নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামায়েতে ইসলামির পর বিএনপির সঙ্গেও বেহেশতে যেতে চান না বলে মন্তব্য করেছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। তিনি বলেছেন, ‘আমি এক সময় বলেছিলাম, যদি কখনো আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাকে বেহেশতে নিতে চান, আমি জামায়াতের সঙ্গে বেহেশতেও যাব না। ঠিক তেমনি করে বলছি, আমাদের ভাতিজা জিয়াউর রহমানের পুত্র তারেক রহমান ইংল্যান্ডে বসে যদি বিএনপির নেতা হয়, তাহলে সেই বিএনপির সঙ্গে আমি বেহেশতেও যেতে চাই না।’
আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় দেশের বাইরে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে প্রশ্ন তুলে বঙ্গবীর এসব কথা বলেন।
তারেক রহমান লন্ডনে থেকে বাংলাদেশের মানুষকে নেতৃত্ব দিতে পারবে না জানিয়ে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি এখন যে কথাটা বলব, এ কথাটা বলেই আমি আমার বক্তব্য শেষ করব। মারাত্মক বিতর্কিত কথা! এ দেশের খুব বেশি মানুষ এ রকম আগুনের মধ্যে দাঁড়িয়ে এ রকম বিতর্কিত কথা বলতে পারে না। যতক্ষণ তারেক রহমান দেশে না আসতে পারবে, সে দেশের মানুষের নেতৃত্ব কোনোমতেই দিতে পারবে না। এতে যদি আমার ফাঁসিও হয়, আমি সেটাকেও মঞ্জুর করব। কিন্তু লন্ডনে বসা তারেক রহমানের নেতৃত্ব কোনোমতেই গ্রহণ করব না।’
এ সময় বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি আরও বলেন, ‘দেশের জনগণকে দেশের মালিক করার জন্য যদি সংগ্রাম করতে পারেন, সেই সংগ্রামে আমি মৃত্যু পর্যন্ত আপনাদের সঙ্গে আছি।’
৭ জানুয়ারির নির্বাচন প্রসঙ্গে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি একজন পরাজিত সৈনিক। যার কাছে আমি পরাজিত হয়েছি, এখনো তাঁর নাকে টিপ দিলে দুধ গলবে। আমার ধারণা ছিল যে, মানুষ ভোট দিতে যাবে। আমার এত অনুরোধেও আমার দলের অর্ধেক লোকই ভোট দিতে যায় নাই। আমি শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটাতে আসি নাই। শেখ হাসিনাকে গদিতে বসানোর জন্যও আসি নাই। এটা সত্য এই আওয়ামী লীগ মওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ নয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ এটা না। এটা লুটপাটকারীদের আওয়ামী লীগ। সে জন্য এ দেশের মানুষের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের সবাইকে একত্র হয়ে সংগ্রাম করতে হবে।’
পতাকা উত্তোলন দিবস উপলক্ষে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) এই সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খানসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন। সভায় জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব সভাপতিত্ব করেন।
জামায়েতে ইসলামির পর বিএনপির সঙ্গেও বেহেশতে যেতে চান না বলে মন্তব্য করেছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। তিনি বলেছেন, ‘আমি এক সময় বলেছিলাম, যদি কখনো আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাকে বেহেশতে নিতে চান, আমি জামায়াতের সঙ্গে বেহেশতেও যাব না। ঠিক তেমনি করে বলছি, আমাদের ভাতিজা জিয়াউর রহমানের পুত্র তারেক রহমান ইংল্যান্ডে বসে যদি বিএনপির নেতা হয়, তাহলে সেই বিএনপির সঙ্গে আমি বেহেশতেও যেতে চাই না।’
আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় দেশের বাইরে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে প্রশ্ন তুলে বঙ্গবীর এসব কথা বলেন।
তারেক রহমান লন্ডনে থেকে বাংলাদেশের মানুষকে নেতৃত্ব দিতে পারবে না জানিয়ে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি এখন যে কথাটা বলব, এ কথাটা বলেই আমি আমার বক্তব্য শেষ করব। মারাত্মক বিতর্কিত কথা! এ দেশের খুব বেশি মানুষ এ রকম আগুনের মধ্যে দাঁড়িয়ে এ রকম বিতর্কিত কথা বলতে পারে না। যতক্ষণ তারেক রহমান দেশে না আসতে পারবে, সে দেশের মানুষের নেতৃত্ব কোনোমতেই দিতে পারবে না। এতে যদি আমার ফাঁসিও হয়, আমি সেটাকেও মঞ্জুর করব। কিন্তু লন্ডনে বসা তারেক রহমানের নেতৃত্ব কোনোমতেই গ্রহণ করব না।’
এ সময় বিএনপির সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি আরও বলেন, ‘দেশের জনগণকে দেশের মালিক করার জন্য যদি সংগ্রাম করতে পারেন, সেই সংগ্রামে আমি মৃত্যু পর্যন্ত আপনাদের সঙ্গে আছি।’
৭ জানুয়ারির নির্বাচন প্রসঙ্গে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সমালোচনা করে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি একজন পরাজিত সৈনিক। যার কাছে আমি পরাজিত হয়েছি, এখনো তাঁর নাকে টিপ দিলে দুধ গলবে। আমার ধারণা ছিল যে, মানুষ ভোট দিতে যাবে। আমার এত অনুরোধেও আমার দলের অর্ধেক লোকই ভোট দিতে যায় নাই। আমি শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটাতে আসি নাই। শেখ হাসিনাকে গদিতে বসানোর জন্যও আসি নাই। এটা সত্য এই আওয়ামী লীগ মওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ নয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ এটা না। এটা লুটপাটকারীদের আওয়ামী লীগ। সে জন্য এ দেশের মানুষের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের সবাইকে একত্র হয়ে সংগ্রাম করতে হবে।’
পতাকা উত্তোলন দিবস উপলক্ষে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) এই সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খানসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন। সভায় জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব সভাপতিত্ব করেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে