীয় সভাপতি পরিষদের সদস্য মুহাম্মাদ কামাল উদ্দীন সমাবেশে সঞ্চালনা করেন।
নিরপরাধ মাদ্রাসা শিক্ষার্থী হাফেজ রেজাউল হত্যার দ্রুত বিচার না হলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামি ছাত্রসংগঠনসমূহের মোর্চা—সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য।
আজ শুক্রবার দুপুরে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে গত ২৮ জুলাই আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত মাদ্রাসা শিক্ষার্থী হাফেজ রেজাউল করিমের হত্যাকারীদের দ্রুত বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করে তাঁরা।
বিক্ষোভ মিছিল পূর্ব সমাবেশে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের মুখপাত্র ও ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সভাপতি শরিফুল ইসলাম রিয়াদ বলেন, শান্তি সমাবেশে নিরপরাধ নিরীহ মাদ্রাসা শিক্ষার্থী হাফেজ রেজাউলকে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা রাজপথে নির্মমভাবে খুন করেছে। এই খুনের সঙ্গে ছাত্রলীগ যুবলীগের সন্ত্রাসীরা জড়িত তা এখন জাতির কাছে স্পষ্ট। কিন্তু হত্যাকাণ্ডের পর থেকে এ বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে দেশের ছাত্রসমাজ প্রত্যাশিত কোনো পদক্ষেপ দেখেনি। যা ছাত্রসমাজের মাঝে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার জন্ম দিয়েছে।
শরিফুল ইসলাম রিয়াদ বলেন, দেশের প্রতিটি নাগরিক রাষ্ট্রের কাছে ন্যায়বিচারের অধিকার রাখে। এ হত্যাকাণ্ডকে রাজনৈতিক বিবেচনায় না দেখে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে খুনিদের চিহ্নিত করে অবিলম্বে তাঁদের গ্রেপ্তার এবং হাফেজ রেজাউলের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। অন্যথায় ছাত্রসমাজ কঠোর কর্মসূচির মাধ্যমে দাবি আদায় করে নেবে।
শরিফুল ইসলাম রিয়াদ আরও বলেন, রেজাউলের এমন নির্মম হত্যাকাণ্ডের পরও প্রশাসনের মাঝে কোনো তৎপরতা না থাকায় এ দেশের ছাত্র-জনতাকে হতাশ হয়েছে। আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থী হত্যার বিচার এই জাতির জন্য লজ্জার। রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ একটি এলাকায় প্রকাশ্য দিবালোকে এমন হত্যাকাণ্ড মানুষকে আইনের প্রতি আস্থাহীন করে তুলবে।
২০১২ সালে বিশ্বজিতকে হত্যার কথা স্মরণ করিয়ে রিয়াদ বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষার্থী রেজাউলকে হত্যা নতুন নয়, গত ২০১৯ সালে ৭ অক্টোবর বুয়েট ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করেছিল বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। ছাত্রলীগের রাজনীতিকে সন্ত্রাসী রাজনীতি হিসেবে ঘোষণা দিয়ে সারা দেশে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে।
বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন—ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশের সভাপতি নিজাম উদ্দিন আল আদনান, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসমাজের মহাসচিব বিএম আমির জিহাদী, বংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিশের সভাপতি মুহাম্মাদ খালেদ সাইফুল্লাহ, বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিশের সভাপতি মোল্লা মুহাম্মাদ খালিদ সাইফুল্লাহ, ভাসানী ছাত্র পরিষদের সভাপতি আহমেদ শাকিল, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি মাসুদ রানা জুয়েল, কওমী ছাত্র ফোরামের সদস্যসচিব জামিল সিদ্দিকী প্রমুখ। বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিশের কেন্দ্রীয় সভাপতি পরিষদের সদস্য মুহাম্মাদ কামাল উদ্দীন সমাবেশে সঞ্চালনা করেন।
ছাত্ররা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করলে বিএনপি স্বাগত জানানোর পাশাপাশি সহযোগিতাও করবে। কিন্তু সরকারে থেকে দল গঠন করলে দেশের মানুষ সেটা মেনে নেবে না বলেও সতর্ক করেছেন বিএনপির মহাসচিব।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ব্যাপক অংশগ্রহণ না থাকলে জুলাই অভ্যুত্থান সফল হতো না। অভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র গঠনেও নারীর অংশগ্রহণ জরুরি বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
১২ ঘণ্টা আগেদাবি-দাওয়ার নামে দেশে ষড়যন্ত্র চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, স্বৈরাচার পালিয়ে গেলেও স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা রয়ে গেছে। তারা নানান দাবি-দাওয়ার নামে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। শনিবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে আব্বাস উদ্দিন খান সোহাগপুর মডেল কলেজ মাঠে
১৩ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর হাতে আটক যুবদল নেতা মো. তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের নেতা-কর্মীরা। জোটের নেতারা বলেছেন, সরকার গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে এ পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে ১৪ জন নাগরিককে বিচার বহির্ভূতভাবে হত্যা করে গণ-অভ্যুত্থানের
১৪ ঘণ্টা আগে