পঞ্চগড় প্রতিনিধি
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, চাঁদাবাজের কোনো দলীয় পরিচয় নেই, চাঁদাবাজই তার পরিচয়। আর কেউ চাঁদাবাজের পক্ষ নিলে তার বিরুদ্ধেও যুদ্ধ ঘোষণা হবে। আজ সোমবার বিকেলে পঞ্চগড় চেম্বার ভবনে জাতীয় যুবশক্তি পঞ্চগড়ের সমন্বয় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
সারজিস বলেন, ‘বাংলাদেশে যতগুলো অঙ্গসংগঠন রয়েছে, কেউ আমার প্রতিপক্ষ নয়। কিন্তু তাদের মধ্যে যদি কেউ অপকর্মে যুক্ত হয়, তাহলে সে আমাদের প্রতিপক্ষ হবে। কারণ, সে যদি চাঁদাবাজি করে, তার পরিচয় দলের পরিচয় হয় না, তার পরিচয় হয় চাঁদাবাজ। আর ওই চাঁদাবাজের পক্ষে তার দলের কেউ যদি দাঁড়িয়ে যায়, তাহলে সেও চাঁদাবাজ, তার বিরুদ্ধেও আমাদের যুদ্ধ ঘোষণা হবে। আমরা জাতীয় নাগরিক পার্টি কিংবা জাতীয় যুবশক্তি একটা দীর্ঘ লড়াইয়ে নেমেছি।’
এনসিপি নেতা বলেন, ‘আমরা দেখেছি, আমরা বিশ্বাস করি, একটা দেশের সংস্কার পরিবর্তন কয়েক মাসে সম্ভব নয়, দুই-চার মাসে সম্ভব নয়। এটা একটা দীর্ঘ সময়। এই নির্বাচনের আগে এই লড়াইয়ের জন্য, একটা স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য, মৌলিক সংস্কারগুলো প্রয়োজন, সেগুলোর বিষয়ে আমাদের বিন্দুমাত্র ছাড় থাকবে না। এই নির্বাচনের আগে আমাদের যে ভাইয়েরা জীবন দিয়ে, রক্ত দিয়ে, নতুন বাংলাদেশ দিয়ে দিয়েছে, তাদের যারা হত্যা করেছে, গুম করেছে, ওইসব খুনির বিচারে বিন্দুমাত্র আপস থাকবে না।’
সারজিস আরও বলেন, ‘জুলাই ঘোষণাপত্র যেটা প্রধান উপদেষ্টা কমিটমেন্ট করেছেন জুলাই মাসের মধ্যে দেওয়ার ক্ষেত্রে, আমাদের কোনো আপস থাকবে না। আমরা স্পষ্ট করে একটা কথা বলি, এই অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল সরকার হিসেবে দেখতে চাই না। এই অন্তর্বর্তী সরকার নিজেকে যদি দুর্বল হিসেবে প্রকাশ করে, এটাই হবে অভ্যুত্থানের রক্তের সঙ্গে সবচেয়ে বড় প্রতারণা। আমরা প্রত্যাশা করি, অন্তর্বর্তী সরকার তাদের দায়টা ভুলে যাবে না। আমরা প্রত্যাশা করি, একটি সুস্থ স্বচ্ছ নির্বাচনের আগে নতুন বাংলাদেশের জুলাই সনদ দেখতে পাব। জুলাই ঘোষণাপত্র পাব। মৌলিক সংস্কার পাব। নির্বাচনকালীন সংস্কার পাব এবং দৃশ্যকালীন বিচার দেখে যেতে পারব।’
এ সময় কর্মীদের উদ্দেশে সারজিস আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে যে লড়াই, মাত্র তা শুরু হয়েছে। এটা কোনো সহজ পথ নয়। উত্থান-পতন, বিভিন্ন লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে আমাদের এই পথে এগিয়ে যেতে হবে। আপনি যদি কোনো বাধা না পান, তাহলে আপনাকে কেউ শক্তিশালী মনে করে না। আপনি যদি বাধা পান, তাহলে আপনাকে শক্তিশালী মনে করে। আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যেতে হবে।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, চাঁদাবাজের কোনো দলীয় পরিচয় নেই, চাঁদাবাজই তার পরিচয়। আর কেউ চাঁদাবাজের পক্ষ নিলে তার বিরুদ্ধেও যুদ্ধ ঘোষণা হবে। আজ সোমবার বিকেলে পঞ্চগড় চেম্বার ভবনে জাতীয় যুবশক্তি পঞ্চগড়ের সমন্বয় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
সারজিস বলেন, ‘বাংলাদেশে যতগুলো অঙ্গসংগঠন রয়েছে, কেউ আমার প্রতিপক্ষ নয়। কিন্তু তাদের মধ্যে যদি কেউ অপকর্মে যুক্ত হয়, তাহলে সে আমাদের প্রতিপক্ষ হবে। কারণ, সে যদি চাঁদাবাজি করে, তার পরিচয় দলের পরিচয় হয় না, তার পরিচয় হয় চাঁদাবাজ। আর ওই চাঁদাবাজের পক্ষে তার দলের কেউ যদি দাঁড়িয়ে যায়, তাহলে সেও চাঁদাবাজ, তার বিরুদ্ধেও আমাদের যুদ্ধ ঘোষণা হবে। আমরা জাতীয় নাগরিক পার্টি কিংবা জাতীয় যুবশক্তি একটা দীর্ঘ লড়াইয়ে নেমেছি।’
এনসিপি নেতা বলেন, ‘আমরা দেখেছি, আমরা বিশ্বাস করি, একটা দেশের সংস্কার পরিবর্তন কয়েক মাসে সম্ভব নয়, দুই-চার মাসে সম্ভব নয়। এটা একটা দীর্ঘ সময়। এই নির্বাচনের আগে এই লড়াইয়ের জন্য, একটা স্বচ্ছ নির্বাচনের জন্য, মৌলিক সংস্কারগুলো প্রয়োজন, সেগুলোর বিষয়ে আমাদের বিন্দুমাত্র ছাড় থাকবে না। এই নির্বাচনের আগে আমাদের যে ভাইয়েরা জীবন দিয়ে, রক্ত দিয়ে, নতুন বাংলাদেশ দিয়ে দিয়েছে, তাদের যারা হত্যা করেছে, গুম করেছে, ওইসব খুনির বিচারে বিন্দুমাত্র আপস থাকবে না।’
সারজিস আরও বলেন, ‘জুলাই ঘোষণাপত্র যেটা প্রধান উপদেষ্টা কমিটমেন্ট করেছেন জুলাই মাসের মধ্যে দেওয়ার ক্ষেত্রে, আমাদের কোনো আপস থাকবে না। আমরা স্পষ্ট করে একটা কথা বলি, এই অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা দুর্বল সরকার হিসেবে দেখতে চাই না। এই অন্তর্বর্তী সরকার নিজেকে যদি দুর্বল হিসেবে প্রকাশ করে, এটাই হবে অভ্যুত্থানের রক্তের সঙ্গে সবচেয়ে বড় প্রতারণা। আমরা প্রত্যাশা করি, অন্তর্বর্তী সরকার তাদের দায়টা ভুলে যাবে না। আমরা প্রত্যাশা করি, একটি সুস্থ স্বচ্ছ নির্বাচনের আগে নতুন বাংলাদেশের জুলাই সনদ দেখতে পাব। জুলাই ঘোষণাপত্র পাব। মৌলিক সংস্কার পাব। নির্বাচনকালীন সংস্কার পাব এবং দৃশ্যকালীন বিচার দেখে যেতে পারব।’
এ সময় কর্মীদের উদ্দেশে সারজিস আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দল হিসেবে যে লড়াই, মাত্র তা শুরু হয়েছে। এটা কোনো সহজ পথ নয়। উত্থান-পতন, বিভিন্ন লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে আমাদের এই পথে এগিয়ে যেতে হবে। আপনি যদি কোনো বাধা না পান, তাহলে আপনাকে কেউ শক্তিশালী মনে করে না। আপনি যদি বাধা পান, তাহলে আপনাকে শক্তিশালী মনে করে। আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যেতে হবে।’
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, জুলাই জাতীয় সনদের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমত রয়েছে, সেগুলো ‘নোট অব ডিসেন্ট’ আকারে স্পষ্টভাবে সন্নিবেশিত করেই দলিলটি স্বাক্ষরিত হবে। ভিন্নমতসহ ওই সনদ জনগণ সমর্থন করে কিনা তা নির্ধারণে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে।
১৭ মিনিট আগেআখতার হোসেন বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে কিছু বিষয় আমাদের মধ্যে সংশয়ের জায়গা তৈরি করেছে। আসলে জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আজকের এই দিনে আমরা এক হতে পেরেছি এমন এক অবস্থানে, যাতে বাংলাদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। বাংলাদেশ যেন জবাবদিহিতাপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হতে পারে
১ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্রের অভিযাত্রায় সংকট সৃষ্টি হলে ‘কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ’ হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্রের অভিযাত্রার পথে যেন বিঘ্ন না ঘটে। তা না হলে কালো ঘোড়া প্রবেশ করতে পারে, কালো ঘোড়া ঢুকে যেতে পারে।’
৩ ঘণ্টা আগেকিছু উপদেষ্টা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁরা বিরত না হলে নাম, এমনকি তাঁদের সভার বক্তব্যের কণ্ঠ রেকর্ডও ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। তাঁর বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন,
৫ ঘণ্টা আগে